এটা আসলে ডিপ স্টেটের বানানো ভাইরাস। ডিপ স্টেটের নির্দেশে সিআইয়ের চররা এই ভাইরাসটা আমেরিকার থেকে চীনে নিয়ে গেছিল, আর তার পর চীন সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে দিয়েছিল (রাশিয়া আর ইরানও সাহায্য করেছে)। বিল গেটস আর ফাউচির সহযোগিতা ছাড়া এতো তাড়াতাড়ি ভাইরাসটা বানানো আর ছড়ানো যেত না। আর তার পর সোরোসের টাকায় ফার্মা কোম্পানিগুলো চটপট রিসার্চ করে ভ্যাক্সিন বানিয়ে ফেলেছে, এখন সেই ভ্যাক্সিন বেচে ফার্মা কোম্পানিগুলো আর মাইক্রোসফট প্রভূত লাভ করছে। অন্য কোম্পানিগুলোও এই সুযোগে মোটা টাকা লাভ করছে, সেই লাভের এক অংশ যাচ্ছে ডিপ স্টেটের কাছে। এই তো হলো ব্যপার।
বক্তব্য 1 ও 3 ঠিক হতেও পারে। কিন্তু vaccine না নিয়ে উপায় নেই। কম্পিউটার এর virus কে বানায় সেটা আমরা জানি না, কিন্তু anti virus না কিনে কোন উপায় নেই।
যুক্তিবিন্যাসের 1 এবং 2 . Davos great reset ব্যাপারটি কি বলতে পারেন? ওখানে রাষ্ট্র নায়করা গোলগোল কথা বলেছেন। সেসব বাদ দিয়ে, আসল এজেন্ডা টা কি ছিল?
Covid এর দায় পুরোপুরি সাধারণ গরীব নিম্ন মধ্যবিত্ত এর উপর চাপিয়ে দেওয়া হলো, lockdown করে। ধনী ব্যক্তি রা plane এ চড়ে ভাইরাস নিয়ে এলেন, বিমানবন্দরে isolation টুকুও হলো না। কেন ?
অত্যন্ত যথাযথ লেখা, আশা করি অনেকে পড়বেন।
জরুরি লেখা
খুব খুউব গুরুত্বপূর্ণ লেখা। লেখা হিসেবেও বড্ডো ভালো।
টিকা-বিরোধীদের ছদ্মবিজ্ঞান নিয়ে লেখার চেষ্টা করেছিলাম। এতখানি গুছিয়ে লিখতে পারিনি অবশ্য।
সুন্দর লেখ। কার্যকর। যৌক্তিক, সায়েন্টিফিক এবং প্রাঞ্জল।
অ্যান্টিভ্যাক্সারদের বক্তব্য অর্ধসত্য, মিথ্যে এবং সজ্ঞানে ভুল বোঝার অনবদ্য ককটেল।
তবে ক্ষতি হচ্ছে। এপিডিআরের সুদীপ্ত কি অসহায়ভাবে মারা গেল এই চিন্তার গুণাগার দিতে গিয়।।
বিজ্ঞান অপবিজ্ঞান...... অমিতাভ সেন ধন্যবাদ জানবেন ।লেখাটির জন্য । গুরুচণ্ডালিকেও অনেক শুভেচ্ছা ।
গুছিয়ে লেখা, প্রভাবশালী, কর্পোরেট ধাঁচে, কিন্তু এই কোরোনা কালে আমি যথেষ্ট সজাগ ও সচেতন ভাবে দেখলাম একজন পাগল, ভাবঘুরে, স্কাভেন্জার, রাস্তার কুকুরের রোগাক্রান্ত হয়ে মৃত্যু দূরের কথা একটু রোগা প্রজন্ত হলো না। ওদের মনে হয়ে ফার্মা কোম্পানিগুলো প্রায়োরিটি বাসিস ভ্যাকসিন দিয়ে ছিলো।
ওপরের লেখাটা সর্বৈব সত্য। আজও আমার চারপাশে মাস্ক থুতনিতে লাগিয়ে ঘুরে বেড়াতে দেখি প্রচুর ছেলে মেয়েকে।কখনো ডেকে বলি আমার নিজের দেখা একটু তুলে দিয়েই আমি মুখ ঘুরালেই নামিয়ে দেয়, এরা বোঝালেও বোঝেনা।সবচেয়ে বড়ো কথা এরা কিন্তু অশিক্ষিত নয়।
সম্পূর্ণ সহমত পোষণ করি,ধন্যবাদ।
পূর্ণ সমর্থন জানিয়েও বলছি 'বামপন্থী' শব্দটা ব্যবহার করে আবার চুলকোতে গেলেন কেন?
একটি প্রশ্ন আছে। বস্তুত আমার এক কনস্পিরেসি থিওরি প্রেমিক বন্ধু আমাকেএই প্রশ্নটি করে যেটার কোন উত্তর আমিদিতে পারিনি ভারতের বা অন্যান্য দেশের death rate (per thousand) সম্পর্কে আমার কোন স্ট্যাটিস্ক্যাল নলেজ নাথাকার কারণে। বন্ধুবরের বক্তব্য হল ভারতে বা অন্যন্য দেশগুলিতেডেথ রেট (প্রতি হাজার) সিগ্নিফিক্যান্টলি বাড়েনি কোভিড প্যান্ডেমিকশুরু হওয়ার পরেও। যেমন ২০২০ তে ভারতেডেথ রেট (প্রতি হাজার ) ছিল 7.3। 2019, 2018, 2017 তেভারতের ডেথ রেট ছিল যথাক্রমে 7.3, 7.2 এবং 7.2। এত মৃত্যু হওয়া সত্ত্বেও এটা কিভাবে সম্ভব? আমার মনেহয় যে প্রিকশনয়ারি মেজার (লক ডাউন, স্যানিটাইজার আরমাস্কের ব্যবহার, ভ্যাক্সিনেশন ) নেওয়ার ফলে মৃত্যুরসংখ্যা কমান সম্ভব হয়েছে এবংযে মৃত্যুগুলি আটকান যায়নি সেগুলো টোট্যাল পপুলেশনের তুলনায় এত কম যে ওভারঅল ডেথ রেট -এ সেটাকোন সিগ্নিফিক্যান্ট ছাপ ফেলছেনা। অন্য কোন উত্তর হতে পারে কি?
@সৌরেন্দু ঘোষ
আপনার অবগতির জন্য জানাই, পাগল,ভবঘুরে
ইত্যাদির কাছাকাছি তো দূরের কথা ত্রিসীমানায়ও
কোন মানুষ আসে না৷ তাই এক্ষেত্রে Social Distancing
অনিচ্ছা সত্বেও খুব ভালোভাবে মানা হতে থাকে৷
তাই সংক্রমণও হয় না৷
আর কুকুরদের আবার এখানে টানাটানি কেন?
ওদের Corona হয় না—সেটা ওদের শারীরবৃত্তীয়
কারণে—এতো সবাই জানে!!
ওরা Covid19 virus carrier হতে পারে হয়তো
(সেটা এখনো একশোভাগ প্রমাণিত হয় নি৷)
কিন্তু Coronaয় ভোগা? নৈব নৈব চঃ
যাকগে সেকথা৷ আর সবার না হলেই হলো তো?
আমাদের মেডিক্যাল কলেজের সাইকিয়াট্রি ইনডোরে এপ্রিল মে মাসে এগারোজন কোভিড আক্রান্ত হন, দুজনের মৃত্যু হয়।
প্রসঙ্গত, ২০১৭ থেকে আমাদের ওয়ার্ডে এ ছাড়া ডেথ রিপোর্টেড নেই।
@Dasyu এটা একদম ঠিক যে ভারতবর্ষে প্রতি হাজারে সাত জনের কিছু বেশি মানুষ প্রতি বছর মারা যান। কোভিডের কারণে কতজন মারা গেলেন তার হিসেব করে অতিমারী চলার সময় এক সুকঠিন কাজ, প্রায় অস্বম্ভব। তবে হিসেব করার একটা রাস্তা আছে, উন্নত দেশগুলোতেও একই রাস্তায় মৃত্যু সংখ্যা গোনে, অতিমারী শেষ হবার পর।
এই পদ্ধতিতে প্রথমে দেখতে হবে অন্যান্য বছরের হিসেব অনুযায়ী ২০২০ বা ২০২১ এ কত মানুষ মারা যাবার কথা। এবার দেখতে এই দুই বছরে কতজন মারা গেলেন। অতিরিক্ত মৃত্যুর কারণ হয় সরাসরি কোভিড অথবা অন্য কোনো অসুখ কিন্তু কোভিডের জন্য সেই অসুখের চিকিৎসা স্বম্ভব হয় নি।
The Hindu গত ১৫ দিনে বেশ কিছু রাজ্যের ক্ষেত্রে এই হিসেব টা করেছে। এই দুই বছরের অতিরিক্ত মৃত্যু কে কোভিডের official death toll দিয়ে ভাগ করলে যে রাশি পাওয়া যায় তাকে The Hindu বলেছে under counting factor (UCF).
এ বছরের জানুয়ারি থেকে মে মাসে এই UCF ছিলো: মধ্যপ্রদেশ ৪২, অন্ধ্রপ্রদেশ ৩৪, তামিলনাড়ু ৬.২, কর্ণাটক 5 ও কেরালা ১.৬। অন্যান্য রাজ্যের হিসেব বাকি।
কাজেই কোভিডে মৃত্যুর সংখ্যার একটা আন্দাজ এই হিসেব থেকে বোঝা স্বম্ভব।
@বিষাণ বসু আমি আপনার লেখা অনেক আগেই পড়েছিলাম। কিন্তু আমার নিজের অজ্ঞানতার জন্য চেষ্টা করেও কমেন্ট পোস্ট করতে পারিনি। আপনার লেখাটা আমার অত্যন্ত ভালো লেগেছিল, খুব সহজ কথায় কঠিন জিনিষ বুঝিয়েছেন। আপনার লেখাটা আমাকে লেখার প্রেরণা দিয়েছে। আরও লেখা পড়ার প্রতীক্ষায় রইলাম।
টিকা নিয়ে চমৎকার স্বচ্ছ লেখা। অপবিজ্ঞানের চেয়ে ছদ্মবিজ্ঞান কম ক্ষতিকারক নয়। ক্ষতিটা বরং বেশি। কারণ দুটিই বিজ্ঞানবিরোধী, কিন্তু অপবিজ্ঞানকে সহজে চেনা যায়, ছদ্মবিজ্ঞানকে চেনা যায় না। টিকার বিষয়ে ছদ্মবৈজ্ঞানিক তত্ত্ব যাঁরা প্রচার করছেন তাঁরা অনেকে আবার নিজেদের রাজনৈতিক বিশ্বাস দ্বারা প্রভাবিত। প্র
@সৌরেন্দু ঘোষ
ভবঘুরে পাগলদের জন্ম মৃত্যুর হিসেব রাখা হয় কি? আপনি রাখেন কি ? সেই জন্য তথ্যহীন থিয়োরী নামিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করবেন না ।
@দস্যু
আপনার বন্ধুবরকে তথ্যসূত্র দিতে বলুন। ভারতের ২০২০-র ডেথ ডেটা এখনো নেই। লোকজন যে ওয়েবসাইট থেকে এই তথ্য দিচ্ছে,সেখানে স্পষ্ট দুটো কথা বলা আছে:
১। ২০২০-র ডেথ নাম্বারটা প্রেডিকশন ডেটা নয়।
২। এই প্রেডিকশনে প্যান্ডেমিকের এফেক্ট ধরা হয় নি।
অর্থাৎ ২০২০-র ডেথ সিম্পলি আগের বছরগুলির ডেথ রেট ধরে পাওয়া ট্রেন্ড থেকে এক্স্ট্রাপোলেট করে দেওয়া হয়েছে। আর আপনার বন্ধুবরের মত কিছু অতি চালাক মানুষ সেইটা দেখিয়ে বলছেন, "কই ট্রেন্ড তো কিছু পাল্টায় নি।"
খুব প্রয়োজনীয় এবং বাস্তবসম্মত। টিকা না নেবার জন্য কিছু আত্মজন ছেড়ে চলে গেলেন। অসহায় ভাবে দেখলাম। টিকা নিয়ে দুর্নীতি এবং রাষ্ট্রীয় ফাটকাবাজিও দেখলাম। সারা বিশ্বব্যাপী ছিছিক্কারও দেখছি। তবু তার প্রতিকার টিকা না নেওয়া নয়।
Khub juktipurno lekha...valo laglo
চক্রান্ত থিওরির সুবিধা হলো, আমার দায়িত্ব খালাস। ষড়যন্ত্রে আমাদের কার কী বা করার আছে, আদর ব্যাপারী আর কি! আচ্চা কোভিসিলদের থার্ড ট্রায়াল কি হয়েছে? না কি এটা অক্সফোর্ড এর যেটা বলছেন ল্যান্সটে চাপা হয়েছে।
কোন প্রশ্ন না করে সবকিছু ঠিক আছে বলে মেনে নেওয়া টা বিজ্ঞান নই, একটা ধর্ম, যেটাকে Scientism বলা হয়। আর ভ্যাক্সিন মারা যাবে না, সেই কথাটাই পুরো ভুল। ডক্টর অমিতাভ নন্দীর বক্তব্য শুনুন, তাহলেই সবটা পরিস্কার হয়ে যাবে। উনি কিন্তু প্রশ্ন করতে বলছেন। ব্রেনওয়াশড এর মতো সব কিছু মেনে নিতে বারন করছেন। ভ্যাক্সিন এর এফিকেসির যে জালিয়াতিটা সেটা সুন্দর বুঝিয়েছেন।
যদুবাবু, ভ্যাক্সিন এফিকেসির সো-কলড জালিয়াতি ইত্যাদি হাবিজাবি বক্তব্য কাউন্টার করে একটা লেখা লেখ না। এই লিংকটা থাকুক https://www.bbc.co.uk/programmes/w3ct2gh3
একটা ছোট্ট তথ্য যোগ করছি। আমি বিগত ১০ বছরের বেশী ফার্মাকোভিজিল্যান্স এবং ক্লিনিক্যাল রিসার্চ এর সাথে যুক্ত। ভ্যাকসিন বানিয়ে যে ফার্মা কোম্পানি গুলো মুনাফা করবে এটা ঠিক যুক্তি না। কারণ অন্য রোগের ওষুধ নিয়ে গবেষণা এই সময়ে ব্যাহত হচ্ছে যেটা মোটেও লাভজনক না দীর্ঘ সময়ের কথা চিন্তা করলে।
Delta variant can infect people even after they're partially or fully vaccinated with Covishield and Covaxin. Since the new strains of the virus have the ability to evade immune responses, there are chances that the vaccines may not be very effective against them.
আমি একজন প্রবাসী বাঙালি। লেখাটি নিয়ে বেশ কয়েকজন আবাঙালি অধ্যাপকের সঙ্গে কথা বললাম। লেখাটির বিষয়বস্তু তাঁদের গভীরভাবে স্পর্শ করেছে। তাঁদেরও পরিচিত অনেকে করোনা ভ্যাকসিন বিরোধী প্রচারে প্রভাবিত হয়ে সুযোগ থাকা সত্বেও ভ্যাকসিন নিচ্ছেন না। সেকারণেই তাঁরা এই মর্মস্পর্শী লেখাটি ইংরেজি অনুবাদে পড়তে এবং অনলাইনে যথাসম্ভব প্রচার করতে চাইছেন।
লেখক অমিতাভ সেনকে অনুরোধ,অনুগ্রহ করে লেখাটি ইংরেজিতে অনুবাদ করে, সেটা কোনো ওয়েবসাইটে প্রকাশ করে, অনুদিত লেখাটির লিঙ্ক গুরুচন্ডালীতে সত্ত্বর দিন।
ধন্যবাদ সহ
চঞ্চল নন্দী
আজ abp আনন্দে ডাক্তার অমিতাভ নন্দী বললেন ভ্যাকসিন নিয়ে নাকি কোনো উপকারই নেই, এটা যে করোনা কে আটকায় তার কোনো প্রমান নেই। মৃত্যু তো দূর, সংক্রমন রো খা তো দূর এমনকি রোগ সিভিয়ার হওয়া থেকেও আটকাতে পারেে না এই ভা কসিন।
এরম ভাবে পাবলিক ফোরামে গণ মাধ্যমে এই কথার তো প্রচন্ড বিরূপ প্রতিক্রিয়া হতে পারে।
আপনা দের কি অভিমত ?
ওনার কথার সারবত্তা কতটা ?
দুঃখিত এটা আজকের নয়, পরশুর অনুষ্ঠান। আজ রি টেলিকাস্ট হচ্ছিল।
লিংক রইল।
ওনার বক্তব্য 1 ঘন্টা 3 মিনিট মার্কে পাবেন। 5 মিনিট মতো বক্তব্য রেখেছেন।
অসাধারণ লেখা। "গুরুচন্ডা৯" কে অসংখ্য ধন্যবাদ।