কাল মদ টা কিন্তু ভালৈ খেলাম। প্রায় ঘন্টা চারেক ফোন ধরিনি আর বই পড়লাম বসে বসে। তার পরে বাড়ি গিয়েও এট্টু ছিল, তার সদগতি করে দিলাম। ব্র্যান্ড টা যদিও বাজে ছিল, এর চেয়ে বেশি পয়সা নেই।
Arijit | ১৩ মার্চ ২০০৯ ১২:৪৬ | 61.95.144.123
একটায়, তোমার আপিসের নীচে। আইতাসি।
h | ১৩ মার্চ ২০০৯ ১২:৪৫ | 203.99.212.224
চলো।
Arijit | ১৩ মার্চ ২০০৯ ১২:৪২ | 61.95.144.123
বোধি - খাইতে যাবা? তোমার বইটাও দিয়ে দেবো তাইলে।
h | ১৩ মার্চ ২০০৯ ১২:২২ | 203.99.212.224
ম্যানেজমেন্ট ব্যাপারটা ওভারল একটা ঢপ। সাবজেক্ট যত টুকু ইন্টারেস্টিং কিসু আছে, সেটা ইকোনোমিক্স আর সাইকোলোজি থেকে কিসু ধার নিয়েছে বলে। কিন্তু এমনি তো ব্যাপারটা ফুল ঢপ।
কিন্তু লোকজনকে চমকানো, চাবকানো আর তাড়া দেওয়া আর অকারণে কাঠি করা , এবং সাইকোফ্যান্সি আর নেপোটিজমের ঘোগের বাসা তৈরী হওয়া এই যেটা আমরা আজকাল দেখি টেখি, পুঁচকে থেকে উঁচু সব ধরণের ম্যানেজারদের মধ্যে, সেটা মনে জেনেরালি পাওয়ারের ডেরিভেটিভ। সেটা ইঞ্জীনীয়ার বা আকাউন্টান্ট দের হাতে পাওয়ার থাকলে তারাও একই জিনিস করবে, পি এইচ ডি দের হাতে থাকলেও করবে, যথা পাবলিক সেক্টর কোং আর আকাদেমিয়ার পলিটিক্স বা পাবলিক আকাউন্টিং ফার্ম।
তবে একটা জিনিস হতে পারে, ফাইনান্সিয়াল ক্যাপিটাল এর সঙ্গে ম্যানুফাকচারিং সম্পর্কটা যত জটিল ভাবে সম্পৃক্ত হয়েছে বা মার্কেটিং স্কিলের প্রয়োজন যত বেড়েছে, তত টেকনিকাল স্কিলের লোকের পাওয়ার কমেছে, এটা হতে পারে। সেই থেকেই চাহিদা বা ঘোঁট ইত্যাদি তৈরী হয়েছে হতে পারে।
তবে ওভার অল, ম্যানেজমেন্ট ব্যাপারটা ফুল ঢপ। আলাদা সাবজেক্ট হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ার মত কিসু নাই এবং আর্স লিকিং , পেশা নিরপেক্ষে স্বীকৃত আর্ট
ধুস।
Arpan | ১৩ মার্চ ২০০৯ ১২:২১ | 216.52.215.232
আর সেই সুর বোধহয় 22k-এর ওপরে হয়ে গিয়েছিল। ;-)
Arpan | ১৩ মার্চ ২০০৯ ১২:১৭ | 216.52.215.232
more বীণা ওঠে কোন সুরে বাজি ...? ঃ)
lcm | ১৩ মার্চ ২০০৯ ১২:০২ | 69.236.185.129
যা! 'মোর' দেখতে পাই নিঃ).. এই পোস্ট .... যাক গে, যা গেছে তা যাক।
lcm | ১৩ মার্চ ২০০৯ ১১:৫৯ | 69.236.185.129
অর্পন, দুটি কথা। এক, রেডিও-তে এগুলো সবই প্রায় বলা হয়েছিল, হোয়্যার ডিড আমেরিকান ম্যানেজমেন্ট ফেইল্ড্ ইন অটোমোবাইল ইন্ডাস্ট্রি - এইরকম একটা টপিকের পরিপ্রেক্ষিতে। দুই, এগুলি আমার মত নয়। জনৈক প্রফেসর-এর (হাভার্ড বোধহয়) ভাট ঃ)
Arpan | ১৩ মার্চ ২০০৯ ১১:৫৪ | 65.194.243.232
কান্ট এগ্রি মোর উইথ ল্যাদোশদা'স লাস্ট পোস্ট। আমাদের সেই মিড ওয়েস্টের ক্লায়েন্টের এই অবস্থা হয়েছিল। টেকনিক্যাল ডোমেইন ইত্যাদি আমরাই ম্যানেজ করতাম। ওদের কাজ ছিল খালি স্টেটাস নেওয়া আর বাজেট ম্যানেজ করা। আর বয়স্ক লোকেরা যাঁরা সত্যিকারের কাজটাজ জানতেন বা বিজনেসটা বোঝেন তাঁরা রিটিয়ার করার মুখে।
বিপদ দেখে সেই ইনস্যুরেন্স কোম্পানি কো-সোর্সিং মডেল চালু করল। মানে ইনফির আটজন লোকে টিমে থাকলে দু'জন ওদের থেকে নিতেই হবে। দরকার হলে তারা অফশোর ডেভেলমেন্ট সেন্টারে এসে কাজ করবে। সে এক উল্টো হ্যাপা!
lcm | ১৩ মার্চ ২০০৯ ১১:৪৬ | 69.236.185.129
প্রফেসর সুন্দর বলেছিলেন। কনভেনশন্যালি কোনো ইন্ডাস্ট্রিতে কি করে কেউ ম্যানেজার হত? অনেক দিন ধরে মন দিয়ে কাজ শিখে, কোনো একটা ডোমেইনে (সার্ভিস, ম্যানিফ্যাকচারিং, সেল্স... যেখানেই হোক) সাবজেক্ট ম্যাটার এক্সপার্ট হয়ে উঠলে, তাকে ম্যানেজার করে দেওয়া হত। কিন্তু গত পঁচিশ-ত্রিশ বছর ধরে দেখা যাচ্ছিল, যে, আর একটা উপায় আছে - এমবিএ ডিগ্রী। অর্থাৎ, কেউ দু-তিন বছর কাজ করল, তারপর একটা এমবিএ ডিগ্রী নিয়ে এল, এবং পাঁচ থেকে পনেরো বছরের লোকজনের ম্যানেজার হয়ে গেল। প্রফেসর বলেছেন কিভাবে ডেট্রয়েটে অটো কোম্পানীগুলোতে ফাইন্যান্স-এর লোকেরা ওপর তলার বস হয়ে গেলেন, যথেষ্ট সাবজেক্ট ম্যাটার নলেজ না নিয়েও। এখন কথা হল, এমবিএ-রা কিছু শিখছে না তা নয়, অনেক কিছু শিখলেও যখন কাজ করতে আসছে দেখা যাচ্ছে তারা দুটো নলেজ কাজে লাগাতে চাইছে - পিপল ম্যানেজমেন্ট , আর, মানি/বাজেট ম্যানেজমেন্ট। সবাই চায় তাদেরকে অনেক লোক রিপোর্ট করুক, তাহলে তারা পিপল ম্যানেজমেন্ট স্কিল দেখানোর সুযোগ পাবে। এইসব করে অ্যামেরিকান ইন্ডাস্ট্রিতে মিডল ম্যানেজমেন্ট-এর টেকনিক্যাল লোকজনকে কোর নলেজ থেকে সরিয়ে আনা হয়েছে, বলা হয়েছে দরকার হলে চীন/ভারত থেকে টেকনিক্যাল লোক নিয়ে এসে কাজ করাও, সেটাই আসল স্কিল, আর সাথে গল্ফ প্রাকটিস করো। প্রফেসর-এর অন্তত তাই মত। তবে এনার বক্তব্য ছিল মূলত ইঞ্জিনিয়ারিং ইন্ডাস্ট্রি নিয়ে।
Arpan | ১৩ মার্চ ২০০৯ ১১:৪৫ | 65.194.243.232
তবে আই বেট, আমি, দময়ন্তী বা অন্য কেউ এইখানে এইভাবেই ঝুড়ি কোদাল নিয়ে সব বুঝিয়ে গেছে। ওয়ান লাইনারে নয়। মহাকালের পাতায় সেসব হারিয়ে গেছে। কালের নিয়মেই।
Arpan | ১৩ মার্চ ২০০৯ ১১:৪৩ | 65.194.243.232
রাইগেন না। ঠ্যাং টানছিলাম।
Arpan | ১৩ মার্চ ২০০৯ ১১:৪২ | 65.194.243.232
এর মধ্যে যা দেখছি ল্যাদোশদাই জিনিসগুলো বোঝেন টোঝেন! ঃ)
nyara | ১৩ মার্চ ২০০৯ ১১:৪২ | 64.105.168.210
অর্পণ, ধ্রুঃ অঃ কি সঃ দেঃ অঃ - কারুর জন্যেই এত টাইপ করার প্রয়োজন পড়ে না যদি প্রথমেই ওয়ান লাইনারে জবাব না দাও। তাছাড়া জবাব না দেবার রাজকীয় পন্থা তো খোলাই থাকে।
Arpan | ১৩ মার্চ ২০০৯ ১১:৪১ | 65.194.243.232
আরেকটা মিথ ভেঙে দেই। পাঁচ ছ বছরের পর থেকে লোকে কোডিং করা কমিয়ে দেয়, বেশি করে রিভিউ ইত্যাদি কাজ। তাই বলে এমন হতেই পারে সেই আদমিকে তিনমাসের জন্য একটা প্রোজেক্ট আনতে পাঠাল আর সেখানে তাকে টেকনিক্যাল কম্পিটেন্সি দিয়ে ক্লায়েন্টের বিশ্বাস অর্জন করতে হবে। সবাইকে এমন পরিস্থিতির জন্য তৈরি থাকতেই হয়।
(এটাও যে লোকে কেন বোঝে না!!)
Arpan | ১৩ মার্চ ২০০৯ ১১:৩৮ | 65.194.243.232
মন্তব্যগুলি অরিজিতের উদ্দেশ্যে নয়। ঃ)
Arpan | ১৩ মার্চ ২০০৯ ১১:৩৭ | 65.194.243.232
সবই অপারটুনিটি বেস্ড এইটা খুব বড় কথা। নতুন কাজ আসলে অনেক বেশি লোকের দরকার হবে। কিছু লোক যারা টিম লিড ইত্যাদি রোলে কন্সিস্টেন্টলি পারফর্ম করছে তারা ওপরে ওঠার একটা সুযোগ পাবে। যেইটা এতদিন মোটামুটি ইউনিফর্মলি হয়ে এসেছে। নতুন কাজ হাতে না এলে সেই ট্রেন্ডটা তো চেঞ্জ হবেই। যারা আগে পাঁচ বছরে হত, গরু-গাধা সবাই, এবার বেছে বেছে হবে, আট বা দশ বছরে।
(এটা বারবার বোঝানোর যে কী আছে!)
Arijit | ১৩ মার্চ ২০০৯ ১১:৩৪ | 61.95.144.123
তাইলে কগনি আমারে এপিএম অফার দিয়েছিলো ওই আমার পিওর ইন্ডাস্ট্রী এক্সপ - টিসিএস + ভেরাইজনে ছয় বছর দেখে। বাকি সবের কোনো দাম নাই। শালা।
Arpan | ১৩ মার্চ ২০০৯ ১১:৩২ | 65.194.243.232
তিন বছর থেকে টিম লিড ইত্যাদি রোল দিয়ে প্রোজেক্ট ম্যানেজমেন্টের হাতে খড়ি হয়। পাঁচ থেকে আট বছরে লোকে প্রোজেক্ট ম্যানেজার হয় যদি সব ঠিকঠাক চলে। আর প্রোজেক্ট ম্যানেজমেন্ট একটা ডেসিগনেশন। এখানে নিজের প্রোজেক্ট সাম্লানো থেকে শুরু করে অ্যাকাউন্ট লেভেলে কিছু কাজকর্ম, নতুন ইনিশিয়েটিভের জন্য প্রোপোজাল বানানো সবই কাজ করতে হয়। সবই অপারটুনিটি, কোম্পানি কালচার ইত্যাদির উপর নির্ভর করে। কোন গাইডলাইন তো নেই।
** পরেরবার এত টাইপাবো না আর, ধ্রু অঃ দের জন্য এই তিন না চারবার লিখলাম একই জিনিস
dri | ১৩ মার্চ ২০০৯ ১১:২৫ | 75.3.201.245
ফাইনান্সিয়াল স্পেকুলেশানের যুগ কিছুদিনের জন্য শেষ হতে চলেছে ( এক যুগ পরে আবার ব্যাপারটা ফিরে আসতে পারে, কিন্তু নট নাও)। আমেরিকাতে হাই পেয়িং জব কমবে, লো পেয়িং জব বাড়বে। অ্যাফ্লুয়েন্ট মিডল ক্লাস সংখ্যায় কমবে। ওভার দা নেক্সট ফিউ ইয়ার্স।
lcm | ১৩ মার্চ ২০০৯ ১১:১৬ | 69.236.185.129
একটা সময় যেভাবে এক্সপোনেনশিয়ালি ভারতীয় আইটি কোম্পানী গুলো সাইজে বেড়েছে। যে হারে রিক্রুট করা হত, সেই রেটে ব্রাজমিস্ত্রীরা বিল্ডিং গেঁথে উঠতে পারত না। যে দু বছর কাজ করেছে সে দু মাসের লোকজনকে ম্যানেজ করছে, পাঁচ বছর করছে দু বছর-কে... এরকম আর কি। এবার যখন ৫০, ৬০ হাজার, বা, লাখ এমপ্লয়ি হয়ে গেছে , তখন হায়ারার্কি তে বদল হবে।
lcm | ১৩ মার্চ ২০০৯ ১১:১১ | 69.236.185.129
সত্যিকারের ইউজফুল কোম্পানী তো আগেও ছিল, পরেও থাকবে। কিন্তু সেখানে তো পয়সা নেই। দ্যাখো না, ম্যানেজমেন্ট গ্র্যাড-রা মোটা টাকা দিয়ে ডিগ্রী নিয়ে সব ফাইন্যান্স/কনসাল্টিং-এ ঢুকত, আর প্রচুর টাকা আয় করত। এন পি আর-এ একদিন শুনছিলাম এক প্রফেসর বলছিলেন এমবিএ কোর্স ব্যাপারটার অনেক বদল হবে।
কিন্তু n বছরে ছেলেমেয়েরা কতটা কনসাল্টিং স্কিলই বা আয়ত্ত করে যে অন্য ছেলেদের গাইড করবে? আমার ধারণা এর মধ্যে বিলেবিলিটির কোন একটা গল্প থাকতে পারে। যদিও খুব ভাল জানিনা।
Arijit | ১৩ মার্চ ২০০৯ ১১:১০ | 61.95.144.123
এইও - আমাদের ভিসিগুলো ডুবলে খাবো কি?
dri | ১৩ মার্চ ২০০৯ ১১:০৯ | 75.3.201.245
আমি মোটামুটিভাবে বাইনারিদার সাথে একমত। আর ছ আট মাসের মধ্যে এখনকার ফাইনান্সিয়াল সিস্টেম কোল্যাপ্স করবে। তখন এই স্পেকুলেটিভ মানি চেঞ্জারদের জমানা আর থাকবে না। তখন আসবে রিয়েল ইকনমির যুগ। অর্থাৎ যারা সত্যিকারের ইউজফুল কিছু প্রোডিউস করে। কৃষি, মাইনিং, তেল। হাওয়ার ওপর ক্যাসিনো বানিয়ে আর দিন চলবে না।
lcm | ১৩ মার্চ ২০০৯ ১১:০৮ | 69.236.185.129
ন্যাড়া, এটার কারণ হল, দেশে প্রোডাক্ট কোম্পানী কম, বেশীর ভাগই কনসাল্টিং। আর কনসাল্টিং কোম্পানীতে কনসাল্টিং স্কিল বেশী কদর পায়। তাছাড়া, ছোট বড় সব ধরনের কনসাল্টিং কোম্পানীতেই মেইনটেন্যান্স প্রজেক্ট বেশী, যার ফলে ডিপ টেকনিক্যাল নলেজ ছাড়াও কাজ চালিয়ে নেওয়া যায়। তবে এসব চেঞ্জ হবে।
Arijit | ১৩ মার্চ ২০০৯ ১১:০৬ | 61.95.144.123
তবে এখন মনে হয় পাল্টেছে। কগনি আমাকে এপিএম গ্রেডের অফার দিয়েছিলো - অবশ্য সেটা আমার সে অর্থে ইন্ডাস্ট্রী এক্সপিরিয়েন্স কম বলে কিনা জানি না।
Arijit | ১৩ মার্চ ২০০৯ ১১:০৫ | 61.95.144.123
আমার যে পিএল ছিলো - তার তখন বছর পাঁচেক এক্সপিরিয়েন্স - তখনি সে শুধু আইপিএমএস নিয়েই পড়ে থাকতো (বা থাকতে বাধ্য হত)। কখনো একটা ছোট অ্যালগোও লিখতো না - সুযোগই ছিলো না।
nyara | ১৩ মার্চ ২০০৯ ১১:০৩ | 64.105.168.210
ম্যানেজার হতে কত বছর লাগে? মিডিয়ান ভ্যালু কত?
Arijit | ১৩ মার্চ ২০০৯ ১১:০৩ | 61.95.144.123
তিন বছরে হয়। আমারেই ঠেলা দিছিলো - টিসিএসে। শেষের দিকে গোটা দিন সিএমএমের কালো হাতের চাপে দমবন্ধ হয়ে থাকতো।
Arpan | ১৩ মার্চ ২০০৯ ১১:০০ | 65.194.243.232
দুবছরটা বাড়াবাড়ি। কোথাও হয় না।
Arijit | ১৩ মার্চ ২০০৯ ১০:৫৯ | 61.95.144.123
আরেকটা জিনিস লক্ষ্য করেছি - তবে লিমিটেড স্যাম্পল - এখন এখানে অনেক ম্যাঞ্জারও কোনো না কোনো ভাবে মাস্টার্স আর পিএইচডি করছে। হয়তো পার্ট টাইম, হয়তো করেসপন্ডেন্সে। আগে ধারণা ছিলো গ্র্যাজুয়েশনের পর আর কিছু দরকার নেই, ইন্ডাস্ট্রিতে এক্সপিরিয়েন্সই আসল। এখনও হয়তো তাই। তবে কয়েকজনকে দেখলাম - বড় বড় ম্যাঞ্জার - তারা এই পথ ধরেছে - আমার টিসিএসের কোলীগ - এরা সব এখন উচ্চস্তরের ম্যাঞ্জার/জিএল ইত্যাদি।
Binary | ১৩ মার্চ ২০০৯ ১০:৫৭ | 70.64.8.206
আগের মতো কালা আদমি ৫টাকা রোজ আর গোরা আদমি ১৫টাকা রোজ আর থাকবে নাকি ? দেশেই সস্তা লেবার পাবে, আইটিতেও। ১০০ডলারের ত্তীয় বিশ্বের রিসোর্স অপ্চয় করে ২০ডলারের চীনা মোবাইল কেনার আরাম আর থাকবে নাকি ? তখন ৩০ডলার ত্তীয় বিশ্বের রিসোর্স ব্যবহার করলে মোবাইলের দাম ৩০ডলার-ই দিতে হবে। লেবার-ও তাই হবে।
nyara | ১৩ মার্চ ২০০৯ ১০:৫৫ | 64.105.168.210
এইটা আমার একটু বেখাপ্পা লাগে যে দেশে লোকে বছর দুয়েক কোড করে যে ম্যানেজার হয়ে যায় তারপরে আর কোডিং করে না। হয়তো একটু বেশি জেনেরালাইজেশন হয়ে গেল, দেশের লোকেরা ভালো বলতে পারবে আমার এই ধারণাটা কতটা ভুল।
অথচ এখানে আমার ভিপি এখনও সময় পেলে কোড লিখতে বসে। হ্যাঁ, মানছি স্টার্ট-আপ কোম্পানি, কিন্তু ভিপির টিমই প্রায় শতখানেকের তিনটে দেশ মিলিয়ে। মানছি যে সে হার্ডকোর গীক - বার্কলের কম্পিউটার সায়েন্সে পিএইচডি। কিন্তু দেশেও কি গীকেরা ম্যানেজার হয়না?
Arijit | ১৩ মার্চ ২০০৯ ১০:৫৫ | 61.95.144.123
অপ্পনের তিন নং পয়েন্টটার মানে কি এই যে ম্যাঞ্জাররাও এখন ওয়ার্ড/এক্সেল/পিপিটির বাইরে অ্যাকচুয়াল কাজে হাত লাগাবে?
তাই যদি হয় তাহলে ভালো। এই তিন বছর হলেই আইপিএমএসের দিকে ঠেলে দেওয়ার কালচারটা শুধু এখানেই দেখেছি - টিসিএসের মতন কোংগুলোতে। অথচ আম্রিকা বা বিলেতে দেখেছি অনেক সিনিয়র লোকজনও জলে পা ডোবায়। পিওর ম্যাঞ্জার অনেক ওপরে।
lcm | ১৩ মার্চ ২০০৯ ১০:৫২ | 69.236.185.129
না, না, কোনো চিন্তা নেই। এ হল নলেজ ইকনমির যুগ। ভারতে আরো বেশী আইটি-র কাজ যাবে। দ্যাখো না।
Arpan | ১৩ মার্চ ২০০৯ ১০:৫০ | 65.194.243.232
ডোমেস্টিক লেবার ফোর্স দিয়ে করার গল্পই শুধু আসে না, শস্তায় করানোর গল্প আসে। ট্যাক্স রিবেটের কথা মনে রেখেও বলছি।
এইটা আইটি নিয়ে আমার মন্তব্য। ফাইনান্স সেক্টর নিয়ে নয়।
আইটিতে আরেকটা চেঞ্জ (অলরেডি হ্যাপেনিং) হতে চলেছে। ম্যাঞ্জাররাও মাইক্রো লেভেলে কাজকম্মো করতে বাধ্য হবে। সোসনে সমতা আসবে।
arjo | ১৩ মার্চ ২০০৯ ১০:৪৯ | 24.42.203.194
যাক কাল যাতে সোসিত হতে পারি তার জন্য একটু ঘুমিয়ে নিই। এখন সোসিত হতে পারাটাও ভাগ্যের ব্যপার।
arjo | ১৩ মার্চ ২০০৯ ১০:৪৬ | 24.42.203.194
ওবামা আর ট্রেজারী সেক্রেটারীকে নাকি ইকনমিস্টরা কোনো একটা সার্ভেতে বাজে নম্বর দিয়েছে। বলেছে কিসুই করছে না।
Binary | ১৩ মার্চ ২০০৯ ১০:৪২ | 70.64.8.206
এইরে আমার দ্রি-র মত জ্ঞানগম্যি নেই বটেক, তবে মনে হয় এই আইটী-বিইস্কুল-ম্যানেজার-ব্যাঙ্ক এসব ওভার হাইপড প্রফেশন গুলো-র চাহিদা এমনিতেই কমে যাবে। অ্যামেরিকার নিজের লেবার ফোর্স-ই এসব কত্তে পারবে। আর দেশের আইটিওয়ালারা তখন দেশের-ই ইন্ডাস্ট্রি-র সেবা করবে, তখন আর ১ঃ৫০ কোথায়। তখন মুড়ি-মিছরি সব এক। অলরেডি এবার কোলকাতার আইআইএম-এ দেশিয় সরকারি কোম্পানীরা রিক্রুটমেন্ট করেছে। ভবিষ্য দ্শ্যমান।
arjo | ১৩ মার্চ ২০০৯ ১০:৪২ | 24.42.203.194
ওবামার গরম রক্ত ওভার কমিট করে ফেলছে। কদিন বাদেই কর্পোরেট হাউস চামড়া গুটিয়ে নেবে। এই যে সিইওদের মাইনে কমাতে গিয়েছিল, এই বাজারেও বলেছে ফোট বে।
arjo | ১৩ মার্চ ২০০৯ ১০:৪০ | 24.42.203.194
বোঝো কিছুই তো থাকবে না। বাইনারী দা অমিতাভ বচ্চন, নাকি অর্থনীতি বীরু না আমরা মৌসি?
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন