যখন তখন চাকরি বাকরি চলে যাওয়ার চিন্তাটা এখানে এসে থেকে বেড়ে গেছে, তাই আর ইয়ার্কি দিতে পারিনা। তার উপর কলকাতায় দেখি রাস্তাঘাটে শুধু বাঁশ। যখন তখন খোঁচা লেগে যায়। এইসব আরকি।
r | ২০ মার্চ ২০০৯ ১৪:১৪ | 125.18.104.1
জেট ল্যাগ চলছে। কাল থেকে ঠিক হয়ে যাবে। ;-)
san | ২০ মার্চ ২০০৯ ১৪:১৪ | 12.144.134.2
৩) খালা মানে মাসি না কাকিমা?
Arijit | ২০ মার্চ ২০০৯ ১৪:১২ | 61.95.144.123
ভ্যাট।
san | ২০ মার্চ ২০০৯ ১৪:১২ | 12.144.134.2
হ্যাঁ সিফো কলকাতা গিয়ে কেমন সিফোমশাই হয়ে গেল।
গম্ভীর, বেশি কতা কয় না, ইয়ার্কি ফাজলামি করেনা।
Bhuto | ২০ মার্চ ২০০৯ ১৪:১১ | 203.91.207.30
ইন্শাল্লাহ মানে 'হউক' অর্থে ব্যাবহৃত হয়। ইন্শাল্লাহ আমরা জিতবই। shall অর্থেও বলতে পারিস। আল্লাহ র পরম করুণায় আমরা.... করবই বা এটা হবেই।
sinfaut | ২০ মার্চ ২০০৯ ১৪:১০ | 203.91.193.5
কোনটা বান্দ্রা না ভ্যাট? কোনোটাই দেখিনাই, মানে ঐ কয়েকটা ছবি ছাড়া।
Bhuto | ২০ মার্চ ২০০৯ ১৪:০৭ | 203.91.207.30
সিঁফো টা কলকেতা গিয়ে কেমন যেন ব্যোম মেরে গেছে। দেখো , তোমরা সবাই মিলে কাল যদি কিছু দাওয়াই দিয়ে ঠিক করতে পারো।
san | ২০ মার্চ ২০০৯ ১৪:০৭ | 12.144.134.2
১) ইনশাল্লাহ আর মাশাল্লাহ এদের মানে কি?
২) লটকন জিনিসটা কি? একে কি অন্য কোন নামে আমরা চিনি?
ফাঁপিয়ে রাখার কারণ হিসাবে বলা যেতে পারে চাহিদার বৃদ্ধি। আর চাহিদা হ্রাস পাওয়াতে দাম কমাতে বাধ্য হয়েছে এখন। আর বাড়ি-গাড়ি হলো এক শ্রেণীর দ্রব্য আর চাল-ডাল আর এক শ্রেণীর। অন্ততঃ ভারতে গাড়ি এখনো খুব প্রয়োজনীয় পণ্য হিসাবে গণ্য করা হয় না, আমোদ-প্রমোদের কারণেই বা স্ট্যাটাস দেখাতেও গাড়ি কেনা হয়ে থাকে। তার প্রমাণ হলো গাড়ির চাহিদা হ্রাস। অথচ চাল-ডাল নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য। তাই মূল্য বৃদ্ধি ঘটলেও চাহিদা একটা স্তরের খুব বেশি ওপর-নিচে ওঠানামা করে না। ম্যানুফ্যাকচারিং গুড্স এর চাহিদা হ্রাস পেলে মজুত করা মাল খালি করতে অর্থাৎ অর্থের প্রবাহ বজায় রাখতে কম দামে বিক্রির চেষ্টা করা হয়।
Arijit | ২০ মার্চ ২০০৯ ১৩:০০ | 61.95.144.123
ইএমআই শোধ না, লোন শোধ।
Arijit | ২০ মার্চ ২০০৯ ১২:৫৯ | 61.95.144.123
বাড়ির দাম গত দুই তিন বছরে কিছু না হলেও দ্বিগুণ হয়েছে - কাজেই অল্পসল্প কমলেও মোটা লাভ করছে। তবে ইদানিং ব্যাঙ্কগুলো লোন নিয়ে কড়াকড়ি করছে শুনলাম। আগে হু হু করে লোন দিত - এখন নেহাত বড় বিল্ডার বা অ্যাপ্রুভড প্রজেক্ট না হলে দিচ্ছে না। কাল শুনলাম একটি ছেলে একটা ছোট কোনো প্রোমোটারের ফ্ল্যাট কিনবে বলে লোন খুঁজছে - কানাড়া ব্যাঙ্ক বলেছে স্যালারি অ্যাকাউন্ট ট্রান্সফার করে আনতে আর এমপ্লয়ারকে দিয়ে লিখিয়ে আনতে যে যতদিন না ইএমআই শোধ হচ্ছে ততদিন সে ছেলেটা ওই এমপ্লয়ারের কাছে এমপ্লয়েড থাকবে, এবং কানাড়া ব্যাঙ্কে তার স্যালারি অ্যাকাউন্ট থাকবে। কে দেবে এরকম চিঠি?
quark | ২০ মার্চ ২০০৯ ১২:৫৪ | 202.141.148.99
বুইলুম (কতটা জানি না)। তবে বাড়ি/গাড়ির দাম কমছে, কিন্তু একই কারণে চাল/তেল এর দাম কমে না কেন? এটা কি ঐ বাড়ি/গাড়ির দাম আগে থেকেই অনেক ফাঁপিয়ে রাখা ছিল ব'লে? মানে দাম কমালেও এখনো প্রফিট বাফারের মধ্যেই রয়ে গেছে?
san | ২০ মার্চ ২০০৯ ১২:৩৭ | 12.144.134.2
আমাদের দোকানে একবার নটা থেকে ছটাতে শিফট করে দেবার চেষ্টা হয়েছিল। এই একই চাপ হত। আমরা নটায় আসলেও বসেরা বারোতায় আসবে অতএব ফাইনালি আমরা বারো ঘন্টা থাকতে বাধ্য হতাম। তারপর চেঁচামেচি হল্লা টল্লা করে ফের আগের মতন।
আমি ভাবলাম তুমি যার কথা বলছ উনি শিফট পাল্টানোর কথা বলছেন সবাইকে।
Bhuto | ২০ মার্চ ২০০৯ ১২:৩৬ | 203.91.207.30
ইকি কোয়ার্ক জিগাচ্ছে আর এখনো উত্তর পায় নাই? এই সুযোগ পুরাতন পড়াশুনার বই খোলার , ফেলটুস হিসাবে প্রতিষ্ঠিত বদনাম ঘোচাবার।কিন্তু তাও কি হয়, দেখি কতটা বিদ্যেতে কুলায়। র-দা নেই তো আশে পাশে। থাকলে প্যাঁক দেবে। এসব ব্য়্পারে আমি চুনোপুঁটি। তবু কেউ নেই যখন জ্ঞান ঝেড়ে দি দুটো। মুদ্রাস্ফীতি, শুধু জিনিসের দাম বাড়লে হয় না। আজকাল যদিও তাই বলা হয়। এককথায় বলা যায় অর্থের যোগান বেড়ে গেলে বা মুদ্রার প্রকৃত মূল্য কমে গেলে মুদ্রাস্ফীতি হয়। ভালো করে বলতে গেলেঃ
অর্থের যোগান বেড়ে গেলে বা অর্থের প্রকৃত মূল্য কমে গেলে অথবা জিনিসপত্রের যোগান কম হলে বা জিনিসপত্রের চাহিদা বেড়ে গেলে মুদ্রাস্ফীতি হয়েছে বলা যায়। আর এর উল্টোটা হলে হয় মুদ্রাহ্রাস বা সংকোচন।
আর এক্ষেত্রে চাহিদা কমেছে (কমবেই তো ব্যাটারা মাইনে কমিয়ে কর্মী ছাঁটিয়ে অর্থের যোগান কমিয়ে দিয়েছে) তাই দাম পড়ছে বাড়ি ঘর এসবের। এটাও বেশিদিন থাকলে উৎপাদন ভোগে যাবে।
অর্থাৎ পাতি দাম বাড়লে স্ফীতি বা কমলে হ্রাস এ কেসটা বিচার করা হয় না। হ্যাঁ আপাতদৃষ্টিতে ওটাই দৃশ্যমান। তবে কারণ হলো উপরের গুলো।
baps | ২০ মার্চ ২০০৯ ১২:৩৬ | 203.199.41.181
ফস্টার হুইলারে কে কে আছ ভাই। আমার একখান বন্ধু আছে সেখানে
d | ২০ মার্চ ২০০৯ ১২:৩৩ | 203.143.184.11
এইটা সত্যিই খুব বিরক্তিকর। তুমি যদি ফ্লেক্সি আওয়ার মেন্টেইন কর তো ঠিক আছে, কিন্তু আমাকেও আমার সময়ে কাজ করতে দাও। আরো অসহ্য বিরক্তিকর হল, এই নিয়ে বললেই অনেকে ঃমেয়েরা ফ্লেক্সিবল নয়' বলে হল্লা মচায়। এগুলোকে ধরে দুইগালে দুই থাপ্পর দিতে হয়, যাতে সোজা দাঁড়িয়ে থাকে, একদিকে কেৎরে না পড়ে। ইন ফ্যাক্ট এইজন্য অনেক মেয়েই কিছু ডেভু থেকেই কোয়ালিটি গ্রুপে শিফট করে যেতে বাধ্য হয়।
Arijit | ২০ মার্চ ২০০৯ ১২:৩০ | 61.95.144.123
ওয়ার্ক-লাইফ ব্যালেন্স বলে এদেশে কিছু নাই। ওটা অশ্লীল কথা।
Arijit | ২০ মার্চ ২০০৯ ১২:২৯ | 61.95.144.123
এগজ্যাক্টলি। আর সবচেয়ে ঝাড় হল যে এরা বসতে পেলে শুতে চায়। একদিন accede করেছ কি মরেছ। এই জন্যে আমি এই বস-প্রজাতিটিকে সহ্য করতে পারি না।
san | ২০ মার্চ ২০০৯ ১২:২৬ | 12.144.134.2
তখন খুবই ইরিটেটিং
Arijit | ২০ মার্চ ২০০৯ ১২:২৪ | 61.95.144.123
অফিসিয়াল ওয়ার্কিং আওয়ার যদি নটা থেকে সাড়ে ছটা হয়, আর তোমার বস নিজে যদি বারোটায় এসে তোমাকে বলে নটা অবধি থাকতে - অথচ তুমি এসেছে সকাল নটায় - তোমার কাজ ভ্যালিডেট হয়নি তোমার বস নিজে দেরীতে এসেছে বলে (এবং এটা রোজকার ঘটনা) - এবং তোমার বাড়িতে যদি ছোট ছোট দুটো ছেলেমেয়ে থাকে - তখন?
san | ২০ মার্চ ২০০৯ ১২:২০ | 12.144.134.2
এগারোটা থেকে আটটা/নটা অনেক দোকানেই ওয়ার্কিং আওআর (আমাদেরো তাই)।
কাল ডেল বল্ল ওদের দুটো থেকে এগারোটা। শুনে আরো ভাল্লাগলো ঃ-)
Arijit | ২০ মার্চ ২০০৯ ১২:১৯ | 61.95.144.123
না - রোজ শুনি যে। আমার তো শুনেই ক্যালানোর ইচ্ছে জেগেছে। যারা এর সাথে কাজ করে তারা না জানি কি ভাবে।
quark | ২০ মার্চ ২০০৯ ১২:১৮ | 202.141.148.99
জার্মান?
r | ২০ মার্চ ২০০৯ ১২:১৭ | 125.18.104.1
অজ্জিচ্ছাড়াসবাইফাইনাল।
san | ২০ মার্চ ২০০৯ ১২:১৫ | 12.144.134.2
অরিজিত কি বউএর আপিসে প্রক্সি দেয়?
r | ২০ মার্চ ২০০৯ ১২:১০ | 125.18.104.1
সো-কে আমি ফোঙিয়ে নেব।
Arijit | ২০ মার্চ ২০০৯ ১২:০৭ | 61.95.144.123
সবাই মিলে ফস্টার হুইলার ব্যাঙ্গলের দেবাশিস সরকারকে একখান পিটিশন দিই চল। দেবার সময় আমি এনাকে একটু কিলিয়েও আসবো - ব্যাটা নিজে আসে রোজ এগারোটার পর, থাকে রাত ন'টা অবধি - বাড়িতে ক্যাল খায় মনে হয় - আর সকলকে রাত ন'টা অবধি থাকার জন্যে জোর করে। যত বালের এস্টিমেশন এরই।
quark | ২০ মার্চ ২০০৯ ১২:০৬ | 202.141.148.99
জিনিসের দাম বাড়লে মুদ্রাস্ফীতি বাড়ে। তাইলে মুদ্রাস্ফীতি কমে কখন? জিনিসের দাম কমলে নয় নিশ্চয়, কেন না কম তো কিছুই দেখছি না।
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন