এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • Ranjan Roy | ০৩ এপ্রিল ২০২৩ ০৯:০৪518175
  • ঠিক সময়েই এই সতর্ক বার্তা।
    বঙ্গ ভারতের বাইরে নয়, গোটা দেশের সামুহিক বিপদের থেকে চোখ বুঁজে শুধু বঙ্গ নিয়ে রণনীতি গড়লে আম ছালা দুটোই যাবে।
    এবার রামে হলে পরের বার বামে হবে---- অলীক কল্পনা!
  • অনন্ত | 2405:201:8014:c0c9:e498:90f5:a926:***:*** | ০৩ এপ্রিল ২০২৩ ০৯:৩৯518179
  • দাঙ্গার ছক তো এদের অতি পুরনো। আটকানো খুবিই দরকার। কিন্তু আপনি ঠিক দাঙ্গার বিরোধ করলেন না তৃণমূলের পক্ষ নিলেন? তৃণমূল "চায় নি বা পারেনি" বলে দায় সারলেন, ব্যাপারটা অতটা সহজ? মূলধারার বামদল গুলোর দুর্বলতা সামনে এসেছে কিন্তু পুরো পোস্ট জুড়ে তৃণমূল বিরোধিতা না করার জন্যে ইনিয়ে বিনিয়ে হাজার ও চেষ্টা। এদিকে যারা দাঙ্গা করতে চায়, যাদের সাথে তৃণমূলের বাইনারী হলে দু তরফে দক্ষিণ পন্থী শক্তির লাভ তাদের দোষকে অতি তুচ্ছ করে দেখা এই লেখায়। আর মুচলেখা গর্গ দাঙ্গা আটকাবে? আজকে তৃণমূলের পায় আছে, কাল বিজেপি এলে সংঘ পরিবারের পায় গড়াগড়ি খাবে... 
  • পার্থ সারথি দত্ত। | 182.68.***.*** | ০৩ এপ্রিল ২০২৩ ১২:০৬518181
  • গোরুপাচার বানানো?
  • দীপ | 42.***.*** | ০৩ এপ্রিল ২০২৩ ১২:৩০518184
  • একটি মৌলবাদী শক্তিকে তোষণ করলে আরেকটি মৌলবাদী শক্তি উঠে আসে। ভারতের সমাজে সেটাই হয়েছে। দিনের পর দিন ধর্মনিরপেক্ষতার বুলি আউড়ে একটি মৌলবাদী শক্তিকে সন্তুষ্ট করা হয়েছে, অন্যদিকে আরেক মৌলবাদী শক্তির উত্থান ঘটেছে।
     
    আর নিজের দেশের সভ্যতা- সংস্কৃতিকে অস্বীকার করে কিছু করা সম্ভব নয়। বিদ্যাসাগর, রবীন্দ্রনাথ, বিবেকানন্দ সেটা জানতেন। তবে পশ্চিমবঙ্গের মহাবিপ্লবীরা সেটা জানেন না। কখনো তাঁরা বিদ্যাসাগরের শ্রাদ্ধ করেন, কখনো আবার মনুসংহিতা নিয়ে নৃত্য করতে থাকেন! 
    আর বিজেপি ড্যাংড্যাং করে উঠতে থাকে!
     
  • গৌতম মিত্র | 45.64.***.*** | ০৩ এপ্রিল ২০২৩ ১২:৪০518186
  • মুল কথা বিজেপি বেশি খারাপ, তৃণমূল কম খারাপ। আর সিপিএম প্রায় নেই, কংগ্রেস তো খুঁজেই পাওয়া যাচ্ছে না। অনুব্রত লোকটা খারাপ না, ভালো সংগঠক সঙ্গে মনোরঞ্জন ফ্রী। গরু পাচারের টাকা কেষ্ট নেই নি। কেষ্ট তো গরুর গায়ে হেলান দিয়ে বাঁশি বাজায়, মাথায় ময়ূরের পালক, আবার মোদী জি ময়ূর পোষে। 
  • দীপ | 42.***.*** | ০৩ এপ্রিল ২০২৩ ১২:৫৮518187
  • এই পশ্চিমবঙ্গেই গত পাঁচ/ছয় বছরে বিভিন্ন জায়গায় দাঙ্গা হয়েছে। তখন কিন্তু মহাবিপ্লবীদের গলায় কোনো শব্দ শোনা যায়নি!
    জনৈক ধর্মোন্মাদকে নিপীড়িত মানুষের প্রতিনিধি হিসেবে দেখানো হয়েছে! সে কখনো কোনো অভিনেত্রীকে গাছে বেঁধে পেটাতে চায়, কখনো বিধর্মীর গলা কাটতে চায়! তখন অবশ্য মহাবিপ্লবীদের কোনো সমস্যা হয়না! উলটে একে সাব‌অল্টার্ন রাজনীতি বলা হয়! 
    ধান্দাবাজি সবসময় ব্যুমেরাং হয়ে ফিরে আসে! 
     
  • দীপ | 42.***.*** | ০৩ এপ্রিল ২০২৩ ১৩:১৭518189
  • নরাধম কাতলা মাথা সিবিআই এর জালে। আহা কি আনন্দ বাংলার আকাশে বাতাসে !
     
    ---- প্রসূন আচার্য 
     
    স্বাধীনতার পরে পশ্চিমবঙ্গের সব থেকে বড় মাফিয়া বীরভূমের কাতলা মাথা সিবিআই এর জালে। 
     
    বাড়ি গিয়ে দরজার কড়া নেড়ে তাকে তুলে নিয়ে গিয়েছে সিবিআই। বোধহয় বিকেলের দিকে গ্রেফতারের করা হবে। 
     
    আজ রাখী পূর্ণিমা। হাতে রাখীর বদলে হাতকড়া পরলো পাপে নিমজ্জিত এই নরাধমের। হেন অধর্ম কাজ নেই যে তিনি করেননি।
     
    পশ্চিমবঙ্গের অন্তত ১০ হাজার কোটি টাকার সম্পদ রাজ্যের সাধারণ মানুষকে বঞ্চিত করে এই কাতলা মাথা শুধু নিজের এবং ঘনিষ্ঠদের বেআইনি সম্পত্তি বাড়ান নি, দিনের পর দিন ক্যামাক স্ট্রীটে ভাইপো অ্যান্ড কোম্পানিকে পাঠিয়েছেন। বিনয় মিশ্রর মাধ্যমে বিদেশে পাঠিয়েছেন। যে বিনয় মিশ্র ভাইপোর ঘনিষ্ঠতার সুবাদে দলের সাধারণ সম্পাদক হয়েছিল। এখন ইন্দোনেশিয়ার কাছে ভান্তুয়া দ্বীপে পলাতক। সেই দেশের নাগরিকত্ব নিয়েছে।
     
    একদা মুকুল ঘনিষ্ঠ কাতলা মাথা ২০০৯ সালের আগে হাটে মাগুর মাছ বিক্রি করতেন। কাঁসার গ্লাসে দেশি মদ খেতেন। আজ তাঁর বেআইনি বেসরকারি সম্পত্তি অন্তত ১০০০ কোটি। কারণ, তাঁর একজন দেহরক্ষীর সম্পত্তি ১০০ কোটি টাকার বেশি! যিনি এখন সিবিআই এর হাতে।
     
    গত ১১ বছরে বীর ভূমিতে কাতলা মাথার প্রতিপত্তি নিয়ে কেউ প্রশ্ন তোলার সাহস পায়নি। কেউ প্রশ্ন তুললে তার পিঠে চড়াম চড়াম করে ঢাক বাজিয়েছেন শাসক দলের এই ডন। পুলিশকে দিয়ে সেই ব্যক্তির বিরুদ্ধে গাঁজা কেস দিয়ে জেলে ভরা হয়েছে। এমনকি খুনের অভিযোগও আছে কাতলা মাথার বিরুদ্ধে। আমার আপনার টাক্স এর টাকায় রাজ্য সরকার এঁকে বিশেষ কমান্ডো সুরক্ষা দিয়েছে। এক ঝাঁক কমান্ডো তাঁকে ঘিরে রাখত। যাতে কেউ এঁকে ছুঁতে না পারে!
     
    বিরোধী শূণ্য করে কাতলা মাথা পঞ্চায়েত ভোট করেছেন। দলের অন্য গোষ্ঠীর লোককে পঞ্চায়েত ভোটে হারাতে প্রয়োজনে পুলিশকে বোম মারতে বলেছেন। খুনে মদত দিয়েছেন। এই তো সেদিনের কথা, ভাদু শেখ পাথর আর বালি খাদান এর তোলার ভাগ দেয়নি বলে বকটুই এ জ্বলন্ত পুড়িয়ে মারা হয়েছে ১২ জন মহিলা আর শিশুকে। 
     
    শুধু বাংলাদেশে গরু পাচার নয়, পাথর ও বলি খাদান, বেআইনি কয়লা খনি, বাংলা মায়ের সম্পদ লুঠ করে নিজের আর দলের রাজকোষ ভরেছেন এই কাতলা মাথা। 
     
    দামী বিদেশি মদ এবং দলের বা ভাড়া করা মহিলা ছাড়া যাঁর একটা দিনও কাটত না। 
     
    কোনও ব্যবসায়ী বালি বা পাথর খাদান লিজে নিলে দুই হাজার টাকার নোটের বান্ডিল ছাড়াও দামী বিদেশি মদ এবং সোনাগাছির ভাড়া করা আগ্রাওলি পাঠাতে হত হোটেল বা গেস্ট হাউস ভাড়া করে! এটাই রীতি ছিল।
     
    আর দিনের পর দিন এই সব অনাচার দেখেও চোখ বুজে থেকেছেন সোনা বউয়ের পিসি শাশুড়ি! ফলে সাধারণ মানুষ এই কাতলা মাথাকে নিয়ে যতই ছি ছি করুক, কোনও দিন তাঁর বিরুদ্ধে তিনি কোনও ব্যবস্থাই নেননি। বরং "ওর মাথায় কম অক্সিজেন যায় " বলে বিষয়টি হালকা করে দিতে চেয়েছেন। 
     
    গ্রেফতারের পর এখন দল কী করবে ? 
     
    বর্ষীয়ান মন্ত্রী শোভন দেব চট্টোপাধ্যায় দায় ঝেড়ে ফেলে বললেন, "দোষ করলে শাস্তি পাবে। এর দায় দল নেবে না।" চিটফান্ড মামলায় সিবিআই এর হাতে গ্রেফতার হয়ে মাসের পর মাস মাস জেল খাটা মদন মিত্রও দায় ঝেড়ে ফেললেন! 
     
    কাতলা মাথার পাপের দায় কি নেবেন কেউ ? সেই উত্তর পেতে অপেক্ষা করতে হবে। 
    দস্যু রত্নাকর এর পাপের ভাগ কি তাঁর স্ত্রী পুত্ররা নিয়েছিল ? 
    নেননি। 
    সিপিএমের আমলে হুগলির অনিল বসুর পাপের ভাগ কেউ নিয়েছিল ?
    নেয়নি।
     
    বীরভূমের আকাশে বাতাসে আজ আনন্দ। শেষ শ্রাবণে আবীর খেললেও কেউ আপত্তি করবে না। কারণ, দলটার Moral ভেঙে গিয়েছে। মানুষের মধ্যে বিলি হচ্ছে গুড় বাতাসা।
     
    আমি নিশ্চিত, এই কাতলা মাথার পুজো কোনও দিনই তারাপীঠ এর মা কালী গ্রহণ করেননি। (যদিও আমি ব্যক্তিগত ভাবে এই ধরনের দেখনদারি পুজোয় বিশ্বাসী নই)। 
    কারণ, কাতলা মাথার সেই পুজোতে বার বার তাঁর আর্থিক বৈভব আর স্বর্ণালঙ্কার প্রাধান্য পেত। ভক্তি নয়। সেই সব ছবি তোলা আছে সংবাদ মাধ্যমে।
     
    আমার মনে হয়, কাতলা মাথার ঈশ্বর ভক্তি ছিল না। পুরোটাই লোক দেখানো। থাকলে এত পাপ করতে পারতো না!
     
    তাই তিনি ঘর বন্ধ করে পুজো করার সময় দরজায় কড়া নেড়ে তাঁকে তুলে নিয়ে গিয়েছে সিবিআই। বোধহয় ওঁর পূজিত ঈশ্বরই চান, এমন পাপীকে বলি দিতে। মা কালীর কাছে পাপীদের বলি দেওয়া হয় তো সেই জন্যই।
     
    আজ রাজ্যবাসী গুড় বাতাসা খেয়ে চড়াম চড়াম করে ঢাক বাজাবে। 
     
    বলবে আহা আজ কি আনন্দ বাংলার আকাশে বাতাসে!
     
    C@ Prasun Acharya
  • দীপ | 42.***.*** | ০৩ এপ্রিল ২০২৩ ১৩:২৯518191
  • দীপ | 42.***.*** | ০৩ এপ্রিল ২০২৩ ১৩:৩০518192
  • কেষ্ট তো কচি ছেলে, কিছুই জানেনা!
  • দীপ | 42.***.*** | ০৩ এপ্রিল ২০২৩ ১৫:৪২518193
  • কেন্দ্রে পেটমোটা ডাকাত, রাজ্যে দুকানকাটা চোর আর তার সাঙ্গোপাঙ্গ! আর বিরোধী দল ছাগলের তৃতীয় বাচ্চা! 
    অত‌এব সাধারণ মানুষের দশা- "বল মা তারা দাঁড়াই কোথা?"
  • !! | 2405:8100:8000:5ca1::66:***:*** | ০৩ এপ্রিল ২০২৩ ১৫:৫৮518194
  • শালা! টাকলা বাপের টাক বাঁচাতে চাড্ডিটা ভ্যারভ্যার করে নেদে যাচ্ছে।
  • গোবিন্দভোগ | 2405:8100:8000:5ca1::155:***:*** | ০৩ এপ্রিল ২০২৩ ১৬:৫৯518196
  • পশ্চিমবঙ্গে সবাই চুরি করার বরাত পেয়েছে বিজেপি বাদে। একবার তো ওদেরও চান্স দিতে লাগে। তাই হুজুর ২০২৬ এ বিজেপি আসিতেছে।  
  • অভিভূষণ মজুমদার | 2402:3a80:1f08:97dc::46e:***:*** | ০৩ এপ্রিল ২০২৩ ১৭:৫২518198
  • এভিল তত্ত্ব হাজির। তথাকথিত সুশীল বুদ্ধিজীবী সমাজের পুরোনো তত্ত্ব ২০২১ থেকে চলছে। সরাসরি দলগত অবস্থান পরিষ্কার করে দিলেই কুন সমস্যা থাকে না।
  • পলিটিশিয়ান | 2603:8001:b102:14fa:9fa6:a5eb:3033:***:*** | ০৩ এপ্রিল ২০২৩ ১৯:১৭518202
  • ইডি সিবিআইকে তো আদালত ডেকে এনেছে জানি। আর আদালতকে ডেকে এনেছে বিকাশ ভট্টাচার্য, মানে সিপিএম।
     
    দুর্নীতিবাজ তৃণকে "বাঁশ" কে দিল তাহলে?
  • aranya | 2601:84:4600:5410:24ac:1444:f7dd:***:*** | ০৩ এপ্রিল ২০২৩ ২১:০৬518204
  • পঃ বঙ্গে কোন কোন জায়গায়, কোন কোন দিন দাঙ্গা হয়েছে সেটা লিখলে ভাল হত। মূল ধারার মিডিয়ায় তো সব বেরোয় না, মারামারি বলে লেখা হয়, 'দাঙ্গা' শব্দ -টা ব্যবহারও করা হয় না 
  • aranya | 2601:84:4600:5410:24ac:1444:f7dd:***:*** | ০৩ এপ্রিল ২০২৩ ২২:৪৬518213
  • আর একটা কথা, সরকার না চাইলে দাঙ্গা হয় না 
     
    এটা আমরা ১৯৯২ এ বাবরি মসজিদ ভাঙার পর দেখেছি, তার আগে ১৯৮৪ তে শিখ নিধনের সময়েও দেখেছি , ভারতের বহু জায়গায় দাঙ্গা হলেও পঃ বঙ্গে হয় নি, কারণ বাম সরকারের সচেতন প্রচেষ্টা ছিল, দাঙ্গা যাতে না হয় 
     
    বর্তমান সরকারের অনেক কড়া সমালোচনা কাম্য ছিল, এই লেখায়  
  • রৌহিন | ০৪ এপ্রিল ২০২৩ ০০:১২518217
  • "প্রমাণসাপেক্ষ হলেও, পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের দুর্নীতি একরকম করে দেখা যাচ্ছে, কিন্তু খুব সম্ভবত, মনীশ শিশোদিয়া, বা অনুব্রত মন্ডলের গরুপাচার- এই দুটোই বানানো।" - এরকম একটা বক্তব্য থাকলে আর সেই লেখাকে সিরিয়াসলি নেওয়া খুব মুশকিল। অনুব্রত আর মনীশ সিসোদিয়া একই পংক্তিতে বসে পড়লেন - চমৎকার! বীরভূমে গ্রাম কে গ্রাম উৎখাতের মূল হোতা যে পুলিশকে এতটাই কন্ট্রোল করে যে গ্রেপ্তার হয়ে দিল্লী যাবার পথেও তার নিজের লোকেরা একসাথে বসে ল্যাংচা খেয়ে যায়, যার হুকুম ছাড়া এই সেদিনও বীরভূলে একটা পাতাও খসত না,দেউচা-পাঁচামি থেকে বোলপুর থেকে বগটুই - খুন,উচ্ছেদ এবং উন্নয়নের কাজে মমতার প্রধান কাণ্ডারি অনুব্রত গোরু চুরি "সম্ভবতঃ করেনি"! (অবশ্যই সেটাও করেছে কারণ সেটাতে ভালো পয়সা আছে)। পার্থরটা "তাও খালি চোখে দেখা যাচ্ছে" - আহা!বেচারা! আর অনুব্রত তো একেবারেই - নিরপরাধ হয়ে জেল খাটছে। নইলে বিজেপি এসে যাবে। অনুব্রত আটকাবে এন আর সি সি এ এ। বাহ! 

    #বিজেমূলএকজিস্টস
  • সৈকত বন্দ্যোপাধ্যায় | ০৪ এপ্রিল ২০২৩ ০১:২৩518222
  • কংক্রিট কথা বলা যাক। 
     
    " বীরভূমে গ্রাম কে গ্রাম উৎখাতের মূল হোতা যে পুলিশকে এতটাই কন্ট্রোল করে যে গ্রেপ্তার হয়ে দিল্লী যাবার পথেও তার নিজের লোকেরা একসাথে বসে ল্যাংচা খেয়ে যায়, যার হুকুম ছাড়া এই সেদিনও বীরভূলে একটা পাতাও খসত না,দেউচা-পাঁচামি থেকে বোলপুর থেকে বগটুই - খুন,উচ্ছেদ এবং উন্নয়নের কাজে মমতার প্রধান কাণ্ডারি অনুব্রত" - ঠিক কথা। 
     
    কিন্তু একেবারেই এইসব কারণে অনুব্রতকে গ্রেপ্তার করা হয়নি, সেও ঠিক কথা। করা হয়েছে গরু-পাচার নামের একটা অদ্ভুত অভিযোগে। কারণ দুটো। এক,  জিনিসটা একটা আদ্যন্ত সাম্প্রদায়িক অ্যাজেন্ডার অংশ। দুই,  বীরভূমের সম্রাট অনুব্রত এলাকায় না থাকলে বিজেপির ফুটহোল্ড বাড়বে।
     
    দুটোই চোখে দেখা যাচ্ছে। স্রেফ প্রথম অংশটা দেখে পরেরটাকে ইগনোর করা, বিজেপিকে তোল্লাই দেওয়াই একরকম করে।  "নইলেই বিজেপি এসে যাবে" বলে জিনিসটাকে লঘু করা যাবেনা। যেমন বিজেমূলএক্সিস্টস রেটরিক দিয়ে, কেজরি = বিজেপি বা তৃণমূল = বিজেপি এটা এস্টাবলিশ করা যাবেনা। ওভাবে দেখলে মোদী-যোগিকে খুবই ট্রিভিয়ালাইজ করা হয়। কে নরম-হিন্দুত্বকে প্রোমোট করেছে, বাছতে গেলে ঠগ উজাড় হয়ে যাবে। এমনকি বামরা কোনো অলৌকিক উপায়ে  ক্ষমতায় আসার কাছাকাছি চলে এলেও, বিরোধীপক্ষে তৃণমূলকে  চাইব। বিজেপিকে নয়। 
  • Amit | 120.16.***.*** | ০৪ এপ্রিল ২০২৩ ০৬:১৩518226
  • এই মুহূর্তে যেখানে মমব্যান এর সরকার ডিএ মামলা থেকে চাকরি স্ক্যাম থেকে পার্থর রাসলীলা থেকে হনুব্রতর গরু চুরি নিয়ে চাদ্দিকে ল্যাজে গোবরে অলরেডি হয়ে আছে , সেখানে একটা এরকম দাঙ্গা হলে লোকের নজর ঘোরাতে পারলে রাজনৈতিক লাভ বেশি কার ? তিনু না বিজেপি র ?
     
     নাকি দাঙ্গার আগাম খবর ​​​​​​​ছিল ​​​​​​​না রাজ্য ​​​​​​​পুলিশের ​​​​​​​কাছে ? তারা ​​​​​​​কি অনুব্রতর সাথে ​​​​​​​ল্যাংচা ​​​​​​​খেতে ​​​​​​​ব্যস্ত ​​​​​​​ছিল ? এমন অপদার্থ ​​​​​​​পুলিশ ​​​​​​​মন্ত্রী ​​​​​​​থাকার ​​​​​​​দরকার ​​​​​​​কি ?
     
    নাকি এক সময় "যে আসে আসুক বামেরা যাক" রব তুলে আকাশ ফাটানো  দিদিরসাপোটার দের এমনই দৈন্য দশা সরাসরি দিদিকে ভোট দিতে বলার মুরোদ নেই? নানা রকমের পাল্টি খেয়ে খেয়ে বিজেপি ঠেকানোর জূজূ দেখাতে হচ্ছে ? 
  • রাম্বাম | 2405:8100:8000:5ca1::c4:***:*** | ০৪ এপ্রিল ২০২৩ ০৭:০৪518227
  • নো ভোট টু বিজেপি বললে বিজেপির চেয়ে সিপিএম বেশি দুঃখ পায় কেন?
  • পলিটিশিয়ান | 2603:8001:b102:14fa:f3a4:4ff8:9bd2:***:*** | ০৪ এপ্রিল ২০২৩ ০৭:০৮518228
  • গরু পাচার অদ্ভুত অভিযোগ কেন? যতদূর জানি গরু পাচার লাভজনক এবং প্রচুর হয়। অনুব্রত গরু পাচার থেকে ক্ষীর খাবে সেটা অসম্ভব বলে তো মনে হয় না।
  • সৈকত বন্দ্যোপাধ্যায় | ০৪ এপ্রিল ২০২৩ ০৮:০৩518230
  • গরু-পাচার (পড়ুন গোমাতার উপর অত্যাচার) প্রচুর হয়, এটা বিজেপির ক্যাম্পেন। ভারত জুড়ে এককোটি বাংলাদেশী ঢুকে পড়েছের মতোই। এক্ষেত্রে গরু-পাচার মানে গোমাতা ধরে মোল্লাদেশে (বাংলাদেশে) পাঠানো। এ খুব চালু প্রচার। জানেননা দেখে খারাপই লাগে।
    এক্ষেত্রে আরও অদ্ভুত, কারণ, গরু পাচার হতে গেলে গরু চুরি হতে হয়। বিএসএফ এর সঙ্গে ষড় করে সীমান্তের ওপারে পাঠাতে হয়। নইলে নেহাৎই কেনাবেচা হয়। কারো গরু চুরি গেছে, বা বিএসএফ এর কেউ গ্রেপ্তার হয়েছে, বা কোনো চার্জশিট দেওয়া হয়েছে শুনিনি।
     
    আর এখানে খুব কংক্রিট কথাই লিখছি। একই জিনিস নিয়ে বছরের পর বছর চুলোচুলির ইচ্ছা নেই। কে কার সাপোর্টার বাদ থাক। 
  • সৈকত বন্দ্যোপাধ্যায় | ০৪ এপ্রিল ২০২৩ ০৮:০৬518231
  • শেষ লাইনটা লেখা হয়নি। অনুব্রত মন্ডল সঠিক কারণে শাস্তি পেলে আনন্দ পাই। কিন্তু গোমাতার উপর অত্যাচারের অপরাধে চার্জশিট ছাড়াই জেলে -- এ দেখে আনন্দ পাবার কোনো কারণ পাইনা। ব্যক্তিগতভাবে।  যারা পাচ্ছেন, কেন পাচ্ছেন, সেটাও বুঝতে পারিনা।  
  • Ranjan Roy | ০৪ এপ্রিল ২০২৩ ১০:০৪518235
  • বীরভূমের বীর কেষ্ট মণ্ডল যিনি বিপক্ষের পিঠে চড়াম চড়াম করে ঢাকীবোল বাজাতে চান--এমন লোককে যদি অকেজো করে দেওয়া হয়, জেলে পোরা হয় তাহলে কি দুঃখ পাব নাকি আনন্দ?
     
    --নিঃসন্দেহে আনন্দ পাব। কিন্তু এইসঙ্গে  দেখতে চাইব-- সঠিক চার্জে  এবং সঠিক আইনি পদ্ধতিতে হোক। 
    নইলে আজ যা শত্রু পরে পরে করলে কাল আপনার ঘরও একই ভাবে পুড়বে।
     হায়দ্রাবাদে ধর্ষণ  এবং হত্যার চার্জে অভিযুক্ত চারজন অপরাধীকে (একজন নাবালিক সমেত) পুলিশ আদালতে না তুলে রাস্তায় এনকাউন্টার করে দিল। একই ভাবে ভোপালে চারজন জেল পালানো অপরাধীকে (মুসলিম) জেলের কাছেই গুলি করে মারা হল। ভিডিওতে দেখা গেল ওরা নিরস্ত্র, হাত তুলে সারেন্ডার করতে চাইছিল।
     দুটো ক্ষেত্রেই জনমানস উদ্বেল। 
    ঠিক হয়েছে, যেমন কর্ম তেমনি ফল। 
    যখন শাহারুখ খানের ছেলেকে জাহাজে পার্টি করার সময় ড্রাগের চার্জে অ্যারেস্ট করা হল সবাই বলল ঠিক হয়েছে। 
     
    এই সমস্ত ক্ষেত্রে যাঁরা সুলভ এবং ত্বরিত ন্যায় দেখে উল্লসিত হচ্ছিলেন তাঁরা আর একবার ভাবুন।
     বর্তমান বড় শাসক দলটি সমানে আইনের পদ্ধতির তোয়াক্কা না করে যা খুশি তাই করছে এবং মুখে বলছে--আইন তো আইনের পথেই চলবে।
     রাহুল গান্ধীর মানহানির কথিত অপরাধে দু'বছরের জেল এবং সংসদ পদ খোয়ানো তার সাম্প্রতিক উদাহরণ। 
    সোশ্যাল মিডিয়ায় অর্ধ এবং বিকৃত সত্য প্রচার করে জনমত তৈরি এদের হাতিয়ার।
    বুলডোজার বাবা এখন গর্বের বিষয়  এবং আইকন। 
    সুপ্রিম কোর্ট হেট স্পীচের বিরুদ্ধে সরকারের নীরবতা নিয়ে প্রশ্ন তোলায় অ্যাডভোকেট জেনারেল তুষার মেহতা  উলটে সুপ্রিম কোর্টের উপর পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ করেছেন। আইন মন্ত্রী রিজ্জু এককথায় কিছু প্রাক্তন বিচারপতি, মিলিটারি অফিসার এদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অভিযোগ এনেছেন।
     
    দিল্লিতে আলেকজেন্ডার তো কোলকাতায় ডাকাত।
    নিঃসন্দেহে বঙ্গে বাম একা, বিকল্পে বাম-কংগ্রেস হলে সবচে ভাল হয়।
    কিন্তু না হলে বিজেপি? কোনমতেই নয়।
     
     
  • Amit | 203.22.***.*** | ০৪ এপ্রিল ২০২৩ ১০:৪১518236
  • সেসব ঠিক আছে। যার যার পলিটিকাল প্রেফারেন্স। কিন্তু প্রশ্নটা ছিল এখন পবতে এসব দাঙ্গা হলে তার পলিটিকাল মাইলেজ কে  বেশি পাবে ?  তিনুরা না বিজেপি ? লজিক কার দিকে বেশি করে আঙ্গুল দেখাচ্ছে ?
  • সৈকত বন্দ্যোপাধ্যায় | ০৪ এপ্রিল ২০২৩ ১১:০১518238
  • দাঙ্গা করার চেষ্টা শুধু পবতে হচ্ছেনা। বিহার মহারাষ্ট্রেও হচ্ছে। দিল্লিতেও আগে হয়েছে। সর্বত্রই এক ছক। হুবহু।  কে মাইলেজ পাবে বলে করছে? লজিক তার দিকেই আঙুল দেখাচ্ছে। 
     
    এ তো লজিকের কথা। বাকি সত্যিই পলিটিকাল প্রেফারেন্স। 
     
    প্রসঙ্গত কোন কোন বাঙালি নেতা বা রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব বিজেপিকে নিয়ে বলছেন বা লিখছেন দেখছিলাম ফেবুতে। ফিংগার পয়েন্টিং করে লাভ নেই। এটুকুই বলি, যে, আমি খুবই হতাশ। 
  • Amit | 203.22.***.*** | ০৪ এপ্রিল ২০২৩ ১১:১০518239
  • তাতে কার কি এলো গেলো ?  আর বাঙালি তো চিরকালই নিস্ফলের হতাশের দলেই। এক যুগ আগে যখন "যে আসে আসুক বামেরা যাক" কলরব তোলা হয়েছিল তখনও তো অনেকেই হতাশ হয়েছিল। তাতে কি ​​​​​​​কিছু আটকেছে ?
     
    আর তার  ফল কি হয়েছে তো আজকে দেখাই যাচ্ছে। ভিক্ষে করে আর ভিক্ষে দিয়েই গোটা রাজ্য চলছে। 
  • সিএস | 223.19.***.*** | ০৪ এপ্রিল ২০২৩ ১১:১৩518240
  • পঃবঃ তে দাঙ্গা হলে মমতার সুবিধে।

    বিহারে হলে তেজস্বীর সুবিধে।

    মহা- তে হলে উদ্ধবের সুবিধে।

    দিল্লীতে হলে কেজরীর সুবিধে।

    লাইনটা এটা ? ভাজপার কোথাও কোন সুবিধে নেই ?

    বোঝেননা কেন, দাঙ্গাটা হল এদের 'রাজনৈতিক কর্মসূচী", লোক মোবিলাইজ করার উপায়। অন্য দল ইস্যু নিয়ে আন্দোলন করে লোক মোবিলাইজ করে, এরা দাঙ্গা পরিস্থিতি তৈরী করে। এটাই এদের রাজনীতি !
     
     
  • ট্র্যাস | 2601:205:c280:2890:316f:ef01:2294:***:*** | ০৪ এপ্রিল ২০২৩ ১১:২৪518241
  • আইডিওলজি নিয়ে বেশি মাথা ঘামালে - এরকম ট্র্যাস নামতেই থাকবে। আজকাল কেউই, মানে আম আদমিরা - আইডিওলজি দেখে ভোট দেয় বলেই মনে হয় না। সবই ট্রানসাকশনাল - এই আরকি। এখন বাংলার ওপরে ওঠার একটাই রাস্তা প্রতি পাঁচ বছর অন্তর শাসক চেন্জ করো। আইডিওলজির চক্করে তিরিশ - চৌত্রিশ - বারো বছর পার হয়ে গেলো। আর কবে আমরা শিখবো? 
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। হাত মক্সো করতে মতামত দিন