rokeyaa | ০১ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১৩:৪৯ | 203.110.240.21
chhaner chaal ki?
dipu | ০১ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১৩:৪৬ | 207.179.11.216
নাঃ, সত্যি সত্যিই ঘুঘু চরছে!
dipu | ০১ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১৩:১৮ | 207.179.11.216
চরাচরে
Blank | ০১ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১১:৫১ | 170.153.65.102
বেচারী আবপ। খুব কনফিউসানে পরেছে এবারে। ভীড় কম হলে কয়েকটা আঁটকে থাকা গাড়ি, একটা দুটো অ্যাম্বুলেন্সের ছবি দিতে পারবে না, আর ভীড় বেশী হলে তিনোমুল কে আগলাতে পারবে না। কি কনফ্যুসান
M | ০১ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১১:৪৫ | 59.93.214.249
আর আমি পড়বো।।
intellidiot | ০১ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১১:৪৫ | 220.225.245.130
এইটা এক্কেবারে আমার মনের কথা। একটা কার্টুন থাকলে জমে যাবে ঃ-)
Bhuto | ০১ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১১:৩৬ | 203.91.193.7
আমরা গল্প লিখে দেব,আর রবাহুতোদা আঁকবে।
Bhuto | ০১ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১১:৩৬ | 203.91.193.7
আচ্ছা গুরুতে একটা কার্টুনের সেকশান রাখা যায় না ? ঃ(
আমার ধারণা রবাহুত সময় করে একটু চেষ্টা করলে এরকম কিছু জিনিষপত্র নামাতে পারবে। পাগলা দাশু বা হযবরল কিম্বা পরশুরামের কিছু গল্প নিয়ে করার কথা ভেবে দেখতে পারেন।
Arpan | ০১ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১১:২৮ | 216.52.215.232
হোটেল এপিসোডটা এলে তাড়াতাড়ি অন্য কিছু একটা দিয়ে দিতে হয়। ঃ-)
Arijit | ০১ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১১:২৫ | 61.95.144.123
মিঃ বীন হওয়া উচিত। বিন হল bin, আর বীন হল bean - উচ্চারণ দেখলেও একটা দীঈঈঈঈঈর্ঘ ঈ। বিদেশি শব্দে হ্রস্ব ই থিওরি এখেনে ভুল;-)
Arpan | ০১ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১১:২০ | 216.52.215.232
মিঃ বিন। সবকটা এপিসোড অন্তত বার পনেরো দেখা হয়ে গেছে। এখন আবার অ্যানিমেটেড সিরিজের খোঁজ পাওয়া গেছে। রিয়েলি অন্তহীন। অতএব ... ঃ-(
Arijit | ০১ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১১:১৯ | 61.95.144.123
ডিজনী মার্ভেলকে কিনে নেছে - ৪ বিলিয়ন ডলারে।
Bhuto | ০১ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১১:০০ | 203.91.193.7
ক্রিশমাস ক্রিশমাস গানটা কিন্তু দারুণ , যাই বলিস।
Bhuto | ০১ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১০:৫৯ | 203.91.193.7
বড়মা, আরে দেবো তো, কপি করে নিয়ে গিয়ে দেব। এখন আপিস কচ্ছি তো।
Arijit | ০১ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১০:৫৪ | 61.95.144.123
আচ্ছা তোমরা কেউ মাইকেল উইন্টারবটমের সিনেমা দেখেছ?
Arijit | ০১ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১০:৩৭ | 61.95.144.123
কোনো সিনেমা একশো বার দেখিনি তবে বার চল্লিশেক মনে হয় দেখেছি - একসময় রোজ সকাল বিকেল গুগাবাবা চালাতে হত - ঋকের দাবিতে। আর কিছু বই তো আমি স্বেচ্ছায় শতাধিকবার পড়েছি।
M | ০১ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১০:৩২ | 59.93.193.212
একটা সিনিমা লোকে একশো বার কি করে দেখে? ছেলে এতবার অ্যালভিন দেখছে যে আমি চাদ্দিকে চিপমাঙ্কস দের কথা শুনতে পাচ্চি।
M | ০১ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১০:২৮ | 59.93.193.212
ভুতু, তুই আমায় জনি সোকো দিবি বলে দিলি নাযে!
dipu | ০১ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১০:০৩ | 207.179.11.216
আমার আবাপ পড়াটা একেবারেই বন্ধ হয়ে গেছে। বাড়িতে ব্রাউজার ক্র্যাশ করে আর আপিসে হিব্রু আসে। এতে আমি খুব খুশি হয়েছি।
কেউ অকাদেমি পাচ্ছে না? তাপ্পর আসবে পুলিৎজার, তাপ্পর নো...
Bhuto | ০১ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ০৯:২৩ | 203.91.193.7
রবীন্দ্র পুরষ্কার\ভারতরত্নে টান পড়ে যাবে তো ঃ)
Samik | ০১ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ০৯:১৭ | 122.162.236.42
জমে ক্ষীর!
arjo | ০১ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ০৮:৩৩ | 24.42.203.194
পশ্চিমবঙ্গের সামাগ্রিক ইতিহাস ও ঐতিহ্য দুই ধরণের এক, উহারা অর্থাৎ ৭৭ এর পূর্বের কংগ্রেস ও অন্যান্য সাম্রাজ্যবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ কিছু আকাট রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, যাহাদের বাহ্যিক আবরণ নেতার মতন হইলেও বামাদর্শের আতস কাঁচ দিয়া দেখিলে সুস্পষ্ট উহারা খুনী, ধর্ষক নিদেন পক্ষে ছ্যাঁচড়া চোর অথবা সাক্ষাত যমদূত সিআইএর চর, আর আমরা যারা শিক্ষায়, ভাবনায়, নন্দনে ভগবান থুড়ি বিজ্ঞান থুক্কুড়ি কমিউনিস্ট ম্যানিফেস্টোর ধারক ও বাহক। গুণ্ডামি মূলত দুই ধরণের এক, যাহারা সাম্রাজ্যবাদের ছায়ায় করে আর দুই যাহার কমিউনিজমের ছায়ায় করে। প্রথম খারাপ কারণ 'উহারা' করে, দ্বিতীয় ভাল, কারণ উহা আমরা করিয়া থাকি। এই বিজাতীয় কিছু বিভেদ ছাড়াও গুণগত মানে 'আমাদের' গুণ্ডামি উৎকর্ষ, কারণ উহাকে তৃণমূল স্তরে বিস্তার করাইয়া শিল্পের পর্যায়ে লইয়া গিয়াছি। আপাতত অন্য তৃণমূল সেই শিল্প অধিগ্রহণ করায় কিঞ্চিত চাপে পড়িয়া গিয়াছি। এই প্রসঙ্গে বলে রাখা ভালো শিল্প মূলত দুই ধরণের এক, যাহা 'উহারা' করিয়া থাকে তাহাকে বলে সাম্রাজ্যবাদী শিল্প, সেইক্ষেত্রে বাজার খারাপ, কর্পোরেট হাউস আরও খারাপ কিন্তু যে শিল্প আমরা করিয়া থাকি তাহা সমাজতান্ত্রিক শিল্প তাই সেখানে বাজার ভালো, কর্পোরেট হাউস সেও ভালো।
এই জাতীয় দুই মাত্রিক অবস্থানের মাঝে কিঞ্চিত ধূসর হয়ে যে অবস্থানটা রয়ে যায় তা হল 'উহারা' খারাপ, 'উহাদের শিল্প' খারাপ, 'উহারা মানুষ মারে'। আর আমরা? সে প্রশ্ন পার্টিজান। করিয়া বিতর্ককে গুলিয়ে দিবেন না কমরেড।
কিঞ্চিত জেনারাইলেজশন করার জন্য আমার ভারতরত্ন পাক্কা। কে রুখবে?
h | ০১ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ০৭:২১ | 61.95.144.10
পশ্চিমবঙ্গে গুন্ডামোর ঐতিহ্য দেখতে গেলে যা দাঁড়ায়, পুরাকালে একধরণের গুন্ডা ছিলেন, তাঁরা কংগ্রেসী। কিন্তু তাঁরা দেশকে ভালোবাসতেন। কখনো কখনো মুসলমানদের উপরে রেগে গিয়ে তাঁদের একটু পবিত্র গীতা মতে দেশকে ভালবাসতে শেখাতেন ঠিক-ই কিন্তু দেশপ্রেমে কোন খাদ ছিল না। কলিকালে তাঁরাই হলেন সিপিএমের গুন্ডা অথবা সিপিএমের পুলিশ এঁরা মেনলি স্থাবর সম্পত্তি ভালোবাসেন, সবচেয়ে বড় স্থাবর সম্পত্তির নাম রাজ্যের স্বার্থ। এর মধ্যে বেশির ভাগই আবার যে ঘরে ফেরে নাই তার স্মৃতি বিজড়িত। যেমন এয়ার্পোর্ট বন্দর রাস্তা স্টেশন ইত্যাদি। এর মধ্যে কখন কোনটা রাজ্যের স্বার্থ অথবা প্রগতি অথবা ভাবী মুখ্যমন্ত্রীর বা তাঁর সম্ভাব্য মন্ত্রীসভার কার অতীত বা ভবিষ্যৎ চিন্তা বা কর্ম প্রসূত এগুলো নিয়ে নানা মত রয়েছে। আর এই শান্তিপূর্ণ মহাবিপ্লবের পরিবর্তনের আমলে ঐ গুন্ডাদের অনেকে তৃণমূলী বলে শোনা যাচ্ছে তবে সেগুলো সবই চীন (নতুন চীন, আগে চীন ভালো জায়্গা ছিল সেখানে পান্ডায় বাঁশ খেত অথচ দিত না আর মানুষ হাঁটতো আর বিপ্লব করত -সম্পাঃ) আর সিপিএমের অপপ্রচার, এখন সমস্ত বিশেষজ্ঞদের মতে তাঁদের জমির প্রতি ভালোবাসা কমে শিল্পের প্রতি ভালোবাসা বেড়ে যাচ্ছে। এক ধরণের শিল্প আছে যার নাম প্রস্তাবিত। প্রস্তাবিত আবার তিন প্রকার, যেগুলি সিপিএমের দ্বারা প্রস্তাবিত সেগুলি মানুষকে শোষণের নিশান, আর যেগুলি কংগ্রেস কিম্বা বিজেপি কিম্বা ৭৭ এর আগের বিধান রায়ের দেশপ্রেমীদের সেগুলি হল প্রগতির নিশান। আর আরেকধরণের আছে, যেগুলি আসিতেছে আসিতেছে বা প্রস্তাবিতব্য। সেগুলি হল টোটাল প্রাইমর্ডিয়াল সিল্প, সেখানে সুদু মানুসের চোখের জল আর রেল লাইন। আরেক ধরণের সিল্প আছে তাকে আরট্স বলে তাতে কিচু না করলেও চলে সুদু টিভিতে সাক্ষাৎকার দিতে হয়।
আর বাকি যাদের ইতিহাসের বিভিন্ন সময়ে বুজ্জোয়া সমাজব্যবস্থা অপরাধী হিসেবে চিহ্নিত করেছে বা করছে, তারা সকলেই বিপ্লবী। মোটামুটি এই হল গিয়ে বিশ্লেষণ, আমার রবীন্দ্র পুরস্কার বাঁধা।
a x | ০১ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ০৭:০১ | 76.240.62.136
উঁহু, পাব্লিক ফোরাম, টিল ঈশান তোমাকে একটা ইগনোর বাটন দিচ্ছে, আমি ইচ্ছে হলে করব, না হলে করবনা।
h | ০১ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ০৬:৪৩ | 61.95.144.10
নেম কলিং আবার কী। বেশ এবার থেকে তুমি আমার আর আমি তোমার নাম উচ্চারণ করবো না, বেশ একটা বুদ্ধ মমতা কেস হবে।
h | ০১ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ০৬:৪১ | 61.95.144.10
ও থ্যাংক্স।
a x | ০১ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ০১:২৮ | 143.111.22.23
আর এই নেম কলিং এর অভ্যেসটা ছাড়লে হয়না? আমি যখন তোমার সাথে তর্ক করছি আমি সিপিএমের রোল, কিম্বা ভেদিক ভিলেজ কি ভাবে হচ্ছে, কিম্বা এর গুন্ডা ওর হচ্ছে এই বলছি। তোমার তর্ক করার ক্ষমতা বা পার্টির প্রতি দায়বদ্ধতা বা অ্যাক্টিভিসম ইত্যাদি নিয়ে একবারও কথা বলি নি। অথচ তুমি সাধারণত সেদিকেই নিয়ে যাও। শুধু আমার সাথেই না। ইন জেনেরাল। এগুলো বাদ দিয়ে কথা বললে তোমার বক্তব্য অনেকবেশি গ্রহণযোগ্য হতে পারে বলে মনে হয়। যাস্ট আ সাজেশন।
আর সিপিএমের কর্মী যেই সিপিএমের বিরূদ্ধে কথা বলবে, সেটা বাজে কথা ঃ-)) এই বুঝলাম। তবে রাজারহাটের কথাটা কি তুমি এই প্রথম শুনলে? এসব কিছুই হয়নি তোমার জ্ঞাতসারে? এই যে কিছুদিন আগেই জগদীশপুর মৌজার জমি IT hub এর জন্য দেবার বিরুদ্ধে চাষিরা সম্পূর্ণ রিফিউজ করলেন, এগুলোও কদিন বাদে এরকম বাজে কথা হয়ে যাবে।
আর বাই দ্য ওয়ে, যদি আরেকটু চোখ খুলে পড়তে দেখতে আগে লিখেছিলাম রুইদাস আগে কংগ্রেসের গুন্ডা ছিল। তবে ওগুলো দেখতে পেলে আবার বিরোধিতার জন্য বিরোধিতা এই তকমাটা লাগাতেও অসুবিধে হতে পারে। তাছাড়া আরো মজার তীর্যক মন্তব্য করার একচেটিয়া অধিকার খালি কারো কারো কিছু সুবাদে থাকতে পারে। বাকিদের না। আমি, শমীক, অরিজিত যখন কথা বলছিলাম, তীর্যক মন্তব্য তুমিই শুরু করেছিলে হনু। ছোট করে মনে করিয়ে দিলাম। মানে না করলে তোমার ট্যাবলয়েডিয় বিকল্প মিডীয়ার হোতার রোলটা আরেকটু প্রষ্ফুটিত হত এই আরকি ঃ-)
intellidiot | ০১ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ০০:৪৭ | 59.164.3.47
অ্যাই অপ্পনদা, আমাদের পাড়ায় তো টেনস্পোর্টস দেখাচ্চে না হাইলাইটস...
Arpan | ৩১ আগস্ট ২০০৯ ২৩:৩৮ | 122.252.231.12
এদিকে ইন্ডিয়াতে দু বছর পরে এফ-ওয়ান গ্রাঁপ্রি হবে। নয়ডাতে বিশাল এরিয়া জুড়ে জমি নেওয়া হচ্ছে তার জন্য।
এদিকে কেন্দ্রীয় ক্রীড়ামন্ত্রক জানিয়ে দিয়েছে ফর্মুলা-ওয়ান কোন স্পোর্টস নয়। কাজেই এর জন্য তারা এক পয়সাও দেবে না।
agantuk | ৩১ আগস্ট ২০০৯ ২৩:৩২ | 128.48.203.91
ও হো হো হো, এটা একদম ফাটাফাটি। সকাল থেকে লুপে ফেলে দিয়ে দেখে যাচ্ছি আর অফিসে একা একা হাসছি।
ফেলিনি ভিসকন্তি ওশিমা, কপোলা কপোলা!
h | ৩১ আগস্ট ২০০৯ ২৩:১৪ | 61.95.144.10
বেদিক ভুলেজ অ্যাডমিন আর বেদিক ভিলেজ কর্মী (ব্যক্তিগত ক্যাপাসিটি ইত্যাদি) এর মধ্যে যে পার্থক্য করা হচ্ছে না তা নয়। ইত্যাদি। ক্লান্তিকর। আমি আর এই বিতর্কে নেই। নিকুচি করেছে, বেদ ও বৈদিক গ্রাম। আমার কোন আগ্রহ নাই, আমি এখন বিভিন্ন খেলা দেখবো। ইউ টিউবে।
h | ৩১ আগস্ট ২০০৯ ২৩:০৫ | 61.95.144.10
হাইট হল আজকাল আর টেলিগ্রাফের মধ্যে একটা আজব মিল পাওয়া গেছে। দুটো করে স্টোরি হচ্ছে। একটা বেদিক ভিলেজ কে দোষী করে, আরেকটা টুইডল ডি বা টুইডল ডাম কে ইমি্প্লকেট করে। এইবার কোনটা লিড স্টোরি হবে আর কোনটা ভেতরের পাতায় থাকবে, কোন কাগজের বেলায়, সেটা বোঝার জন্য কোন পুরস্কার নেই ঃ-) এবং মাঝে মাঝে সিটি সাপ্লি বা বিজনেস পেজে একটা উন্নয়ন ও ট্যুরিজম নিয়ে টেক। দুর্ধর্ষ কেস হল, গত রবি বার, বেশ কদিন বিতর্কের পরে, রবি বারের ইংরেজি কাগজের রঙীন সাপ্লিতে সারা দেশের নানা রিসর্ট কে প্রোমোট করা হয়েছে, যাতে প্রগতি অব্যাহত থাকে। সো ব্লাডি প্রেডিকটেবল, ইট ইজ লাইক আ পুওর সর্দার জোক।
Du | ৩১ আগস্ট ২০০৯ ২৩:০৪ | 65.124.26.7
১৩ = ৭ + ৬ ১৩ = ১০ + ৩
h | ৩১ আগস্ট ২০০৯ ২২:৫৭ | 61.95.144.10
সিপিএমের 'কারোর' লেখা ততক্ষণ ঠিক যতক্ষণ সেটা সিপিএমের বক্তব্যের বিরুদ্ধে। মোটামুটি বহুদিন রাজনীতি করে অক্ষ এই পজ্জন্ত বুজেছে। খুব ই এগিয়ে আছে সন্দেহ নেই। সিপিএম তো কোরাপ্ট পার্টি, তাইলে গতকয়েকটা পরিবর্তন কি হল, কদ্দিন আর এরা সবাই আগে সিপিএম ছিল বলে চলবে। নাকি ২০১১ অব্দি চল্লেই হল? অক্ষ আলোচনা চাইছো না, ঝগড়া চাইছো। সুস্থ রাজনৈতিক বিতর্কের প্রথম পাঠ হল, একটা ছোটো কথা মেনে নেওয়া, কোনো পার্টিজান উদ্দেশ্যকে চরিতার্থ করার জন্য অথবা কোন পার্টি হিস্টরিয়ান এর বিশ্লেষণের সুবিধার্থে, ইতিহাস তো ছাড়ুন, সমকাল ও সংঘটিত হয় না। দু কে আর আমাকে তীর্যক মন্তব্যে বিঁধতে গিয়ে অক্ষ আত্মবিস্মৃত হচ্ছে। এটাতে যেটা হচ্ছে, সেটা হল ওভারল ডিবেট টা ল অ্যান্ড অর্ডার ডিবেটে পরিণত হচ্ছে। যেটা শুধু মিনিংলেস হলে নিশ্চিন্ত হওয়া যেত। এতে বেসিকালি পরোক্ষে বেসিকালি ডিবেট টা যে কোনো মুহুর্তে স্ট্রং স্টেট বা কড়া প্রশাসনের দিকে এগিয়ে যেতে পারে। মানে গিয়েই থাকে। আপাততঃ পশ্চিমবঙ্গে রাজনীতির যা অবস্থা। এই প্রশ্নে দুঃখজনক ভাবে, তার্কিক হিসেবে বা অ্যাক্টিভিস্ট হিসেবে পাবলিক ডোমেনে অক্ষর ভূমিকা হয়ে উঠছে, আর পাঁচটা ট্যাবলয়েড মিডিয়ার মতন। আবাপ দৈনিক স্টেঃ আজকাল বর্তমান প্রতিদিন গণশক্তি এদের থেকেও খারাপ এই আর কী। আমি জানিনা এতে অক্ষ যে রাজনীতি করে তার কি সুবিধে হচ্ছে। খুব সুক্ষ্ম সুবিধে আর কি, সকলে, বিশেষতঃ সিপিএমের সঙ্গে অতীত সম্পর্ক যুক্ত মধ্য মেধাদের বোঝার কথা নয়।
আমার বক্তব্য যেটা ছিল সেটা হল, সিপিএম এর মধ্যে থেকে অপরাধী হোক না হোক, তৃণমূল কর্মীর হাত খুঁজে বের করতে চাইছে, কংগ্রেস কিছু চাইছেনা, শুধু দায়সারা বিবৃতি দেবে, আর আস্তে করে এস ই জেড বা উপনগরী বানানোর অধিগ্রহণের নীতি ইত্যাদি আরো শিথিল করবে, টি এম সি-বর্তমান-প্রতিদিন বেশি কিছু নয়, এর মধ্যে একটা পুলিশ-সিপিএম আঁতাত খুঁজে বের করতে পারলেই খুশি, যেটা বলতে নেই, ৩৫৬ র দিকে এগিয়ে দিলেও দিতে পারে, আর্বানাইজেশনের রাজনীতি বা গ্লোবালাইজেশনের আমলের নতুন পপারাইজেশন নিয়ে চিন্তিত আদৌ নয়, কারণ ওটা দিদি দেখবেন বা দেখতে পারেন, পুলিশ মেনলি চিন্তিত তাদের কোরাপ্ট আপিসার রা যাতে ধরা না পড়ে, বা একটা প্রসিডিওরাল ইϾট্রগ তৈরী হয়, যাতে বিভিন্ন প্রসিকিউশন এজেন্সীর ন্যারেটিভে আসলে ব্যাপারটা ধামা চাপা পড়ে, মিডিয়ায় অনেকেই বিজনেস পেজে চাইবে শিল্পের প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধে আর ফ্রন্ট পেজে চাইবে, চাইছে, রাজ্য সরকারের ভূমিকার সমালোচনা আর সিপিএম এর লুম্পেনাইজেশনের নতুন ডকুমেন্টারি, যেটা টিএমি্স বা নকুদের এজেন্ডা। ইন্টারেস্টিং হল কেউ ই গোটা সত্যি ই তে ইন্টারেস্টেড নয়। অক্ষ-ও নয়।
সংহতি পত্রিকা নিয়ে আমার কোন বক্তব্য আলাদা নাই, তার জার্নালিস্টিক ক্রেডিবিলিটি নিয়েও নাই। কারণ আমি নিয়মিত পড়ি না। কিন্তু যে কটা লেখা পড়েছি, খারাপ লাগে নি ভালো-ই লেগেছে। বিশেষত পরিচয় পত্রিকাকে ডিজিটাইজ করে একটা বড় কাজ করেছে, এই পত্রিকাটি। প্লাস সিঙ্গুর ডিবেটে অত্যন্ত ভালো কমেন্ট করেছে আর আর্কাইভিং করেছে।
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন