ফের ঘ্যানঘ্যান কর্ছি, কিন্তু ঐ যে, আজ্জোদা বলেছে সিয়িয়ো হতে হলে কোচ্চেন করা ওভ্যেস কর্তে হবে, তাই... ঐ অ্যাডটায় যদি "তিনোমূল মন্ত্রীর উপহার' লেখা থাকত, তালে কি "সুখ্খো' হতো, না "স্থূলো'? পঃবঃ সর্কারের সাইটে বাঃফ্রঃ সর্কারের নাম করে পাঁচালি পড়া তো এর ইকুইভ্যালেন্ট? নাকি এতেও গুলিয়ে যাচ্ছে?
quark | ২৫ আগস্ট ২০০৯ ১০:০৫ | 202.141.148.99
আম্মো তাই জানতুম এবং এই নামগুলো যখন প্রস্তাব করা হয় তখন বড়ো কাগজেও এইটে লেখা হয়েছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত হয়ে তো গেল দেখলুম।
Arijit | ২৫ আগস্ট ২০০৯ ০৯:৫৬ | 61.95.144.123
আরেকটা কোশ্চেন - এটা আমি ঠিক জানি না, তবে বাড়িতে বাবা বল্ল কোনো একটা শহরের স্টেশন/বাড়ি ইত্যাদির নাম রেল চাইলেই দুম করে বদলাতে পারে না - রাজ্য সরকারের অ্যাপ্রুভালের ব্যাপার আছে - প্রোটোকল। আমি জানি না। কেউ জেনে বলতে পারবে?
Arijit | ২৫ আগস্ট ২০০৯ ০৯:৫২ | 61.95.144.123
অ্যাডের ব্যাপারে সুক্ষ্ম ইস্যুটা মামু বেশ লিখেছে - আই রেস্ট মাই কেস। যদিও একটা পুরনো ধারণা আরো পোক্ত হল আর মামু প্রমাণ করিল এক্সেপশন প্রুভস দ্য রুল;-)
আরো একটা ইন্টারেস্টিং ব্যাপার হল উনি কিন্তু আগেও রেলমন্ত্রী ছিলেন - চিরকালই অন্যান্য দেশে প্রসেসড/তৈরী ছুঁচের গায়ে মেড ইন ইন্ডিয়া ছাপ মারা-টাইপের রাজনৈতিক হলেও, আগের স্টিন্টগুলোর সময় এমন কোনো অ্যাড মনে পড়ছে না যেখানে এরকম অবভিয়াস ব্যাপার ছিলো। আসলে এবারে অতি উৎসাহে অনেক কিছু মাথায় থাকছে না;-)
Ishan | ২৫ আগস্ট ২০০৯ ০৯:৪৭ | 173.26.17.106
ঘুমোতে যাবার আগে জাস্ট একটা কথা বলে যাই। আমি কিন্তু বামফ্রন্ট সরকারের বিজ্ঞাপনে কাস্তে ও হাতুড়ি ধারী কৃষক ও শ্রমিক দের দেখেছি। সেটা প্রতীক হিসেবে গণ্য হবে কিনা অবশ্য জানিনা। ঃ)
h | ২৫ আগস্ট ২০০৯ ০৯:৩৩ | 203.99.212.224
আরে বাবা একটা বিষয়ে ইনফর্মড লোকেদের কথা শুনতে পড়তে হবে না? খালি কথায় কথায় সমস্ত বিষয়ে ভ্যালু জাজমেন্ট করলে হবে? কমন সেন্স নামক বস্তুটার উপরে আমার ব্যক্তিগত ভাবে অত ভরসা নাই;-)
Samik | ২৫ আগস্ট ২০০৯ ০৯:০৫ | 122.162.236.124
উফ্ফ্। h ফর হনু না হাইপারলিংক? আড্ডা মরতে বসে এত পড়াশুনো করতে বসা কিন্তু হেব্বি চাপ! মনে যা আসছে তাই লেখো না কেন বাপু?
অক্ষ, তোমার সব কথাই মেনে নিলাম। ইন্দিরা গান্ধীর জমানায় আমি তখন সদ্যোজাত কি দুগ্ধপোষ্য শিশু। যৌবন থাকলে অবশ্যই প্রতিবাদ করতাম। বুদ্ধবাবুর কথা ছাড়ো, জ্যোতি বসু নিজের রাজত্বকালের পিক টাইমে একাধিক ডক্টরেট পেয়েছেন টেয়েছেন। অনেক মন্ত্রীই রাজত্বকালে পেয়ে থাকেন, দেশে ও বিদেশের ইউনিতে। তার সবটাই যে রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে, এমনটা বলা কিন্তু উচিৎ নয়। অনেকে এই সব সম্মান পাবার যোগ্যও হন।
পিন পয়েন্টে আসি। জ্যোতি বসু যদি নিজেই নিজের নাম ঘোষণা করতেন বা নিজের মন্ত্রালয় থেকে ঘোষণা করাতেন নিজের নাম ডক্টরেট পাবার জন্য। তা হলে সেইটা অবশ্যই ছিছিক্কারের বিষয় হত। কিন্তু ঘোষণাটা করেছে একটা ইউনিভার্সিটি। সেখানে পেছন থেকে জ্যোতিবসুর কলকাঠি নাড়ানো থাকতেই পারে, কিন্তু যতক্ষণ না সেটা জানা যাচ্ছে, ততক্ষণ সেটা ইউনি-র "নিজি মামলা'।
দ্যাখো, এই ডক্টরেট পাওয়া; খুব ছোট সেন্সে, ভারতরত্ন পাওয়া, মাঝারি সেন্সে, মূর্তি তৈরি করা অনেক বড় সেন্সে কোনও এক ব্যক্তিকে জনসমাজে লার্জার দ্যান লাইফ হিসেবে প্রজেক্ট করা বই তো কিছু নয়! এইবার সেই প্রজেকশনটা কে করছে সেইটা দেখা দরকার। ভারতরত্ন প্যানেল অফিশিয়ালি পিএমও দ্বারা শাসনাধীন নয়। যেমন অফিশিয়ালি সিবিআই-ও সরকার নিয়ন্ত্রিত নয়। আনঅফিশিয়ালি কী, সে আমরা সবাই জানি। কিন্তু উত্তরপ্রদেশ সরকারের কালচারাল মিনিস্ট্রি সরাসরি মায়াবতী সরকারের অধীনস্থ। এটা মায়াবতী না করে সনিয়া গান্ধি কি মমতা কি বুদ্ধদেব কি জয়ললিতা ... যে কেউ করলেই সেটা সমান নিন্দাযোগ্য। মায়াবতী বলে আলাদা করে কিছু বেশি নিন্দে করছি না।
আমার এই মূর্তিগুলো দেখলে ঐ হীরক রাজার দেশে মনে পড়ে যায়। কী করব।
একটা চলতি ছড়া আছে। মায়াবতী শোনেন নি। নিজে যারে বড় বলে বড় সেই নয়, লোকে যারে বড় বলে বড় সেই হয়। মায়াবতী নিজেই নিজেকে বড় বলে দাবি করে চলেছেন। কোনো একটা মানুষ বড়মাপের কিনা, তা সময় বলে, মানুষ অ্যাট লার্জ বলে, কোনও ব্যক্তি বলে না। হতে পারে এটাই কনভেনশন, কিন্তু কনভেনশনটা অযৌক্তিক বলেও আমার মনে হয় না।
অনামিকদা, এয়ারপোর্ট রোডে নীলগিরিটা আবার কোথায়? আমি চিনি না।
h | ২৫ আগস্ট ২০০৯ ০৬:৫৮ | 61.95.144.10
কাঁসীরামের মত বুদ্ধিমান থিয়োরেটিশিয়ান ভারতবর্ষের পলিটিক্সে বেশি এসছে কিনা সন্দেহ। আর মায়াবতীর কেসটা হল, এই সব মুর্তি টুর্তি ডেমাগোগি এসব ব্যাপারে উনি প্রথম কিম্বা একমাত্র না হলেও, উনি সমালোচনার ঊর্ধে নন এটা ভুলে যান। তবে একটা কথা মনে রাখা দরকার, দলিত রাজনীতিতে, ঐতিহাসিক এবং সামাজিক সিম্বলিজম যা হয়ে থাকে, সেটা অনেকটাই ওঁদের নিজেদের তৈরী করে নিতে হয়, কারণ অন্যান্য আইডেন্টিটি র , যেগুলোর কারেন্সী রয়েছে, সেগুলো সত্যি বলতে কী, আপার কাস্ট সিম্বলিজম এর সঙ্গে যুক্ত। ধর প্রাচীন বা আধুনিক ভারতীয়ঙ্কÄ বা আদি বা নবীন হিন্দুঙ্কÄ বলতে লোকে আর যাই বুঝুক, শুধু ইমেজারির দিক দিয়ে দেখলে, লোকে বর্ণবৈষম্যের শিকার মানুষদের ঘুরে দাঁড়ানোর গল্পটার আভাস কিসু পায় না। মায়াবতী সেটা করে নিচ্ছেন। মানে বলতে চাইছি, ছড়াচ্ছেন, কিন্তু একটু চাপের মুখে ছড়াচ্ছেন।
এইবার বিরোধী সম্পর্কে সহনশীলতা। ইত্যাদি ইশান যা বল্লো, সেটা ঠিক-ই বলেছে। কিন্তু আমি ঐতিহাসিক বদ্রীনারায়ন এবং মুকুল কেসভনের লেখায় পড়েছি, স্রেফ ক্রিমিনালিটি আর ভায়োলেন্সের বিচার করলে মায়াবতীর রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দী রা নাকি বেশি কয়েক মাইল এগিয়ে ঃ-)
বাই দ্য ওয়ে, দলিত সিম্বলিজম নিয়ে বদ্রীনারায়নের অসাধারণ সব লেখা আছে, পড়ে দেখতে পারো, জনতা।
arjo | ২৫ আগস্ট ২০০৯ ০৬:৪৯ | 24.42.203.194
অর্কূটে অ্যাকাউন্ট না থাকলে উহা বোঝা যাবে না, তবে সিরিয়াস কিছু না।
h | ২৫ আগস্ট ২০০৯ ০৬:৩৯ | 61.95.144.10
ব্ল্যাংকি ১১ঃ১৭ পি এম ২৪ অগাস্ট। তোর পোস্টটার মানে একদম বুইতে পারলাম না। কি কেস?
pi | ২৫ আগস্ট ২০০৯ ০৩:২৪ | 128.231.22.89
বুঝছি না, নিজের মূর্তি বসানো কি সপার্ষদ কেক কাটার নিন্দে করা মানেই সেটা এলিটিস্ট মানসিকতা সম্ভূত এরকমটা মনে করার কারণ কি ?
আর সো কলড এলিটিস্টরা যা করেন, সেগুলো সব ই রিফাইন্ড ব্যাপার মনে করা হয় সেটা ই বা কে বললো ? এলিটিস্টরা করছেন বলেই রিফাইন্ড মনে করা হয়, এটা তর্ক কি আর্টিকল লেখার খাতিরে বালা যেতে পারে, কিন্তু আদৌ তা নয়। এক তো , এই প্রশ্ন থেকে যায় কে ঠিক করছে, কোনটা মোটা দাগের, কোনটা নয়। তুমি বলছো , সো কলড ভদ্রলোলেকরা ই ঠিক করছেন । বেশ। এবার তুমি নিজেই বা গর্গ র লেখার সূত্রে ইন্দিরা, নেহেরুর নিজেদের ভারতরত্ন দেবার প্রসঙ্গ এনেছ। এই কাজগুলি কি খুব সো কলড রিফাইন্ড ? সো কলড ভদ্রলোকীয় রুচিতেও তো এগুলোকে বোধহয় স্থূল বলেই মনে করা হয়। আর এনারাও কি নিজের মূর্তি বসানো কি সপার্ষদ কেক কাটার মত স্বীকৃতভাবে নন-রিফাইন্ড কাজকম্ম করেননি ? এসব নিয়ে তাঁদের অনুগামীরা হৈ চৈ করেছেন, সাথে সাথে ব্যক্তিপূজা, পরিবারতান্ত্রিকতা এসব নিয়ে কটাক্ষ, নিন্দাবর্ষণ ও যথেষ্ট হয়/হয়েছে। এই নিন্দুকদের দলে বিরোধী পক্ষের লোকজন ও থেকেছেন, শুধু বিরোধিতা করার জায়গা থেকেই হয়তো, আবার এই ব্যাপারটা যাঁরা অন প্রিন্সিপল অপছন্দ করেন , তাঁরাও থেকেছেন। কিন্তু সেই নিন্দা করা ব্যাপারটাকে ইটসেল্ফ এমনি নিন্দা করা হয়নি। এখন এই দ্বিতীয় সেটের লোকজন ও যদি নন এলিটদের এহেন আচরণের নিন্দা করেন, সেটা কিন্তু হয়ে যায় এলিটিস্ট মানসিকতা প্রসূত, হেন্স নিন্দনীয়।
এটা কেন ? যেহেতু নন-এলিট, তাই তাঁদের নিন্দে করার মত কাজ হলেও নিন্দা করা যাবে/হবে না, এইটা কেমন যেন যুক্তিহীন অন্ধ আবেগ বলে ঠ্যাকে।
Arpan | ২৫ আগস্ট ২০০৯ ০১:৪১ | 122.252.231.12
আরে যে সে ব্রাহ্মণী নন। মাইসোরের আয়েঙ্গার ব্রাহ্মণী। ঃ-)
Du | ২৫ আগস্ট ২০০৯ ০১:৩৯ | 65.124.26.7
আর জয়ললিতা আবাপর ভাষায় ব্রাহ্মনী ঃ) অক্ষ, স্ট্যাচুর মধ্যে যা খুঁজছো, সেই সেন্টিমেন্টটাই 'মেহনতী মানুষের সরকার' ঘোষণার মধ্যে খুঁজে পাচ্ছোনা? এতটাই ক্ষমতাশালী ভাবছো এদের? ;-)
a x | ২৫ আগস্ট ২০০৯ ০১:৩৬ | 143.111.22.23
মিটিং সেরে আসি।
Arpan | ২৫ আগস্ট ২০০৯ ০১:৩৬ | 122.252.231.12
অবশ্য তাঁর পূর্বপুরুষেরা এককালে পশ্চিমদিক থেকেই ভারতে এসেছিলেন। ;-)
a x | ২৫ আগস্ট ২০০৯ ০১:৩৫ | 143.111.22.23
কিন্তু ব্যালেন্সটা কি, কোনটা স্থূল, সেটা কে ঠিক করছে? ভদ্রলোকেরাই তো?
Arpan | ২৫ আগস্ট ২০০৯ ০১:৩৪ | 122.252.231.12
কিন্তু ঈশান এইটা কী বলল? মূর্তি বানানো পশ্চিমী কালচার? শকরাজা কণিষ্কের কাটামাথা মূর্তি ইতিহাস বইতে দেখনি?
Ishan | ২৫ আগস্ট ২০০৯ ০১:৩৩ | 12.163.39.254
না। "ভদ্রজনোচিত' ব্যাপারটা সারা ভারতবাসী একই রকম ভাবেনা তো। কিন্তু মায়াবতী তো শুধু দলিতদের মুখ্যমন্ত্রী নন। আমার মতো "ভদ্রলোক' দেরও মুখ্যমন্ত্রী। ব্যালেন্স তো তাঁকে করতেই হবে।
a x | ২৫ আগস্ট ২০০৯ ০১:৩২ | 143.111.22.23
জন্মদিনে কেক কাটা কি দলিত কালচার? ঃ-) ঐ উদাহরণটাও তো দিয়েছিলাম।
Arpan | ২৫ আগস্ট ২০০৯ ০১:৩২ | 122.252.231.12
তালে প্রশ্নটা শেষমেষ গিয়ে দাঁড়াল সূক্ষ্মতা বনাম স্থূলতার। দলিত অদলিত নয়। সাউথে জয়ললিতা একই রকম কান্ড করে বেড়ান। একইরকম ভাবে লোকে ছি ছি করে, যারা করার। কিন্তু ডিফারেন্স হল মায়াবতী তার সাথে দলিত আইডেন্টিটির ইস্যুটি মিশিয়ে দিতে পেরেছেন। ঃ)
a x | ২৫ আগস্ট ২০০৯ ০১:৩১ | 143.111.22.23
উফ্ফ্ এরা বোঝেনা কেন ঃ-) দলিত কালচার এটা কিনা, সেটা বলা হচ্ছেনা, বলা হচ্ছে, তোমার কাছে এটা "বাড়াবাড়ি" এবং বাড়াবাড়ি করাটা ঠিক "ভদ্রোচিত" না (বা refined taste না)। কিন্তু এই "ভদ্রোচিত" ব্যপারটা নিয়েই সমগ্র ভারতবাসী কি একরকম ভাবে?
Ishan | ২৫ আগস্ট ২০০৯ ০১:২৯ | 12.163.39.254
ডক্টরেট দিলে হইচই হতনা। ওতে পাবলিক মানি বিশেষ খচ্চা হয়না। তুমি বরং অন্য একটা উদাহরণ দিতে পারো। এই যে জ্যোতি বসুকে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে রাজার হালে আমরা পুষছি। ওদিকে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী চরম দারিদ্রের মধ্যে মারা গেছেন, এ উদাহরণ পশ্চিমবঙ্গেই আছে। কিন্তু এই নিয়ে জনতার মনে কোনো হেলদোল নেই। এ তো হয়েই থাকে, টাইপের ব্যাপার।
Ishan | ২৫ আগস্ট ২০০৯ ০১:২৬ | 12.163.39.254
নেতাদের মূর্তি বসানোটা একটুও দলিত/আদিবাসী কালচার নয়। দলিতরা নিজে নিজে কারো মূর্তি কখনও বানায়নি। মূর্তি বানানো ইটসেল্ফ একটা উচ্চবর্ণের বা আরো ভালো করে বললে একটা পশ্চিমী কালচার। ইন্দিরা থেকে শুরু করে মায়াবতী পর্যন্ত হক্কলে সেই কলোনিয়াল কালচারটা ভালো করে রপ্ত করেছেন। এর সঙ্গে দলিতপনার কোনো সম্পক্কো নাই।
a x | ২৫ আগস্ট ২০০৯ ০১:২৪ | 143.111.22.23
বরঞ্চ এইভাবে কি ভাবা যায়? ধর বামফ্রন্ট সরকার ঠিক করল বুদ্ধদেবকে তার পিক পিরিয়ডে একটি honorary doctorate দেওয়া হবে। তখন কি একি কান্ড, কি ন্যক্কারজনক ব্যপার, এরকম এত বেশি আমরা বলতাম?
Du | ২৫ আগস্ট ২০০৯ ০১:২৩ | 65.124.26.7
তুমি যা বলছো তা নয় - বিলাসী জীবনযাপন -জননেতাদের জন্য নিন্দাই ডেকে আনে। তবুও তোমার কথা মেনেই বলছি - তাই যদি হয় তার কারণ একটা এই হতে পারে যে আমরা মুর্ত্তি বানানোকে শ্রদ্ধা নিবেদনের একটা উপায় বলে মানি। যেমন মনিবকে বাবু বলে ডাকি কিন্তু বাবা বলে নয়। মুর্ত্তি বানানোটা বাবা বলে ডাকতে বাধ্য করার মতন। কাসীরামের মূর্ত্তিতে সেটা হত না - কিন্তু মায়াবতীর কীর্তি( ঠিক সেন্সে) সেরকম নয়।
a x | ২৫ আগস্ট ২০০৯ ০১:১৯ | 143.111.22.23
বেসিকালি এখানে রাজনীতির ভাষ্যটা আলাদা। সূক্ষ্ম না, বড় বেশি চোখে পড়ে। এবং সেই ভাষ্যটা কি হবে, কোনটা "পার্মিসেবল ডিসপ্লে" জনি ওয়াকার ব্লু লেবেল না বড় বড় সোনার দুল, সেটা আমরা, মাইনরিটি উচ্চবর্ণই ঠিক করেছি।
a x | ২৫ আগস্ট ২০০৯ ০১:১৫ | 143.111.22.23
না, ঈশান তুমি বোঝোনি। এটা বুদ্ধদেবের মূর্তি ভার্সাস মায়াবতীর মূর্তি না। ভারতরত্ন দেওয়া, গল্ফ খেলা, বা জনি ওয়াকার ব্লু-র ফোয়ারা ছোটানো (সবই পাব্লিকের পয়সায়), এগুলো অনেক বেশি অ্যাক্সেপ্টেড কনভেন্শনাল মোড। কিন্তু নিজের স্ট্যাচু নিজে বানানো, জন্মদিনে কেক কাটা পরিষদ বৃন্দ নিয়ে, এগুলো আন-অ্যাক্সেপটেবেল। এগুলো অনেক grotesque আমাদের চোখে।
Ishan | ২৫ আগস্ট ২০০৯ ০১:০৮ | 12.163.39.254
একটু অন্যভাবে ভাবি।
ধরা যাক, আজ থেকে পাঁচ বছর আগের বুদ্ধবাবু। তিনি প্রবল জনপ্রিয়। সংস্কৃতি দপ্তরও তাঁর হাতে। একদিন সকালে সেই দপ্তর ঠিক করল নন্দনের সামনে বুদ্ধবাবুর মূর্তি বসানো হবে সরকারি খরচে। সিপিএমের প্রবাদ প্রতিম সংগঠন সেটার সমর্থনে প্রচারের ঝড়ও তুলল।
এই কল্পিত পরিস্থিতিতে আমরা কি করতাম? খোরাক, বিদ্রূপ, এসবের বন্যা বওয়াতাম না? সত্যি কথা বলতে কি মায়াবতীর ক্ষেত্রে সেটা তুলনায় অনেক কম হয়েছে। ঐ দলিত আইডেন্টিটি ইত্যাদির কথা ভেবেই। এখন মনে হয়, অনেক বেশি রেঞ্জেই করা উচিত ছিল।
a x | ২৫ আগস্ট ২০০৯ ০১:০২ | 143.111.22.23
উঁহু। এটা তো সংস্কৃতি দপ্তরের বাজেটের টাকা। কাজেই যদি সার্ভে হত, টাকায় একটা সরকারী মাল্টিপ্লেক্স বানানো হবে না, মায়াবতীর স্ট্যাচু হবে, তখন? আর দুটোকেই সমালোচনার ক্ষেত্রে তো এই কথাটা হচ্ছেনা, হচ্ছে, স্পেসিফিকালি এরকম "ন্যক্কারজনক" কাজ করা নিয়েই যখন লোকে বলে, অর্থাৎ নিজের রাজত্বে নিজের স্ট্যাচু বসানো নিয়ে। রাষ্ট্রপতি ভবনের ল্যাভিস বন্দোবস্ত নিয়ে কাউকেই সেরকম উচ্চবাচ্য করতে শুনেছি বলে মনে পড়েনা।
a x | ২৫ আগস্ট ২০০৯ ০০:৫৭ | 143.111.22.23
আর এটাও আমার কাছে ইন্টেরেস্টিং লেগেছে, এই জন্য যে আমি আগে এই ভাবে ভাবিনি, বা কাউকে ভাবতে দেখিনি। সেটা হল - বিদ্যাসাগরকে আমরা সমাজ সংস্কারক বলে জানি। বিধবা বিবাহ আইনগত স্বীকৃতি দেবার জন্য লড়ে গেলেন ইত্যাদি। কিন্তু এই সমাজ কোন সমাজ? উচ্চবর্ণ হিন্দু সমাজের বিধবা বিবাহ হতনা, কিন্তু অ্যাপারেন্টলি নিম্নবর্ণের মধ্যে বিধবা বিবাহ আদতেই নতুন কোনো ব্যপার ছিলনা। এই সমাজটা অদৃশ্য এবং ইরে্রলেভ্যান্ট ইতিহাস লেখার সময়।
pi | ২৫ আগস্ট ২০০৯ ০০:৫৭ | 128.231.22.89
সেতো দশ নং জনপথ ও অনেকের কাছে তীর্থ। তাই নিয়ে যখন বক্রোক্তি করতে পারি তাহলে মায়াবতীর স্ট্যাচু নিয়ে ও করতে পারি। যারা রাষ্ট্রপতির পিছনে অহেতুকী খরচা পাতি কি ইন্দিরা নেহেরুর মূর্তি বসানোকে সমর্থন করেননা, তাঁরা মায়াবতীর মূর্তি বসানো নিয়েও নিন্দা করতেই পারেন , তাই তো ?
প্রশ্নটা তো কাজটা নিন্দনীয়/ সমালোচনা যোগ্য নয় কি না। যে নিন্দা করলো, সে একটি সমান বা অধিকতর নিন্দনীয় কাজের নিন্দা করলো কি করলো না, সেটা আলোচনায় আসতেই পারে, কিন্তু মূল আলোচ্য নিশ্চয় নয়।
আর ঐ সার্ভেতে যদি এমন কোন প্রশ্ন রাখা হত, যে খরচা মূর্তি বসাতে খরচ হচ্ছে, সে টাকা দিয়ে তোমার গ্রামে স্কুল হবে কি বিদ্যুত আসবে কি স্বাস্থ্যকেন্দ্র বসবে, তাহলে কত % দলিত মানুষ মূর্তি বসানো তে সায় দিতেন সে নিয়ে ঘোরতর সন্দ আছে। অর্থনৈতিক ভাবে পিছিয়ে পড়া দলিতদের নিয়ে সার্ভে হলে সে % যে আরো কমতো সে নিয়ে তো কোন সন্দ ই নেই । ঃ)
a x | ২৫ আগস্ট ২০০৯ ০০:৫১ | 143.111.22.23
আরে আমি তো সব মানছি। আমার মনে হয় গর্গর লেখাতে গর্গও তা মানছে। পরিষ্কার লিখেছে - "Mayawati has tried to project herself as a Messiah of the Dalits - this she is not, arguably." কিন্তু একই কাজের ক্রিটিসিজম, আমরা উচ্চবর্ণের পার্স্পেক্টিভ থেকে কিভাবে করি, যেহেতু অন্যটা আমাদের কাছে অনেক বেশি alien এবং সাপোসেডলি ক্রুড, সেটা বলেছে।
Ishan | ২৫ আগস্ট ২০০৯ ০০:৪৫ | 12.163.39.254
কাঁসিরাম আর মায়াবতীকে নিয়ে অনেক কথাই শোনা যায়। বহুজন সমাজ পার্টি কাঁসিরামের তৈরি দল। মায়াবতী কাঁসিরামের রিক্রুট। দলটা মোটামুটি একটা গণভিত্তি পাওয়ার পরে দেখা গেল কাঁসিরাম আউট। মায়াবতী একনায়িকা। তিনি কাঁসিরামকে জনতার ধরাছোঁয়ার বাইরে করে রেখেছেন। মারা যাওয়া পর্যন্ত কাঁসিরামের গলার স্বর আর শোনা যায়নি। স্তালিনের শেষ বয়সের গৃহবন্দী থাকার ঘটনা বা গপ্পো অনেকেই লিখেছেন। দলিত আন্দোলনের ইতিহাস লেখা হলে কাঁসিরামের পোড়া কপালের কথাও নির্ঘাত লেখা হবে।
তো, এতো কথা এই কারণেই। কাঁসিরাম নিজের স্ট্যাচু বসাতে চাননি। আইকন হিসেবে মায়াবতীর স্ট্যাচু বসাতে চেয়েছিলেন। আর মায়াবতী নিজের স্ট্যাচু দিগ্বিদিকে ছড়িয়ে দিতে চান। এইটাই তফাত। দুজনেই দলিত নেতা/নেত্রী। কিন্তু একটা তফাত তো আছেই।
a x | ২৫ আগস্ট ২০০৯ ০০:৪৫ | 143.111.22.23
শমীক, মায়াবতীর কাজ বাজে, ইন্দিরা গান্ধীর নিজের রাজত্বকালে নিজেকে ভারতরত্ন দেওয়া ইকুয়ালি বাজে। কিন্তু আমাদের চোখে সেটা অতটা "স্থূল" না। এবং সেই নিয়ে অত প্রতিবাদ, "ছি ছি" ও হয়না, এটাই।
Samik | ২৫ আগস্ট ২০০৯ ০০:৪২ | 122.162.236.62
অনেক লোকের কাছে মমতার বাক্য, ভগবানের মুখনিঃসৃত বাক্যস্বরূপ। তাতে করে কি মমতার স্ট্যান্ড ক্লিয়ার হয়ে যায়? তা হলে অনেক দলিতের কাছে, তাও আবার লক্ষ্ণৌ-এর দলিতদের কাছে নয়ডার স্ট্যাচু-ওলা পার্ক তীর্থস্বরূপ। তো কী? মায়াবতীর কাজটা লেজিটিমেট হয়ে যায়?
Arpan | ২৫ আগস্ট ২০০৯ ০০:৪২ | 122.252.231.12
অক্ষদার একটা কথায় একমত। এইটা এলিট স্পেসেই আলোচনা হয়ে যাচ্ছে। দুদির কথা ধার করে বলিঃ ভারতে এখনো দলিতদের অন্য মানুষদের মত ভাবে না। কাজেই অন্য মানুষদের মত ভাবতে তাদের বয়েই গেছে।
কিন্তু সেইটাই যদি একমাত্র লক্ষ্য হয় তাহলে ওয়েল, মায়াবতী আরেকজন লালুপ্রসাদই হতে চলেছেন। কেন সেটা ল্যাদ কাটিয়ে না হয় পরে লেখা যাবে। মানে আমার যা মনেটনে হয়েছে। ঃ)
a x | ২৫ আগস্ট ২০০৯ ০০:৪১ | 143.111.22.23
স্ট্যাচু* পাছুর সাথে কোনো মিল নাই।
Samik | ২৫ আগস্ট ২০০৯ ০০:৪০ | 122.162.236.62
আমি এখনও পুরো পড়ি নি। এখনই মন্তব্য করব না। ওগুলো টু সাম এক্সটেন্ট বাজে খরচা তো বটেই। আমার তো "জনতার সেবকদের' পেছনে কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা নিরাপত্তার নামে খরচা করাও অসহ্য লাগে। তার সাথে মায়াবতীকেও লাগে। পার্লামেন্টের জিরো আওয়ারে প্রশ্নোত্তর অধিবেশনে একেকটা প্রশ্ন পিছু খরচা কত পড়ে জানো? অ্যাজ সাচ বিপুল জনতার কোনও কাজে আসে না ঐ সব প্রশ্নোত্তর। তবু তার প্রোফর্মা বানাতে পার প্রশ্ন সাম টেন থাউজ্যান্ডস খরচা হয়, অ্যালং উইথ উত্তর।
কী আর করা যাবে?
আর সান্দা, তুই কি বামবিরোধী, না সিপিএমবিরোধী? আমি কিন্তু বামবিরোধী নই, কিন্তু তীব্র সিপিএমবিরোধী।
a x | ২৫ আগস্ট ২০০৯ ০০:৪০ | 143.111.22.23
মায়াবতীর স্ট্যাছু করার কমিশন কাঁসিরাম দিয়েছে, মায়াবতী না।
a x | ২৫ আগস্ট ২০০৯ ০০:৩৮ | 143.111.22.23
দু, ফাইনালি ভালো মন্দের সেন্সটা একই - এটা কিভাবে বুঝলে?
Ishan | ২৫ আগস্ট ২০০৯ ০০:৩৭ | 12.163.39.254
আম্বেডকরের কথা ছেড়েই দিলাম, কাঁসিরামকেও আমার বেশ ভালো লাগে। কিন্তু মায়াবতীর মতো আপাদমস্তক ধান্দাবাজ একজন নেত্রীকে দলিতদের প্রতিনিধি বলে মেনে নিতে আপত্তি আছে। বিশেষ করে পলিটিকাল অপোজিশনদের উনি যেভাবে ট্রিট করেন সেটা দেখার পর, উনি যে একটুও সহনশীল, গণতান্ত্রিক নন, সে নিয়ে কোনো সন্দেহ থাকার কথা নয়।
প্রবলেমটা এখন সেই পুরাতন শাশুড়ি-বৌ এর গপ্পের মতো। বৌ সারাজীবন পড়ে-পড়ে মার খেয়ে এখন শাশুড়ি হয়েছে, দাপটে নিজের শাশুড়িকে হার মানায়। এই নয়া শাশুড়িকে আমি কি বলব, নিপীড়িত মহিলাদের প্রতিনিধি?
a x | ২৫ আগস্ট ২০০৯ ০০:৩৭ | 143.111.22.23
মেনে নিতে হবে কিনা জানিনা। কিন্তু ঐ লেখাটাতেই আছে, আম্বেদকার পার্ক, স্ট্যাচু দলিতদের কাছে তীর্থ স্বরূপ। লখনৌ তে করা সার্ভেতে ৬৫% দলিতেরা মায়াবতীর স্ট্যাচুতে সায় দিয়েছে। এবার অব্ভিয়াসলি এই সার্ভে অর্থনৈতিক ভাবে পিছিয়ে পরা দলিতদের নিয়ে করা না। সেটা করলে আমার ধারণা অনুযায়ী ওটা আরো বাড়বে। তবে সেটা একটা এডুকেটেড এস্টিমেট। অ্যাবসোলিউট না।
Du | ২৫ আগস্ট ২০০৯ ০০:৩৬ | 65.124.26.7
ঈশানের কথায় একমত। এতে একটা ধরেই নেওয়া হয় - যে দলিতরা অন্য মানুষেদের মত ভাবে না। এই স্টেজে তারা হয়ত একরকম ভাবছে - কিন্তু ফাইনালি ভালমন্দের সেন্সটা একই।
আরে দলিতরা কেন নেট ব্যবহার করবে! লালগড়ের লোকেরা কি নেট ব্যবহার করে? পেরুর আদিবাসী মানুষেরা কি নেট ব্যবহার করে? অ্যাট দ্য এন্ড এটাও তো সেই এলিট স্পেসেই আলোচনা, সেই নিয়ে কি কোনো সন্দেহ আছে নাকি!! কিন্তু শর্টসাইটেড কেন না বলে শর্টসাইটেড বললে তো কিছুই বোঝা যাবেনা। ঠিক আছে পরেই বল ঃ-)
Arpan | ২৫ আগস্ট ২০০৯ ০০:৩১ | 122.252.231.12
আর সামাজিক প্রতিষ্ঠার দলিত আন্দোলন সাউথেও হয়েছে। খুব বড় করেই হয়েছে। মায়াবতী এই ব্যপারে পায়োনিয়ার কিছু নন।
Arpan | ২৫ আগস্ট ২০০৯ ০০:৩০ | 122.252.231.12
ওই লাইনটা মায়াবতী শুধু কেন, লালু বা মমতা সম্পর্কেও খাটে। সেইটা নিয়ে ডিজেগ্রি করছি না তো।
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন