এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  আলোচনা  বিবিধ

  • আঠাশ দুই - ২০১০

    রমিত দে লেখকের গ্রাহক হোন
    আলোচনা | বিবিধ | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১০ | ৭১৮ বার পঠিত
  • আমার
    হাজার-লক্ষ-নিযুত-কোটি বছরের
    আদরের সাঁঝ............।।

    ঘুম টেনে টেনে
                টেনে টেনে
    সব যাওয়া-সব ফিরে যাওয়া
    আজ ঠিকানা লিখে উড়িয়ে দিলাম
    ফিরে যাওয়া মেনে ......

    লিখব কি লিখবো না? এইসব ভাবি। আজ অনেক বছর সরাতে সরাতে দু হাতে বুনেছি আমার স্তব্ধতা। ঘুমের সুরা। এ পথে এসো না। ধরে রেখো নিজেকে। চোখের আদর নামিয়ে আমার গ্রাম ডুবে আছে শতাব্দীর ঘুমে। কী ওড়াবো? ঘুম না ঘুম ভাঙাটা? আমি যে লড়তে শিখিনি সোনা; কিছুদূর যাবার পর মনে নেই কতদূর গেছি। ফিরে যাওয়াটা, শুধু ফিরে যাওয়াটা, ধানের কাঁকনে ফুটে থাকে ফেনার আয়তনে। চলে যাওয়ার শব্দ ঢেলে দিয়ে যায় ধোয়ানো আলো। নীরবতা আলো ফেলে দাঁড়ালে মাঝে মাঝে ভয় হয়; বুকের ভেতর জমা হতে থাকে ঘাসফুলের দ্বিধান্বিত বিকেল; নেমে আসি সাদা পাতায়; মাটির নির্মোক এ; কী বুনতে তুমি? বসন্ত-বসন্ত; ছুটে আসে পাথরে শোয়ানো হলুদ দুচোখ। কোমর অবধি পরাগ বুনতে তুমি; বেশ মনে আছে আমি হাঁটতে থাকি, হাঁটতে থাকি, হারিয়ে যাই বিগত ভ্রমণে; বুকপকেটে তুলে রাখা সেসব নষ্ট খেলা, তরল আগুন নীচু করলেই ফিরে আসে নিজস্ব শিকড়ে; কোথায় যেন দেখা হয়েছিল! কী যেন তার কথা! শতকের আলাপ টাঙানো ছিল চৌকাঠে-কার্নিশে-স্মৃতির আড়ালে; মাঝে মাঝে কলম নিয়ে বসে পড়ি, জবাব খুঁজি শতছিন্ন অন্ধকারের প্রতিটি বছর। ফিরে আসে ঋতু। প্রজন্মের কানামাছি। আমাদের জীবন কেটে যায় শতাব্দীর কুয়াশায় জোনাকি ছুঁড়ে দিয়ে। যেন বুঝতে চাইছি এসব অজানা ঋণের বোঝা; নেমে আসছি খোপে খোপে ভরাট শূণ্যতায়।

    কতদিন পর এই রং? অতিথি এলো পলাশ-শিমূলে; তুমিও কি ঘুমিয়েছ? নয়নের চারাগাছগুলো ছোট ছোট পাড়ায় গড়িয়ে দিলেই ফালা ফালা লাল, প্রতিটা শিরায় ঢুকে পড়ে গোলাপী আঁচড়। বোতাম খুলে কুমারী হয়ে ওঠে প্রথম চুম্বন। দোলসন্ধ্যার সাঁতার আওড়ে চলে সাহসী ঢেউয়ের সে দীর্ঘ গতকাল। সবুজের ভেতর আজ কোথা থেকে যেন এসে গেছে আমার ফুলছাপ ঘুম; তোমার স্বর্ণচাঁপা, তুমিও কি চিনেছো? এখনো ঘুমোয়নি যেন শরীরের হাঁটিহাঁটি, সেদিনের আলাপ - ঠিক পার হলো চাঁদিয়াল ঘুড়ির মতো দিকচিহ্নহীনতায়; এ দীর্ঘসময় - দীর্ঘসময় -ভেতরে যাইনি, নাকি ক্ষতের রাতগুলো ছুঁয়ে আছি আজও চোখের কালোয়।

    " আমার ভাঙা পথের রাঙা ধূলায় পড়েছে কার পায়ের চিহ্ন
    তারি গলার মালা হতে পাপড়ি হোথা লুটায় ছিন্ন
    এল যখন সাড়াটি নাই, গেল চলে জানালো তাই
    এমন করে আমারে হায় কে বা কাঁদায় সে জন ভিন্ন
    তখন তরুন ছিল অরুন আলো, পথটি ছিল কুসুমকীর্ণ
    বসন্ত যে রঙিন বেশে ধরায় সে দিন অবতীর্ণ
    সে দিন খবর মিলল না যে, রইনু বসে ঘরের মাঝে
    আজকে পথে বাহির হব বহি আমার জীবন জীর্ণ "

    কয়েক মুহূর্ত থামলেই টের পাই অদ্ভুত জোড়া জোড়া শব্দ নেমে আসছে শরীরের প্রাগৈতিহাসিক দেওয়াল পেরিয়ে। প্রিয় হতে পারিনি তোমার কাছে কোনওদিনও, তবু এ সবই প্রিয় চিহ্ন, আলোর নিচে হারিয়ে যাওয়ার গল্প। আমি তো ঘুমিয়ে কাদা - কয়েক মুহূর্ত থামলেই পালতোলা প্রবাহ, সেই কবে, কবে-অর্ধেক ডুবে-পলাশ পলাশ সকালে কারা যেন পুঁতে গেছে আগুন ঠোঁটের রুমতাই। এসবই মুহূর্তকাল - এসবই আমার । শুধু প্রশাখা পেরিয়েছে পোশাকের অভ্যেসে। মাঝে মাঝে মনে হয় আমি চারিদিক দেখতে পাই। আমার ফেলে আসা প্রতিটি সূর্যাস্ত হেঁটে আসে আমারই কাছে। এই এতো বার এতো বার দৌড়ে যাই নিজেকে ভুলবো বলে, অতলে অতলে ছেড়ে রাখা খোলসটাকে উড়িয়ে দিই যাবতীয় বিশ্বাসে, তবু, জড়ো করা পালকের রং, তার প্রতিটি ভঙ্গিমা আলগোছে উঠে আসে গেরুয়া হলুদ বোধের অরণ্যে। লোনা লোনা অনুপ্রাসের মত নদীর খোলে শুতে আসে হেরে যাওয়া রামধনু। ঢালু হয়ে নেমে আসা দিনগুলো ভাঁজ করে বেঁকে যায় চোখের কোটরে। আমি তাকে চিনি-তার আঁচলার অলিতে-গলিতে-জরিতে মাঝে মাঝে পড়ে আছে আমারই শরীর আমারই ইচ্ছেমৃত্যু।

    রংএর দিনগুলো ভারী অদ্ভুত- তুমি নেই। এ রাজ্যপাটে এ বিশীর্ণ পারাপারে তুমি নেই। তবু, তোমার ই আলোচনা। শাড়ি পরেছো? তোমার সেই ঘাসফুল হয়ে ওঠা শাড়ীটা এখনও জলের দিকে এগিয়ে যায়। তুমি কি জানো? বসন্ত কতদূর নিয়ে যেতে পারে? এ সবই প্রশ্ন সরলরেখার মত তবু দেখো মিথ্যে মিথ্যে খেলি, দাগ কেটে রাখি আমাদের আঙুলের নিয়ন্ত্রণগুলোতে।

    আমার আকাশ আমার নীল জবাব দিয়ে দেয় আজ ""বেঁচে থাকা কোন প্রয়োজনে?'' তবু তার কাছে এসেই শরীরের সুগন্ধি আঁকড়ে ধরে তার মুখ। হেঁটে যাওয়া হরিয়ালি। আজ ঘুম থেকে ফিরে দেখি শহর জুড়ে তোমার ডালপালা - তিলে তিলে নিথর শরীরের ভেতর ঢুকিয়ে দেয় হলুদ পাখির বীজ। তুমি কি জানো? অনেকটা পথ আলোর রাস্তায়, আরও একটু, আলোর মোরেম পেরিয়ে এলেই সে বসন্তের মাঠ - সে হলুদ দেশ। প্রতিটি শব্দ পিছু পিছু আসে। প্রতিটি শব্দ নদী হতে আসে। আমার হাড়ের ভেতরকার চিঠিগুলো, আলাপের আলাপচারিতাগুলো আজ বেশ লাগে।

    তুমি তো দাঁড়িয়ে আছো, এই যে, একটু একটু করে ভেতরঘরের আন্দোলনে পা ডুবিয়ে। তার কাছে এসে তার সমস্ত বাষ্প-বরফের -হাড়ের ফাটলে ঝুঁকে পড়ে তুলে আনি এ অনন্ত স্তব্ধতা। একটি মেয়ের মুখ পড়শী বাড়ির মুখ অপেক্ষার মুখ অনুপস্থিতির মুখ- আমার বিশ্বাস আমার নয়নতারার মুখ। পাশ ফিরি মলাটের গাল ধরে অথচ দলবল নিয়ে মুখ ছাড়া পংক্তিগুলো ধুলো ঝেড়ে বসে। আউড়ে যায় ফিরে যাওয়া দু চারটে তারার কথা। আজও চালিত করে অলক্ষ্যে - ভিতরে ভিতরে আগুন লাগানো বিকিরণে।

    শরীর থেকে উড়ে গিয়েছে যেসব অনুপস্থিতি, তাদের লিখি কীভাবে? তবু তো এ পাথরে ছিলাম, ছিলাম এ বসন্তের রজনে। শীত কি ছিঁড়ে যায়? শীত কি ছিঁড়ে যাবে? পাট মেলে দেওয়া দুপুরের গালে তোমার কতদিনের আঙুল-তোমার ফেলে রাখা আবহাওয়া। না বলে দাঁড়িয়ে আছে আজও। কয়েক শতাব্দী ধুধুটে গলি দিয়ে হেঁটে গেলে মনে হয় ছুঁয়ে থাকো এ অনন্ত ক্ষয়ের সত্য।

    আসলে, বসন্তের এই সময়টুকু আমি তোমার খবর জানি; অজস্র জন্ম ধরে তোমার মুকুল নেমে আসে রংএর ধুলোয়; কবেকার কথা সে মনে নেই, তবু যেন তুমি এসে দাঁড়াবে এ হলুদ চাতালে, হাজার ফাটল - আর চলকিয়ে যাওয়া অহংকার জাল পেতে তুলে আনি আমার দু অক্ষরে; ঠোঁটের আগে যে ঠোঁট, গুচ্ছ নীলের ছলাত- আমরা দাঁড়িয়েছিলাম তারই আগে- হাওয়া দিচ্ছিল হলুদের গন্ধে লালের গন্ধে মুখ টিপে; মনে আছে তুমি বলেছিলে, ওভাবে তাকাবার কিছু নেই; আমি কুঁজো, কুঁজো হয়ে ডালা খুলে আগুন মিশিয়েছিলাম ভাঙ্গা দূরত্বে। এখন টলমল টলমল সমস্ত টিয়াপথ তোমারি দিকে-

    পুরোনো ঘরে - কুঠুরি- কোঠরে আজ শব্দহীন পলাশ। একঠায় দাঁড়িয়ে গোপন সোঁদা কোল ঘেঁসে বসে; ছোট ছোট পায়ের শব্দে আজ আর কেউ নেই। মুখ তুলে দেখি তুমি রেখে গেছ ধ্বসের আবির; ফেলে আসা যুগলবন্ধী উড়ে উড়ে ঘুরে ঘুরে ফিরে গেছে আলোর বাতিলে। ঠিক এখানেই পোশাক বদলে নেব- বদলে নেব হলুদ রোদের থোকাগুলো; প্রিয় ঘাসফুল লুকিয়ে দেখবে আত্মবিলাপের মত আমাদের ফিরে যাওয়া; - কতক্ষণ হেঁটেছি জানি না তবু হেঁটেছি । প্রতিটি শিরায় শেকড় আঁকড়ে আঁকড়ে হেঁটেছি। জানি, আমার সমস্ত পথ পৌঁছতে পারবেনা তোমার বুনোটে; তবু , আজ যেন, কি পাইনি তার হিসেব মিলিয়ে পৃথিবী চলে যায় পায়ের শব্দে; যারা ঘুমন্ত তারা কি জানে তারা ঘুমন্ত? পোষাঘরে লুকিয়ে রাখা আমার অতল- তুমি কি শুনতে পাচ্ছো? সেসব পরিযায়ী; মেঘ নেমে এলে খয়েরী চোখে, ছিটকিনি তুলে রেখে আসি পাতা উলটানো বিকেলে; কোথা দিয়ে যেন আজ এসে গেছে সারাটা শহর।
    গাছেদের বলিরেখায় জিইয়ে রেখেছে শিমূলের অভিমান; যদি একা পাই আমার গোপন অসুখে, বসন্তের হাওয়ায় সমর্পণ করে দেব তোমার ফুল তোলা অনুপস্থিতি।
    আমার ভরাট চিঠি আজ তো অনেক বছর হল-
    তবু তোমায় কেন লিখি? কেন ছেড়ে আসি মনখারাপের ফিকেয়?

    বোবা ছাদে লুকিয়ে দেখি
    শুধু পলাশের জন্য
    শুধু শিমূলের জন্য
    কিছু খেলা
                   খেলা
                                  খেলা
    বাকিটুকু আজ----থাক না;
                   নদী হতে চাওয়া
                                  রুমেলা বেলা

    ইতি
    আমি...

    ২৮শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • আলোচনা | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১০ | ৭১৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঠিক অথবা ভুল মতামত দিন