আর বলো না কালকে বুকের ২ টো পাঁজর একেবারে গুড়িয়ে গেছে।
কালকে আমার ঠিক সামনের সীটে বসেছি ২২/২২ র এক পৃথুলা টাইপের যুবতী। বার বার উঠে দাঁড়াচ্ছিল।আমি মোলায়েম করে বললাম 'আপনি বসলে একটু খেলা দেখতে পারি'। আমাকে বললো 'আঙ্কেল শাহরুখ কো দেখনা হ্যায়'। বৌ কে বললাম দেখো আমাকে 'আঙ্কেল' বলছে। বৌ বললো ' না না তোমকে ও তো বয়স্ক দেখায় না' এই সব বলে সান্ত্বনা দিল। তাতে কী ভাঙা পাঁজর জোড়া লাগে? ঃ-))
Sourav | ০৮ মে ২০১১ ০৯:৩৯ | 117.194.193.221
লাল শাক photosynthesis করে কিকরে ?
kumudini | ০৮ মে ২০১১ ০৭:৪২ | 14.99.216.177
দ্রি,যে কার্বন নীচে জমবে,তার পরিমাণ কতটা ও কীভাবে ডিসপোসড হবে? জলের মধ্যে ঐভাবে কতক্ষণ গ্যাস চালানো যাবে?তাতে তো ফুয়েলে moisture রয়ে যাবে।cooling system,condenser-এইসব চাই।আর economic feasibilityর পয়েন্টটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এইরকম একটা যন্তর বানিয়ে খুটুরমুটুর করি-এইরকমের ইচ্ছে করে।সায়ন,আচো নাকি?
শিবু,হ্যাঁ,কেমিস্ট্রি,প্রেসি।বয়েস হয়েচে,ইয়ার টিয়ার কী আর মনে আচে ভাই।
r.h | ০৮ মে ২০১১ ০৫:৪৫ | 67.96.80.214
ঝিকির ঝিকির ময়মনসিং ঢাকা যাইতে কতদিন
Sibu | ০৮ মে ২০১১ ০৩:১৩ | 173.128.15.196
কুমু,
কে যেন কইলো তুই নাকি প্রেসির? কোন ইয়ার রে?
nk | ০৮ মে ২০১১ ০০:১৩ | 151.141.84.194
নিনাদি, ঠিক। গীতালী। এককৌটো নকুলদানা নাও, বিলাও আর খাও। :-)
dri | ০৭ মে ২০১১ ২৩:৪০ | 117.194.229.41
আমারো প্রশ্ন আছে।
পুরো প্লাস্টিকটা তেল হয়ে যাবে? কোন ওয়েস্ট প্রডাক্ট থাকবে না? থাকলে সেগুলো ডিস্পোজালের কি ব্যাবস্থা হবে?
রঞ্জনদা,হাই টেনশনে আপনাকে দেখে ভাল লাগল,অনেক অভিনন্দন,খাওয়া পাওনা রইল। প্লাস্টিক থেকে তেল-এ কাজটা আমাদের দেশেও হয়েছে তো,সম্ভবতঃ নাগপুর(নাকি পুনের) অলকা নামের একজন বৈজ্ঞানিক করেছিলেন,তবে বড় reactor-এ,এত ছোট স্কেলে নয়।গুগলালে নিশ্চয়ই দেখা যাবে।
এই ভিডিওতে দেখানো প্ল্যন্টটা আমার সামান্য জ্ঞানে একটু simplified লাগল।cooling আরো জোরদার করতে হবে,coolant এর সাহায়্যে,আর তেলটা সরাসরি ব্যবহার করা যাবে নাকি একে আবার fractionate করে গ্যাসোলিন ইঃ বানাতে হবে,সেটাও স্পষ্ট নয়।
kumudini | ০৭ মে ২০১১ ২১:৫৫ | 121.245.64.6
এই আপিসে খোলে না ভাট, এম্নি ফাটা মোর ললাট? বিরহানলে জ্বালো রে তারে জ্বালো।
dd | ০৭ মে ২০১১ ১৭:০৭ | 122.167.33.125
দু এর লিং টায় কিলিক মাল্লে বলে "The uploader has not made this video available in your country"। সত্তি রকম হয় না কি? এক দেশে দেখা যাবে অন্য দেশে না?
ranjan roy | ০৭ মে ২০১১ ১৬:১১ | 122.168.242.243
একটা ছোট্ট জাপানী ডকু দেখলাম, যাতে বলা হয়েছে যে গারবেজের প্লাস্টিক ব্যাগ একটি সিম্পল মেশিনের মাধ্যমে অয়েল এ পরিবর্তিত হতে পারে। ১কেজি প্লাস্টিকে নাকি ১ লিটার অয়েল পাওয়া যায়। ফলে এটা এখন আবর্জনা না হয়ে এনার্জির উৎস। তাই এর ব্যবহারে আবর্জনা কমবে, শস্তা তেল পাওয়া যাবে। আর প্লাস্টিক পুড়িয়ে যা CO2 ছড়ায় তা অনেক কম হবে। মেশিনটি প্লেনে করে পাঠানো যায়। আফ্রিকা ও ফিলিপাইনসে ব্যবহার শুরু হয়েছে। আমো লিংক দিচ্চি। জ্ঞানীগুণীরা একটু দেখে বলুন কদ্দূর ফিয়েজিবল্ আর কদ্দূর ঢপ। http://www.facebook.com/video/video.php?v=81563059051
শূন্য কামরা। গড়াগড়ি খাচ্ছে খালি জলের বোতল, গুঁড়ো গুঁড়ো বাদামের খোলা আর কাত হয়ে থাকা শূন্য চায়ের ভাঁড়।
achintyarup | ০৭ মে ২০১১ ০৪:০৫ | 59.93.243.223
শূন্য ভাট
Du | ০৭ মে ২০১১ ০৪:০২ | 71.252.208.236
Du | ০৭ মে ২০১১ ০২:১০ | 216.110.92.7
অনেকটা নয়, তবে খানিকটা তো বটেই। ঢেউ দেওয়া চুল আর মুখের চাদ। নোরাকে বেশি ভালো লাগে।
আকা, টেহাসের কিনা , তাই আরো বেশি প্রিয়।
pipi | ০৭ মে ২০১১ ০১:৫৩ | 66.205.171.105
আগে খুব নোরা শুনতাম। দিন নেই, রাত নেই টাইপ শোনা আর কি। তারপর দেখলাম পরের পর অ্যালবামগুলো সব একরকম সুর। খালি কথারা বদলে বদলে যায়। কঁহাতক আর ভাল লাগে। তাই একদিন বললাম ধুস....
pipi | ০৭ মে ২০১১ ০১:৫২ | 66.205.171.105
নোরা, অনুষ্কা দুজনকেই অনেকটা একরকম দেখতে। আমার তো তাই লাগে।
Nina | ০৭ মে ২০১১ ০১:১৩ | 12.149.39.84
অ, তাই ক!
hu | ০৭ মে ২০১১ ০১:১৩ | 12.34.246.72
ক্লাস এইটে আমাদের নতুন হেডমিস্ট্রেস এলেন। ছোটখাটো মানুষ। মেয়েদের ভিড়ে চাপা পড়ে যেতেন। গলার আওয়াজও কেউ শোনেনি কখনো। আর দুষ্টু মেয়ের দল তারই কিনা নাম দিয়েছিল ল্যাম্পপোস্ট!
Tim | ০৭ মে ২০১১ ০১:০২ | 198.82.23.188
আরে চন্নবিন্নুর গানের লাইন। ল্যাম্পপোস্ট বল্লে কিনা, তাই ঐতা টুকে দিলাম। ঃ-)
মাটি, জন্মভূমির নীরিখে নদী নালা সবকিছু নাম ধাম গোত্র পাল্টে যায়। নদী তো শুয়ে থাকে। তারও "বেড' আছে। অথচ সে বয়। রূপনারায়ণের উপর শরৎ সেতুর প্যারাল্যাল রেলব্রীজ, গমগম গমকে ভরিয়ে ব্রীজের বুক ফেঁড়ে ট্রেন নদী পার হয়। ব্রীজের কাঠামোয় ভিত্তি করে এই শব্দ পাল্টে পাল্টে যায়। পাতলা আড়াআড়ি ভি-শেপ পিলারগুলোয় শব্দ কাটার সাঁত সাঁত, একটু ঘন পিলারগুলোয় ঘনতর অনুরণন। মাথা একটু ঝুঁকিয়ে দাঁড়ালে অনেক নীচে দেখা যায় জল। বহমান। গোদাবরী স্টেশন এলে উন্মন হয়ে উঠত মন। নদীটা অবশেষে আসছে। দু'ধার দেখা যায় না। কিছু জেলেনৌকো কাগজের খেয়া হয়ে ইতিউতি ভাসে, স্থির মনে হয় সেই সব। বিজয়ওয়াড়া'র ফলের রস ভরা স্টেশনটার আগে কৃষ্ণা নদীর ঘন নীল জল আর স্রোত। লেভেল ক্রসিং'এ দাঁড়িয়ে থেকে অপেক্ষা করাটাও বেশ মজার। কেউ জানে না কোন দিক থেকে ট্রেন আসবে। যদি একটু এগিয়ে গিয়ে দাঁড়ানো যায়, কেমন থর থর কাঁপে লাইনগুলো ট্রেন আসার ঠিক আগের মুহূর্তে। কাঠের বাফারগুলো তাদের ধরে রাখে নিজেদের জায়গায়। একসময় শব্দের বিজ্ঞান বুঝিয়ে তিনি প্রবল গতিবেগে পার হন। রাজসিক দুন এক্সপ্রেস। ঝকমকে আলোর সারি তার শরীরময়। অফ শী গোজ! এরই মধ্যে ক্রসিঙের ফাটক স্বল্পস্থায়ী ঝিম সেরে আবার এক পায়ে খাড়া। বেরসিক কে বা কারা তাদের পায়ে পাথর পরিয়ে গেছে! কতো আহ্লাদ করে এদের বাচ্চাকাচ্চারা "টয়' অবিধায় ভূষিত হয়ে পাহাড়ে পর্বতে পাকদন্ডী বেয়ে চলে। তাদের চলার পথে আমরা দুই ডানা প্রসারিত করে ক্যাটওয়াক করি। লম্বাতর পায়ের কেউ কেউ একসাথে দুই লাইন একসাথে বায়। কতো মাইলের পর মাইল লাইন পাতা কত মাটি পাথর জঙ্গল জুড়ে। শুধু ট্রেন আসার সময়টুকু। বাদবাকি তাদের শুধু অনন্ত অপেক্ষা আর নৈঃশব্দভরা ঘুম ঘুম। বর্ষায় ভিজে থাকে, শীতের রাতে হিম খেয়ে ঠান্ডা হয়, আর প্রখর গ্রীষ্মের উত্তাপ এদের একে অপরের মাঝের ফাঁকটুকু জুড়ে দেয়। ধ্বক্ ধ্বক্ ঝিমিঝিমি ঝম ঝম কু ঝিকঝিক।
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন