কত টই আর খোলা যায়? মমতা, বুদ্ধিজীবি, বুভ, বিবসু, বিকো কাকে ছেড়ে কাকে ধরি। একটা জেনেরিক টই খোলা হোক বা খুঁড়ে বার করা হোক।
.... | ০৪ জুন ২০১০ ২২:০৮ | 59.164.190.51
সিরিয়াসলি, মমতা ব্যানার্জীকে নিয়ে একটা টই থাকা উচিৎ। যবে যা বলবে, ডকুমেন্ট করে রাখা হবে। সেই সেবার বড়বাজারে আগুন লাগার পর "আরেকটু হলে বহু লোকের সলিলসমাধি হত' ইত্যাদি তাহলে হারিয়ে যেতে পারে না।
Ishan | ০৪ জুন ২০১০ ২২:০১ | 122.161.165.55
কিন্তু এতটা টাইপ করেছেন? আমি দাবী করছি একটা আলাদা টই খুলে ওটা আর্কাইভ করে রাখা হোক। নইলে হারিয়ে যাবে।
Kartuj | ০৪ জুন ২০১০ ২০:৫৯ | 59.93.212.183
...কে অনেক থ্যাংকু 'ভাষাহীন ভাষা'টা এখানে দেবার জন্যে। হাতের কাছে আসল লেখাটা আছে নাকি? এটা কোথায় বেরিয়েছিল? সত্যিই অসা।
Samik | ০৪ জুন ২০১০ ২০:৫১ | 121.242.177.19
আকা, অজন্তা বোধ হয়। অজন্তা-ইলোরা।
Du | ০৪ জুন ২০১০ ২০:৪৬ | 71.164.164.3
হুতোরা স খুঁজছে স্বাভাবিক, আমরাও তো ঐ করেছি। কিন্তু এখন এই কম্পুর সময়ে শুরুর নাম হওয়া কখনো কখনো ভালো। একটি মেয়ে আমার সাথে কাজ করেছে - সে ছিল অয়াকাউন্ট্যান্ট -ইডিএসে । ব দিয়ে নাম - আর্মিতে কাজ করেছিল বলে জার্মান জানতো। SAP এর জন্য জর্মান জানাদের query তে স্বাভাবিকভাবেই নামটা এলো শুরুর দিকে - সেই থেকে বিজনেস অয়ানালিস্ট হয়ে এস এ পি তে। এক্ষেত্রে ফার্স্ট নেম টা বি দিয়ে হওয়ার সুফল সে পেয়েছে।
aka | ০৪ জুন ২০১০ ২০:৩৮ | 168.26.215.13
বাই দা ওয়ে ""অজিন্ঠা"" টা কোথায় তোমরা কেউ জানো?
Du | ০৪ জুন ২০১০ ২০:৩৪ | 71.164.164.3
আমি তো ভাবছি পাঠ্যক্রমে থাকবে কিনা।
Tim | ০৪ জুন ২০১০ ২০:৩০ | 198.82.19.43
বলা যায়না, দাদু হেরেও যেতে পারতো। ইন ফ্যাক্ট হেরে যাওয়ার চান্সই বেশি। ঃ-)
আমরা কি দেশ, আবাপ ইত্যাদিতে এরপর ভাষাহীনের ভাষা দেখবো? ;-)
Tim | ০৪ জুন ২০১০ ২০:২১ | 198.82.19.43
কার্তুজ না কে যেন গদ্যকবিতা নিয়ে কোচ্চেন করছিলেন। এইটা গদ্যকবিতা নয়। এটা হলো হলো গবিতা।
.... | ০৪ জুন ২০১০ ২০:১৮ | 59.164.190.51
দাদু এটা পড়লে সিপিয়েমের টিকিটে দক্ষিণ কলকাতায় দাঁড়িয়ে যেত ঃ-D
Samik | ০৪ জুন ২০১০ ২০:১৫ | 121.242.177.19
উফ্ফ্ পাগলা পাগলা, অসা, শুধু এর জন্যেই দিদিকে জন্মজন্মান্তর ধরে ভোট দিয়ে যেতে ইচ্ছে করে।
Samik | ০৪ জুন ২০১০ ২০:১৩ | 121.242.177.19
সিফোঁ, আমি এভারেডির ইউজ করি, মন্দ চলে না। AAA মানে কি পেনসিল না পেনসিলের থেকে বড় সাইজেরটা?
দাও ফিরিয়ে সেই সন্ধ্যাস্নানের গ্লানিহীন দিনগুলি। যে দিনগুলোতে ছিল না অবিচারের মুষলধারায় বৃষ্টি। গগনের বর্ষণ ধারায় তৃষ্ণা মেটাতো বসে সে সৃষ্টির আলোকধারা তা আজ কোথায়? কোথায় সে সোনালি স্বর্ণঝরা রামধনু বর্ণের স্বপ্নের ভোর। কোথায় গেল সেই বিশ্বাসের বিশ্বস্ততার সূর্যের সূর্যমুখী ছটা? আজ কি শুধুমাত্র বিশ্বাসযোগ্যতার সব মাপকাঠিতে বিশ্বাসকে তলানিতে রেখে দিয়ে অবিশ্বাস্য দাঁত-মুখ খিঁচুনির সরু ঝাউয়ের দেমাকের তলাতে গিয়ে ঠেকেছে বিশ্বাসের মিনারের গম্বুজগুলো? রক্তের রক্তস্নানের রক্তকরবীর দোলায় দিন ও রাতের তফাতটা যাদের কাছে একেবারে মেঘের দুরভিসন্ধির জোয়ারে ভেসে যাচ্ছে - ভেঙে ম্লান হয়ে যাচ্ছে সংকল্পের সুতোয় লজ্জাহীন লজ্জায়। তখন ফিরিয়ে দাও এর বাসনা নিয়েই ভেঙে যাওয়া পর্ণকুটীরের একফাঁক দিয়ে আকাশের চাঁদ দেখতে দেখতে ভাবী ফিরিয়ে দাও ব্যর্থতার ও অহঙ্কারের তামাশাকে ঢাকা দিয়ে অন্ধকারের উৎস হতে উৎসরিত আলোর এক নতুন বিশ্বস্ত সকাল। যে সকাল থেকে তৈরি হোক মাটির পৃথিবীর এক বিশ্বস্ত ঢেউয়ের মালা গাঁথা নদীর নাম রিয়াস অথবা বিয়াস। জল-মাটি-হাওয়ায় মিলে থাক চোখের পাতায় সমস্ত ব্যথা ও দীর্ঘশ্বাস, কংক্রিটের জঙ্গলটার পাথরগুলো সরিয়ে দাও। ওটার ভেতর দিয়ে একটুও আলো-বাতাস প্রবেশ করছে না। ওটা হয়ে গিয়েছে নরকধামের গোলোকধাম বেলা। ফিরে এসো মাগো ওই ঈদের চাঁদের মধ্যে দিয়ে সন্ধ্যা গগনের বিশ্বস্ত সিঁড়ি দিয়ে মাটির পৃথিবীতে। তোমাকে আঁকড়ে থাকব ও রাখব এ পৃথিবীর সব বিশ্বাস দিয়ে। মানব সমুদ্রের অনেক পাড় ভেঙে গিয়েছে, আর ভেঙ না। কারণ মানবতার কোনও অন্তিম পাড় তো হয় না! তবে কেন এক ভ্যুলোক-দ্যুলোক ঘিরে এতো অবিশ্বাসের পাহাড়? কেন মানবজীবনের সবচেয়ে বড় বন্ধু বিশ্বাস আজ বিশ্বাসের জায়গা থেকে সরে যাচ্ছে? তবে কি আমরা সবাই বিশ্বাসহীন নিদ্রায় ক্লান্ত? অথবা এ ক্লান্তিহীন গ্লানি থেকে ঘুরে দাঁড়ানো অথবা ফিরে দাঁড়ানোর ভোরই আগামী দিনের বিশ্বাসে ও স্বপ্নের ভোর হতে পারে? সেই লক্ষ্যেই শুরু হয়েছে লক্ষ্যপূর্ণ পথ চলা। মিথ্যা বিশ্বাসের যে নিপুণ ফাঁদ তা যে চিরসমুঙ্কÄল চিত্তে চির-বসন্ত হতে পারে না, তাতো সত্য আলোকে-ধৌত অন্তরে-অন্তরে শান্তির অক্ষয় অধিকারে প্রস্ফুটিত। বিশ্বাস-এর খোলা আকাশে, স্বপ্নের স্বচ্ছতায়, সদিচ্ছায় শুভ্র আহ্বানে আমার চোখে জাগায়, চোখের তারার মাঝে মুক্ত মালার মণিকা। আত্মমর্যাদার মর্যাদার বিশ্বাস কখনও কাঁচি-ছুরি চালায় না। কারণ বিশ্বাস আর আত্মমর্যাদায় যদি কেউ আঘাত করে তবে সে আঘাত বেত্রাঘাতের মতো নয়, তা কষাঘাতে জর্জরিত হয়ে লাল সমুদ্রে তুফান তুলে তা ছিটকে পড়ে ঝাউগাছের মাথাকে নুইয়ে দিয়ে এক নির্ঝর নুড়ির ধূসর বক্ষে। যা থেকে হাতড়ে কিছু কর্কশ কাঁকড় পাওয়া যেতে পারে, কিন্তু পাওয়া যায় না কখনও শিশির-ভেজা এক টুকরো শ্যাওলা।
দেনা-পাওনার সংসারে দুই বোন এক বোন বিশ্বাসী আর অপর বোন আস্থা স্বচ্ছন্দে ছুটে চলেছে নদীর মোহনার দিকে। হঠাৎ করে অবিশ্বাসের সুনামীর ঢেউ তাদের ছিটকে দিয়েছে হিংস্র দৃষ্টিতে। এমন কঠোর ছলাৎছল শব্দের জন্য তারা তো তৈরি ছিল না। প্রচণ্ড একটা ঢেউ দিল। দু'জনকে প্রচণ্ড এক আছাড়। ভাবেনি তারা ফিরে আসবে আবার। দু'জনের সাক্ষাৎ হল বিশ্বাসভরা ভরদুপুরে। অবিশ্বাসের মৃত্যু গ্রাস করতে গিয়েও গ্রাসাচ্ছাদন না করতে পেরে তা ছিটকে পড়ল কুৎসিত নাড়ির কর্কশ কক্ষে - আর মৃত্যুর ভরদুপুরে মৃত্যুর হাড়-পাঁজড় ভেঙে বেরিয়ে এসেও বিশ্বাস ও আস্থা সদর্পে বলে - "অবিশ্বাস জীবনের অন্ধগলি' এ গলিতে জন্মায় না ভালোবাসার কচি কচি সবুজ ঘাস, এ গলিতে পাওয়া যায় না পদ্মপাতায় জল, অথবা দু'মুঠো গরম ভাতের সঙ্গে একটুকরো কাগজি লেবু, সঙ্গে একটু নুন যা সেদ্ধভাতের সাথে আন্তরিকতার প্রধান ভরসা। আর আত্মমর্যাদার লড়াই, শরতের কাশফুল, যাদের জীবনে কোনও বিশ্বাসযোগ্যতাই নেই তারা আবার মানুষ হয় কী করে? অবিশ্বাস তো অবিন্যস্ত ইছামতীর খাঁ খাঁ রৌদ্র। মানবমন্দিরের বক্ষে শুধু যদি কংক্রিটের শেল গাঁথা হয়, তবে তো হৃদয়ের পাঁজরাগুলোর রক্ত সঞ্চালন, রুদ্ধশ্বাসে-ঊর্ধ্বশ্বাসে উন্মাদিনীর বিকারের মরীচিকা জালে মরুভূমিতে পরিণত হবে। এ সত্য প্রকাশিত হওয়ার জন্য তো সত্য যুগে ফিরে যাওয়ার প্রয়োজন নেই। এ তো কলিযুগের ভরা কলঙ্কের কোটালে দাঁড়িয়েও বিশ্বমর্মভেদী করুণ ক্রন্দনেও উপলব্ধি করা যায়। বিষাদ কুয়াশার আশাহীন কুয়াশাতে দাঁড়িয়েও যখন এ পৃথিবীর বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে একদল স্বার্থপর দৈত্য খেলেন রাজনীতির "শকুনি তাস', তখনও কিন্তু প্রলয় সমুদ্রবাহী সৃজনের স্রোতে দাঁড়িয়েও বলতে পারে - "দিব না, দিব না যেতে', আমরা ছিলাম-আছি-থাকব, বিশ্বাস ও আস্থার মৃত্যু হয় না, মৃত্যু হয় না ভরসার অথবা আত্মমর্যাদার। মৃত্যু হোক অবিশ্বাসের, ধ্বংস হোক যোগ্যতাহীন বিশ্বাস যোগ্যতা ভাঙবার সর্বনেশে শাসককুলের কলেবরদের।
sinfaut | ০৪ জুন ২০১০ ২০:০৪ | 203.91.193.7
আমাকে কেউ ব্যাটারির খোঁজ দিলোনা কেন? AAA rechargeable ...
Abhyu | ০৪ জুন ২০১০ ২০:০২ | 97.80.157.49
অঙ্ক দেব?
aka | ০৪ জুন ২০১০ ১৯:৩৪ | 168.26.215.13
আজ সকাল থেকেই ঝিম্পাচ্ছে, এদিকে কেউ কোথাও নাই।
.... | ০৪ জুন ২০১০ ১৭:৫০ | 61.12.12.83
এখন সময় নেই। বাড়ি গিয়ে টুকে দেব ঃ-)
tinomul suppoter | ০৪ জুন ২০১০ ১৭:৪৯ | 121.242.177.19
****** ----------------------------- আমার নাম ই আমার পরিচয়। ----------------------------- *******
dipu | ০৪ জুন ২০১০ ১২:২১ | 61.12.12.83
***** -------------------------------------------------------------------------------- নীচের জন আমার ফেক। আইপি মিলিয়ে নেবেন। আমি ফেকবাজি করি না। -------------------------------------------------------------------------------- *****
dipu | ০৪ জুন ২০১০ ১২:১৯ | 72.83.210.50
!!!
:-X
পাইদি আমার নাম নিয়ে টানাটানি করে ক্যানো !
তিনোমুলি কাণ্ডকারবার :-X
tatin | ০৪ জুন ২০১০ ১২:১৫ | 70.177.57.60
পাসওয়ার্ড ভুলে গেছি ঃ(
dipu | ০৪ জুন ২০১০ ১২:১২ | 61.12.12.83
সোমনাথদা, একটা লোকনাথবাবা নামাও।
pi | ০৪ জুন ২০১০ ১২:১১ | 70.177.57.60
jagge...dipur eto dukkhu..koekta bhalo fake khule de
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন