আমি জানলার ধারে বসেও একই ফিলিং পেয়েছি। অবশ্য বোনাস ছিলো চতুর্দিকে বরফ, তাতে একটু একটু স্লিপ কচ্ছিলো বাস। আর লোকে ""বোলো জয় জয় বদ্রীবিশাল কি!"" বলে চিল্লাচ্ছিলো। বলবো কি, এমন গা গরম আর রক্তজলকরা পরিবেশ, আম্মো কয়েকবার চেঁচিয়েছি। ভাবলাম মরেই যদি যাই তো চাট্টি চিল্লেই নিই নাহয়।
Du | ০৭ মে ২০১১ ০০:২৫ | 216.110.92.7
মাঝখানে কাইটস এ হৃথিক রোশন
aka | ০৭ মে ২০১১ ০০:২০ | 168.26.215.13
আমি পাহাড়ী রাস্তায় বাসের ছাতে বসেছি। বাস যখন খুব শার্প টার্ন নেয় মনে হয় খাদের মধ্যে ঝুলছি।
Tim | ০৭ মে ২০১১ ০০:২০ | 198.82.23.188
এদিকে হ্যারিসব ফোর্ড ওরফে ইন্ডিয়ানা জোন্স।
SS | ০৭ মে ২০১১ ০০:১৮ | 131.193.195.128
ওদিকে ধুম-২ তে হৃতিক।
Arpan | ০৭ মে ২০১১ ০০:১৫ | 112.133.206.18
সালিম আর জামাল।
Tim | ০৭ মে ২০১১ ০০:০৯ | 198.82.23.188
শারুখ দেখেছিলো। আর মালাইকা। কিন্তু ওদের রবিঠাকুর পড়া ছিলোনা, তাই নেচেই সারা হলো। ;-)
nk | ০৭ মে ২০১১ ০০:০৬ | 151.141.84.194
চলন্ত ট্রেনের দোলানি রহস্যময় নাচের মতন। রাতের বুক চিরে দূরপাল্লার ট্রেন চলে আর চাকাগুলো কীজানি গান করে লাইনের সাথে সাথে, সমস্ত ট্রেনটা আশ্চর্য ছন্দে নাচে। তারায় ভরা আকাশের নিচ দিয়ে খোলা প্রান্তর চিরে চলে যাচ্ছে ট্রেন, আর কামরায় কামরায় ভরা ঘুম। কেবল ইচ্ছে করতো ট্রেনের ছাদের উপর শুয়ে দেখলে কেমন লাগে এই যাদুবাস্তব। সে আর হয়ে ওঠেনি।
Tim | ০৭ মে ২০১১ ০০:০৪ | 198.82.23.188
প্রথম টানেল বম্বে যাওয়ার পথে। শুনেইছিলাম কয়েকটা টানেল থাকে। হ্যাঁ দারুণ লেগেছিলো। পরে বড়ো হয়েও ভালো লাগতো, কেমন হয় জানা থাকলেও। ট্রেনের দরজায় দাঁড়ানো বা পা ঝুলিয়ে বসার কথা শুনলে এখনও ভয় করে। আগে আমিও দাঁড়াতাম ট্রেনে-বাসের দরজায়। হাওয়া আর স্টাইল দুটোই দেদার পাওয়া যেত। ২০০২ কি তিন হবে। একটা ঘটনার পরে আর কোনোদিন করিনা সেসব। অন্য টইতে লেখা আছে, আরো একবার নাইবা লিখলাম সেকথা। আসুন বরং ট্রেন সম্পর্কে ভালো কথাগুলোই বলি। অন্ধকারে সাঁই সাঁই ছুটে চলা, রোদ থমকানো দুপুর, গুমোট মেঘলা দিন, পুকুরপাড় দিয়ে তীব্র শিস তুলে ছোটা, লেভেল ক্রসিং। আর অলস ছুটির দিনের লোকালে জানলায় বসে মনখারাপের মেঘ দ্যাখা।
nk | ০৭ মে ২০১১ ০০:০০ | 151.141.84.194
২৪শে অক্টোবর ১৯৯৫। পূর্ণ সূর্যগ্রহণ দেখতে বেরিয়ে পড়েছে দলে দলে মানুষ। সেই শেষ রাতে লোকের ভীড়ে আমাদের গোটা স্টেশন একেবারে সরগরম। এরকম ভোররাতে এতো লোক নিশ্চয় স্টেশন দেখেনি বেশী। তারপরে হাওড়া গিয়ে ফের আমাদের ধরতে হলো উলুবেরিয়ার ট্রেন। হাওড়া স্টেশন থেকেই টকটকে লাল সূর্যোদয় দেখা হয়ে গেল। চাঁদের ছায়া সূর্যথালা প্রথম ছোঁবে সাতটার পরে, সে দেরি আছে। চশমাগুলো ঠিকঠাক আছে কিনা দেখে নিচ্ছে লোকেরা। লোকেরা দলে দলে ছুটছে। মনে হোলো এরকম পাগল হয়ে এত মানুষ যায় কেবল কুম্ভমেলায়, যদিও নিজে কখনো কুম্ভমেলা দেখি নি। ট্রেন চলে। বীরশিবপুর পার হয়ে কুলগাছিয়া। সেখানেই দলেবলে নেমে পড়ি আমরা পাঁচজন। পূর্ণগ্রহণের গতিপথ এখান দিয়েও গেছে।
nk | ০৬ মে ২০১১ ২৩:৫১ | 151.141.84.194
ফট করে টানেলের ভিতর ঢুকে পড়ে ট্রেন, দিনেদুপুরে ঘন অন্ধকার। একেবারে মিশকালো রাত। কী হোলো? ছোট্টোবেলার প্রথম টানেলের স্মৃতি মনে পড়ে, কোন ট্রেন ছিলো সেটা? কোথায়? শিরশির করে গা, ঠিক তেমনই। প্রথমবারের মত। আবার ফট করে বেরিয়ে এসেছে ট্রেন, টানেল শেষ, আবার ফটফটে দিনের আলো।
Tim | ০৬ মে ২০১১ ২৩:৪৭ | 198.82.23.188
ক্যামেরা ট্রেনের ওপরের তারের আঁকাবাঁকা জটপাকানো দেখাতে দেখাতে জুম আউট করে। একজোড়া লোহার সমান্তরাল পাত রোদে ঝিকিয়ে উঠে বেঁকে হারিয়ে যায়। হ্যামলিনের সুর ঐ লাইনে কান পাতলে শোনা যেতো। মনে থাকা স্টেশনের নাম ঃ কোলাঘাট, হরিদ্বার, দেরাদুন।লখনৈ,দিল্লী। অ্যান্ড পুরী। কিছু কি বাদ গ্যালো? আরে হ্যাঁ আ-মরি শিলিগুড়ি।
sayan | ০৬ মে ২০১১ ২৩:৪৭ | 115.242.132.244
অপ্পন্দা, ঃ-)
পাইদিদিভাই, তোর সুতোয় পরে তুলে দেবো। এখন লেখা পাচ্ছে। ঃ-)
রাতের ট্রেনে অন্ধকার জানলা দিয়ে বাইরেটা বেশ দেখা যায়। গতি যখন বেশী, চারপাশ সাঁ সাঁ সরলরেখা। আলাদা করে কিছু বোঝা যায় না। দূরের গাছ, পাহাড়গুলো আমার সঙ্গে একই দিকে চলে। গতি কম হলে পাশে পড়ে থাকা প্রতিটা অবজেক্টে অস্পষ্ট ছবি দেখি। চাঁদিনী রাতে শালগাছের ফাঁকফোকর দিয়ে আকাশ দেখেছ কখনও? রাতের আকাশ নেগেটিভ ফিল্মের মত, মেঘগুলো সব সাদাটে, আর খোলা আকাশ গাঢ় অন্ধকার। যদি লোয়ার বার্থ পাওয়া যায়, আর কূপের শেষ রাতবাতিটি নিভতে আরও একটু বাকি থাকে, কেমন দেখি লাইনের ধারে একটা চৌকো আলোর খোপে একটা ছায়া ছুটে চলেছে। আমি ঘাড় কাত করলে সেও করে। নইলে শুধু তাকিয়ে থাকা। রাত আরও বাড়লে আস্তে আস্তে উঠে এসে হাট করে খুলে দিই দরজা। (এই দরজার ছিটকিনিগুলো বেশ মজার, দুটিতে সন্ধি করে আটকে রাখে ঃ-) ) আর বসা যায় দরজার বাইরে পা ঝুলিয়ে। দু'পাশে দুটো গাব্দা রড, ভালো করে ধরাও যায় না। এদিকে হাওয়ার চোটে কখনও পিঠে দরজা ধাক্কা মারে। হি বিলংস দেয়ার, নট ইয়ু! সো হোয়াট, নাও ইজ দ্য টাইম। চাকার চাপে গুঁড়ো পাথরের টুকরো ঝুনঝান করে ইস্পাতের শরীরে শব্দ জাগায়। এদিকে পায়ের নীচে গড স্পীড। আচমকা লাইন পাল্টালে এক হ্যাঁচকায় মনে হয় ঠিকরে গেলাম। ঠান্ডা হাওয়ায় ঘুম চোখ জড়ালেও মনে হয় দিস কুড বি দ্য লাস্ট ওয়ান। আরেকটু সরতে থাকা রাত দেখেই নিই। গতিবেগ। আরও। আরও। আহ্!
nk | ০৬ মে ২০১১ ২৩:৪৫ | 151.141.84.194
গোল্লা পাকিয়ে যাচ্ছে সময়। বোম্বে তখনো মুম্বাই হয় নি। আমরা সেখানে যাচ্ছিলামও না। আমরা যাচ্ছিলাম পুনে। কিন্তু ট্রেন প্রথমে সোজা গিয়ে নামাবে বোম্বেতে, সেখান থেকে আরেক ট্রেনে পুনে। নামালো বোম্বেতে। মাঝরাতের শহর ঘোরা ক'জনে মিলে। উপায় তো নেই, পুনের ট্রেন সকালে। ততক্ষণ কী করা? কেউ কেউ অবশ্য বেড়ালো না, স্টেশানে বসে হাত নেড়ে চলে ফিরে বোবা শ্যারাড খেললো। তারপরে ফুটফুটে ভোরে সেই ট্রেন এলো। তারপরে বনপাহাড়ের ভিতর দিয়ে টানেলের ভিতর দিয়ে পুনের দিকে যাওয়া। আহা।
SS | ০৬ মে ২০১১ ২৩:৪৪ | 131.193.195.128
যে টই খুলেছে সে, আবার কে ঃ)
pi | ০৬ মে ২০১১ ২৩:৪৩ | 72.83.97.171
এবার এই সব কটা পোস্ট টইতে কে পেস্টাবে ? ঃ(
Tim | ০৬ মে ২০১১ ২৩:৪০ | 198.82.23.188
লামাদাস্যার, থ্যাঙ্কিউ।
nk | ০৬ মে ২০১১ ২৩:৩৯ | 151.141.84.194
পুরী যাবার পথে ট্রেন একজায়গায় এসে সমুদ্রের দিকে বাঁক নেয়, কোন স্টেশান সেটা? মরমী লোকেরা সেখান থেকেই নাকি সমুদ্রের গন্ধ পেতে থাকে। আমি অবশ্য পাই নি। পুরীতে নেমে একেবারে রিকশা করে যেতে সমুদ্রের সাথে মুখোমুখি হবার পরে শক খেলাম। আমি জানি যতবার যাবো ততবার শক খাবো। বহুবার বহু সমুদ্র দেখা থাকলেও হবে, না থাকলেও হবে। ওখানে একটা ম্যাজিক আছে।
r.h | ০৬ মে ২০১১ ২৩:৩৮ | 198.175.62.19
আসলে অলস ঃ)
Lama | ০৬ মে ২০১১ ২৩:৩৭ | 117.194.225.128
ট্রেন প্রসঙ্গেঃ পুরনো টই খুঁজে বার করে একটু কপি পেস্ট করে দিলাম
Tim | ০৬ মে ২০১১ ২৩:৩৬ | 198.82.23.188
সবাই দেখছি কখনও না কখনও বোম্বে গ্যাছে। বোম্বেই কি গুরুর আঁতুড়ঘর? ;-)
Lama | ০৬ মে ২০১১ ২৩:৩৬ | 117.194.225.128
তুফান মেল
****************************************
[এটা কোন গল্প নয়, হঠাৎ লিখতে ইচ্ছে হল বলে লিখলাম। যারা বোর হচ্ছেন তাদের কাছে ক্ষমাপ্রার্থী]
গাঁজা? ইয়ে মানে কলেজে পড়ার সময় কয়েকবার টেনে দেখেছি। বলছেন যখন বানান। আমার বন্ধু আবার এসবে নেই।
বুকে ধক করে ধাক্কা লাগল। অনেকদিন অভ্যেস নেই কিনা! তা যা বলছিলাম, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আমাদের খুব বড় কবি। নাম শুনেছেন আশা করি ...
একি সন্ধ্যে হয়ে গেল যে!!! কটা বাজে? কখন ঘুমিয়ে পড়েছি বুঝতেই পারি নি। এখন খিদে পেয়েছে জোর!!! প্যাϾট্র কার নেই? ঐ লোকটা কি বিক্রি করে? ওসব খাবার আগে কখনো খাই নি। রাতের দিকে খাবারের অর্ডার নিতে আসবে নিশ্চয়ই। আপাতত মুড়ি খাওয়া যাক।
টিটি কিরকম তুই তোকারি করে কথা বলছিল দেখলি? কার সঙ্গে কথা বলছে জানে না। ও ভাইসাব, নন ভেজ মিল কিতনা?
বাইরে ঘুটঘুটে অন্ধকার। সাঁই সাঁই পেছনপানে ধায় একটি দুটি আলোকবিন্দু। বাংলা বিহার উড়িষ্যা পেরিয়ে, কয়েকটা শহর আর কয়েকশো গ্রাম পেছনে ফেলে চলেছি কু ঝিকঝিক। প্রাণে আমাদের ভারি ফূর্তি।
তারপর বল, প্রেম টেম করেছিস? একটু আগে তো উল্টোদিকের সিটের বৌদির সঙ্গে ভালই ভাটাচ্ছিলি। কলেজে তো একটা সিগারেটও খেয়ে দেখলি না। চল আজ থেকে তোকেও ধরিয়ে দিলাম।
কি যন্ত্রণা। লোকজন লাইট নেবাতে বলছে।অ। ওঃ তোর বইপড়ার অভ্যেস নেই বুঝি? তাহলে তুই বুঝবি না।
আচ্ছা, আমরা নামব কোথায়? রিজার্ভেশন তো দিল্লী পর্যন্ত। ও, মথুরা? ছোটবেলায় গিয়েছিলাম একবার। সেখান থেকে? আচ্ছা ছাড়, এখন ভাবতে ভাল লাগছে না, কাল দেখা যাবে।
হ্যাঁরে, এই ট্রেনটা আগ্রা দিয়ে যায়? গাড়ি থেকে তাজমহল দেখা যায়? কাল নেমে গিয়ে তাজমহলটা দেখে একটা অন্য ট্রেন ধরলে হয় না? তুই মাইরি মহা বেরসিক।
গাড়িটা হঠাৎ দাঁড়িয়ে পড়ল কেন? দেখবি আয়, বাইরেটা দেখতে হেব্বি লাগছে। আসবি না? হেঃ হেঃ পুরনো ব্যথা মনে পড়ে যাচ্ছে মাইরি। একটা সিগারেট খেয়ে আসি। তুইও খাবি? বাঃ এই তো চাই। লোকটার দেশলাইটাও ফেরত দেওয়া হল না।
****************************************
হঠাৎ করে কেউ জানে না কেন দাঁড়িয়ে পড়া ট্রেনের দরজায় দাঁড়িয়ে সিগারেটের ধোঁয়া ছাড়তে ছাড়তে একজনা ভ্যবাচ্যাকা দেখে। দেখতে থাকে জ্যোৎস্নায় ভাসাভাসি অচেনা ভুট্টা খেত। খেতের মাঝখানে বাঁশের মাচায় বসে
ফসল পাহারা দেয় অচিন মানুষ। তার কেরোসিন কুপি জ্বলে টিমটিম। শস্তার রেডিও সেট থেকে গান ভেসে আসে "লিখো কব আওগে, তেরে বিন ইয়ে ঘর সুনা সুনা হ্যায় ... '
ভুট্টা খেতের আবছা গান ছড়িয়ে পড়ে উত্তর গোলার্ধে দক্ষিণ গোলার্ধে। কেউ কেউ, যারা দূরে চলে যাচ্ছে, থেমে যাওয়া রাতের রেলগাড়ির জানালায় কান পেতে একমুঠো সুর কানে গুঁজে নেয়- রাস্তায় কাজে লাগবে।
কু ঝিকঝিক কু ঝিকঝিক। গাড়ি আবার চালু হল। এবার ঘুমিয়ে পড়ো পথিক। রাত অনেক হল। কাল ভোরে তোমার ঘুম ভাঙ্গবে অন্য শহরে।
ভুলে যাও পুরনো শহর।
ভুলে যাও পুরনো সময়।
nk | ০৬ মে ২০১১ ২৩:৩৪ | 151.141.84.194
পরে এগুলো কপিয়ে কপিয়ে ঝিকঝিক টইতে দিয়ে দিলেই হবে। :-)
nk | ০৬ মে ২০১১ ২৩:৩২ | 151.141.84.194
সব একসাথে মিশে যাচ্ছে। আগের দশক পরের দশক গোল্লা পাকিয়ে যাচ্ছে। ঐ তো কুইলন স্টেশানে কাজুবাদাম কিনে আনলো এক মাসীমা। বিকেলবেলা। আবার দেখছি গভীর রাতে ইগ্ৎপুরী স্টেশানে বিরিয়ানি কিনছে বন্ধুরা। সেটা ছিলো বোম্বে যাবার পথে। এদিকে আবার মনে পড়ছে মেদিনীপুর যাবার পথে কামরায় চপ, লালশালুঢাকা চপের ঝুড়ি। রেললাইনের পাশে পানিফলে ভরা জলাশয়। আবার বিজ বললো ভাইজাগে ভালো ফলের রস পাওয়া যায়, সেখানে নামা হলো। সেটা কাভালুর থেকে ফেরার সময়।
তবে একরকম ভালোই না চড়াটা। কেমন যেন সুখি সুখি লাগে এখানকার ট্রেন। প্রায় প্লেনের মতই বোরিং।
hu | ০৬ মে ২০১১ ২৩:২৭ | 12.34.246.72
আর আম্রিকার ট্রেন? যার নাম অ্যামট্র্যাক? একবার খুব স্নো হল। ট্রেন আটকে গেল। দুদিকে ধু ধু বরফ ছাড়া কিচ্ছু নেই। দাঁড়িয়ে আছে তো আছেই। কবে ছাড়বে কেউ বলতে পারে না। বাইরে অবিশ্রান্ত তুষারপাত।
nk | ০৬ মে ২০১১ ২৩:২৪ | 151.141.84.194
আহারে মনে পড়ে গেল রে, বেজুয়াদা। গতজন্মের কাহিনি। জ্যেঠুও তখন কাঁচাচুলের মানুষ, বাবা আরো ছোকরা। দক্ষিণভারত বেড়াতে যাবার প্রেপ চলছে। জ্যেঠুরা আগে ঘুরে এসেছে, তাই এক্সপি শেয়ার করছে। গল্পের মধ্যে কেবল শুনি বেজোয়াদা বেজোয়াদা। কী সেটা? একটা জায়গা। সেই স্টেশানে নেমে কিজানি করতে হবে। তারপরে সেই বেজুয়াদা টেজুয়াদা পার হয়ে আহা কুঝিকঝিক আড়াইদিন। তখনকার মাদ্রাজে গিয়ে নামা। সেখান থেকে আবার ট্রেন, কাবেরী পার হয়ে একেবারে কন্যাকুমারী। সেই যে পেরেম হলো, এখন কেবল মনে হয় রিটায়ার করে--- ও, সেই বেজুয়াদার নাম পরে শুনেছিলাম বিজয়ওয়াড়া। তারপরে তো সেই তুঙ্গভদ্রার তীরে পড়ে হুক্ক বুক্ককেও ভালোবেসে ফেললাম। :-)
Tim | ০৬ মে ২০১১ ২৩:২৪ | 198.82.23.188
হ্যাঁ ধৌলিতেও এরম করতো লোকজন। যদিও সেটা জেনেরাল কম্পার্টমেন্ট, তবু হাবভাব যেন আজন্ম উত্তরাধিকার ঐ কামরায়। উত্তরাধিকার অবশ্য অস্বীকারও করতে পারিনা একেবারে। যে যতক্ষন সময় দেয় ট্রেনকে, ট্রেন তো তারই। কাব্যি নয়, সত্যি কথা। তুমি যদি দশটা স্টেশন যাও রোজ, তোমার একরকম দাবী। যদি সাঁইত্রিশটা ঠেকে থামে তব ট্রেন, তাইলে আরেকটু বেশি। এইসব ভেবেই হয়ত ডেলি প্যাসেঞ্জারদের রবরবা। আমার বেশ কিছু বাজে স্মৃতিও জড়িয়ে আছে ট্রেনযাত্রার সাথে। কিছুই যায়না ফ্যালা। এমনি এমনি কি আর ট্রেন নিয়ে এত কাব্যি হয়? ঃ-)
kumudini | ০৬ মে ২০১১ ২৩:২১ | 122.162.247.54
ট্রেন মানে ছিল বাড়ী ফেরা,কলকাতায় ফেরা।
aka | ০৬ মে ২০১১ ২৩:২০ | 168.26.215.13
কিন্তু আমার ঘুম পেল। খান দুয়েক বার্গার, একটা হটডগ, এক পিস কেক, কিছু ফল। ঘুমের আর দোষ কি?
sayan | ০৬ মে ২০১১ ২৩:১৭ | 115.242.132.244
দেখেছিলাম টিম। একবারই। ঘাটশীলা থেকে খড়গপুর ফিরছিলাম কোনও একটা গ্যালপিং ধরে। জঙ্গলমহলের দিকে এমনিতেই দুটো স্টেশনের মাঝে অন্তহীন দায়রা। লালমাটির টিলা, শুকনো ঝোরা আর ক্রোশবিস্তৃত বন্ধুর জমি দেখে চোখে ঘোর লাগে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে হিলহিল করে উত্তাপের তরঙ্গ দেখি খরা মাটি থেকে আকাশে উঠে যেতে। তারই কোনও এক স্পেসিফিক লং-ল্যাট'এর ঠিকানায় আমাদের গ্যালপিংএর প্রেমিকের আবাস। তো, তিনি কী সব বিগড়ে দাঁড়িয়ে গেলেন। আমি মোটামুটি কনফি নিয়ে বসে ছিলাম, এই ছাড়ে বুঝি। কিন্তু তিনি সেই যে দাঁড়ালেন, আর নড়লেন না। এদিকে সঙ্গের গুটিকয় হাটুরে লোক যারা ছিল কখন নেমে এদিক ওদিক মিলিয়ে গেছে। অন্য ট্রেনের দেখা নাই। সূর্যের তাপ প্রখরতর হলে, কামরা আগুন হলে যখন ভেতরে বসে থাকা দায়, চারফুট নীচে জমিতে লাফিয়ে নামি। পাশে আলকুশি কাঁটা। দেখি, মোক্ষম সময়! চাকা ছুঁয়ে দেখা যাক। ওরেব্বাস! প্রায় একঘন্টা থেমে আছে কিন্তু এখনও কী গরম। কে বলে ট্রেনের প্রাণ নেই! এর রগে রগেও আমাদের মত কতজনের বাড়ি ফেরার টান দৌড়োয় কী আর তার খেয়াল রাখে! হেঁটে হেঁটে গোটা ট্রেনটার দৈর্ঘ্য বরাবর যাই। মাঝে মাঝে ফোঁস-ফাঁস আওয়াজ করে সে। এমন সময় পাশের ট্র্যাক বরাবর হৈ হৈ উল্লাস। ডাউন গীতাঞ্জলি আসছে। থামে। উঠি। রিজার্ভড কম্পার্টমেন্টের লোকজন রোশকষায়িত দৃষ্টি হানে। বিরক্তি নহী ছুপতা বাবুজী! ঃ-)
Tim | ০৬ মে ২০১১ ২৩:১৬ | 198.82.23.188
রাত বলে যাই যাই, ডাক দিয়ে যাই। ঃ-)
hu | ০৬ মে ২০১১ ২৩:১০ | 12.34.246.72
মিডল বার্থ আমার সব চেয়ে প্রিয়। মাঝরাতে ঘুম ভেঙে গেলে জানলা দিয়ে উঁকি মেরে দেখা কোন জনশূন্য স্টেশনে ট্রেন থেমে আছে। কোন প্যাসেঞ্জার নেই। এমনকি কুলিও নেই। বেশ খানিকটা রেস্ট নেওয়ার পর আবার ঝাঁকুনি দিয়ে ট্রেন চলতে শুরু করে।
রাতের বেলাতেও জানলার ধারে বসতে হয়, এটা আমার ট্রেনের থেকেই শেখা। আলকাতরার মত অন্ধকার থকথক করে ট্রেনের বাইরে, অপলক জোনাকীর কারুকাজ দ্যাখো। অঙ্কের লোক হলে ওর মধ্যে প্যাটার্ন খোঁজাও যাবে। সাথে বই না থাকলে, কামরায় কিচিমিচি বিরক্তিকর পর্যায়ে চলে গেলে আমি বাইরে অন্ধকার দেখতাম। দিনের পর দিন দেখেও একঘেয়ে লাগেনি। এক বদ্নুর মামার বাড়িতে ছিলাম কিছুদিন। গরমে, পরীক্ষার সোসনে নাজেহাল অবস্থাতেও ট্রেনের শিস শুনলে মনটা হালকা হয়ে যেত। ঐ হুইসিল বলে, থেমে থাকা নেই, একদিন আবার চলা শুরু হবে।
hu | ০৬ মে ২০১১ ২৩:০৩ | 12.34.246.72
ঝাঝার পরেই স্টেশনই তো শিমূলতলা। আমার ছোটবেলার হলিডে ডেস্টিনেশন।
Nina | ০৬ মে ২০১১ ২৩:০৩ | 12.149.39.84
আর সেই কুন্ডু-এক্সপ্রেস এ ভারত ভ্রমণ?! রেলগাড়ী ই বাড়ী ---এক জমজমাট জয়েন্ট ফ্যামিলি---এমা ---নামটাই ভুলে গেছি --কি যেন--কিন্তু ফকির কুন্ডুকাকু কে মনে আছে যার রেলগাড়ী-বাড়ীতে করে কত্ত জায়গায় ঘুরেছি-----
hu | ০৬ মে ২০১১ ২৩:০২ | 12.34.246.72
কিচ্ছু না ধরে চলন্ত ট্রেনে ব্যালান্স করতে বেশ মজা লাগে কিন্তু!
গীতাঞ্জলী! বম্বে থেকে ফেরার সময় গভীর রাতে পশ্চিমঘাট পার হত। শুনশান রাতে চাঁদের আলোয় ধোয়া পশ্চিমঘাট! জন্মজন্মান্তরেও ভুলিব না!
aka | ০৬ মে ২০১১ ২৩:০১ | 168.26.215.13
আমরা একবার ঝাঁঝা গরমে বিহারের ঝাঁঝা স্টেশনে বেশি না ঘন্টা ১২ দাঁড়িয়েছিলাম।
hu | ০৬ মে ২০১১ ২২:৫৮ | 12.34.246.72
আমি একবার তুফান মেলে করে দিল্লী থেকে বাড়ি ফিরেছিলাম। তারে কয় এক্সপেরিয়েন্স। টানা আড়াই দিন চলেও হাওড়া পৌঁছতে পারে নি। শেষ পর্যন্ত বাবা আর ভাই বর্ধমান থেকে আমাকে উদ্ধার করেছিল ঃ-)
aka | ০৬ মে ২০১১ ২২:৫৭ | 168.26.215.13
এইতো এবারেই উঠলাম। ভীড় ছিল খুব, সাম্পানকে একজন তাঁর বস্তার ওপরে বসতে দিলেন। সাম্পান মজায় বসে বসে দরজা দিয়ে বাইরে দেখতে দেখতে চলল। আমার ছোটবেলায় এই সৌভাগ্য হয় নি। আমি দেখলাম ট্রেনে চড়ার স্কিলটা এখনও ভরপুর। সেই একই খিপ্রতায় উঠতে ও নামতে পারি, বিশাল বপু নিয়েও সড়াৎ করে গলে যেতে পারি। কিছু না ধরেও চলন্ত ট্রেনে দাঁড়িয়ে থাকতে পারি। সাইকেল, সাঁতারের পরই ট্রেনে চড়া।
Nina | ০৬ মে ২০১১ ২২:৫৫ | 12.149.39.84
ইস! মনটা কোথায় চলে গেল কু ঝিকঝিকের সঙ্গে ---সেটা কি আমার আগের জন্মের কথা ---কোঅথায় এসে আটকে গেছে জীবনটা ---মনটাই উদাস করে দিলি রে সান্দা, টিম্ভাই ---সেই যে আমার সোনার রঙের দিনগুলি!
Tim | ০৬ মে ২০১১ ২২:৫৪ | 198.82.23.188
সান্দা, ধূ ধূ মাঠে বিকল ট্রেন দেখেছিস? আমি একবার বসেছিলাম এরকম এক ট্রেনে, সাতঘন্টা। দুপুর রোদে দুদিকে আদিগন্ত খেতের মাঝে একটা বিশাল কেন্নোর মত দাঁড়িয়েছিলো গীতাঞ্জলী এক্সপ্রেস। লজ্জায় অধোবদন, যেন আচারের শিশি হাতে ধরা পড়ে গেছে কেউ ঠাকুমার কাছে। তখন দেখলে কে বলবে এই সেই রাগী দৈত্য, মানুষ-পশু পিষে ফেলে ছুটে যায় অন্য সময়।
hu | ০৬ মে ২০১১ ২২:৫৩ | 12.34.246.72
আমাদের বাড়ির পাশেই ওভারব্রিজ। গরম কালে সন্ধ্যাবেলা ব্রিজে বসতে ভারি মজা। মাঝে মাঝে লোকাল ট্রেনগুলো সিগনাল না পেয়ে দাঁড়িয়ে পড়ে। অচেনা মানুষদের সাথে মিনিট দুয়েকের গল্পগাছা। তারপরেই টং টং আওয়াজ করে গেট পড়ে যায়। ট্রেন প্ল্যাটফর্মে ঢোকে।
sayan | ০৬ মে ২০১১ ২২:৫২ | 115.242.132.244
** বাঁক
যেদিন প্রথম বাড়ি থেকে বরাবরের জন্য চলে আসতে হয়, খুব কেঁদেছিলাম। শাপ শাপান্ত করেছিলাম দূরপাল্লার ট্রেনের বাবার। কিন্তু সঙ্গে বাবা। তাই মনে মনে। আমার শত্রুসম বড়োদাদা তারিয়ে তারিয়ে বলছিল - হেঁ হেঁ, বুঝলি চাকার আবিষ্কার বড়ো আবিষ্কার। ব্যাটা দুশমন! বাড়ি ছাড়ার আগে থালায় আমার প্রিয় পোস্তর বড়া, মুসুরের ডাল, ডিমের অমলেট ... ছুঁয়েও দেখিনি। মা কেমন একটা মুখ করে বারান্দার গ্রীল ধরে দাড়িয়ে ছিল। ট্যাক্সিতে ওঠার আগে ঘুরেও দেখিনি। চড়ে বসবার পরেও না। অন্ধ রাগ ফুঁসছিল। তাই প্রথম দূরপাল্লার ট্রেন ভালোবাসতে পারিনি আমি। ট্রেনও আমাকে ছেড়ে কথা বলেনি। ১৬ ঘন্টা বেশী অপেক্ষা করিয়েছিল মশার কামড় ভরা হাওড়া স্টেশনে। সেই প্রথমবার বাড়ি ফেরার আগে ট্রেনের ওপর টান জন্মায়। সমবয়স্ক গোটা চল্লিশ সমগোত্রীয় এবং বিজাতীয় ছেলে বাড়ি ফেরার আনন্দে মশগুল। "ব্লক-বুকিং' করা ভোর ভোর হস্টেল থেকে বেরিয়ে। কাটা হয়ে গেলে হস্টেলে ফিরে উল্লাস। প্রকাশ্যে দিন গোনা। কাছের সেই স্টেশনটায় গিয়ে ট্রেনের সিগন্যালিং শিখেছিলাম, জেনেছিলাম "হুইসেল-লিমিট' কাকে বলে, পরপর তিনটে অ্যাম্বার পেলে কেমন তিনটে সিটি বাজিয়ে থেমে যায় ট্রেন, বন্ধুর বদান্যতায় চারটে সিগুর বিনিময়ে ড্রাইভারের সঙ্গে রফা করে ইঞ্জিনে চড়ে দেখেছিলাম ইমার্জেন্সী ব্রেক, অচিন্ত্যদা-বর্ণিত ডেড-ম্যান'স-হ্যান্ডেল, এয়ার ব্রেক অ্যাপ্লাই করলে ভ্যাকুয়াম পাইপগুলো কেমন টানটান হয়, দুটো বগির মাঝে ভেস্টিবিউলটায় দাঁড়িয়ে ট্র্যাকের "কুশনিং' উপভোগ করা। ট্রেনগুলো কেমন নিজের কাছের মনে হচ্ছিল।
hu | ০৬ মে ২০১১ ২২:৪৮ | 12.34.246.72
এসব পড়লে বড় নষ্টলজিক হই। লজিক আর সময় দুইই নষ্ট। শুক্রবারের দুপুর বলেই কাজ-কম্ম তো শিকেয় ওঠে না!
Tim | ০৬ মে ২০১১ ২২:৪৬ | 198.82.23.188
ধৌলি আসতো খড়্গপুরে। আর আসতো আরণ্যক, রূপসী বাংলা। আর আসতো গোমো এক্সপ্রেস, যা লোকালের থেকেও আস্তে যেতো। এইসব ট্রেন বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে দাঁড়াতো, আর লাইনগুলো পেরোতে হতো ঝড়ের গতিতে। দৌড় দৌড় দৌড়। স্টেশনের ওভারব্রিজ আমারো প্রিয় জায়গা। ঘ্যাঁসঘ্যাঁসে স্পিকারে ঘোষিকার বাক্যবাণ থেমে গেলে ওখানে অপেক্ষা করতে হতো, কোন প্ল্যাটফর্মে ট্রেন আসছে জানার জন্য। সন্ধ্যের পরে স্টেশনগুলো কেমন একা হয়ে যেতো। হলদে আবাছা আলোয় সমস্তটা ঘষা কাচের মত লাগতো। ট্রেনের কাছে মানুষ দুরকম, একা আর সঙ্গীসমেত। এরে কয় কু-ঝিক-ঝিক ফিলোসফি।
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন