এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • santosh banerjee | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ২০:৪২102871
  • আমার এক বন্ধু আমাকে যখন জিজ্ঞাসা করে বা করবে ।.."""ভোট কাকে দেবে ???"""" আমি বলেছি এবং বলবো """বিজেপি কে নয় """"!!!এবার প্রশ্ন হলো কাকে তাহলে ভোট দেব ???ব্যক্তিগত মত হলো ( প্রকাশ করা উচিত বলে মনে করছি ) ।...বাম পন্থী পার্টি কে ।..সেটা সিপিম বা সিপিআই বা সিপি(এম এল ) যে হোক না কেন !!!আমার কাছে প্রধান শত্রু হলো বিজেপি আর তৃণমূল ।..দুটোই !! ব্যাস !!!

  • Du | 47.184.***.*** | ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ০৬:৪০102877
  • বিজেপি যে দশ বছরে এত বড় বিপদ হয়ে উঠেছে তার একটা বড় কারণ রাজ্যে রাজ্যে আদর্শহীন দুর্নীতিপরায়ণ আ`ঞ্চলিক দলগুলির রমরমা যাদের দেশের সাধারণ স্বার্থ নিয়ে কোন মাথাব্যথা নেই অথবা টিকি বা`ন্ধা ইডির কাছে  তারা একের পার এক আসা`মবিধানিক আইন ,অমানবিক বিল গুলো রাজ্যসভায় পাশ হতে দিচ্ছে বিজেপি সংখ্যালঘু  হাওয়া সত্ত্বেও , কোন অন্যায়ের বিরুদ্ধে কোন মোমেনটাম তারা বৃদ্ধি করে না। তাছাড়া ব্যক্তি এমেলে এমপিদের কেনাবেচা তো আছেই .

  • PT | 203.***.*** | ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ১৩:২৭102886
  • "নো ভোট টু বিজেপি"
    মনে করুন কেউ বিজেপিকে দিলনা। তাহলে ৯০+% ভোট তিনোকে দিতে হয়। সেটা কোনকালেই হয়না। অতএব ৪৫% যদি তিনোরা পায় তাহলে ৫৫% ভোট পাবে কং+বাম। সেটা বিজেপি ও বিশেষতঃ তিনোদের পক্ষে বেজায় ক্ষতিকারক। তিনোরাই আপ্রাণ চেষ্টা করবে বিজেপিকে ভোট পাইয়ে দেওয়ার। দরকার হলে RSS-এর নির্দেশে বিজেপি তিনোকে ক্ষমতায় রাখবে বামেদের আটকানোর জন্য। কেননা, "নাগপুরের ইচ্ছাফুল, পচ্চিমবঙ্গে তিনোমুল"!!

    অতএব শুধুমাত্র "নো ভোট টু বিজেপি" বাক্যটি একটি নির্বোধ স্লোগান মাত্র। এমনকি "নোটায় ভোট" দেওয়ার চাইতেও নির্বোধতর স্লোগান.

  • Ranjan Roy | ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ২৩:৪৮102953
  • পিটি,


     বুঝলাম না। এভাবে যদি ৫৫% কং+ বাম পায় তাহলে ওরা সরকার গড়বে। তাতে ক্ষতি কী? বিজেপির অশ্বমেধের ঘোড়া তো থামবে, যেটা এই শ্লোগানটার উপপাদ্য। তাহলে নির্বোধ স্লোগান কী করে? 


    আর কার নির্দেশে ২০১৯শে সিপিএমের সমর্থকের ভোট বিজেপিতে চলে গেল? তিনোর তো কমেনি, কিন্তু বিজেপির ততটাই বেড়েছে যতটা সিপিএমের কমেছে।


     আপনার যুক্তিতে সিপিএমের একা চলা উচিত কারণ যে কংরেসের হাত ধরেছেন সেই রাহুলের কংগ্রেসের গুজরাতে গোয়ায় প্রায় সবকটা বিধায়ক, মধ্য প্রদেশে এবং কর্ণাটকে ১৭ জন করে বিধায়ক বিজেপিতে গিয়ে নির্বাচিত সরকার ফেলে দিল। এখানেও যে হবেনা তার গ্যারান্টি? ইউপিতে রীতা বহুগুণা, পন্ডিচেরিতে ইদানীং ৪ জন বিজেপিতে গেছেন। যে দলের এমন ট্র্যাক রেকর্ড--!

  • PT | 203.***.*** | ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ০০:৪৫102954
  • RR
    ঠিকই ধরেছেন। তাই এই জাতীয় "প্রাণ চায় চক্ষু না চায়" জাতীয় স্লোগান অর্থহীন। এ সবই পাঁচিলে বসে থাকার ব্যবস্থা। আর কে না জানে বিজেপি এবারে হঠাৎ ১০%-এর নীচে নেমে যাবেনা। তাই স্লোগান দিতে হলে পোষ্কার করে বলাই ভাল যে ভোট হয় তিনো নয় বাম-্কং কে দিন।

    "কার নির্দেশে ২০১৯শে সিপিএমের সমর্থকের ভোট বিজেপিতে চলে গেল?"
    ভোটার কারো পিতৃদেবের হয় বলে আমার জানা নেই।দলে দলে নেতা-অভিনেতারা যদি বিজেপিতে যায় তো সাধরণ ভোটারের আর দোষ কি? কারো নির্দেশে এসব হচ্ছে কিনা সে সব পন্ডিতেরা জানে-আমাকে কেউ খপর করেনিকো।

    কিন্তু পবতে চোখের সামনে এত্তোগুলো তিনো নেতা বিজেপিতে চলে গেল। ত্রিপুরাতে গোটা তিনোটাই উড়ে গিয়ে বিজেপিতে জুড়ে বসল। সেসব বাদ দিয়ে আপনি হঠাৎ কংগ্রেসকে নিয়ে উদ্বিগ্ন হলেন কেন?

  • S | 195.206.***.*** | ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ০২:১৮102955
  • আবাপের সমীক্ষাটা মন্দ নয়। ৪৫% বলছে তিনোদের সরকার ভালো। ১৭% বলছে আগের বাম সরকার ভালো। ৩২% বলছে কোনও সরকারি ভালো নয়। সংখ্যাগুলো যতটা মনে পড়ছে। এই ৩২% হল বিজেপির ভোটার। এই সংখ্যাটা অনেকদিন ধরেই বাড়ছিলো। এখন ভালো কনসলিডেট করেছে। এর জন্য অনেক গুলো ফ্যাক্টর দায়ী। আচ্ছে দিনের স্বপ্ন, দিদির পলিসি পলিটিক্স, তিনোদের গুন্ডাগিরি, বামেদের অকর্মণ্যতা এবং অপদার্থতা, ন্যাশনাল পলিটিক্স, দেশভক্তি, রাম মন্দির, মুকুল এবং তার উপযুক্ত চেলারা সবাই বিজেপিকে এই জায়্গায় নিয়ে গেছে। আর তিনোদের ভোটের একটা বড় অংশ এখন মাইনরিটি, যেটা একসময় মুলতঃ বামেদের সঙ্গে ছিল। সেটাও ক্রমে তিনোতে চলে গেছে। আবার শহরের ভোট যেটা একসময় কঙ্গের সঙ্গে ছিল, সেটা বেশ কিছুটা বুদ্ধবাবুর সঙ্গে এসেছিল। এখন সেটা বিজেপি মুখী। পুরোনো বাম এবং কঙ্গ ভোটাররা এখন অনেকেই নেই, থাকলেও বুথে কমই যান। অন্যদিকে নতুন ভোটাররা সবই বিজেপিতে। গ্রামের যে ভোটটা একসময় বামেদের সঙ্গে ছিল, সেটারও একাংশ তিনো হয়ে এখন বিজেপিতে গেছে, আরেকাংশ বাম থেকে ডাইরেক্ট বিজেপিতে গেছে। কারণ সেখানে লোকজন লোকাল বাম নেতাদের তিনোতে যেতে দেখেছে, পরে তিনো নেতাদের বিজেপিতে যেতে দেখেছে। ফলে সব ঘেঁটে গেছে।

    অতএব এই ওয়ান টু ওয়ান ভোট ট্রান্সফারের গল্পটা বড্ড লিনিয়ার। ঐভাবে পবে কেন কোথাও ভোট হয়না, বিশেষত যেখানে দুইয়ের বেশি পার্টি রয়েছে। যদিও মোটাদাগের মিডিয়াদের সেই গল্প লিখতে এবং স্টুডিও গরম করতে সুবিধা হয়।

  • PT | 203.***.*** | ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ১০:০৮103004
  • "নো ভোট টু বিজেপি"-র মানে কারো কারো কাছে এমনটাও হতে পারেঃ
    "Hossain said, “No one can go to vote except the Trinamool people. Those who do not want to vote for Trinamool will be sleeping at home. The central forces will guard the booths, our boys will play on the field.”"
    https://www.opindia.com/2021/02/trinamool-congress-modassar-hossain-west-bengal-assembly-elections/

  • Ranjan Roy | ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ১১:২৬103005
  • পিটি


    গুলিয়ে ফেলেছেন। 


    1.  


    2019শে বামেদের ভোট রামে গেল, তখন তিনোর ভোট কমেনি এবং দলে দলে নেতা অভিনেতা বিজেপিতে যায়নি। তাহলে নেতা অভিনেতার পেছন পেছন বাম সমর্থক ভোটার বিজেপিকে ভোট দিয়েছিলেন এটা দাঁড়ায় না।


    2


    একদিকে বলছেন ভোট কারো বাপের নয়। অথচ আগের দিন লিখলেন-- "আর এস এসের নির্দেশে বিজেপি তিনোদের ক্ষমতায় রাখবে। কোনটা ঠিক?

  • PT | 203.***.*** | ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ১১:৫৩103007
  • কিচ্ছু গোলায়নি। দুটো-ই ঠিক।
    RSS তিনোকে ক্ষমতায় রেখে তাদের বামবিরোধীতার তত্ব execute করাতে চায়। ভোটারের মস্তিষ্ক প্রক্ষালণ তার পরের ধাপ। ২০২১ এর লড়াইটা বিজেপির ক্ষমতা দখলের। না পারলে পরবর্তী কালে ঐ স্ট্রাটেজি নেবে। তবে কতদিন ভোটারকে বাগে রাখতে পারবে সে অন্য প্রশ্ন।

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লড়াকু মতামত দিন