পাই এভাবেও বলা যায়, কর্তৃপক্ষ নিজেদের দোষ ঢাকতে দমকল ডাকতে দ্যায়নি। তার 'ফলেই' এত লোক মারা গেল। একশোবার বলা যায়। হাজারবার বলা যায়। তারাই তো আসল দোষী।
maximin | ১১ ডিসেম্বর ২০১১ ১২:৩১ | 59.93.198.168
আকা ভেবে পান নি বাড়ির লোক, যারা ফোন পেলেন, তারা কেন তক্ষুনি দমকলে খবর দেয়নি। আমার মনে হয়, দমকলে যে খবর দেওয়া হয়নি বাড়ির লোকের এটা মাথাতেই আসেনি। (occur করেনি strike করেনি।) কিন্তু হাসপাতালে যারা দায়িত্বে ছিলেন তারা জেনেশুনে করেন নি। তাদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। এবং ভয়টা মালিক পক্ষের সুনামের ভয়। আমরা কি স্লেভ যুগে ফিরে গেছি?
pi | ১১ ডিসেম্বর ২০১১ ১২:২৮ | 72.83.83.28
এই প্রশ্নও তোলা যায়, এইরকম ভায়োলেশন হয়েছে দেখা সত্তেয়ো কেবল লিখিত প্রতিশ্রিতির বিনিময়ে সরকারি দপ্তর কীকরে ৯০ দিনের সময় দিল। সরকারি পরিদর্শনের সময় যে অবস্থা দেখা গিয়েছিল, তাতে তো যেকোন দিন ই এই দুর্ঘটনা ঘটতে পারতো। সেক্ষেত্রে ৯০ দিনের সময় দেওয়া কেন ? সেই সময়সীমা এরিয়ে জাবার পরেও কিছু করা হয়েছে কিনা দেখা হল না কেন ? বিল্ডিং এর অবস্থা যা, কোন ভেন্টিলেশনের ব্যবস্থা নেই, এসি ডাক্ট থেকে এরকম হবার সম্ভাবনার কথা সেই ইনে্স্পকশনে বলা হল না কেন? বিল্ডিং এর জন্য যতখানি জমি ছাড়া দরকার তার কিছু করা হয়নি, সেটা নিয়ে এতদিন বলা হল না কেন ? এতগুলো পরিদর্শনে ? যে দমকল দপ্তর তদন্ত চালাচ্ছে, তাদের বিরুদ্ধেও তদন্ত চালানো উচিত।
হ্যাঁ, ঐরকম 'ফলেই' বলতে হলে এই সরকারি দপ্তরের গাফিলতির 'ফলেই' হয়েছে, এভাবেও বলা যায়।
pi | ১১ ডিসেম্বর ২০১১ ১২:২৫ | 72.83.83.28
কোনকিছুকে কেউ ঠিক বলেনি। কিন্তু কোন একটা কাজকে বেঠিক বলে আঙুল তোলার আগে সেটা বেঠিক কেন হল সেটা না দেখাটাও বোধহয় ঠিক ঠিক নয়।
তার 'ফলেই' বলতে হলে, এভাবেও বলা যায়, কর্ট্রিপক্ষ নিজেদের দোস্শ ঢাকতে দমকল ডাকতে দ্যায়নি। তার 'ফলেই' এত লোক মারা গেল।
bb | ১১ ডিসেম্বর ২০১১ ১২:২৫ | 117.213.208.69
আমাদের চলতা হ্যায় মনভাব থেকে এই অবস্থার জন্ম। অন্য কাউকে বলার আগে মনে করে দেখুন এই খানেই আমরা ISO,CMMi audit নিয়ে কত মজা করেছি। এগুলি যেন আমাদের কাজের Neccaey Hazard। আমি এই Field এ অনেক বছরের অভিঞ্জতা থেকে জানাই - ভারতে আমরা এগুলিকে অতন্তঃ লঘু করে দেখি। প্রায় সব ভারতীয় কোমপানীই Level 5 আর সমস্ত ISO.. certified or compliant। এর কারণ আমরা শিখে নিয়েছি কিভাবে system কে ছল্না করা যায়। অন্য দিকে উন্নতঃ দেশের কোম্পানীরা যারা এগুলি গ্রহণ করে তারা অতন্তঃ নিষ্ঠার সঙ্গে এগুলি পালন করে। তাই গড়ে আমেরিকান কোম্পানীরা Level 3 certified হয়।
এর ই প্রতিফলন ঘটে আমাদের দৈনন্দিন জীবনে, যেখানে প্রতি নিয়ত আমরা কানে ফোন দিয়ে গাড়ি চালাই, জেব্রা ক্রসিং ছাড়া রাস্তা পেরই আর ধীরে ধীরে এই গুলি অভ্যস্ত হয় যায়। মনে হয় DU বা Nyara বা Kd এই ব্যাপারে ভাল বলতে পারবেন ।
maximin | ১১ ডিসেম্বর ২০১১ ১২:২৫ | 59.93.198.168
দুজন নার্স উদ্ধার করতে করতে প্রাণ দিয়েছেন। দুজনেই গরীব ঘরের। আর দুজনেই কেরালার।
kd | ১১ ডিসেম্বর ২০১১ ১২:২০ | 59.93.201.75
একটা কথা মনে হচ্ছে। ও'দেশে আমাদের বাড়িতে প্রায় প্রতিটি ঘরে এসকেপ ল্যাডার ছিলো। ব্যবহার করা খুব কঠিন না (এমনকি আমার মতো লোকেরও), দামেও বেশ সস্তা আর রোল্ড অবস্থায় খাটের তলায় ফিট করে। ও'দেশে বেশীর ভাগ বাড়ি কাঠের বলে এটা থাকা অলমোস্ট মাস্ট (আকা, এইজন্যেই স্কুলে বাচ্চাদের ফায়ার ট্রেনিং দেওয়া হয়। কলকাতায় এমন বিপদ তো খুব কমন ছিলো না, তবে এখন মনে হচ্ছে শুরু করা দরকার)।
এখানে কি এমন ল্যাডার পাওয়া যায়? তাহ'লে অন্ততঃ পাঁচতলা অব্দি থাকা লোকেরা নিজেরাই নিজেদের প্রাণ বাঁচাতে পারে।
অ্যাডেন্ডাঃ যারা ও'দেশে লো-রাইজ বাড়িতে থাকো আর এখনও এই ল্যাডার বাড়িতে নেই, কিনে আনো - প্লীজ।
আকাকেই বা কী বলছি! এখানে ক'টা সাধারণ লোক CPR জানে? বেশীর ভাগ পুলিশই জানে না!
নির্মল(?) আনন্দঃ কাগজে পড়লুম, মহাকরণে আনইন্টারাপ্টেড পাওয়ার সাপ্লাইএর ব্যবস্থা করা হচ্ছে। হয়তো কোনোদিন পিজির অপারেশন থিয়েটারও এমনটি পাবে।
maximin | ১১ ডিসেম্বর ২০১১ ১২:১৮ | 59.93.198.168
আর হ্যাঁ দুনিয়া যতদিনই দেখে থাকি না কেন, রোগীরা আই সি ইউ তে বন্ধ হয়ে আছে, হাসপাতাল কর্মীরা নিজের প্রাণ নিয়ে পালিয়ে যাচ্ছে, এমনটা দেখিনি, শুনি-ও নি।
শুক্রবারও আগুন লাগার পর তাই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের নির্দেশ অক্ষরে অক্ষরে পালন করেছেন রাত প্রহরীরা। সুনাম ধরে রাখতে দমকলে খবর দেওয়ার নির্দেশ দেননি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। আর তা-ই চাকরি চলে যাওয়ার ভয়ে নিজেদের উদ্যোগে কিছুই করেননি নিরাপত্তাকর্মীরা। মুখ বুজে শুধু সাধ্যমতো উদ্ধারের কাজে হাত লাগিয়েছেন।
এর ফলেই না এত লোক মারা গেল?
kd | ১১ ডিসেম্বর ২০১১ ১১:৪৪ | 59.93.201.75
ম্যাক্সিমিন, আপনার আগের পোস্ট পড়ে মনে হয়েছে আপনি আমার সমকালীন, তাই লিখছি। আমরা দুনিয়া অন্যদের থেকে অনেক বেশীদিন দেখছি, তাই না? আমার মতো স্থুলবুদ্ধি মানুষও বুঝতে পারে একটি ২৫০০/৩০০০ টাকা মাসমাইনের সিকিউরিটি গার্ডের কাছে চাকরিটা কত দরকারী। আমার জানা একজনের রোজগার পাঁচটি মানুষের অন্নবস্ত্র জোগায় - চাকরী গেলে এরা খাবে কী? এদের চাকরী পাওয়া খুব শক্ত - লেখাপড়া শেখেনি, অন্য কিছুও জানে না (আমি রিসেন্টলি কিছু সাহায্য করেছি ড্রাইভারিটা শিখে নেওয়ার জন্যে)।
আপনি কি সত্যিই সারাজীবন আইভরি টাওয়ারে কাটিয়েছেন? আমার কিন্তু মনে হচ্ছে আপনি এই ছেলেমেয়েগুলোকে জাস্ট রাগিয়ে দেবার জন্যে এই সব লিখছেন। ঠিক বলছি না?
ম্যাক্সিমিনের বক্তব্য আমার হেব্বি পছন্দ হয়েছে। নিরাপদ দূরত্বে বসে হাজার প্রতিবন্ধকতার মধ্যেও কাজ করা মানুষগুলোর সমালোচনা করার মতো টাইমপাস আবার হয় নাকি ! হাঁদুদার চায়ের দোকানে বসে রাহুল দ্রাবিড়ের ব্যাটিং টেকনিক এর খামতি নিয়ে লেকচার দেওয়া বঙ্গসন্তান কি কখনো ভাবেন যে ব্যাট হাতে মাঠে নামিয়ে দিলে তেনার প্যান্টুল হলদে হোত কি হোত না ! সমালোচনা আমাদের মূলধন ,শ্রী শ্রী ব্রজরাজ কারফর্মা আমাদের আদর্শ।
maximin | ১১ ডিসেম্বর ২০১১ ১০:২১ | 59.93.198.168
এরপর থেকে কিকির কথার উত্তর দেব না।
maximin | ১১ ডিসেম্বর ২০১১ ১০:১৭ | 59.93.198.168
অক্টোবরের ৯ তারিখ রাতেও আগুন লেগেছিল। এ খবরটাও তখনই জানানো উচিত ছিল। ভাবিনি এগুলোকেও সমর্থন করা হবে।
maximin | ১১ ডিসেম্বর ২০১১ ১০:১৩ | 59.93.198.168
তাহলে দমকলে খবর না দিয়ে ভালো করেছে?
kiki | ১১ ডিসেম্বর ২০১১ ১০:০২ | 59.93.198.13
ম্যামিদি, মজা কি জানেন ঐ খুব উঁচু জায়গায় থেকে না নীচুটা খুব ভালো দেখা যায় না।ওদের মানে ঐ গরীব সিকিউরিটিদের ঝামটা না বোঝার চেষ্টা করাই ভালো।তাত্থেকে অনেক মুল্যবান মতামত দেবার আছে। দিয়ে চলুন।
যুক্তি টুক্তিগুলো মাইরী পরীক্ষা দেওয়া আর নেওয়ার ক্ষেত্রেই ভালো চলে।
maximin | ১১ ডিসেম্বর ২০১১ ০৯:৫৩ | 59.93.198.168
তা সত্বেও নিশ্চয়ই বলবে এই নিরাপত্তারক্ষী অন্যায় কাজ করেছেন? 'পেটের জন্য চাকরি করি, এ চাকরিটা চলে গেলে সংসার চালানো দায় হয়ে উঠবে। তাই দমকলকে ডাকিনি। নিজেরা যতটা পেরেছি উদ্ধারের চেষ্টা করেছি।' কেমন যুক্তি!
pi | ১১ ডিসেম্বর ২০১১ ০৮:৩৮ | 72.83.83.28
হ্যাঁ, সেটাই বল্লাম। কেউ পোস্ট করলে ইউনিকোড ভার্শনে গিয়ে একটা কপি রেখে দিলে ভাল হয়। আর না নিতে পারলে ভাটে একটু লিখে দিলেও হবে, কোন টইতে পোস্ট আছে, কপি করে রাখা যাবে।যেহেতু আপডেট হচ্ছে না, জানা না থাকলে কোন টই মিস হয়ে যেতে পারে। আপডেট না হওয়া পোস্টগুলো রিস্টার্টের সময় উড়ে যায়।
kallol | ১১ ডিসেম্বর ২০১১ ০৮:২৪ | 115.242.228.28
টইয়ে পোস্ট হচ্ছে, কিন্তু টই লিস্টে উপরে উঠছে না।
pi | ১১ ডিসেম্বর ২০১১ ০৮:১৩ | 72.83.83.28
টই আটকে গেছে। কেউ কোন পোস্ট করলে একটু কপি রেখে দিলে ভাল হয়।
শুক্রবার ঘটনাস্থলে এলাকার বাসিন্দা গনেশ হালদার, রাহুল পান্ডে বা পিন্টু বিশ্বাস যখন একরাশ ক্ষোভ উগড়ে দিচ্ছিলেন হাসপাতালের নিরাপত্তারক্ষীদের ওপর। উত্তেজিত গলায় বলছিলেন, সিকিউরিটি আটকে দিয়েছিল, নইলে অন্তত আরও ২০ জনকে বাঁচানো যেত। তখনই এগিয়ে আসেন নিরাপত্তারক্ষীর পোশাক পড়া বেশ কয়েকজন। চোখে মুখে ক্লান্তির ছাপ স্পষ্ট। জিজ্ঞেস করতেই বলে উঠলেন, সব ক্ষোভ আমাদের ওপর তো? আমরা কিন্তু কেউ পালাইনি। অন্তত ৩০-৩৫টা দেহ আমরা বের করেছি এলাকার লোকেদের সহযোগিতায়।
কিছুক্ষণ থেমে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক নিরাপত্তারক্ষী জানালেন, পেটের জন্য চাকরি করি, এ চাকরিটা চলে গেলে সংসার চালানো দায় হয়ে উঠবে। তাই দমকলকে ডাকিনি। নিজেরা যতটা পেরেছি উদ্ধারের চেষ্টা করেছি।
দমকলকে খবর দিলে চাকরি যাবে কেন? ঐ নিরাপত্তারক্ষীর কাছ থেকেই জানা যায় সেই চাঞ্চল্যকর তথ্য
ঠিক দুমাস আগে গত অক্টোবরের ৯ তারিখ রাতেও আগুন লেগেছিল মূল হাসপাতালের উল্টোদিকে ঈমআরআই-এর ডায়াবেটিস সেন্টারে। সেদিন দেখতে পেয়েই তড়িঘড়ি দমকলকে খবর দিয়েছিলেন সেখানকার কর্তব্যরত সিকিউরিটি গার্ড হারাধন চক্রবর্তী। নিরাপত্তারক্ষীর তত্পরতা অবশ্য খুশি করতে পারেনি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে। কেন তাঁদের জিজ্ঞাসা না করে তড়িঘড়ি দমকলকে খবর দিয়ে হাসপাতালের সুনাম নষ্ট করা হল, তার জবাব চাওয়া হয় ঐ নিরাপত্তারক্ষীর কাছ থেকে।
আগুন লাগার ঘটনায় দমকলকে খবর দেওয়ার অপরাধে সাসপেন্ড করা হয় ঐ নিরাপত্তারক্ষী হারাধন চক্রবর্তীকে। স্পষ্ট জানিয়ে দেওয়া হয়, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের নির্দেশ ছাড়া প্রশাসনে খবর দিলে চলে যাবে চাকরি।
শুক্রবারও আগুন লাগার পর তাই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের নির্দেশ অক্ষরে অক্ষরে পালন করেছেন রাত প্রহরীরা। সুনাম ধরে রাখতে দমকলে খবর দেওয়ার নির্দেশ দেননি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। আর তা-ই চাকরি চলে যাওয়ার ভয়ে নিজেদের উদ্যোগে কিছুই করেননি নিরাপত্তাকর্মীরা। মুখ বুজে শুধু সাধ্যমতো উদ্ধারের কাজে হাত লাগিয়েছেন।
কিন্তু কেন এমন অনুশাসন? আগুন লাগলেই তো দমকলে খবর দেওয়া একটা সাধারণ জ্ঞানের মধ্যে পড়ে। তাহলে কী শুধুমাত্র সুনাম-এর জন্য এমন ব্যবস্থা নিল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ?
বাস্তব কিন্তু বলছে অন্য কথা। ৮ মাস আগে ঈমআরআই-এর ফায়ার লাইসেন্স পুণর্নবীকরণ করা হয়। তখন বেসমেন্টে দাহ্য মজুত ছিল না বলেই দমকল সূত্রে খবর। পরবর্তীকালে পার্কিং এরিয়া হিসেবে অনুমোদিত বেআইনি নির্মানের খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যায় দমকল বিভাগ।
বিল্ডিংয়ের বেসমেন্টের দুটো ভাগ। একটা ভাগে রয়েছে রেডিওথেরাপি বিভাগ। অন্য ভাগটি আগে ছিল কার পার্কিং এরিয়া। পরবর্তীকালে মেন্টেনেন্স, মেডিকেল রেকর্ড, চেঞ্জিং রুম, ইত্যদির কাজে। এমনকি গুদাম ঘর এবং ফ্রাঙ্করোস ফার্মেসি নামে একটি দোকানেরও স্টোর হিসেবে সেটাকেই ব্যবহার করা হত বলে জানান তাঁরা। তাঁদের আশঙ্কা, সম্ভবত সেখান থেকেই লেগেছে ঐ বিধ্বংসী আগুন। দমকলের পরিদর্শনের সময় বেসমেন্টে মেলে থিনার এবং গালার মতো অতিদাহ্য পদার্থ। এরপরই বেসমেন্ট সাফ করে ফেলার নির্দেশ দেয় দমকল।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষও মাস দুয়েকের মধ্যে তা সরিয়ে ফেলবে বলে হলফনামা দিয়ে দমকলকে জানায়। যদিও বাস্তবে তা হয়নি। অগ্নিকাণ্ডের পরই স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে, বেসমেন্ট সাফ করার জন্য আদৌ কোনও ব্যবস্থায় নেয়নি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
এ ঘটনাকে আড়াল করতেই কী হাসপাতালের সুনামের নাম করে নিরাপত্তারক্ষীদের দমকলে খবর না দেওয়ার ফতোয়া জারি করেছিল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ? ফতোয়া যাতে নিরাপত্তারক্ষীরা অক্ষরে অক্ষরে পালন করেন তার জন্যই কী নিরাপত্তাকর্মী হারাধন চক্রবর্তীকে সাসপেন্ড করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে চেয়েছিলেন কর্তৃপক্ষ? আর বেসমেন্টের বেআইনি নির্মান বা বেআইনিভাবে মজুত অতিদাহ্য পদার্থ আড়াতে সচেষ্ট হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে কী এলাকার বাসিন্দাদের হাসপাতালে ঢুকতে না দিয়ে নিজেরাই নেভানোর চেষ্টা করেছেন এই বিধ্বংসী আগুন? এ প্রশ্নগুলি উঠতে শুরু করেছে।...
siki | ১১ ডিসেম্বর ২০১১ ০০:১৫ | 122.177.158.47
সংবাদ প্রতিদিনকে হাগজ হিসেবে ব্যবহার করার জন্য দিকে দিকে জনচেতনা গড়ে তোলা হোক।
আমি এতক্ষণে লিংকটা পড়ে উঠতে পারলাম। ব্লাডি ...
siki | ১০ ডিসেম্বর ২০১১ ২৩:৫৮ | 122.177.158.47
আজকের ইটিভি নিউজ থেকে নতুন তথ্য পেলাম।
সিগারেট খাবার জন্য নাকি ফায়ার অ্যালার্ম রাতে বন্ধ করে রাখা হয়েছিল।
Bratin | ১০ ডিসেম্বর ২০১১ ২২:৪৬ | 117.194.101.99
মনে হয় এখানে ঐ বাইরের লোক গুলো যদি হাসপাতালের জিনিস পত্র লুট করে এই সুযোগে ; সেই আশঙ্কা থেকে এটা করা হয়েছে!!
আহাম্মক ম্যানেজমেন্ট কাকে বলে? কোনটা বেশি রিস্ক তাও বোঝে না। আশ্চর্য্য।
y | ১০ ডিসেম্বর ২০১১ ২২:০৮ | 59.164.189.121
সিকিউরিটি বেশী তৎপরতা দেখালে হাসপাতালের নাম খারাপ হবে, চাকরি যেতে পারে।
dukhe | ১০ ডিসেম্বর ২০১১ ২১:৪৫ | 117.194.226.222
এই সিকিউরিটিগুলি এখন আবার কোন হাসপাতালে ডিউটি করবে কে জানে !
santanu | ১০ ডিসেম্বর ২০১১ ২১:৪১ | 92.99.202.29
এখুনি স্টার আনন্দতে একজন ঢাকুরিয়ার ছেলে - ২-২০ তে প্রথম স্মোক দেখে ৩-০০ তে কিছু ছেলে হসপিটাল গেটে যায় সিকিউরিটি বলে ফুটুন, আমরা সামলে নেব, ছেলেরা ফুটে যায় ৩-৪০ নাগাদ ছেলেরা ফিরে এসে সিকিউরিটি কে ফুটিয়ে নিজেরা ঢোকে।
santanu | ১০ ডিসেম্বর ২০১১ ২১:৩৪ | 92.99.202.29
এই এখুনি স্টার আনন্দে দেখাল, এক ভদ্রলোকের কাকিমা হসপিটাল থেকে ফোন করেছিলেন ৪-২০,
santanu | ১০ ডিসেম্বর ২০১১ ২১:৩২ | 92.99.202.29
দুটো থেকে আড়াইটে নাগাদ আগুন লেগেছিল, আড়াইটে থেকে তিনটে নাগাদ সেই স্মোক রুগীদের ঘুম ভাঙ্গায় তারা বাড়িতে ফোন করেন। দমকল এর ফোন নাম্বার আমি জানিনা, তাই আশা করছি এই বাড়ির লোক ও জানতেন না। নাম্বার জোগাড় করে হয়ত তারা ফোন করেছিলেন। দমকল আসে চারটে নাগাদ।
aka | ১০ ডিসেম্বর ২০১১ ২১:২২ | 75.76.118.96
সে না হয় বুঝলাম যে কেন হসপিটাল দমকল বা পুলিশে খবর দেয় নি। কিন্তু যে রোগীরা বাড়িতে ফোন করেছিল তাদের বাড়ির লোকেরা কেন লোকাল থানা বা দমকলে ফোন করে নি?
kd | ১০ ডিসেম্বর ২০১১ ২১:১৯ | 59.93.204.37
ও'দেশে আমাদের ছোট্টো শহরেও দমকলের ফায়ার বেল বাজা থেকে প্রথম গাড়ি বেরুনোর সময় এক মিনিটেরও কম (অনেকবার দেখা, পাশের কফিশপেই আমার ঠেক ছিলো)। আর এখানে, হাজরা/হরিশ মুখার্জি রোডের মোড়ের ফায়ার ব্রিগেডে ওই সময় কুড়ি মিনিটের কাছাকাছি (একবারই দেখা - পাশের মালের দোকানে ওয়েটটা আরও বেশীক্ষণের ছিলো)। তারপর তো ট্র্যাফিক আছেই - কলকাতার ড্রাইভার নিজের মাকেও রাস্তা ছেড়ে দ্যায় না।
y | ১০ ডিসেম্বর ২০১১ ২০:৪৪ | 59.164.189.121
যেটা জানতে পারলুম, এর আগে একবার আগুন লাগার পর এক নিরাপত্তাকর্মী দমকলে খবর দেন, তাতে হাসপাতালের নাম খারাপ হওয়ার অপরাধে তাঁকে সাসপেন্ড করা হয়। গতকাল দীর্ঘক্ষণ দমকলে খবর দেওয়া হয়নি, কারণ কর্তৃপক্ষ ভেবেছিলেন নিজেরাই ম্যানেজ করে নেবেন।
ppn | ১০ ডিসেম্বর ২০১১ ২০:১২ | 112.133.206.22
মেয়ের সাথে চন্দ্রগ্রহণ দেখে এলাম। দারুণ এনজয় করেছে।
aka | ১০ ডিসেম্বর ২০১১ ১৮:৫১ | 75.76.118.96
সেই লোকাল ছেলে কেন ঢুকতে পারল না? বাড়ির লোকের কান্নাকাটি, কিন্তু দমকলে কেউ খবর দিল না কেন? হোয়াই? কেন দমকল এল ভোরবেলা? কেন কোন পুলিশ জানল না।
স্থানীয় লোকেরা করেছে খুব ভালো কথা কিন্তু তারা কেউ ডিজাস্টার রিকভারিতে ট্রেইনড নয়।
অনেক কাগজ পড়েও এই বিষয়টি আমার ক্লিয়ার হল না।
maximin | ১০ ডিসেম্বর ২০১১ ১৮:৩৪ | 59.93.208.241
শেষ অবধি সেটাই করতে হয়েছে।
humm | ১০ ডিসেম্বর ২০১১ ১৭:৩৭ | 122.167.76.72
কিন্তু টিভি এমন ভাবে প্রচার করছে যে তাতে মনে হচ্ছে সারা জীবনের জন্য লাইসেন্স বাতিল হল ! আমরির বাকি ব্রাঞ্চ গুলোর ও লাইসেন্স বাতিল করে দেওয়া উচিত ।তাহলেই হবে প্রকৃত সাজা । আর এই কেস যুগ যুগ ধরে চল্লে চলবেনা । টাইম লিমিট দিয়ে দেওয়া উচিত ,এর মধ্যে কেস শেষ করে ফেলতে হবে।
humm | ১০ ডিসেম্বর ২০১১ ১৭:৩৩ | 122.167.76.72
ম্যাক্সিমিন ওটা এক্সেপ্ট করে নিন ।কোনো অসুবিধা হবেনা । আমার ক্ষেত্রেও তাই হয়েছিলো ,দেখলাম ঠিকই আছে ।
indrani | ১০ ডিসেম্বর ২০১১ ১৬:৩৪ | 124.149.185.5
এই শোকের কোনো সান্ত্বনা নেই।
maximin | ১০ ডিসেম্বর ২০১১ ১৬:৩৪ | 59.93.208.241
কাল থেকে জিমেইল অ্যাকাউন্ট অ্যাকসেস করতে পারছিনা। লগ ইন করতে গেলে কেবলই নিউ লুক জিমেইল সাজেস্ট করে যাচ্ছে।
PM | ১০ ডিসেম্বর ২০১১ ১৪:৫৩ | 86.98.43.63
আর একটা কথা, এটা দেখা গেছে যে একটা actual incidence এর পেছনে অন্তত ১০ টা near miss থাকে। এক্ষেত্রে সেগুলো-র ক্ষেত্রে কি ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল তাও দেখা উচিত।
PM | ১০ ডিসেম্বর ২০১১ ১৪:৫০ | 86.98.43.63
আমি কাল খবরটা জান্তাম-ই না। আজ সকালে দেখে হাত পা ঠান্ডা হয়ে যাচ্ছে।
সরকারী মোনিটরিং ছেরে-ই দিচ্ছি। বড়ো হাসপাতালগুলো সব-ই ISO-9000 ISO-14000, OSHA-18000 certified. এদের প্রত্যেক-এর। এগুলো প্রতিটাই সেলফ রেগুলেশানের জন্য। বছরে দুবার সেফটি/এনভারমেন্ট অডিট হবার কথা। মক ডিসসটার ড্রিল তিন মাস অন্তর হবার কথা। অডিট-এ fire exit, fire assembly point নিয়ে observation থাকার কথা। নাকি সেগুলো-ও পয়্সা দিয়ে পেতো।
আমি যে traditional industry তে কেরিআর শুরু করেছিলাম (কোলকাতাতেই) সেখানে BVQi এর অডিটর সোজা worker দের কাছে গিয়ে আগুন লাগলে কি করবে জিগ্গেস করত। আমার মনে আছে ২০০০ অগ্নি নির্বাপাকের মধ্যে ৬ টা-তে refilling date expire করে গেছিল বলে আমাদের ISO 14000/OSHA 18000 certification রিনিউ হতে দেরী হয়েছিল। আমাদের CEO-র কাছে corporate থেকে show cause চিঠি এসে গেছিল।
এগুলো সব ১২-১৩ বছর আগেকার কথা, তাও traditional industry-তে। আজকের যুগে এই ঝাঁ চকচকে service industry তে এর থেকে অনেক অনেক ভালো প্রসেস অনুসরন করার কথা।
এতো প্রসেস মেনে চল্লেও ফাঁক থাকবেই। BP র মতো কোম্পানী-ও oil dister বন্ধ করতে পারেনি। কিন্তু যে প্রাথমিক ভুলগুলো এখানে হয়েছে তার সবগুলই প্রসেস-এর ছাঁকনি তে আটকে যেতো। এতোগুলো প্রান বাঁচতো, এতোগুলো পরিবার বাঁচতো। মালিকদের-ও বহু পয়সা বাঁচতো
y | ১০ ডিসেম্বর ২০১১ ১৪:১৩ | 59.164.189.186
ক্যালকমে দেখলাম লেটেস্ট খবর - AMRI-এর শুধুমাত্র অ্যানেক্স বিল্ডিংয়ের লাইসেন্স ছ'মাসের জন্য বাতিল করা হল। মেইন বিল্ডিংয়ে হাসপাতাল চালু রাখা যাচ্ছে।
ভাবতে খুব দুঃখ লাগছে সাথে রাগও হচ্ছে এই ভেবে যে কেনো স্থানিও ছেলেদের ঢুকতে দিলো না যদি ঢুকতে দিতো তবে বহু প্রান বেঁচে যেতো।এর কোনো বিচার হবে না। খুন করে যদি ধনঞ্জয়,রঙ্গা-বিল্লার ফাঁসী হতে পারে তবে সেই খুন করে অশোক টোডি,প্রভুজি আগরওয়াল দের কেনো ফাঁসী হবে না। মাঝে মাঝে wednesdey এর নাসিরুদ্দিন হতে ইচ্ছে করে।কিন্তু সাহসে কুলায় না।
Sudipta | ১০ ডিসেম্বর ২০১১ ১২:৫২ | 71.68.105.54
SC র সাথে সম্পুর্ণ একমত আর এই 'চলছে চলুক' মানসিকতা টাকে প্রচন্ড ধিক্কার! দুঃখের কথা এই জিনিসটার সবচেয়ে বেশী প্রতিফলন কলকাতাতেই!ছোটো খাটো নিয়ম ভাঙ্গা, 'চালিয়ে নেওয়া' ইত্যাদি-র ভয়াবহ রূপ টা যে কোথায় যেতে পারে, এটা একটা উদাহরণ হয়ে রইল। কিন্তু আর কত উদাহরণ চাই!
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন