এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • কৃত্যা

    Prosenjit Bose লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ২৭ মার্চ ২০১৮ | ২২৫৩ বার পঠিত
  • কৃত্যা : প্রথম পর্ব
    প্রসেনজিৎ বসু

    যুধিষ্ঠির ক্লেশকম্পিত কণ্ঠে বললেন, "যিনি আকুঞ্চিত নীলকুন্তলা, মল্লিকামুখী, পদ্মনেত্রী ও পদ্মগন্ধা, যিনি মেষপালিকার ন্যায় শেষে নিদ্রিতা ও অগ্রে জাগ্রতা, সেই শ্রীলক্ষণা দ্রৌপদীকে পণ রাখলাম।"

    দ্যূতসভা চাঞ্চল্যবিক্ষুব্ধ হল। এ এক অভিনব ঘটনা বটে ! ইতোপূর্বে পতিকর্তৃক পত্নীপীড়ন, পত্নীদান, পত্নীপরিত্যাগ, পত্নীহত্যা ইত্যাদি বহুবিধ কর্ণরোচক সংবাদ প্রাপ্ত হওয়া গেছে। কিন্তু পতিকর্তৃক পত্নীকে দ্যূতের পণরূপে বিঘোষণা -- এটি প্রথম ! প্রকাশ্যে সকলেই উদ্বেগের নাতিসূক্ষ্ম অভিনয়টুকু প্রদর্শন করলেন। মনে-মনে চাইতে লাগলেন, সুবলনন্দন শকুনির জিৎ হোক। নতুবা এই রঙ্গের পরবর্তী অধ্যায় অদর্শিত রয়ে যায়। পাণ্ডব-কৌরবের জয় এখন অতি তুচ্ছ বিষয়। প্রকৃত আকর্ষণ -- কুরুকুলবধূ দ্রৌপদীর পরিণতি।হস্তিনারাজ ধৃতরাষ্ট্র তো অনিয়ন্ত্রিত উত্তেজনাবশে শকুনির অক্ষবিক্ষেপের আগেই বলে ফেললেন, "হল ? হল ? জয় হল কি ?" বস্তুত এ কৌতূহল একা কুরুপতির নয়।

    পাণ্ডবগণ ব্যতিরেকে উপস্থিত অন্য সকলের মনোগত বাসনার প্রতিধ্বনিস্বরূপ শকুনি তার পিতৃপঞ্জরনির্মিত অক্ষগুটিকাদুটি দুইহাতে উপরে তুলে ঈষৎ মর্দন করলেন এবং সোচ্চারে বললেন, "এই জিতলাম"। অক্ষ নিক্ষিপ্ত হল। দেখা গেল, শকুনি জিতেছেন।

    জনতা কিঞ্চিৎ বিহ্বল হয়ে পড়ল। এমত অবস্থায় কীপ্রকার প্রতিক্রিয়া সঙ্গত, তার কোনও পূর্ব অভিজ্ঞতা না থাকায়, সভাস্থল নীরব। সকলেরই দৃষ্টি হস্তিনার যুবরাজের দিকে নিবদ্ধ। দুর্যোধন সকলের দৃষ্টিতে খোদিত উত্তেজনার গুপ্তলিপির পাঠোদ্ধার করতে পারলেন। হৃষ্ট হলেন। তারপর সভাসমুচিত উচ্চকণ্ঠে আদেশ করলেন, "অনুজ দুঃশাসন ! শীঘ্র অন্তঃপুরে যাও। নবনিযুক্তা কিঙ্করী দ্রৌপদীর যে কেশকলাপ রাজসূয় যজ্ঞের অবভৃথস্নানের মন্ত্রপুটিত জলে সিক্ত ও আকর্ষণীয় হয়েছিল, তা সজোরে আকর্ষণপূর্বক তাকে এই সভায় আনয়ন করো। আমার ও তার রসালাপের প্রথম পর্বটি ইন্দ্রপ্রস্থের রাজসভায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল। আজ দ্বিতীয় পর্বের সু-অবসর সমুপস্থিত। শীঘ্র দুঃশাসন। ধৈর্য আমার ধর্মবিরুদ্ধ, তুমি জানো।"

    ভীম সরোষে গর্জন করে উঠলেন, "দুর্যোধন ! এই কুবৃত্তি ত্যাগ করো। নিবৃত্ত করো দুঃশাসনকে। যা একান্তই গোপ্য, বাধ্যত তাও প্রকাশ করছি, শোনো। পাঞ্চালী বর্তমানে ঋতুমতী এবং সেই কারণেই একবসনা। কোনওভাবেই তাকে পুরুষপরিবৃত সভায় উপস্থিত করা চলে না। সংযত হও, পাপচেতা !"

    "একবসনা" ! শব্দটি দুর্যোধনের নেত্রে একটি বক্রদৃষ্টির এবং দুঃশাসনের অধরে একটি বক্র হাস্যের সঞ্চার করল। মুহূর্তমাত্র কালক্ষেপ না-করে দুঃশাসন অন্তঃপুরের উদ্দেশে প্রস্থান করলেন। ভীমের কথার এর থেকে উপযুক্ত প্রত্যুত্তর আর কীই-বা হতে পারে !

    প্রতীক্ষা... আর কয়েক মুহূর্তের প্রতীক্ষা। রুদ্ধশ্বাস উৎকণ্ঠা নিয়ে সকলের প্রতীক্ষা। তারপরেই এই কুরুসভায় সর্বকালের সেরা রঙ্গটি মঞ্চস্থ হবে। রজঃস্বলা রাজবধূ তথা রাজ্ঞীকে একবস্ত্রে বলপূর্বক ধরে আনা হচ্ছে প্রকাশ্য সভামণ্ডপে, এই মানসদৃশ্যটি এক নিষিদ্ধ আনন্দের সঞ্চার করছিল সভ্যগণের হৃদয়ে। পঞ্চস্বামীর যৌথপত্নী পাঞ্চালী এমনিতেই বিশেষত সকলের কৌতূহলের কেন্দ্রবিন্দু। তদুপরি, তাঁর রূপের খ্যাতি দিগন্তস্পর্শী। ফলত, আজকের দিনটি এক অভাবিত প্রাপ্তিযোগের সম্ভার নিয়ে সমুপস্থিত।

    ধিক ! ধিক আমার জন্মান্ধতাকে ! কেবল আজকের দিনটির জন্য চক্ষুষ্মান হতাম -- তাহলে শতজন্মব্যাপী জন্মান্ধতার অভিশাপও সহর্ষে স্বীকার করে নিতাম। হে সত্যবতীসুত দ্বৈপায়ন ! কেবল আজকের দিনটির জন্য আমায় নেত্রকে দর্শনোপযোগী করলেন না কেন প্রভু !" সাক্ষেপে করতল নিষ্পেষণ করতে-করতে ধৃতরাষ্ট্র ভাবছিলেন।

    গঙ্গাপুত্র ভীষ্ম বরং কিঞ্চিৎ অন্যমনস্ক হয়ে পড়েছিলেন। একটি বিশেষ দিনের স্মৃতি আচমকাই তাঁর মনে পড়ছিল। লোকপাবনী মাতা গঙ্গার সঙ্গে তাঁর অন্তিম সাক্ষাৎকার। স্বভাবপ্রফুল্লা দেবী জাহ্নবী সেদিন কেন কে জানে সুগম্ভীর শান্তসলিলা ছিলেন। ভীষ্মকে বলছিলেন, " এ এক অকথ্য কথন, পুত্র। এর থেকে বেশি সংকেত দেব না। দেবী হয়ে মানবের কাছে ভবিষ্যপ্রকাশ বিধিবিরুদ্ধ। সামান্য মানব তুমি নও বলেই, অষ্টম বসু এবং দেবীপুত্র বলেই এটুকু শোনার অধিকার তোমার আছে। কিন্তু এইটুকুই। শোনো। কুরুবংশের নিয়তি যেদিন এক পায়ে হেঁটে আসবে, সেদিন তুমি পিতৃপ্রদত্ত বর প্রয়োগ করে স্বেচ্ছামৃত্যু কামনা কোরো। না করলে তুমি জীবিত থাকবে ঠিকই, কিন্তু নরকবাসের চেয়েও মর্মন্তুদ পরিণতি নিয়ে। স্মরণ রেখো। এক পা...।"

    ভীষ্ম সেদিন বোঝেননি। নিয়তির এক পা ? সর্বত্রগামিনী নিয়তি কীকরে খঞ্জ হতে পারে ? কী এর তাৎপর্য ? আজও বুঝছেন না। কিন্তু অজ্ঞাত কোনও কারণে কথাটি মনে পড়েছে তাঁর। আজই। এক্ষুনি।

    ভীষ্ম দ্রোণের দিকে মুখ তুলে তাকালেন। আনতমুখ দ্রোণের মস্তক ঈষৎ আন্দোলিত হচ্ছিল, যা চিত্তদ্বন্দ্বের দ্যোতক। ভীষ্ম জানতে পারলেন না, দ্রোণও তাঁরই মতো ফিরে গেছেন অতীতে, যে অতীত আরও দূরবর্তী। দ্রোণের আদেশে পাণ্ডব-কৌরবদের দ্বারা পাঞ্চালরাজ দ্রুপদকে পরাজিত ও বদ্ধ করার প্রায় এক বৎসর পরের একদিন। দ্রোণ খবর পেলেন, অপমানিত লাঞ্ছিত দ্রুপদ নাকি দ্রোণ তথা কুরুবংশকে নিপাত করার জন্য কোনও একটি আভিচারিক পদ্ধতি অবলম্বন করেছেন। এই কাজে তিনি প্রথমে গিয়েছিলেন মহর্ষি যাজের কাছে। যাজ সামবেদমার্গী। একাজে সম্মত হননি। তিনিই দ্রুপদকে পাঠিয়েছিলেন তাঁর ভাই উপযাজের কাছে। উপযাজ অথর্বসিদ্ধ। আথর্বণ বিদ্যায় এ-জাতীয় অভিচার সম্ভব। শেষত মহর্ষি উপযাজই নাকি এক নিগূঢ় প্রক্রিয়ায় কৃত্যাপ্রকটন হোমের দ্বারা এক কৃত্যাকে নির্মাণ করেছেন। সে নারী অলোকসামান্যা রূপবতী। মূর্তিমতী পঞ্চশর। অসাধ্যসাধনসক্ষমা। সে নারী যুধিষ্ঠিরের ভাষায় আকুঞ্চিত নীলকুন্তলা, কারণ মহাতামসী। মল্লিকামুখী কারণ সম্মোহিনী। পদ্মনেত্রী কারণ দিব্যদৃষ্টিসম্পন্না। পদ্মগন্ধা কারণ বিবশকারিণী। পাণ্ডবগণ এসব কিছুই জানেন না। কিন্তু দ্রোণ জানেন। জেনেও একথা তিনি কাউকে জানাননি যে, কৃষ্ণা দ্রৌপদী আসলে কৃত্যা দ্রৌপদী। কুরুবৃক্ষ নির্মূলীকরণের শাণিত কুঠার।

    এমনকি তাঁর যে স্বভাবটিকে পাণ্ডবগণ মনে করেছেন গৃহলক্ষ্মীর উপযুক্ত, অর্থাৎ মেষপালিকার ন্যায় সর্বশেষে নিদ্রিতা ও সর্বাগ্রে জাগ্রতা হওয়া, সেটিও কৃত্যারই লক্ষণ। কৃত্যা ঘুমোয় না। সারা সারারাত নিষ্পলকে জেগে থাকে। জেগে থাকে তার উদ্দেশ্যপূর্তির অপেক্ষায়। কৃত্যা মানুষ নয়। কৃত্যা হল নিষ্ঠুরতম কোনও কার্যসাধনের জন্য নির্মিত মারণক্রিয়াজাত এক মায়ামানবী। এসবই জানেন দ্রোণ। কিন্তু তাও তাঁকে মৌন থাকতে হয়। কৃত্যা অপ্রতিরোধ্য। অমোঘ। অজেয়। ব্রাহ্মণের মান্ত্রিক শক্তি ও ক্ষত্রিয়ের সামরিক শক্তি -- উভয়েই কৃত্যার কাছে তৃণবৎ নগণ্য ও নিষ্ফল।

    আথর্বণ পদ্ধতিতে কোনও কৃত্যা নির্মিত হলে মৃত্যুর জন্য নিঃশব্দ প্রতীক্ষাই একমাত্র করণীয়। সেই কাজই দ্রোণ এতকাল করে এসেছেন। তিলার্ধ পরিমাণে বাধাপ্রাপ্ত হলেই কৃত্যা তৎক্ষণাৎ তার কার্য সমাপ্ত করে। তাই যতক্ষণ না তাকে বিব্রত করা হচ্ছে, ততক্ষণই আয়ুর মেয়াদ। কিন্তু কৌরবরা আজ সেটাই...

    "মহারাজ ! রক্ষা মহারাজ ! রক্ষা !" প্রতিহারীর তীব্র আর্ত চিৎকারে নিস্তব্ধ সভাকক্ষ চমকিত হয়ে উঠল। ঘর্মার্দ্র মুখে ছুটে এসেছে প্রতিহারী। "রক্ষা মহারাজ ! ওঁকে কেশাকর্ষণ করে টেনে আনা হচ্ছে ! অসহায়ের মতো আর্তনাদ করছেন উনি ! রক্ষা..." বলতে-বলতেই মূর্ছিত হয়ে ধরাশায়ী হয় প্রতিহারী।"

    অকস্মাৎ চতুষ্পার্শে তীব্র রবে শৃগাল ও গৃধ্রকুল ডেকে ওঠে। বিনা ঝটিকায় বৃক্ষশাখাসমূহ আন্দোলিত হতে থাকে তুমুল বেগে। পশুশক্তি, পক্ষীশক্তি ও বৃক্ষশক্তির একত্র প্রতিকূলতা মহাবিনাশের সূচক -- এই শাস্ত্রবাক্য স্মরণ করে ভীষ্মের আশংকা ঘনীভূত হয়। সভামণ্ডপের দ্বারপ্রান্তে পদশব্দ শোনা যায়।

    (ক্রমশ)
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ২৭ মার্চ ২০১৮ | ২২৫৩ বার পঠিত
  • আরও পড়ুন
    সতী - Prosenjit Bose
    আরও পড়ুন
    সতী - Prosenjit Bose
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • রিভু | ***:*** | ২৭ মার্চ ২০১৮ ০৭:০০64137
  • আমার পুরোটাই পড়া হয়ে গেছে ফেবুতে। তবু বলে গেলাম ভাল্লেগেছে খুব। আমিই সাজেস্ট করেছিলাম লেখাটা এখানে দিতে। বাকিরাও পড়ুক ।
  • aranya | ***:*** | ২৮ মার্চ ২০১৮ ০৬:৫৫64139
  • দূর্দান্ত
  • | ***:*** | ২৮ মার্চ ২০১৮ ১১:৫৪64138
  • আরিব্বাস! ইন্টারেস্টিং। শীগগির লিখুন পরেরটা।
  • রিভু | ***:*** | ২৯ মার্চ ২০১৮ ০৭:১৬64140
  • আরে পরের পর্ব গুলো দিন! আগের লেখাটাও কেমন অর্ধেক গিয়ে পড়ে আছে :(
  • রিভু | ***:*** | ২৯ মার্চ ২০১৮ ০৭:১৭64141
  • আগের লেখা মানে বেশ্যাদ্বার
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যুদ্ধ চেয়ে প্রতিক্রিয়া দিন