আরে কিকি আর তোমাদের হ্যাহ্যা পার্টি যুগের? সে ছিল আমাদের সময় এমনকি ২ নংয়ের জন্যও খেলিয়ে লিখতে হত। মেলা গোল করো না দিকি, কিকি কে লিখতে দাও।
Netai | ১৯ মার্চ ২০১২ ২০:০৪ | 121.241.98.225
কি!!! কিকিদি কি নম্বর খ্যাল করেনি? নম্বর কেটে নাও।
Netai | ১৯ মার্চ ২০১২ ২০:০৩ | 121.241.98.225
কাতলা মাছ শুধু মাছ খেলে তাদের ক্যাচলাইন হত- 'ধরিব ম্যৎস, খাইব সুখে'।
Netai | ১৯ মার্চ ২০১২ ২০:০২ | 121.241.98.225
ভালো করে খাইয়ে দাইয়ে ম্যৎসের ন্যায় রাখিও। নইলে খাবি খাবে।
Bratin | ১৯ মার্চ ২০১২ ২০:০২ | 14.96.138.245
এ কী রে ৫ নমবরের প্রশ্নে ইতিহাস লিকে দিলো তো। ঃ-))
কিন্তু ভরী চমৎকার হচ্ছে কিন্তু। শিবরাম যাকে বলে গেছেন প্রাণ-জল ভাষা। ঃ-))
Netai | ১৯ মার্চ ২০১২ ২০:০১ | 121.241.98.225
পাইদি, তোমার কাতলা মাছ ঠিকঠাক খাওয়াদাওয়া করছে কিনা দেখেছো?
Netai | ১৯ মার্চ ২০১২ ২০:০০ | 121.241.98.225
এইটা আমি ই তো বলতে যাচ্ছিলাম। পাইদি এসে ঝোল কেড়ে নিল।
pi | ১৯ মার্চ ২০১২ ১৯:৫৮ | 72.83.76.34
কিকিদি একটা টই খুলে লেখে না ক্যান ? এখানে তো হারিয়ে যাবে !
Netai | ১৯ মার্চ ২০১২ ১৯:৪৬ | 121.241.98.225
সবাই কি আর কবতে লিখবে?
Kaju | ১৯ মার্চ ২০১২ ১৯:৩৬ | 121.242.160.180
উপন্যাস !!!
kiki | ১৯ মার্চ ২০১২ ১৯:৩১ | 59.93.193.150
তা প্রথম ঘরটাতে সেই বেজায় বড় বিলিয়ার্ড খেলার টেবিল টাকে মোটা তোষক টাইপ কি দিয়ে যেন ঢেকে রেখেছে। সেটাতে হেলান দিয়ে সেই আমাদের সঙ্গী বললো কিনা এটা ........ বলেই তার তাড়াহুড়ো শুরু হলো। আমি প্রথমেই বেজায় বিগরে গেলুম। বললুম তুমি কি সঙ্গেই থাকবে? চলে যাও না কেন! আমি অনেকক্ষন ধরে দেখবো। বেচারী একটু হাসি দিলো। ভাবলো কতক্ষন আমার এই জেদ আর থাকবে। তার মাঝেই লাফিয়ে পরেছি, ঐ ঘর অন্ধকার কেন গো? ঢুকতে দাও না? বলে কিনা চলুন না। আলো জ্বেলে দেবো। চিন্তা নেই। ব্যাস! আমায় আর পায় কেডা! আমি অনেক সময় নিয়ে সেই প্রাচীন সুন্দর পাথরের মুর্তি গুলোকে ছুঁয়ে বেড়াতে লাগলুম। যদিও আমি আর্টের কিস্যুই বিঝিনে। কিন্তু সেই পুরানো সময় কে আমি খুব ছুঁতে পারি। এক অদ্ভুত গন্ধ পাই আমি। মানকে জানে তাই সে আর আমায় ঘাঁটালো না। জুপিটার কে দেখে একটু ভেবলে গেসলুম। ক্লাস অফ টাইটানস না কি সিন্মায় র্যাল্ফ হয়েছিলো না? ভারী লুজ! কিন্তু কি চ্যায়রা। চেয়ে থাকতে হয়। শেষে আবার আমায় টেনে নিয়ে আরেক ঘরে ঢোকানো হলো। সেখানে বিরাট এককাঠের রানী ভিকটোরিয়ার মুর্তি আর ব্রোঞ্জের আবক্ষ মুর্তি রয়েছে। পরের টা বোধায় মিটিং রুম না কি বললো। তাতেও প্রচুর মুর্তি রয়েছে আর কিছু পেইন্টিং। চীনের ও প্রচুর ভাস টাস আছে। কি সুন্দর আহা! কিন্তু হতচ্ছাড়া দেখতে দিলে তো হয়। খালি তাড়া লাগায়। আমি বিরক্ত হয়ে বলল্লাম সেই চার্টে পর্জন্ত্য তো খোলা। জ্বালাচ্ছো কেন? তো লোকটা রেগে বেরিয়ে গেলো। তার বুঝি খাবার সময় পেরিয়ে যাচ্ছিলো। মানকে টা বেগতিক দেখে বাইরে পাখির খাঁচার সামনে দাঁড়িয়ে রইলো। আমি যখন জিগালা এখেনে কি পাখি দেখতে এলি নাকি! তখন বেচারা আরো ঘাবরে গেলো। বললো এমন করিস না। কি আর বলবো।এরপর দোতলায় ওঠা গেলো। তখন আমার পিছে সেপাই এসে গেছে। এতক্ষন ইউনিফর্ম ছড়া লোকরা ছিলো। এবার ইউনিফর্ম ওয়ালারা এলো। এরা অবশ্য আর ঘাঁটায় নি আমাকে। আর আমি ও আর জিদ্দি দেখাই নি। ততক্ষনে মেজাজ টাই নষ্ট হয়ে গেছে। কিন্তু এত দুঃখু লাগলো পেন্টিং গুলোর অবস্থা দেখে।যাচ্ছেতাই অবস্থা। আর আলো এভাবে রয়েছে আর রিফ্লেক্ট করছে যে আদ্ধেক পেন্টিং দেখা যায় না। শেষে খুব রাগ করে বেরিয়ে এলুম। আধাঘন্টা ও থাকতে দেয় না। আর এদের চাট্টি পয়সা দিয়ে দিলে বোধায় ফটো তুলতে মানা করবে না। ফরেনার দেখলেই এই রাজ কর্মচারিরা যেভাবে ভিক্ষে চাইছিলো বলার নয়। ভারী লজ্জা লাগছিলো। আসলে মনে হয় রাজ পরিবার কিছু লোগকে নিয়োগ করেছে। আর তারা দেশ থেকে তাদের জ্ঞাতি গুষ্ঠী কে নিয়ে এসে সংসার পেতেছে এখানে। কাজেই বাকিরা এভাবে পিছে পিছে থেকে শেষে বকশিষের উপর ই দিন গুজরান করে বা কিছু। মানে আমার মনে হলো।
তা গিয়ে দেখলুম কল্লোলদার কথাই ঠিক। দারোয়ান যাদের কাছে অনুমতি পত্র নাই তাদের উপর যারপর্নাই খুশ। আমাদের উপর বলতে কি খানিক রেগেই গেলো যেন। কেমন একটা হাত নেড়ে যান বলে দিলো। আমরাও ঢুকে পরলুম। আর আমার চোখ যথারীতি মাটির দিকে আর রইলো না। কাজেই মাঝে সাঝেই ধাক্কা খেতে খেতে চল্লুম। এমনকি একবার নিজের স্কার্টে পা আটকে পপাত হচ্ছিলাম। তখন আমায় বেজায় ধমকে দেওয়া হলো। আমি কি ডরাই কভু এসব ধমকে! শেষে যখন মার্বেল প্যালেশের ঘর গুলোতে ঢুকবো তখন মনে হলো একবার টয়লেট হয়ে এলে নিশ্চিন্তে অনেকক্ষন ধরে ঘর গুলোতে থাকতে পারবো। কাজেই আরেকজন কে চরম ভ্রু, মুখ কোঁচকানোতে সাহাজ্য করার জন্য যে দরোয়ানজীরা সেই মার্বেলের বারান্দায় বাবু হয়ে ল্যাদ খেয়ে বসে আছে তাদের ই জিগালাম এবং তাদের নির্দেশ অনুযায়ী কাউকে পরোয়া না করে সেই বেজায় নোংরা পানা পুকুরের পাশ দিয়ে ধাবিত হলাম। তা পুকুরের ডান দিকে বাবুদের মন্দিরে তখন ঢং ঢং করে ঘন্টা বাজছিলো। আহা! কি গম্ভীর নিনাদ গো! এই না হলে .........ইঃ
তারপর সেই জমিদারদের , সাধারনদের জন্য রাখা টয়লেট দেখে কি বলবো মোটামুটি গত জন্মের খাবার দাবার রাও বেরিয়ে আসতে চাইছিলো। কোনো জল নেই। আলো নেই। বাপরে! ওয়াক ওয়াক করতে করতে বেরিয়ে এলুম। কাজেই জনগন দুর থেকে গেলে। এবং হঠাৎ পেয়ে টেয়ে যায় হলে ছোট বাইরে টাইরে সেরে প্যালেশে ঢুকবেন।
তারপর দেখি সে প্যালিকান না কি কয় সেই পাখিরা এখন ও আছে। এরা কদ্দিন বাঁচে কে জানে!
তারপর ঢুকে পরলুম। তা সেখানকার নিয়ম নাকি সঙ্গে কেউ থাকবে। সে থাকুক। তাতে তো আপত্তির কিছু নেই। কিন্তু সেই উড়ে ব্যাটা বেজায় পাজি।
kiki | ১৯ মার্চ ২০১২ ১৮:৫৯ | 59.93.193.150
এবার আমরা ব্যায়লা থেকে খামোকা বাস না পেয়ে টিম্ভাইকে চরম অবিশ্বাস করে ( মেট্রো কি আর এখনো সেই মেট্রো আছে? রোব্বারে অমন দেরী করবে কি ? এসব ভেবে) রাসবেহারী গেলুম বাসে চড়ে। সেখেনে গিয়ে দেখি মেট্রো ঘুনু কচ্ছে। বাধ্য হয়ে টেক্সি নিলুম। তা সে আপদ টেক্সিওলা কিস্যু জানে না। অবশেষে সি আর এভিনিউ এর শুরুতে নামিয়ে দিয়ে বাঁচলো। আমরাও বাঁচলাম। শেষে এক দোকানে জিগিয়ে কি বিপদ! এগ্গাদা লোকজন সেখেনে আড্ডাচ্ছে। আর সবাই হেল্প করবে। করবেই করবে। একজন আবার মোবাইলে কাকে ফোন করে জেনে নিতে শুরু করলো। তখন আমাদের ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি অবস্থা।তার মাঝেও মানকের বিহ্বল হাঁ মুখ দেখে আমি খানিকটা বেহায়ার মতই ফ্যাচফেচিয়ে হেসে ফেল্লুম।আসলে ঠিকানায় চোর্বাগান, সি আর এভিনিউ এবম মুক্তারাম বাবু স্ট্রীট রয়েছে। এতগুলো নাম ধাম দেখে লোকজন ঘেঁটে গেছে। শেষে আমি ফোন করার আছিলায় ভেগে গেলুম। সেই দেখে তিনি ও বউ ভেগে যায় ভেবে আমার পিছু পিছু পালিয়ে বাঁচলেন। তাপ্পর একজায়গায় দেখি কয়েকজন মামু গপ্প কচ্ছে। তারা আমাদের হেল্পিয়ে আবার বাসে তুলে দিলো। আর সে বাস রাম মন্দির না কোথায় যেন নামিয়ে দিলো। মহাত্মা গান্ধী রোড মেট্রোর পরেই। সেখে গলির মুখেই মার্বেল প্যালেশ লিখে অ্যারো দেউয়া আছে।
achintyarup | ১৯ মার্চ ২০১২ ১৮:৫৭ | 115.111.248.134
ধন্যবাদ PM
Kaju | ১৯ মার্চ ২০১২ ১৮:৫১ | 121.242.160.180
কিকিদি-ও বোতিন্দার মত হুমহাম শুরু করেচে !
kiki | ১৯ মার্চ ২০১২ ১৮:৪৯ | 59.93.193.150
ঐ অনুমতিপত্রের ঢপের কারন টা বুঝিনি। লালবাজারের উল্টো ফুট দিয়ে হেঁটে এসে বিবাদি বাগের দিকে ঘুরে গেলে ঐ মিনি বাস স্ট্যান্ডের উল্টো দিকে পরবে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য ট্যুরিজমের আপিস। সেথায় আপনাকে দেখেই মোটামুটি সে অনুমতি দিয়ে ফেলবে। আপনাকে কষ্ট করে কেবল যে কোনো একটা নাম( খ্যাল করে মেয়ে হলে মেয়েদের, ছেলে হলে ছেলেদের নাম লিখবেন, খামোকা রিস্ক নেবার দরকার নেই) আর যে কোনো ঠিকানা আর কবে যাবেন সেই ডেট টা লিখে দেবেন। সেই কাগজটাই স্ট্যাম্পু মেরে আপ্নাকে ধরিয়ে দেবে। খবদ্দার হারিয়ে ফেলবেন না।
kiki | ১৯ মার্চ ২০১২ ১৮:৪৩ | 59.93.193.150
হুম্ম! তো মার্বেল প্যালেশ। খুব দুঃখু পাবার জায়গা।
তা পেরায় বছর বাইশ ই তেইশ আগে গেসলুম। স্কুল থেকে।সে এক স্বপ্নপুরী হেন লেগেছিলো। বুইতে পাচ্ছি না তার আধেক কল্পনায় তৈরী হয়ে গেসলো কিনা।
এবার তো ফ্যান্তা ফ্যাচাং অনুমতি পত্র না কি কয় তা নিয়ে গেলুম। দেখি কিনা অজস্র ভাঙাচোরা চাদ্দিকের মাঝে সে দীর্ন জীর্ন না কি বলে সেই প্যালেশ খাড়া রয়েচে। আহা! দেখেই প্রান আমোদিত হয়ে উঠলো। সে স্মৃতি মনে পরে গেলো। বড় আশা নিয়ে সুপ্রাচীন ব্যান্ডেল চার্চ দেখতে গেসলুম। আর তার বিকট রেনোভেশনের কারনে পুরানো সময়ের কোনো গন্ধ ই পেলুম্না। অবশেষে শ্রীহীন ইমামবাড়া(ইসে, কোন র?)তে গিয়ে প্রান জুড়িয়েছিলুম।
তা সে যাগ্গে...........
Netai | ১৯ মার্চ ২০১২ ১৮:৩২ | 121.241.98.225
আমি নাচার গুনমুগ্ধদের অনুরোধ রাখতেই হয় আমায়। বারেবারে। এই নাও-
কল্লোলদা ভাটে যেন নৌকো এলো ঘাটে --------কবি নেতাই
sayan | ১৯ মার্চ ২০১২ ১৮:০৭ | 160.83.96.83
দৃশ্য-১
ঠিক বিকেলের মুখে আকাশ কালো করে ধুলোর ঝড় তুলে নেমে আসা কালবৈশাখী, তার মাঝে একটা ঝাঁকড়া আম গাছ ভর্তি কাঁচা পাকা রঙের পোঁচ লাগা আম, শনশন হাওয়ায় দুলছে।
দৃশ্য-২
চুপচাপ দুপুর। কান পাতলে বড়োজোর একটা চলে যাওয়া রিক্সার ক্যাঁচকোঁচ কানে আসে। এছাড়া বেপাড়ায় কোনও পাখী। গোটা বাড়িময় দ্বিপ্রাহরিক ঘুম। পা টিপে আলতো হাতে সন্তর্পণে ছাদের দরজার খিল খুলে রাখা। সামনেই লক্ষ্য। আচারের বয়াম, বেতের ঝুড়ি চাপা, এবার আমার দখলে। তুলতে গিয়ে গাঢ় রস হাতে মোমের মত লাগে। বাদবাকিটা খরতাপ দুপুরের উষ্ণতা আর স্বাদ অনুভূতি।
দৃশ্য-৩
সকাল। এরই মধ্যে দরজাটা হাট করে খুলে গেছে কে। দরজার ওপিঠে গোটা একটা দিন দাঁড়িয়ে। টেনে হিঁচড়ে খাতা-পত্রের গোছা বেরোয়। পেনের ঠিকানা বদলেছে নির্ঘাৎ কাল রাতে কারত তিনি যথাস্থানে নেই। সাইকেল নিয়ে বেরোতে গিয়ে চোখ পড়ে ঠেসান দেওয়া হাতলের পাশে। একটা মোটা পিঁপড়েকে অনুসরণ করে গোটা দশ ততোটা-না-মোটা পিঁপড়ে সার বেঁধে চলেছে। খালি হাতে অদৃশ্য একটা রেখা টানি ওদের যাওয়ার রাস্তায়। থেকে যায় দলপতি। গন্ধ বিচার চলে। দলে একে অপরের শুঁড়ে শুঁড় ঠেকিয়ে ডেটা প্যাকেট ট্রান্সফার করে, আর্কাইভ থেকে তুলে দেখে মিলছে কিনা, ভাইরাস ডেফিনিশন ফাইল আপডেট করে। এবার দু'দানা চিনি রাখি। একটু স্বাদ নেয়। উল্লাস! খাবার! মুছে ফেলে একটু আগের আপডেট করা ডেফিনিশন। শুঁড় লাগিয়ে সবকটা ক্ষুধার্ত প্রাণী শুষে নিতে থাকে মিষ্টতা।
kumu | ১৯ মার্চ ২০১২ ১৮:০২ | 122.160.159.184
অত কাঁচা ঘাস খেও নি।
এট্টু নুন,গোলমরিচ দিয়ে সেদ্দ করে ওপরে ভাজাপেঁয়াজ ও সামান্য কেসিয়েন ছড়িয়ে খেয়ো।
রান্না হোক,ততক্ষণে কল্লোলদার ভাটে আসা নিয়ে এট্টা কবিতা লিখে ফ্যালো।
PM | ১৯ মার্চ ২০১২ ১৭:৫৪ | 86.96.163.10
সাত্যকি একবার-ই অর্জুনের রথ চালিয়েছিলো যুদ্ধের সময়। খুব সম্ভবতঃ নারায়ানি সেনার সাথে যুদ্ধের সময়। ঠিক কারন্টা দেখে বলতে হবে
quark | ১৯ মার্চ ২০১২ ১৭:৫১ | 14.139.199.1
অর্জুনের নাকি কৃষ্ণের?
achintyarup | ১৯ মার্চ ২০১২ ১৭:৩৪ | 115.111.248.134
আচ্ছা, সাত্যকি কখন অর্জুনের সারথি ছিল?
Netai | ১৯ মার্চ ২০১২ ১৭:৩১ | 121.241.98.225
কবি কাজুর উদ্দেশ্যে কবি নেতাইয়ের পিঠ চাপড়ানি- ওয়াও কাজু ভালো লিখিয়াছো এখন বাদাম খাও ভাজুভাজু
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন