টাইটেল টা এক্কেবারে ঘেেঁটে গেেছে
ঠিক করে দেওয়া হয়েছে
আর একটা ব্যাপার আছে। ওই হাইপোথিসিসের প্রমাণ দাখিল করার যে পরীক্ষা হবে, সেগুলো repeatable হতে হবে।
ধরুন, করোনায় রেমডেসিভির কাজ করে, না "রাম-দেশি-বীর" কাজ করে, দুটোকেই একই ভাবে পরীক্ষা করে দেখতে হবে।
"কখনো আমরা প্রথমে একটা ঘটনা পর্যবেক্ষণ করি। তারপর তার ব্যাখ্যা দেওয়ার জন্য হাইপোথিসিস তৈরী করি"
পর্যবেক্ষণ আর হাইপোথিসিসের মাঝে রয়েছ থিওরি। আমরা সাধারণত পর্যবেক্ষণ করি, তার পর থিওরি বিস্তার করি। থিওরি থেকে আমাদের হাইপোথিসিস গুলো বিস্তারিত হয়। থিওরি ঠিক করে কি হতে চলেছে। সেই মত পুনরায় দেখা হয়, সে পরীক্ষা হতে পারে, আরেকবার পর্যবেক্ষণ হতে পারে।
না। যেটা আপনি "থিয়োরি বিস্তার" বলছেন সেটা আসলে হাইপোথেসিস। আগে থিওরি পরে হাইপোথিসিস নয় , বরং উল্টো । অনেক সময় বহু হাইপোথেসিস জড়ো করে তবে থিওরি হয়।
থিওরি ও হাইপোথিসিস খুব আলগা ভাবে অনেকে এক করে ফেলেন। সাধারণত আমি যতটুকু জানি, ঘটনা বা তথ্য > তাকে ব্যাখ্যা করার একাধিক থিওরি > থিওরির ভিত্তিতে প্রেডিকশন > null hypothesis গঠন > তাকে কেন্দ্র করে পরীক্ষা বা নতুন তথ্য আহরণ > নানান null hypothesis এর মধ্যে একটি ভুল প্রমাণিত, মে থিওরি থেকে তার উৎপত্তি, সেই থিওরি সাময়িক ভাবে গ্রাহ্য।
খুব "গোদা" ভাবে দেখলে অন্তত public health epidemiology medicine এ এইভাবে দেখা হয়। আপনি বহুপঠিত কেন রথম্যানের লেখা epidemiologyর বইতে এইভাবে দেখতে পাবেন। এই পদ্ধতি অবলম্বন করেই সাধারণত আমার Discipline (Medicine/Epidemiology/Public health) এ গবেষণা চলে আসছে। তাই লিখলাম।
হ্যাঁ/না, ভুল ঠিক, জানিনা!
লেখাটা পড়ে ভারি ভাল্লাগলো। আজকাল খুব বেশী আসতে পারছি না, এরকম ভালো ভালো কতো লেখা মিস করছি কে জানে!
হাইপোথিসিস এর অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো, এটি টেস্টেবল বা ফলসিফায়েবল হতে হবে। যে স্টেটমেন্ট টেস্টেবল নয় সেটা হাইপোথিসিস নয় (লেখক হয়তো উল্লেখ করেছেন, আমার চোখ এড়িয়ে গেলে সরি চেয়ে নিলাম)।
অরিনববাবু আর অভিজিতবাবু, ব্যপারাটা বোধয় এরকমঃ দুরকম প্রসেস আছে, ইনডাকটিভ আর ডিডাকটিভ। ইনডাকটিভ প্রসেসে আগে অবসার্ভেশান করা হয়, তারপর সেগুলো ব্যখ্যা করার জন্য থিওরি বিল্ড করা হয়। অর্থাত জেনারাল অবসার্ভেশান থেকে স্পেসিফিক থিওরির দিকে যাওয়া হয়। আর ডিডাকটিভ প্রসেস উল্টো, থিওরি অনুসারে হাইপোথিসিস প্রোপোস করা হয় (নাল আর অল্টার্নেট)। এবার ডেটা যোগাড় করে হাইপোথিসিস টেস্টিং করা হয়। অর্থাত স্পেসিফিক ডেটা থেকে জেনারালইজেশানের চেষ্টা করা হয়। কিছু ভুল বলে থাকলে দুজনেই ধরিয়ে দেবেন।
যে স্টেটমেন্ট টেস্টেবল নয় সেটা হাইপোথিসিস নয়
এইটা হচ্ছে সার কথা।
এই ফলসিফায়েবিলিটা বা testable ব্যাপারটা থিওর থেকে আসে। ডিডাকটিভ, ইনডাকটিভ, যে লজিক ই হোক।
Inductive logic এর কথা পর্ব ৩-এ আছে।
The United States National Academy of Sciences describes what a theory is as follows:
"Some scientific explanations are so well established that no new evidence is likely to alter them. The explanation becomes a scientific theory. In everyday language a theory means a hunch or speculation. Not so in science. In science, the word theory refers to a comprehensive explanation of an important feature of nature supported by facts gathered over time. Theories also allow scientists to make predictions about as yet unobserved phenomena."
থিওরি হাইপোথেসিস-এর পরে। শুধু ক্রনোলজি-তে নয় কমপ্লেক্সিটি -তেও।
"হাইপোথিসিস এর অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো, এটি টেস্টেবল বা ফলসিফায়েবল হতে হবে। যে স্টেটমেন্ট টেস্টেবল নয় সেটা হাইপোথিসিস নয়"
পপার-এর দেওয়া ফলসিফিয়েবিলিটি মোটের ওপর হাইপোথিসিস এর অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলেও সেই বক্তব্যের অনেক বিরোধিতা আছে। বিশেষত ফিজিক্স-এ। এই লেখায় সেই তাত্ত্বিক জটিলতায় ঢুকতে চাইছিনা।
Just for an example and further food for thought:
“It would be completely non-scientific to ignore that possibility just because it doesn’t conform with some preexisting philosophical prejudices,” says Sean Carroll, a physicist at Caltech, who called for the “retirement” of the falsifiability principle in an essay for Edge last year. Falsifiability is “just a simple motto that non-philosophically-trained scientists have latched onto,” argues Carroll.
তবে ক্যারোল-er এই মন্তব্য-ও আবার অনেক বিতর্কিত।