হ্যাঁ এটাই বলতে যাচ্ছিলাম, টই তে এসব আলুচানা করলেই বোধহয় ভাল হয়।
Jhiki | ১৫ মার্চ ২০১২ ১৫:২৬ | 182.253.0.99
দে, খুলে দাও না টই, গুরুতে তো অনেক শাস্ত্রজ্ঞ আসা যাওয়া করেন....
Jhiki | ১৫ মার্চ ২০১২ ১৫:২৪ | 182.253.0.99
আমার জন্য আমিও মানবো না, ছেলেকে খুব ভালো করে বুঝিয়ে দেব (যদি না সে বোঝার বয়সে পৌঁছানোর আগেই আমি চলে যাই)।
kc | ১৫ মার্চ ২০১২ ১৫:২৩ | 194.126.37.78
দে কে একটই কথা বলার আছে, উই ক্যান অলওয়েজ এগ্রি টু ডিসএগ্রি।
de | ১৫ মার্চ ২০১২ ১৫:২২ | 180.149.51.68
ইন ফ্যাক্ট, "মৃত্যু পরবর্তী পারলৌকিক ক্রিয়ার যাথার্থ্য" এই নামে একটা টই খুল্লে বেশ হয় --
de | ১৫ মার্চ ২০১২ ১৫:২০ | 180.149.51.68
পোচ্চুর কাজ, ডিটেলে লেখার সময় নাই, তবে ভগবানে বিশ্বাসী/অবিশ্বাসী হওয়ার সঙ্গে হাঁচি, টিকটিকি, আংটি মানার তফাত আছে বলেই বোধহয় -- আজ থেকে কুড়ি বছর পরে যেমন হাঁচি, টিকটিকি, আংটি মানবো না, তেমনি অশৌচ বা শ্রাদ্ধও মানবো না!
kc | ১৫ মার্চ ২০১২ ১৫:০৯ | 194.126.37.78
ঝিকি, এইসব রিচুয়ালগুলো মেনে চলাই বোধহয় ভালো। মানুষের মন, কখন যে কোন ধারায় গড়াতে শুরু করে তার থই পাওয়া যায়না, আজকে আমি বিশাল বড় নাস্তিক, কিন্তু ২০ বছর পরে ক্ষী জিনিসে পরিণত হব জানিনা, তখন যদি ভগমান টগমানে পাঁড় বিশ্বাসী হয়ে যাই তাইলে আজকে এইসব রিচুয়াল না মানার জন্য আপ্সোস হবে। তা এসব আপ্সোসের পথ একটু কম রাখার চেষ্টা আরক্ষি।
dukhe | ১৫ মার্চ ২০১২ ১৪:৫৮ | 202.54.74.119
রিচুয়ালের ওরকম সরাসরি কারণ পাওয়া তো চাপ। কে বা কারা এইসব প্রথা চালু করেছিলেন, কোনগুলোর কারণ ছিল, কোনগুলো ঈশানকোণে নটা বেড়াল কেস - এখন বলা মুশকিল । বিয়েতে মালাবদল না হলে কী হয় ? ভাইফোঁটা না থাকলে কী ক্ষতি হত ? সিঁদুরখেলা কার কোন কাজে লাগে ? আবির নিয়ে হুল্লোড় না করলে কী হয় ? জন্মদিনে কেক/পায়েস না হলে ? কারো স্মৃতিতে নীরবতা পালন কেন ?
আনন্দের রিচুয়াল । শোকের রিচুয়াল । কারো পুড়িয়ে দেওয়া রীতি, কারো মাটিতে দেওয়া । মেনে চলার এমনিতে কোন কারণ নেই। যদি না এগুলো আমাদের সংস্কৃতি তথা আইডেন্টিটির অংশ বলে মনে করা হয় ।
ppn | ১৫ মার্চ ২০১২ ১৪:৪৬ | 202.91.136.71
অ আর আ কি আর জানি! আর পরের জেনারেশন বাংলা পড়তে পারবে কিনা সন্দেহ আছে। অতএব নান অফ দ্য অ্যাবভ।
Lama | ১৫ মার্চ ২০১২ ১৪:৪২ | 117.194.243.252
ঝিকি, খুব খারাপ লাগল খবরটা পেয়ে। তোকে সমবেদনা জানানোর ভাষা নেই।
যদি পরলোক বলে কিছু থাকে, উনি ভাল থাকুন।
Bratin | ১৫ মার্চ ২০১২ ১৪:৪১ | 122.248.183.1
অপ্পন কী ভাষায় এই নির্দেশাবলী দেবে? (১)
অ) পালি আ) হিব্রু ই) হিন্দী ঈ) বাংলা
siki | ১৫ মার্চ ২০১২ ১৪:৩২ | 155.136.80.36
আর কারণ আলাদা করে জেনে কি বিশেষ কোনও লাভ আছে? যা কিছুই করা হয়, পরলোকগত মানুষটির আত্মার শান্তির উদ্দেশ্য করা হয়। এখন "আত্মা' বস্তুটিই যখন সন্দেহাতীত কোনও ব্যাপার নয়, তাই প্রমাণ-অযোগ্য একটা কনসেপ্টের শান্তির জন্য কোনও কাজেরই কারণ খুঁজতে যাওয়া বৃথা। যে যা বলছেন, করে নাও।
মোটামুটি মৃত ব্যক্তির আত্মা দেহ ছেড়ে চলে যাবার পর কিছুদিন প্রিয়জনদের কাছাকাছিই ঘোরেন বলে ধরা হয়। তো, সেই সময়ে কিছু নিয়মনীতি পালন না করলে আত্মা সেই "অশুদ্ধ' ব্যক্তিটির ঘাড়ে চেপে বসেন এবং ফল সুখকর হয় না। তাইই ক্ষারে কাচা কাপড়, তাইই কোমরে লোহা বেঁধে রাখা, তাইই অশৌচ পালন, হবিষ্যি ইত্যাদি খাওয়া। সম্পূর্ণ শান্তি স্বস্ত্যয়ন না করানো পর্যন্ত শোকের আবহ ধরে রাখা। সেটা শেষ হলেই আত্মা প্রিয়জনদের ছেড়ে পরলোকের দিকে যাত্রা করেন।
siki | ১৫ মার্চ ২০১২ ১৪:২৬ | 155.136.80.36
ঝিকি, বাড়ির অন্য প্রবীণদের ওপর ছেড়ে দাও। কথা যখন শুনছোই, তাঁদের কথাই শোনো, তাঁরা অভিজ্ঞ, যা বলবেন, সেটা মন থেকে মানতে অসুবিধে না হলে সেই মতই করো।
মনের শ্রদ্ধা, ভালোবাসা কখনোই নিয়মনিষ্ঠ উপাচারের থেকে কম পবিত্র হয় না।
Jhiki | ১৫ মার্চ ২০১২ ১৪:১৮ | 182.253.0.99
ব্রতীন, আমি কারণ গুলো-ই জানতে চাইছি, যা করলাম, কেন করলাম, কাল পরশু দাদা যা করবে কেন করবে, এইসব।
Jhiki | ১৫ মার্চ ২০১২ ১৪:১৫ | 182.253.0.99
কিন্তু নিজের বিশ্বাস নিয়ে তর্ক করার সুযোগই নেই, তর্ক ছাড়ো, একটু যে বাবার ছবির সামনে চুপ করে বসে থাকব, এই সুযোগ ও কম ছিল......... কবে হবিষ্যি হবে, কবে হবে না, হবিষ্যি না হলে কি খেতে হয়, কে আগুন ছুঁতে পারে আর কে পারে না..... এইরকম অজস্র হাবিজাবি......যত লোক আসছে বাড়ীতে তত মতামত......... জীবনে প্রথমবার আমি মুখ বুজে সব মেনে নেওয়াতে সবার খুব প্রশংসাও পেলাম...... আর আমার তর্ক করার কোন ইচ্ছেও ছিল না......... বাবার শোক, মায়ের ভবিষ্যতের চিন্তা, প্রবাসে রেখে আসা ছেলের চিন্তা, তার ওপর আর তর্কাতর্কি ভালো লাগছিল না, একই অবস্থা মায়ের, দাদার-ও।
de | ১৫ মার্চ ২০১২ ১৪:১৪ | 203.197.30.4
অপ্পন, আমার ক্ষেত্রে-- আমার বাবা-মা আমায় জানে, এ নিয়ে অলরেডি একবার ঠাকুমার কাজের সময় কথাও হয়ে গেছে। সামনাসামনি খোলাখুলি আলোচনা করাই ভালো!
ppn | ১৫ মার্চ ২০১২ ১৪:১১ | 202.91.136.71
আমিও দেদির মতনই ভাবি। পটল তোলার আগে লিখিত নির্দেশ দিয়ে যাবো যে এসব করলে আমার আত্মা শান্তি পাবে না। যদিও চেতনা বাদে আত্মার আলাদা অস্তিত্বেও বিশ্বাস করি না।
কিন্তু সংকটটা অন্য জায়গায় হচ্ছে। আমার বাবা বা মা কেউ যদি সত্যি চান (চান কিনা জানি না) তাঁদের সন্তান এসব পারলৌকিক আচার অনুষ্ঠান ইত্যাদি করুক তাহলে সন্তানের কী করা উচিত?
Bratin | ১৫ মার্চ ২০১২ ১৪:০৪ | 122.248.183.1
আমি ক দিন আগে আমার ঠাকুমার মৃত্যু র সময় জানলাম।
আমাদের এই কৃচ্ছ-সাধন আসলে আমাদের ভালোবাসার মানুষ টির প্রতি সন্মান জানানো
১। কোন রকম ক্ষৌর কার্য্য করা যাবে না।
২। নিরামিষ এবং সেদ্ধ খাবার খেতে হবে।
৩। মা গেলে দুধ খেতে নেই
৪। বাবা বা মা মারা গেলে ছেলে দের একাদশী করতে হয় এক বছর।
৫।১০/১৪/৩০ দিন নানা রকম দিনে কাজ শেষ হয়। এখন সবাই ব্যস্ত বলে কম দিনেই কাজ করছে।
৬। এক বছর কোন কাজের বাড়ি তে খেতে নেই।
কিন্তু কারণ গুলো জানি না।
de | ১৫ মার্চ ২০১২ ১৪:০৩ | 203.197.30.4
ঝিকি, খুব খারাপ লাগলো শুনে!
আমি নিজে ঠিক পারলৌকিক কাজ, অশৌচ ইত্যাদীতে বিশ্বাস রাখি না বলে জ্ঞান হওয়ার পর থেকে কারো মৃত্যুর পরেই নানা রকম সেন্টিমেন্টাল/যৌক্তিক/অযৌক্তিক প্রেশারেও এগুলো করিনি! জীবিত থাকাকালীন ভাল ব্যবহার আর সব রকম দায়িত্ব পালনেই আমি বিশ্বাসী!
Bratin | ১৫ মার্চ ২০১২ ১৩:৫৯ | 122.248.183.1
ঝিকি আমার আন্তরিক সমবেদনা। এই শুণস্থান কোন দিন পূরণ হবার নয়।
Jhiki | ১৫ মার্চ ২০১২ ১৩:৫৭ | 182.253.0.99
ব্রতীন, প্রশ্ন অনেক আছে...... ৫ তারিখে বাবা চলে গেলেন.... ছেলেকে বাবার কছে রেখে আমি একা ৫ তারিখে গিয়ে ১২তে ফিরে এলাম। মাঝে একদিন আমার 'কাজ' ও ছিল....... শোকের কোন সুযোগ ই পেলাম না, খালি নিয়ম কানুন, আর ফর্দ মিলিয়ে জিনিস আনা.... দাদা কাছা পরে নাজেহাল...... খুলে যাওয়ার ভয়ে বাড়ী থেকে বেরোতেই পারছে না....... আমি যতদুর পারি কেনাকাটা সেরে এলাম...... আগামী কাল দাদাদের ঘাট........পরশু শ্রাদ্ধ। আমি সত্যিই জানতে চাই এতসব নিয়মের কারন কি, আকের প্রেক্ষিতে নয়, যখন শুরু হয়েছিল তখনকার প্রেক্ষিতেই। টই শুরু করার মুড নেই........
ppn | ১৫ মার্চ ২০১২ ১৩:৫৬ | 202.91.136.71
কেউ আর নিজের স্টেটের বাইরে কিছু জানতে চায় না। এগুলো সবই আমাদের আমেরিকান হতে চাওয়ার লক্ষণ। ;-)
Jhiki | ১৫ মার্চ ২০১২ ১৩:৪৯ | 182.253.0.99
কেন বাবা অন্যদের গাল পাড়ছ? আমার এক বাঙালী বন্ধু, যদুপুরের আর্কি, গেটে দারুন রেজাল্ট করে এস পি এ তে পড়ছিল তখন, একদিন কথায় কথায় বলল "লাল কিলা দিল্লীতে নাকি, ওটা তো আগ্রায় দেখে এলাম!'
kumu | ১৫ মার্চ ২০১২ ১৩:৪৪ | 122.160.159.184
হ্যাঁ,হ্যাঁ,বুজেচি,বোকা বলে কী আর অতই- তাই তো কইলাম,ঈপ্সিতার জন্মদিন হলে তো ফেবুই কয়ে দিত। তবে ভালবাসা জানাতে সবসময়েই ইচ্ছে করে,জন্মদিন হোক না হোক,আজ ভালবাসা ইঃ। আকবা,তাই বারবার জানাই।
কাল আপিস থেকে ফেরার পথে ক্যাবের জনতা আমায় জিগালো, আচ্ছা, ইয়ে কোলকাতা পুলিশ অউর পশ্চিমবঙ্গাল পুলিশ, দো অলগ অলগ চিজ হ্যায় ক্যা? অ্যায়সা কিঁউ?
যথাসম্ভব জ্ঞান বিতরণ করলাম, তারপরে ব্রিটিশ আমলের রেফারেন্স টানতে গিয়ে টের পেলাম, ক্যাবের কেউই জানত না যে কলকাতা একসময়ে ভারতের রাজধানী ছিল। তাদের মধ্যে একজন বিশেষজ্ঞ টাইপের আছে, সব বিষয়েই ফান্ডা দেয়, সে বিজ্ঞের মত বলল, আরে নেহি, ও ফিনান্সিয়াল ক্যাপিটাল টাইপ কুছ থা পহলে, অভি জো বম্বে বন গয়া।
Bratin | ১৫ মার্চ ২০১২ ১৩:৩০ | 122.248.183.1
টই নেই মনে হচ্ছে ঝিকি। প্রশ্ন থাকলে জিগাতে পারো...
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন