এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  আলোচনা  বিবিধ

  • একটি প্রয়োজনীয় শ্রেণীবিন্যাস

    হাট্টিমাটিম
    আলোচনা | বিবিধ | ২৭ জানুয়ারি ২০০৮ | ৯৩৬ বার পঠিত
  • জীবনের যেকোনো ক্ষেত্রেই ধারাবাহিকতা খুবই প্রশংসনীয় গুণ। রাহুল দ্রাবিড় যেমন ক্রিকেটদুনিয়ায় ধারাবাহিকতার জন্য বিখ্যাত, রাজনৈতিক নেতারা যেমন ডিগবাজী , দুর্নীতি ও আলটপকা মন্তব্যের জন্য, তেমনি আমরা, যারা এমনিতে সাদা ও সিধে (মানে কালো ও বাঁকাদের মোটেই পছন্দ করি না), শ্রমজীবী ( মানে কিনা, অন্যের শ্রমের ওপর নির্ভর করে থাকি), এবং অতীব সাধারণ ( বিনয়টা লক্ষ্য করুন) মানুষ ( বায়োলজিকালি) বলে নিজেদের পরিচয় দিয়ে থাকি তাদেরও কিছু কিছু ব্যাপারে ধারাবাহিকতা অসাধারণ পর্যায়ে চলে যায়। আমাদের কেউ কেউ ধারাবাহিকভাবে মিথ্যে কথা বলে যাই, কেউ কেউ দিনের পর দিন একই ক্লিশে কথাবার্তা বলে চলি, কারুর আবার যৌনতা ছাড়া একবিন্দু জলও গলা দিয়ে নামে না, কেউ বা খ্যাপার মত খুঁজে ফিরি কখন কাকে কিভাবে অপদস্থ করা যায়। যতই সময় গড়াচ্ছে ততই আমাদের বৈচিত্র্য বাড়ছে। তাই অবিলম্বে একটা শ্রেণীবিন্যাসের প্রয়োজন হয়ে পড়েছে। আসুন, দেখে নি আমরা কয় প্রকার ও কি কি! প্রথমেই কয়েকটি বিশুদ্ধ শ্রেণীর মানুষ নিয়ে আলোচনা করা যাক।

    সাধু
    লুপ্তপ্রায় প্রাণী। অবশ্য যদি আক্ষরিক অর্থ ধরা হয় তবেই। অতীতে, যখন সাধুব্যক্তির আকাল পড়েনি, তখন যেকোন অনুষ্ঠানে এই শব্দটি দুবার ব্যবহার করা যেত। আজকাল সরকার থেকে সংরক্ষণ সংক্রান্ত আইন বলবৎ করা হয়েছে। তাই অপচয়ের উপায় নেই। শোনা যাচ্ছে আগামীদিনে অভয়ারণ্য তৈরী করে এঁদের বাঁচিয়ে রাখার চেষ্টা করা হবে। যদি এঁরা বাঁচেন তাহলে পরে কখনও এঁদের কথা আলোচনা করা যাবে। আপাতত বিস্তারিত বলার প্রয়োজন নেই। অত্যুৎসাহীরা হলদেটে ছেঁড়া মলাটের রচনা বই ও যাদুঘর দেখতে পারেন।

    চোর
    যথার্থ সাম্যবাদী অবস্থান। তাই নচিকেতার ফ্যান থেকে রাতপ্রহরী, সবার প্রিয় এই শব্দটি। পূর্বোক্ত শ্রেণীর মত এঁরা বিপন্ন নন, বরং সকলের স্বত:স্ফূর্ত যোগদানে এই বিভাগটি ক্রমশই ফুলেফেঁপে উঠছে। সরকারী বা বেসরকারী আপিসের বড়-মেজ-ছোট বা তদপেক্ষা অনুজ যেকোন কর্মচারী, ব্যবসায়ী বা শিল্পী, খেলোয়ার বা দর্শক সকলেই এই ক্লাবের সদস্য হতে পারেন। এখানেও অভিব্যক্তির নিয়মে, অর্থের ব্যাপক প্রসারণ হয়েছে। আগে চোর অর্থে বেশিরভাগ সময়েই ছিঁচকেদের কথাই বলা হত, এবং অর্থনৈতিকভাবে তাঁদের অবস্থানও সহজেই চিহ্নিত করা যেত। পরবর্তীকালে এঁদের সাথে ডাকাত নামের বিদ্রোহী শাখাটি মিলিত হয়ে শ্রেণীটির ভিত শক্ত করেছে। বলা বাহুল্য, যেহেতু এটা যুক্তি ও হার না মেনে এগিয়ে চলার যুগ তাই সমাজের সকল স্তরের মানুষই এই কালোপযোগী এই পন্থায় বিশ্বাসী হয়ে পড়ছেন। ছিঁচকেদের দিন আর নেই, সিঁধেল নামে যেসমস্ত বিদ্বান ব্যক্তি আগে সর্বত্র পূজিত হতেন তাঁদেরও দেখা মেলে না। আধুনিক ও সচেতন মানুষ সমস্ত দেওয়াল ভেঙ্গে ফেলে "" এক জাতি এক প্রাণ "" হওয়ার দিকে এগিয়ে চলেছেন। সরকারী-বেসরকারী ও বিদেশী অনুদানের প্রাচুর্য্য দিনবদলের এই সশস্ত্র পন্থাটির সাফল্য সুনিশ্‌চিত করেছে। অত্যন্ত আশার কথা, বিবেক মরে নাই।
    সুভাষের মত সেও ঘরে ফিরিয়াছে।

    নিন্দুক
    অত্যন্ত গোলমেলে চরিত্র। সাহিত্যে, সমালোচনায়, রাজনৈতিক বক্তৃতা ও তির্যক মন্তব্যে এঁদের দেখা পাওয়া যায় সেই আবহমান কাল থেকে। ঝোল ও ভাতের শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানে, বেল ও কাকের অদ্ভুৎ দ্বন্দ্বে, আদা ও কাঁচকলার সৌজন্যে কিংবা তেল ও বেগুনের মুক্তিযুদ্ধের সময় এঁদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিলো। মোটকথা, যখনই দরকার পড়েছে তখনই জাতির মেরুদন্ড হয়ে লন্ঠণ জ্বেলে পথ চলেছেন এঁরা। ইতিহাস সত্যের পূজারীদের সম্মান জানাতে কখনও ভুল করে না। তাই বিশ্বকবি, বিশ্বপিতা ইত্যাদির মত বিশ্বনিন্দুক কথাটির সৃষ্টি হয়েছে। চোরেদের মত বাড়বাড়ন্ত না হলেও, এঁদেরও অদূর ভবিষ্যতে লুপ্ত হওয়ার ভয় নেই। তবে গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে এঁরা বড়ই ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পড়েছেন। আজকাল এঁদের অনেক বিভাগ, যথা: বুদ্ধিজীবী, সুশীল সমাজসেবী, প্রকৃত উন্নয়নকামী, প্রকৃত কৃষকবন্ধু,
    অরাজনৈতিক, নিরপেক্ষ (বুদ্ধবাদী) ও রাজ্যপাল। এছাড়াও আরো অনেক ভাগ আছে। প্রতিনিয়ত বিভিন্ন মহল থেকে এঁদের জন্য গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করা হচ্ছে। গ্লোবাল ওয়ার্মিং এর মোকাবিলা সারা হলেই পরবর্তী পদক্ষেপ হিসেবে এঁদের একমঞ্চে আনার ব্যবস্থা করা হবে বলে শোনা যাচ্ছে। বস্তুত, সেই প্রকল্পের অঙ্গ হিসেবেই এই আলোচনা। আমাদের আশা, বিচ্ছেদের কালো মেঘ কেটে গিয়ে একদিন এঁরা বিশ্বভ্রাতৃত্বের আদর্শে দীক্ষা নেবেন।

    রক্ষণশীল
    মজবুত রক্ষণ। গোল হওয়ার ভয় নেই। এঁদের ঘরে গীর্জার শান্তছবি বিরাজ করে। এঁদের ইহলৌকিক ও পারলৌকিক ক্রিয়াসমূহ বিস্ময়করভাবে হাজার হাজার বছর ধরে একইঅরকম আছে। কথিত, সুদূর অতীতে কখনও এঁদের একজনকে জেরক্স করা হয়েছিলো, বর্তমানে আমরা যাঁদের দেখি তাঁরা সেই একজনেরই প্রতিলিপি। একই অনেক, এই মূল ধারণার এমন হাতে-কলমে প্রমাণ আর বেশি নেই সভ্যতার ইতিহাসে। দরজার পাশের চটিজুতো থেকে বারান্দায় মেলা পাঞ্জাবি থেকে তক্তপোশের রবিঠাকুর, সমস্তই এঁদের আগে থেকে ছকে নেওয়া থাকে। কালের করাল গ্রাসকে পাশ কাটিয়ে বছরের পর বছর এঁরা বহুযুগের ওপার থেকে বনমানুষের ডাকাডাকি শুনতে পান। আত্মবিস্মৃত জাতি এঁদের পাত্তা দেয় শুধু পয়লা বৈশাখের সকালবেলায়, তাই এঁরা প্রতিবাদে নিন্দুকদের "" বাইরে থেকে"" ( অর্থাৎ যতক্ষণ ঘরের বাইরে, ততক্ষণ) সমর্থন করেন। সরকার এঁদের নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত, তাই উন্নতির পথ ক্রমশই কঠিন হয়ে আসছে।

    এই চারপ্রকার বিশুদ্ধ সত্যযুগীয় মানুষ ক্রমশ অভিব্যক্তি ও অভিযোজনের সিঁড়ি বেয়ে নানা প্রকার সংকর প্রকৃতির প্রজাতির সৃষ্টি করেছেন। আগেই বলা হয়েছে এই সংকর শ্রেণীতে বৈচিত্র্য প্রচুর, স্থানাভাবে তার মধ্যে মাত্র দুয়েকটিকে নিয়ে আলোচনা করা হল।

    উদাসীন
    নিন্দুকদের বিপরীত শিবিরের জনতা, মূলত নিন্দুকদের থেকে বিচ্ছিন্ন হয়েই, সাধুদের থেকে খানিকটা অভিযোজিত হয়ে এঁদের উৎপত্তি। তবে সংখ্যায় এঁরা অনেক কম। কোনকিছুতেই কিছু এসে যায় না এঁদের। অনেক অমিল সত্ত্বেও, নিন্দুকদের সাথে এঁদের মিল আছে এক জায়গায়। এঁরাও গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে জীর্ণ। কেউ দার্শনিক তত্ত্বসাধনা করেন, কেউ অলস কল্পনায় দেশোদ্ধারব্রতী, বাকিরা যোগবলকে আশ্রয় করে সকলের মঙ্গলব্রত নিয়েছেন। সরকারের সাথে এখনও দর কষাকষি চলছে, মীমাংসা হলে কখনও এঁরাও সংরক্ষণের আওতায় আসবেন।

    বিকারগ্রস্ত
    গবেষণার বিষয়। উত্তরাধুনিক বা মধ্যযুগীয়, প্রাগৈতিহাসিক জীব থেকে সৃষ্টিতত্ত্ব সমস্ত আলোচনায় এঁরা যৌনতা খুঁজে পান ও অন্যকেও খুঁজে পেতে সাহায্য করেন। এঁদের মতে পৃথিবীর সমস্ত কার্যকারণ সম্পর্কই আসলে প্রথম রিপুর খেলা। তাই যেখানেই ছাই দেখা যায় সেখানেই এঁদের পদচিহ্ন পড়ে। অত:পর অপূর্ব অধ্যবসায়ের সাথে ছাই সরিয়ে সভ্যতার দেহাবশেষ আবিষ্কার করে ফেলেন তাঁরা। অন্যান্য বিভাগের লোকেরা এঁদের ভয় ও ভক্তির চোখে দেখেন, কারণ যুগে যুগে এঁরাই আধুনিকতার সংজ্ঞা ঠিক করে দেন। এঁদের উৎপত্তি নিয়ে মতভেদ আছে। তবে এদের মতাদর্শে চোরেদের প্রভাব স্পষ্ট।

    আধুনিক
    রক্ষণশীলদের দেখে বীতশ্রুদ্ধ হয়ে পড়া জনগোষ্ঠী। এবং একইসাথে উদাসীন ও নিন্দুকদের দ্বারা প্রভাবিত। এই শ্রেণীর মধ্যে প্রচুর শাখা-প্রশাখা ক্রমশ জেগে উঠছে। এঁদের সম্মান জানাতেই সত্যজিৎ রায় উক্ত নামে একটি চলচ্চিত্র তৈরী করেন। যাবতীয় পুরোনো ধ্যানধারণা না ভেবেই ছুঁড়ে ( সময়বিশেষে ছিঁড়ে) ফেলে দুর্বার বেগে এগিয়ে যাওয়াই এঁদের বৈশিষ্ট্য। সংষ্কৃতিতে পশ্‌চিমি, রাজনীতিতে বামপন্থী, ঝড়ঝাপটায় দক্ষিণী এবং মাদকাসক্তিতে ওলন্দাজ এই জনতা অত্যন্ত উচ্চাকাঙ্খী। এঁদের একটা অংশ এর মধ্যেই সরকারে ঢুকে পড়েছেন। ক্রমশই এঁদের প্রতিপত্তি বাড়বে বলে সবাই আশাবাদী।

    দায়সারা গোছের হলেও, দেখা গেল আমরা কয় প্রকার। এইবার অসম্পূর্ণ তালিকা থেকে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে মিলিয়ে নিন আপনি কোনদলে পড়েন। এখনও যাঁরা নিজেকে খুঁজে পাচ্ছেন না, দেরী না করে এক্ষুনি মনসংযোগ দপ্তরে খোঁজ নিন, অথবা আমাদের সাথে যোগাযোগ করে নতুন শ্রেণী খুঁজে বের করতে সাহায্য করুন। বিভাজন দীর্ঘজীবি হউক!

    জানুয়ারী ২৭, ২০০৮
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • আলোচনা | ২৭ জানুয়ারি ২০০৮ | ৯৩৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। বুদ্ধি করে মতামত দিন