এই সাইটটি বার পঠিত
অবশেষে এসে পড়েছে গুরুর নিজস্ব ঠেক ও ঠিকানা - ১৫ বঙ্কিম চ্যাটার্জি স্ট্রিট, কলেজ স্কোয়ার! ফোন/ হোয়াটসঅ্যাপঃ +৯১৯৩৩০৩০৮০৪৩
- হরিদাস পাল সমোস্কিতি
-
সহজে কবিতা লিখবেন কীকরে, পাঁচ মিনিটে শিখে নিন
সৈকত বন্দ্যোপাধ্যায় লেখকের গ্রাহক হোন
সমোস্কিতি | ০৩ অক্টোবর ২০২২ | ২০২৫ বার পঠিত | রেটিং ৫ (৩ জন) - আজ গুরু ইউনিভার্সিটিতে আপনাদের শেখাব অন্ত্যমিল নিয়ে। এখন মিলের 'ইন থিং' কী। কীভাবে লিখলে আপনি এ যুগের কবি বা গীতিকার হতে পারবেন। পড়তে লাগবে পাঁচ মিনিট, শিখতে আধ ঘন্টা। তারপরই আপনি কবি।
শুরুতেই জানব, আগে কীকরে মিল দেওয়া হত। ওসব ছিল, একদম মাপে-মাপ মিলিয়ে, দুলে-দুলে পড়ার মতো করে। রবিঠাকুর লিখেছিলেন, আমাদের ছোটো নদী চলে আঁকে বাঁকে/ বৈশাখ মাসে তাতে হাঁটুজল থাকে। শঙ্খ ঘোষঃ দুপুরে রুক্ষ গাছের পাতার কোমলতাগুলি হারালে/তোমাকে বকব ভীষণ বকব আড়ালে। জয় গোস্বামীরঃ নাম লিখেছি একটি তৃণে/ আমার মায়ের মৃত্যুদিনে। কিন্তু এগুলি একে বোরিং, তায় কঠিন, তদুপরি চটক কম। কাজেই বাজারে এসেছে নতুন নতুন পদ্ধতি।
এবার আমরা শিখব পদ্ধতিগুলির সারসংক্ষেপ।
পদ্ধতি ১।
কবিতা লেখা কঠিন কাজ। একটা শব্দের সঙ্গে আরেকটা পুরো মেলানো আরও কঠিন। তাই খানিকটা মিললেই হল। বাকিটা এমনি রেখে দিন। আলগোছে জল খেয়ে পাত্র নামিয়ে রাখার মতো। তাতে মাত্রা এক আধটা এদিক-ওদিকে হবে,উহ্য টুহ্য থাকবে, থাক। ওটাই কায়দা।
আমি তোমার বৈতালিক
তুমি আমার চৈতালি
ফুরিয়ে এল অষ্টমী
সময় কোথায় নষ্টামির?
দেখতেই পাচ্ছেন, বৈতালির সঙ্গে চৈতালি মিলেছে। অষ্টমী আর নষ্টামিও। ব্যস ওতেই চলবে। ছন্দ একটু এবড়োখেবড়ো হল, সে ঠিক আছে, ভালো লাগলেই হল। আর ভাবটার দিকে নজর রাখবেন। কেমন নষ্টামির প্রেম না? ওটাই আসল।
পদ্ধতি ২।
এটাও কঠিন লাগলে, পদ্ধতি দুই। অর্থাৎ আরও এক ধাপ। এক ধাপ এগোলেই দেখবেন লাইনের শেষ শব্দটা একদমই না মেলালেও হবে। লাইনের শেষের দিকে কোথাও একটা মিললেই হল। ভালো করে বুঝতে আরও একটি রোমান্টিক কবিতা।
তোমার হাতে জাব্দা খাতা
অন্য হাতে পাবদা মাছ
ধরব নাকি তোমার হাত
পার করে দিই সাবধানে।
এখানে মিল আছে জাব্দা, পাবদা আর সাবধার। খাতা, মাছ, আর নে, এই তিনটে একেবারেই মিলছেনা। তো কী হয়েছে। আগেরটা মিললেই হবে। এছাড়াও আরও একটা ব্যাপার লক্ষ্য করবেন। 'খাতা' আর 'নে' মোটেই সমান মাপের না। তাতেই বা কী। ফুলের এক আধটা পাপড়ি একটু ছোটোবড়ো হলে তবেই তো সৌন্দর্য। এর নাম মিক্স অ্যান্ড ম্যাচ। দুই কানে দুরকম দুল, যেমন লুক তার তেমন কুল। এছাড়া ফিলটাও দেখুন। কন্যের দুই হাত ভর্তি, তাতেও রক্ষে নেই, আবার একটা অতিরিক্ত হাত ধরে পার করবে। দশভূজা কী আর সাধে বলে? কী আকুলতা, শক্তিরূপেন ইত্যাদি বলে পুজো করার চেয়ে কম কী।
পদ্ধতি ৩।
আকুলতা প্রকাশের অবশ্য আরও গভীর, গভীরতর টেকনিক আছে। শুধু শব্দের মাঝখানে অন্ত্যমিল না, যত্রতত্র অপ্রচলিত, বিদেশী শব্দ ব্যবহার করুন। কানে একদম ডিজে বক্সের গানের মতো ফট করে লাগবে। তারপর? কানের ভিতর দিয়ে মরমে পশে, হবে দিলে ধড়ফড়। কীরকম? পড়ুন, পরের দু লাইন। একটু কঠিন আছে, ছন্দ মিলিয়ে পড়বেন। গদ্য রিডিং পড়ার মতো তড়বড় করে না।
তোর সব দুঃখকে আমি ডিল করব
তুই কাঁধে মাথা রেখে আরামসে চিল কর।
দেখুন, আগের সমস্ত পদ্ধতির সঙ্গে এখানে যোগ করা হয়েছে বিদেশী শব্দের বৈচিত্র। ডিল আর চিলের মিল আজ অবধি বাংলার কোনো কবি দেননি। 'ডিল করব' আর 'চিল কর' এর মিল তো প্রায় অতিপ্রাকৃতিক। পড়লেই পরের লাইনটা নীলকর দিয়ে মেলাতে ইচ্ছে করবে। সেটা আমি আর লিখলামনা, হোমটাস্ক থাক। লক্ষ্য করে দেখবেন, এখানেও মাত্রা এবড়োখেবড়ো আছে। কী আছে, নিজে খুঁজে বার করুন গে। আর হ্যাঁ, যাই লিখুন, প্রেমের মরমীয়া ভাবটা থাকে যেন। নইলে পুরোটাই মাটি।
পদ্ধতি ৪।
এত কিছু বোঝানোর পরও যদি কঠিন লাগে, তাহলেও ঘাবড়াবেননা। এর পরেও মেড ইজি, শর্টকাট আছে। লম্বা করে হ্যাজানোর দরকার নেই, বাংলা কথা হল, এর পরেও মিল দেবার জন্য নতুন শব্দ খুঁজে-খুঁজে খুন হয়ে গেলে, মাথা খোঁড়ার আদৌ দরকার নেই। অত ঝামেলা না করে, পাতি একই শব্দ দিয়েই মিল দিন। যেমন মেলার সঙ্গে মেলা, আমির সঙ্গে আমি। এসব আগে বিলকুল বারণ ছিল, কিন্তু, এখন সব চলবে। শুধু এতক্ষণের কায়দাগুলো একটু মিশিয়ে দেবেন। ব্যস।
(তুই) দুপুরে কী দিয়ে খেলি
(তুই) কার হাত ধরে খেলিস
(তুই) কার ঠোঁটে চুমু খেলি
(তুই) লুকোচুরি কেন খেলিস।
দেখুন, কী সুন্দর খেলি আর খেলিস দিয়ে আস্ত একটা চাল্লাইনের পদ্য হয়ে গেছে। কোনো ঝুট নেই, ঝামেলা নেই। অ্যান্ডারসন নেই, পামেলা নেই।
ব্যস। এইই হল সংক্ষেপে অন্ত্যমিলের কায়দা। আরও কঠিন কায়দা টায়দাও বলা যায়, কিন্তু আজকের টিউটোরিয়াল এই অবধিই। এতেই চলবে। এবার লিখতে থাকুন যুগান্তকারী গান ও কবিতা। এর বেশি লাগার কথা না। একটু ভাবলেই দেখবেন "তুই কী জানিস, তুই কী জিনিস, কেউটে সাপের বাপ রে / প্রথম গেমেই করে দিলি আমায় ওয়ান লাভ রে" জাতীয় লাইন ফরফরিয়ে বেরিয়ে আসছে। আর একান্তই উচ্চতর শিক্ষায় আগ্রহী হলে, আমার ব্যক্তিগত কবিতা অকাদেমিতে যোগাযোগ করুন। বিঃদ্রঃ স্থান সীমিত।
পুঃ একটা গম্ভীর কথা বলে শেষ করা দরকার, নইলে, যা দিনকাল, ভুল বোঝাবুঝি হতে পারে। এই পুরো লেখাটাই বাজে খিল্লি নয়। ছন্দ-টন্দের ব্যাপারগুলো মোটের উপর ঠিকই বলা হয়েছে। কবিতাগুলো বাজে, ইদানিং যা লেখা হচ্ছে, তার বহুলাংশেই বাজে, কিন্তু লেখার পদ্ধতিটা এখানে বলা হয়েছে, তার পুরোটাই বাজে নয়। কারণ, ছন্দে না লিখতে পারলে যেমন কেউ কবিই নয়, তেমনই, ছন্দে লিখলেই যে কবিতা অখাদ্য হবেনা, তাও নয়।
পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত। - আরও পড়ুননেক - মোহাম্মদ কাজী মামুনআরও পড়ুনরবি রেখা - PRABIRJIT SARKARআরও পড়ুনঠিকানা - Arnab Duttaআরও পড়ুনআমেরিকার নির্বাচন! - কিংবদন্তিআরও পড়ুনযদিদং মোচ্ছব তব - যদুবাবুআরও পড়ুননিজের কথা - প্রথম - Nabhajitআরও পড়ুনরং ও রংবাজি - Malay Roychoudhuryআরও পড়ুনলেগে যা নারদ নারদ - শুভংকরআরও পড়ুনবাংলা ভাষার সংস্কৃতায়ন - এলেবেলেআরও পড়ুনহয়ে ওঠা - Malay Roychoudhuryআরও পড়ুনআমেদাবাদ - পাপাঙ্গুল
- মতামত দিন
-
বিষয়বস্তু*:
ষষ্ঠ পাণ্ডব | 103.98.***.*** | ০৩ অক্টোবর ২০২২ ১৫:০৫512503- এই ব্যাপারে মাহবুব লীলেন বছর তেরো আগে একবার যা বলেছিলেন সেটা হুবহু তুলে দিচ্ছি।
"কিন্তু কাব্যকাঠিণ্যের কোন ঔষধ কারো জানা আছে?
জানা নাই মানে? এখনই দিচ্ছি ওষুধ
০১
মাথার মধ্যে সব সময় তিনটা শব্দের স্টক রাখতে হবে। শব্দ তিনটা হচ্ছে- চাঁদ নদী আর বাতাস
০২
কাব্যকাঠিন্য হলে হাত দিয়ে এক চোখ বন্ধ করে এক চোখ খুলে সামনের যে কোনো তিনটা জিনিসের দিকে তাকাতে হবে। যেমন ধরা যাক প্রথমেই চোখে পড়ল জুতা জাঙ্গিয়া আর মাদুর
০৩
এবার লিখতে বসতে হবে কবিতা
সূত্র হলো স্টকের প্রথম শব্দের সাথে দেখা প্রথম শব্দ মিলিয়ে প্রথম লাইন
স্টকের দ্বিতীয় শব্দের সাথে দেখা দ্বিতীয় এবং স্টকের তৃতীয় শব্দের সাথে দেখা তৃতীয় শব্দ মিলিয়ে তৃতীয় লাইন লেখা
যেমন:
চাঁদের আলো জুতায় পড়ে ম্লান হয়ে যায়
জাঙ্গিয়া ডুবে যায় নদীর জলে
মাদুর ফুলে উঠে বাতাসের তোড়ে...
এই তো হয়ে গেলো কোবতে
এবার স্টকের তৃতীয়র সাথে দেখা প্রথম স্টকের প্রথমের সাথে দেখা তৃতীয়.... এভাবে পারমুটেশন কম্বিনেশন করলেই মুহূর্তে কবিতাটা কয়েক শো লাইন হয়ে যাবে...
০৪
যদি আরো বেশি লাইন দরকার পড়ে তাহলে আবার চোখ বন্ধ করে আরেক চোখে তাকিয়ে আরো তিনটা শব্দ জোগাড় করতে হবে
ব্যাস...."
- অরিন্দম | 2401:4900:1046:150d:0:46:f585:***:*** | ০৩ অক্টোবর ২০২২ ২২:৪৬512524
- রবীন্দ্রনাথ কি 'আঁকে বাঁকে' লিখেছিলেন?
- dc | 2401:4900:1cd1:1ef:b869:cc2e:85aa:***:*** | ০৩ অক্টোবর ২০২২ ২৩:০৯512526
- এতো সব নিয়মের কোন দরকারই নেই। কবি বলেছেন, পথিমধ্যে পোবোল বিষ্টি ধৈজ্জো ধোরে বসুনইস্ট বেঙ্গলের পোসান্তো আর মোহোনবাগনের পোসুন।এই হলো কোবিতা।
- :|: | 174.25.***.*** | ০৪ অক্টোবর ২০২২ ১৩:০৪512533
- তাচ্চেয়ে হাইকু লিখুন -- সস্তায় পুষ্টিকর। জানালায় কাকআমি তো অবাক!
- dc | 2401:4900:1f2a:1735:d09c:da51:6009:***:*** | ০৪ অক্টোবর ২০২২ ১৩:৪৪512534
- বেশ, তবে নিয়ম না মেনে হাইকু লেখা যাক।দখিন হাওয়াকতোনা পাওয়াচলছে বেশ।(একটি বিখ্যাত জাপানি হাইকুর অনুপ্রেরণায়)
- আরে | 185.22.***.*** | ০৪ অক্টোবর ২০২২ ১৩:৪৬512535
- বিশ্রীজাত আছেন তো এসব শেখানোর জন্য
- উদোকবি | 2401:4900:104d:6401:0:45:dc9f:***:*** | ০৪ অক্টোবর ২০২২ ১৫:৪৩512536
- dc, কোবিতা ঠিক্কোরে বোলুন। 'মোহোনবাগানে পোসুন' না, 'মোঁহোঁআঁআঁনে পোসুন'।
- নিধিরাম | 2607:b400:2:ef40::***:*** | ০৪ অক্টোবর ২০২২ ১৯:০৬512538
- মনে হয় মামু চায় এখানে সবাই পাঁচ মিনিটে শেখা কবিতা লেখা প্র্যাক্টিশ করুক। আর কে না জানে প্রাক্টিশ মেকস আ
ম্যানপার্সন পারফেক্ট। অতেব, আমি শুরু করলাম। এটি একটি ট্র্যাজিক কবিতা। রুমাল না নিয়ে বসবেন না। আর নীচে রেটিং দেবেন।
কালকোর সিরিজ # ১
নিধিরাম সর্দার,
নেই তার ঢাল,
নেই তার তলোয়ার-ও,
সে কি তবে বাল?
সেই দুখে নিধিরাম,
রাতে খায় মাল,
যতেক চোরেরা ঢুকে,
চুরি করে চাল।
-
Ranjan Roy | ০৪ অক্টোবর ২০২২ ২০:৩৮512542
- ১) ট্র্যাডিশনাল অন্তমিলের পদ্যরোজ খাই রুটি আর অড়হর ডাল,পকেট গড়ের মাঠ, কে খাওয়াবে মাল!গিন্নি ডিভোর্স নিয়ে দিয়ে গেছে শাল!এ দুনিয়া বুঝে গেছে আমি ভূষিমাল।২) মামুর ফর্মূলাঃ একব্রতীন আমার সতীন,কখনও হয় অপু,খাবার নিয়ে গল্প করেতখন যে রাত দুপুর।৩) মামুর ফর্মূলাঃ দুইযাত্রা দেখে ফাতরা লোকেবলে নবীন সাঁতরা,দেখতে গেলেন হাসপাতালেরোগী কেমন কাতরায়!৪) মামুর ফর্মূলাঃ তিনতোমার হার্টে পৌঁছুতে চাইকিন্তু ট্র্যাফিক জ্যাম।প্রেমের মার্টে করি সোয়্যাপিংকার্টে ল্যাংড়া আম।৫) মামুর ফর্মূলাঃ চার(তুই) এই অবেলায় কেন এলি,আমি এখন রুটি বেলি।(পরে) খুনখারাপি রঙের চোলি,(আমায়) লুজ ক্যারেক্টার করে গেলি।
-
বিপ্লব রহমান | ০৬ অক্টোবর ২০২২ ০৭:৩১512563
- এই খোপে রবীন্দ্র/ নজরুলের সমাঝদার কোবি রাইসুদ্দীনের একটা অমর কোবতেও থাক।।
=====================দোরা কাউয়া পেয়ারা গাছে
-- ব্রাত্য রাইসু
দোরা কাউয়া পেয়ারা গাছে কা কা করে রে
দোরা কাউয়া পেয়ারা গাছে হিঃ হিঃ কী কী করে রে
পাতা ঝরে পাতা ঝরে পেয়ারার পাতা ঝরে রে
দোরা কাউয়া পেয়ারা গাছে কু কু করে রে
দোরা কাউয়া পাতি কাকের গোয়া মারে রে
পেয়ারা গাছে পাতি কাকের গোয়া মারে রে
ওরে আমার দোরা কাউয়া, দোরা কাউয়ারে,
পেয়ারা গাছে পেয়ারা গাছের পাতা ঝরে রে
ওরে আমার ঝরাপাতা, পাতাঝরা রে।।
-
ঝর্না বিশ্বাস | ০৬ অক্টোবর ২০২২ ১৮:৫৮512577
- দারুন পোস্ট
- মহুয়া | 2405:201:8016:d07d:cc89:a436:3e51:***:*** | ১০ অক্টোবর ২০২২ ১৮:৪৯512687
- ষষ্ঠ পাণ্ডবের শেয়ার করা ফর্মুলা মারকাটারি।
- মতামত দিন
-
বিষয়বস্তু*:
-
গুরুচণ্ডা৯-র গ্রাহক হোন
কোনোরকম কর্পোরেট ফান্ডিং ছাড়া সম্পূর্ণরূপে জনতার শ্রম ও অর্থে পরিচালিত এই নন-প্রফিট এবং স্বাধীন উদ্যোগটিকে বাঁচিয়ে রাখতে গুরুচণ্ডা৯-র গ্রাহক হোন।
- ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
এই সাইটটি
বার পঠিত
- বুলবুলভাজা : সর্বশেষ লেখাগুলি
পরীক্ষার বন্ধু : শুভাশিস পাল(লিখছেন... Madhabi Bijuli, কৌশিক চট্টোপাধ্যায় , guru)
পুজোর ভিড়ে ছনেন্দ্রনাথ : রমিত চট্টোপাধ্যায়(লিখছেন... ., সুবর্ণরেখা, Sukdeb Chatterjee)
হাঙ্গেরি এক : হীরেন সিংহরায়(লিখছেন... মোহাম্মদ কাজী মামুন, হীরেন সিংহরায়, রমিত চট্টোপাধ্যায়)
কাদামাটির হাফলাইফ - ইট পাথরের জীবন : ইমানুল হক(লিখছেন... কৌতুহলী, Eman Bhasha, কৌতূহলী)
বিপ্লবের আগুন - পর্ব ত্রিশ : কিশোর ঘোষাল(লিখছেন... )
- হরিদাস পালেরা : যাঁরা সম্প্রতি লিখেছেন
নেক : মোহাম্মদ কাজী মামুন(লিখছেন... )
আলোক পাঠ - পর্ব দুই : হীরেন সিংহরায়(লিখছেন... শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায় , Debanjan Banerjee )
তোমার বাস কোথা যে...- ২৫ : Nirmalya Nag(লিখছেন... )
অর্থনীতির নোবেল, ২০২৪ : Anirban M(লিখছেন... Debanjan Banerjee , যদুবাবু, Debasis Bhattacharya)
ছত্তিশগড়ের গেঁয়ো ব্যাংকঃ স্মৃতির কোলাজ (৩) : Ranjan Roy(লিখছেন... Pad Gaon, Ranjan Roy, হীরেন সিংহরায়)
- টইপত্তর : সর্বশেষ লেখাগুলি
একটি দুর্ঘটনা ও কিছু কথা : দীপ(লিখছেন... )
এবার ঝাড়গ্রামে চিকিৎসকের আত্মহত্যা : দীপ(লিখছেন... )
কবি ও সন্ন্যাসীর দৃষ্টিতে শক্তিতত্ত্ব : দীপ(লিখছেন... )
আমেরিকান নির্বাচন ২০২৪ : X(লিখছেন... X, X, পাপাঙ্গুল)
বেসরকারি পরিষেবার মহিমা! : দীপ(লিখছেন... )
- কি, কেন, ইত্যাদি
- বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
- আমাদের কথা
- আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
- বুলবুলভাজা
- এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
- হরিদাস পালেরা
- এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
- টইপত্তর
- নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
- ভাটিয়া৯
- যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
- টইপত্তর, ভাটিয়া৯, হরিদাস পাল(ব্লগ) এবং খেরোর খাতার লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই। | ♦ : পঠিত সংখ্যাটি ১৩ই জানুয়ারি ২০২০ থেকে, লেখাটি যদি তার আগে লেখা হয়ে থাকে তাহলে এই সংখ্যাটি সঠিক পরিমাপ নয়। এই বিভ্রান্তির জন্য আমরা দুঃখিত।
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত