ও গদ্যকবিতার প্রশ্নটা? হাসবেন না, আমি বলে না দিলে অনেক সময় কবিতা থেকে গদ্য তফাত করতে পারি না। এই যে কবিতার আলাদা টই হয়েছে, তাতে যে আমার কতো সুবিধে হয়েছে বলার নয়!
Kartuj | ২০ মে ২০১০ ২১:২৫ | 59.93.208.202
কো-থায়, সেই সকাল থেকে পড়ে আছে। এবার তো তলায় চলে যাবে। আর খুঁজে পাওয়া দায় হবে। তুমি দেখে এলে নাকি?
Abhyu | ২০ মে ২০১০ ২১:২৪ | 131.193.178.22
আমার দাদার নাম ছন্দোময়। তবে কি না ছন্দ নিয়ে আমার ফান্ডা O ঃ( তবে করে ফেলুন প্রশ্নটা, টইতে, কেউ না কেউ উত্তর দিয়ে দেবে
Kartuj | ২০ মে ২০১০ ২১:২৩ | 59.93.208.202
অভ্যু একটা পোস্নো আছে ছন্দ নিয়ে, কেউ উত্তর দিচ্ছে না। করবো না ছন্দের টইতে গিয়ে টুক করে উত্তরটা একটু দিয়ে দেবে?
Tim | ২০ মে ২০১০ ২১:২০ | 198.82.19.100
দাদাদের সাথে কখনো সম্মুখসমরে যেতে নাই। পেছন থেকে বা ঘুমের মধ্যে কায়দা করে জিততে হয়। ঃ)
বাখারির কথাটা বলতে যাচ্ছিলাম। মোক্ষম জিনিস। ঠাকুমা প্রায়ই চেঁচাতো ফুলগাছের বেড়াগুলোর জন্য। ঃ)
Abhyu | ২০ মে ২০১০ ২১:২০ | 131.193.178.22
হাতে চঁছ ফুটে যেত যে ঃ(
Abhyu | ২০ মে ২০১০ ২১:১৮ | 131.193.178.22
লড়াইয়ের সময় অন্য লোকে যদি হাত দিয়ে তোমার অস্ত্র পটাশ করে দ্যায় তবে তার চেয়ে অকমান আর কিছুতে হয় না ! বয়সে বড়ো দাদা থাকলে এই সব প্রোটেকশান নেওয়া খুব জরুরী।
Tim | ২০ মে ২০১০ ২১:১৮ | 198.82.19.100
আমাদের কিনা সীমিত রিসোর্স ছিলো, তাই অত বিলাসিতা কত্তে পারিনি। হাতের কাছে যা পেয়েছি তাই দিয়েই কাজ চালাতে হয়েছে।
Kartuj | ২০ মে ২০১০ ২১:১৮ | 59.93.208.202
অভ্যু একটা বোকা বোকা পোস্নো করবো ছন্দ নিয়ে, উত্তর দেবে?
Bratin | ২০ মে ২০১০ ২১:১৭ | 117.194.100.245
ধনুক বানানোর বেস্ট জিনিশ হল বাঁশের বাঁখারি। আমি অনেক বার বানিয়েছি।
Abhyu | ২০ মে ২০১০ ২১:১৬ | 131.193.178.22
নারকেল কাঠির ধনুক? দূর! ভালো মোটা পেয়ারা ডালের ধনুক না হলে লড়াইই হয় না। আর কঞ্চি ছাড়া তলোয়ার দাঁড়াবে কেং করে?
Tim | ২০ মে ২০১০ ২১:১৪ | 198.82.19.100
আর একরকম তলোয়ারও হয়, লিকলিকে তলোয়ার। ফেন্সিং এর মত লড়াই হয় তাতে।
a x | ২০ মে ২০১০ ২১:১৩ | 143.111.22.23
আমিও তো নারকেল কাঠি দিয়েই তীর ও ধনুক দুইই বানাতাম। আর ফুলঝাড়ুর পেছনটাতে সূঁচ ঢুকিয়ে বাও ল্যাবের নিডল্।
Tim | ২০ মে ২০১০ ২১:১১ | 198.82.19.100
অভ্যুটা কিস্যু জানেনা। সবকিছুরই লেভেল আছে। দু বছর বয়সে পাটকাঠির তীর নেয়না। আরেকটু বড়ো হলে নিতে হয় সেসব। টিপ পরীক্ষায় পাশ করে করে।
Abhyu | ২০ মে ২০১০ ২১:০৯ | 131.193.178.22
অক্ষদা, টইতে লেখো। ঃ)
a x | ২০ মে ২০১০ ২১:০৯ | 143.111.22.23
হ্যাঁ এরকমই ছিল তো সব- উমাদাজেঠু, অমরদাজেঠু, বড়দিপিসি। তবে তেনারা সব গত হয়েছেন। রাসমণি কেউ আর বলেনা। আমারও অনেকদিন বাদে মনে পড়ল নামটা।
উনি কি বাবার সম্বোধন অনুযায়ী উমা-দা, আর তারপরে নিজের হিসেবমতো জেঠু?
a x | ২০ মে ২০১০ ২১:০৬ | 143.111.22.23
ঠাওর কর তাইলে। একটা নারকেল গাছ পুঁতি আগে, অভ্যু।
Tim | ২০ মে ২০১০ ২১:০৬ | 198.82.19.100
ঃ-)))
a x | ২০ মে ২০১০ ২১:০৫ | 143.111.22.23
আমি তখন খুব ছোট। বছর দুই বয়সও না। ছোটবেলা তে আমার মুখে খৈ একটু বেশি ফুটত। তখনই তরতর করে কথা বলতাম এবং খুব সচেতন টাইপ মহিলা ছিলাম।
বাবা চেম্বারে, উমাদা জেঠু বাবার সাথে কথা বলে ভেতর বাড়িতে ঢুকে দেখে আমি বসার ঘরে হিসি করে ফেলেছি, এবং কেউ বোঝার আগে, ইজের খুলে সেটা দিয়েই হিসিটা মুচ্ছি। তাই দেখে উমাদা জেঠু বলল, "এই তো পাওয়া গেছে, রাসমণি (যে ওনাদের নার্সিং হোমে কাজ করত)কে এবার ছাড়িয়ে দেব, একটা লাল বালতি, একটা লাল ঝাড়ন দেব আর একশো টাকা মাইনে দেব।" আমি নাকি প্রবল উৎসাহিত হয়ে তারপরে বহু দিন "উমাদা জেঠু আমাকে একশোওওওও টাকা মাইনে দেবে" এই বলে নেচে বেড়াতাম। তখন থেকেই আমার মধ্যে অন্ত্রেপ্রনিউর স্কিল প্রষ্ফুটিত হচ্ছিল তো।
তবে সেই থেকে এই বুড়ো বয়স অবধি উমাদা জেঠু আমাকে রাসমণি বলেই ডাকত।
Tim | ২০ মে ২০১০ ২১:০৩ | 198.82.19.100
হ্যাঁ হ্যাঁ আম্মো পারি ঐ ঝাঁটা বানাতে। ঐ কাঠিগুলো দিয়ে আমরা তীরও বানাতাম।
Samik | ২০ মে ২০১০ ২১:০৩ | 121.242.177.19
লড়াইটা হচ্ছে ভোলা-গুন্ডার দল ভার্সেস শামশের খানের দলের মধ্যে। এদল ম্যাও ম্যাও, ও-দল হাঁউ মাউ খাঁউ। এরা দুটো নাকি একটা রাজ্য চালানো, আরেকটা নাকি রাজ্য চালানোর স্বপ্ন দেখা রাজনৈতিক দল।
বাত্তো মহাশ্বেতা জয় শুভার কম্বিনেশনটা দিন-কে-দিন অসহ্য হয়ে আসছে। এন্টারটেনমেন্টেরও একটা লিমিট থাকে মাইরি!
পুর ভোটের প্রচার জমে উঠেছে, রোজ তারানন্দ, ২৪ ঘন্টাতে নেতাদের মুখ দেখা যাচ্ছে।
এই মার্কেটে আমার অবসার্ভেশন হল সিপিয়েম তাদের টপ ব্রাসকে প্রচারে নামিয়েছে, অন্তত টিভিতে। উদাঃ মানব মুখাজ্জি, শমীক (এর পদবিটা কি? বেজায় ভালো বলেন), সেলিম এমংকি বুদ্ধবাবু পর্যন্ত। সে তুলনায় তিনোমুলের হয়ে আসছে ব্রাত্য, শুভা, সমীর আইচ এরা। এরা নির্বেদ রায়, মানববাবুদের মত পোড়খাওয়া নেতার কাছে নিতান্ত সফট টার্গেট হয়ে যাতা এন্টার্টেইনমেন্ট দিচ্ছেন।
তো, এটা মোটামুটি বোঝা যাচ্ছে যে এটা তিনোমুলের সুচিন্তিত গেম প্ল্যান। এখন আমার প্রশ্ন হল, এতে কি মনে হচ্ছে? তিনোমুলের কি গ্রহণযোগ্য নেতার অভাব? নাকি বামনেতারা এই পুরভোটকে প্রয়োজনের বেশী গুরুত্ব দিচ্ছেন?
Du | ২০ মে ২০১০ ২০:৫৫ | 65.124.26.7
কত যুগের ওপার থেকে নামটা মনে পড়লো, ফুলপাতিয়া। মুখটাও স্পষ্ট, উস্কোখুস্কো চুল, চোখ আঁধবোজা। পরে যখন ওর ছেলেরা মিউনিসিপ্যালটিতে কাজ নিলো, মাঝেমাঝে এসে দিমার সঙ্গে সুখদুঃখের গল্প করে যেতো। আগেকার এই জিনিসটা আশ্চর্য্যও লাগে, এই দিম্মা কত যে ক্যাঁচক্যান্চ করতো সমস্ত কাজ করার লোকেদের সাথে, তবু ওরা কাজ না করলেও আসতো, গল্প করতো, কিন্তু তার পর আমাদের সাথে তাঁদের আর যোগাযোগ কিছুই নেই।
খুপরি বাথরুম। দুবার ঝাঁটা মারলেই মেঝে সাফ হয়ে যায়। বাকি কমোড বেসিন ইত্যাদির জন্যে তো হার্পিক আছেই। আমি তখন একা। কাজের লোক একদিন বলল, যেচেই, ভাইসাব, বাথরুম সাফ কর দুঁ? আমি দেখলাম, ল্যাদ খাবার এই মোক্ষম সুযোগ, কত আর নেবে এর জন্য, দশ টাকা পনেরো টাকা দিলেই হবে।
ঝাঁটাটা হাতে নিয়ে মেঝেতে থেকানোর মুহূর্তে জিজ্ঞেস করল, কিতনা দোগে? আমি বল্লাম, বোলো, কিতনা দেনা হ্যায়?
একটুও না-ভেবে সে বলল, এক এক বাথরুম কা শও রুপেয়া।
ল্যাদ খাওয়া উঠল মাথায়, লাফিয়ে নামলাম সোফা থেকে, তুমি ঝাড়ু রাখো হাত থেকে, তোমাকে কিচ্ছু করতে হবে না। যেমন বাসন মাজছো ঘর ঝাঁট দিচ্ছো, সেটুকুই করো। বাথরুমে তোমাকে হাত লাগাতে হবে না।
এই হল দিল্লি।
Abhyu | ২০ মে ২০১০ ২০:৪৯ | 131.193.178.22
ঐ ঝাঁটা আমি বানাতে পারি, স্টার্টিং ফ্রম দ্য নারকেল পাতা। মেটিরিয়াল দিলে এখনো বানিয়ে দেবো, পয়সা লাগবে না।
nyara | ২০ মে ২০১০ ২০:৪৭ | 122.166.160.225
আমাদের বাড়িতে তো বিশু গেল তিরিশ বছর ধরে জমাদারের কাজ করছে। সব কলঘর পরিষ্কার করে।
Du | ২০ মে ২০১০ ২০:৪৫ | 65.124.26.7
অরিজিৎ কি গাড়ি চালাচ্ছো এখনও? হাঁটু ঠিক না হওয়া পর্য্যন্ত ব্রেক দিলে হয়তো ভালো হবে।
a x | ২০ মে ২০১০ ২০:৪৫ | 143.111.22.23
আর এরা যে ঝাঁটাটা বানাতেন, আমি স্কুলে যাবার সময় দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখতাম। ওখানে বিশাল চওড়া ফুটপাথ ছিল, ঝাঁটার কাঠি গুলো একটা একটা করে ট্রিম করা হত, তারপর অনেকগুলো একসাথে নিয়ে কষে বাঁধা হল নারকেল দড়ি দিয়ে। তার ওপরে বসল সরু তার। এবার একটা কাঠের গোঁজ ঐ বাঁধাটার পেছন দিয়ে ঢোকানো হল, ঢোকার জায়গা নেই, তখন ঝাঁটাটা তুলে তুলে আছাড় মেরে গোঁজের দিকটা ঠুকে ঠুকে ঢোকানো হল। ঝাঁটাটার লম্বা দিকটা আস্তে আস্তে ফুলের মত ছড়িয়ে গেল।
এই ঝাঁটার প্রতি আবার আমার মার খুব লোভ ছিল, বেশি পয়সা দিয়ে ওদের থেকে কিনত, বিছানা ঝাড়া, রান্নাঘর পরিষ্কার করা এসবের জন্য।
না না, বাড়ির বাথরুম কোলকাতাতে তো করে জমাদার এসে। আমাদের বাড়িতেও করতেন, রামকিশন্, তাঁর আবার মাঝে মাঝে ফিট্ হত, তখন দাঁতের মধ্যে চামচ ঢোকানো হত। তারপর যতীন করতেন, তারপরে যতীনের ছেলে বছর ১৫ আগে অবধি। এখন মা করে। কিন্তু অন্য অনেক বাড়িতেই এখনও করে।
aka | ২০ মে ২০১০ ২০:৩৬ | 168.26.215.13
আগে যখন খাটা পায়খানা ছিল তখন সেটা জমাদাররা পরিষ্কার করত। এখন তো বাড়ির লোকজনকেই করতে দেখেছি। আমি অবিশ্যি কোনদিন করি নি, এখানে করতে হয়।
Du | ২০ মে ২০১০ ২০:২২ | 65.124.26.7
অক্ষ, আমি কি npr থেকে এসেছি? ঃ) কিন্তু সে তো বাড়ির চারদিকের নালা ইত্যাদি পরিস্কার করে, বাড়ির বাথরুম পরিস্কার করতে কোনওকালে দেখি নি।
a x | ২০ মে ২০১০ ২০:১৫ | 143.111.22.23
যারা করে তাদের "জমাদার" বলে।
বাড়িতে বাড়িতে এরা এখনও আসে অনেক জায়গাতে আর রাস্তাঘাট বা পাব্লিক টয়েলেট পরিষ্কারও করে। যদিও হিউম্যান স্ক্যাভেনজিং বেআইনী। বেশির ভাগ সময় এরা নিম্নবর্গ, দলিত।
Du | ২০ মে ২০১০ ২০:০২ | 65.124.26.7
পুরো অফ টপিক। কিন্তু সেদিন থেকে কোচ্চেন, দেশে কি বাথরুম অন্যলোকে পরিস্কার করে দেয়? করলে, কে করে?
Arijit | ২০ মে ২০১০ ১৫:২৯ | 61.95.144.122
টরেন্ট তো আপিসে হবে না। বাড়িতে দেখতে হবে।
SB | ২০ মে ২০১০ ১৫:০৬ | 114.31.249.105
টরেন্ট খুজেছ?
Arijit | ২০ মে ২০১০ ১৪:৫৭ | 61.95.144.122
বইটা তো পেলুম। এর সিডিটা কোত্থেকে পাবো?
SB | ২০ মে ২০১০ ১৪:৩৫ | 114.31.249.105
বাহ! থ্যাংক্যু! এসব ক্ষেত্রে ড্রপবক্স দিয়ে শেয়ার করা যায়।
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন