The Complete Idiot's Guide To Music Theory - এই বইটা পেয়ে গেলাম নেট-এ। আগে নাম শুনেছি।
Blank | ২০ মে ২০১০ ১২:৫৪ | 170.153.65.102
আরে ও তো নেটেই মেলে। তোর JSTOR এ মেম্বার শিপ নেই?
dipu | ২০ মে ২০১০ ১২:৪০ | 66.232.107.140
কদিন আগে যে লোকে "গ্লোবাল ওয়ার্মিং, প্রকৃত প্রস্তাবে, একটি ঢপ' বলে গুচ্ছের লেখাপত্তর দিচ্ছিলো, সেগুলো কি করে খুঁজে পাবো?
dipu | ২০ মে ২০১০ ১১:৩১ | 72.83.210.50
দেখেছো ! কদিন নেই আমি। আর লোকজন আবার সেই নেমপ্লেট লাগিয়ে গম্ভীর মুখে ভাট কচ্ছে ! ক্ষীঃ বোরিং ! ক্ষীঃ বোরিং ! ঃ(
Blank | ২০ মে ২০১০ ১১:০১ | 203.99.212.54
ঃ-)
Arijit | ২০ মে ২০১০ ১১:০০ | 61.95.144.122
হুম্ম্ম্ম্ম্ম এইটাতে যুক্তি হ্যাজ।
Blank | ২০ মে ২০১০ ১০:৫৯ | 203.99.212.54
আরে তুমি যদি ট্রেনি হয়ে একটা সিএমেম ৫ প্রোজেক্টে ঢোকো, তাহলে তুমি কি সিএমেম জিরো থাকবে নাকি !! এটা প্রসেসের definition, resource দের নয়
Arijit | ২০ মে ২০১০ ১০:৫৫ | 61.95.144.122
তাহলে আরো বলতে হয় ভারতীয় ক্ল্যাসিক্যাল ভারতীয় আইটি কোং-এর মতন গোঁজামিলে লেভেল-৫, কারণ শিখতে শুরু করেই লেভেল-৫ (অর্থাৎ গাইডলাইনের বাইরে নিজে চরে খাও) ধরানো গোঁজামিল ছাড়া সম্ভব নয়;-)
অর্থাৎ সিএমএম জিনিসটাই গোঁজামিল;-)
Blank | ২০ মে ২০১০ ১০:৫৩ | 203.99.212.54
হ্যা, আকা দা ও পিপিটি বানিয়ে তেমনি প্রমান করেছে ঃ) ওয়েস্টার্ন হলো ৩।
Blank | ২০ মে ২০১০ ১০:৪৯ | 203.99.212.54
ক্রমশ এটা সত্যি 'আমরা ওরা' র যুদ্ধ হয়ে যাবে। গৃহযুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে। আর আধুনিক বিশ্বে গৃহযুদ্ধ শেষ করে কোনো দেশ ঘুরে দাঁড়াতে পারে নি।
Arijit | ২০ মে ২০১০ ১০:৪৯ | 61.95.144.122
তাইলে বলতে হয় ভারতীয় ক্লাসিক্যাল শুরু হয় লেভেল ৫-এ, ওয়েস্টার্ন শুরু হয় লেভেল-০ দিয়ে;-)
Blank | ২০ মে ২০১০ ১০:৪৬ | 203.99.212.54
সিএমেম ক্রিয়েটিভিটি নষ্ট করবে কেনো? সিএমেম হলো, তুমি কখন ক্রিয়েটিভ তবে তার গাইডলাইন। তুমি লেভেল ৫ পৌছলে এবারে ক্রিয়েটিভ জিনিস পত্তর করবে।
pi | ২০ মে ২০১০ ১০:৩৪ | 72.83.210.50
টিম, আমি তো বরং উল্টোটা বলবো। প্রিভিলেজড জায়গায় আছি বলেই একটা এমন রাজনীতির পক্ষে কথা বলে দেওয়া যায়, তাকে এখানে বসে সাপোর্ট দেখিয়ে গেলে আমাদের গায়ে আঁচ বিশেষ পড়ে না, কিন্তু সেই রাজনীতির হঠকারিতার পরিণাম ভুগতে বাধ্য হয় আর পাঁচটা মানুষ।অবশ্য , মানুষের সেই দুর্ভোগটাও আবার রাজনীতির ই পার্ট।
আর,এই সব জায়গাগুলির কথা বন্দুকের ভাষার মাধ্যমে ছাড়া সরকারের কানে উঠলো না, তার জন্যে আমাদের নিজেদের দায় ও কি কম নেই ? এই প্রচণ্ড তীব্র অনুন্নয়ন, বঞ্চনা এইসবের কথা আমরা বোধ্হয় অনেকদিন ধরেই জানি, এনিয়ে বলার সুযোগ ও কম হয়নি। যত টা সময় স্পেস গেছে, এদের উপর মাওবাদী সন্দেহে দমন পীড়নের প্রতিবাদ করতে , তার কতটা গেছে সরাসরি উন্নয়নের দাবী দাওয়া নিয়ে ?
লালগড়ের পুলিশু অত্যাচার নিয়ে দিনের পর দিন লিখে যাওয়া হয়েছে, মিটিং মিছিল হয়েছে, তার মধ্যে কতটা সময় ব্যয়িত হয়েছে ঐ এলাকার উন্নয়নের সমস্যা নিয়ে ? আমলাশোলের ফলো আপ সংক্রান্ত প্রশ্ন করা নিয়ে।
লালগড়ে ও তো একবার শুনেছিলাম মুখ্যমন্ত্রীর কাছে পাঁচ দফা দাবি গেছে ( উন্নয়ন সংক্রান্ত একমাত্র যা কিছু দাবিদাওয়া মাওবাদীদের করতে দেখেছি)। তা কি হলো, তাই নিয়ে মাওবাদীরা প্রশ্ন তুলেছেন ?
উল্টে শুনি, ঐ এলাকার এইরকম রাজনৈতিক পরিস্থির জন্য স্কিল স্বাশ্থ্য়কেন্দ্র, একশো দিনের কাজ, যেটুকু যা হবার কথা, বা হয়, সেটুকু ও হতে পারে না। মাওবাদীদের খোঁজার নামে তল্লাশি অভিযানের বিষফোঁড়া তো আছেই। একেকটা মাওবাদী অ্যাটাকের পর যা আরো কয়েক গুণ হয়। মাওবাদী রাজনীতি সমর্থন করার সময় এই ঝামেলার আঁচ বা আঁচড়টুকু নিএজেদের গায়ে না লাগা টা একরকমের প্রিভিলেজ তো বটেই।
এগুলো মাওবাদী রাজনীতির সুফল স্বরূপ সরকারের টনক নড়িয়ে দিয়ে ভালো থাকা?
সবচে বড় সমস্যা লাগে এই ভেবে, যে,এই খারাপ থাকা, এই ক্রমশঃ খারাপ থাকাটানোটাই সেই রাজনীতির উদ্দেশ্য। রাষ্ট্রের স্বরূপ উদ্ঘাটন করিয়ে তাদের দিল্লির মসনদ দখলের বিপ্লব ত্বরান্বিত করবে বলে।
Arijit | ২০ মে ২০১০ ১০:২৩ | 61.95.144.122
আমি তথ্য দিয়ে বল্লুম যে - সিএমএম ক্রিয়েটিভিটি নষ্ট করে। এই যেমন পাশ্চাত্য ক্লাসিক্যালে পুরোটা যা লেখা আছে সেটা মেনে বাজাতে হয় - প্রসেস - কিন্তু ক্রিয়েটিভিটির সুযোগ নাই। ভারতীয় ক্লাসিক্যালে শুধু আউটলাইন দেওয়া - এবার নিজে নিজে চরে খাও - ক্রিয়েটিভিটির শিখর আর কি;-)
দেখুন, এনার্কো প্যাসিফিস্ট অবস্থান থেকে রাষ্ট্রক্ষমতা দখল ও যুদ্ধ দুটোরই বিরোধিতা করছি, কিন্তু, সেই অবস্থান থেকেও 'কিছুই পড়ে না পাতে, তাই বন্দুক নিলে হাতে'-কে সহমর্মিতা না দেখিয়ে পারা যায় না। কিন্তু ঐ বন্দুক হাতে নেওয়াটার মানে যুদ্ধ নয়, বন্দুক হাতে নেওয়াটার মানে আরেকটু ভালো থাকতে চাওয়ার একটা প্রস- আর তাই, যখন যুদ্ধের বাইরে বন্দুক হাতে নেওয়া লোকের কাছে অন্য সমাধান আসে, সেটাকে গ্রহণ না করা ভুল বলে মনে হয়। প্রিভিলেজ-এর প্রশ্ন মনে হয় এটা না।
যদি অবস্থার উন্নতিই প্রাথমিক লক্ষ্য হয়, তাহলে বন্দুক হাতে নেওয়াটা যুদ্ধ করার জন্যে নয়, প্রাথমিক গোলটা এচিভ করার জন্যে- এবং সেখানে এখনও, আমার মতে, লোকে আমলাশোলে গরে দশদিনের কাজ পেলেও, গণতন্ত্রকে অস্বীকার করে এগোনো অসম্ভব- বরং 'এই যে সরকার পক্ষ থেকে ভালোমানুষের মত এই করবো সেই করবো এইটা উচিত ঐটা নিন্দনীয় এইসব বলা হচ্ছে, এগুলো যে পরে ভুলে যাওয়া হবেনা তার গ্যারান্টি কোথায়' এই গ্যারান্টিটা আদায় করায় আমার আপনার রাজনৈতিক ভূমিকা থাকতে পারে, থাকা উচিৎ।
কিন্তু, সেটা বাদ দিয়ে বন্দুক হাতে নেওয়াটা যখন শুধুমাত্র যুদ্ধের জন্য, যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার জন্য হচ্ছে, তাকে কেন অপোজ করবোনা? বিশেষতঃ যখন বারবার দেখছি যুদ্ধটা অসম এবং আরমহত্যার সামিল, তখন তো রাজনৈতিক অবস্থানের জায়গার বাইরে বেরিয়ে জাস্ট র্যাশনালিটির দিক থেকে যুদ্ধ থামাতে বলবো।
a x | ২০ মে ২০১০ ০৩:০৫ | 143.111.22.23
টিমকে ক।
২০০৪ আমলাশোলে অনাহারে পাঁচজন মরল। ছবি টবি দেখলাম আমরা, কেউ কেউ লেখালেখি করল। কাগজে ইত্যাদিতে বেরোল। সরকার পিছিয়ে পড়া অঞ্চল বলে লম্বা লিস্টি করল একটা। কোটি কোটি টাকা এই খাতে ব্যায় হবে বলে শোনা গেল।
৬ বছর হয়ে গেল। আমলাশোল আমলাশোলেই রয়ে গেল। ছবি টবিও দেখিনা আর আমরা।
২০০৯'এর একটা খবরে ২০০৮'এ, বছরে ১০০ দিনের কাজের স্কীমে, আমলাশোলে গড়ে ১০ দিনের কাজ পেয়েছে ওখানের লোকেরা।
Tim | ২০ মে ২০১০ ০২:৪২ | 198.82.19.50
ওদের মানে অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে বা স্বেচ্ছায় ( ধরে নিলাম আদর্শগত কারণে) মাওবাদী হয়ে যাওয়া রা। আমার ধারণা এর বাইরেও অন্যান্য কারণ আছে।
Tim | ২০ মে ২০১০ ০২:৪০ | 198.82.19.50
আরেকটা পয়েন্ট হলো ( নতুন না), এই যে সরকার পক্ষ থেকে ভালোমানুষের মত এই করবো সেই করবো এইটা উচিত ঐটা নিন্দনীয় এইসব বলা হচ্ছে, এগুলো যে পরে ভুলে যাওয়া হবেনা তার গ্যারান্টি কোথায়? মানে বলতে চাইছি, আজ একটু বেকায়দায় পড়ে একরকম বলছে, আবার ফোকাসটা সরে গেলেই উল্টো কথা বলতে কতক্ষণ? মনে রাখতে হবে আজকের এই অবস্থাটা, যত দূর্ভাগ্যজনকই হোকনা কেন, তৈরীই হয়েছে পাল্টা যুদ্ধ (হ্যাঁ সাধারণ মানুষ মেরে বা পুলিশ) করেই। আমরা আমাদের জায়গা থেকে সহজেই নিন্দা ইত্যাদি করতে পারি। আসলে আমরা বড়ো সুখে আছি। এই স্ট্যান্ডটা নেওয়ার জন্য যে প্রিভিলেজ দরকার সেটা আমাদের ছিলো। ওদের ছিলোনা।
a x | ২০ মে ২০১০ ০২:৩৩ | 143.111.22.23
পুরোটা তো একটাই লং প্রসেস, আলাদা আলাদা না। একেবারে সোজা করে বলতে গেলে - আমি নিতে গেলে আমাকে দমন, তার প্রেক্ষিতে এবং আদায় করতে যুদ্ধ, যুদ্ধ করে ক্ষমতা দখল। ক্ষমতা দখলও একদিনে হঠাৎ করে পুরো দেশ দখল এমন নয়। এখনই তো পকেটস্ আছে যেখানে প্যারালাল সরকার চলছে।
tatin | ২০ মে ২০১০ ০২:২৫ | 130.39.149.191
রাষ্ট্রক্ষমতা দখল বাদ দিলে যুদ্ধটা তাহলে কিসের জন্য? 'আমি যেই আমার অধিকার চাইতে যাব, রাষ্ট আমাকে দমন করবে' - এই কারণে যুদ্ধ?
a x | ২০ মে ২০১০ ০২:১৯ | 143.111.22.23
আরে তার মানে তুমি ঐ রাজনীতিতে বিশ্বাস করনা। কিন্তু আমি বলছি রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের নামে যুদ্ধ এমন না। মানে ভণিতা নেই। রাষ্ট্রক্ষমতা দখল ও যুদ্ধ দুটোই অ্যাজেন্ডাতেই আছে।
pi | ২০ মে ২০১০ ০২:১২ | 128.231.22.170
হ্যাঁ, তাহলে যত মারে তত ই ভালো তো। তত তাড়াতাড়ি বিপ্লব আসবে। মেরেছে বলে অন্যদের কান্নাকাটি ও বা ক্যানো ? ঃ)
tatin | ২০ মে ২০১০ ০২:১২ | 130.39.149.191
ax. আমি আপনার পোস্টটা বুঝলাম না, আমি বর্তমান গণতন্ত্রকে স্বীকার করি এবং স্বীকার করি যে এর মধ্যে প্রচুর ভুল ত্রুটি, বঞ্চনা, বৈষম্য আছে এবং গণতান্ত্রিক আন্দোলনগুলির মধ্যে দিয়ে সেগুলোকে গণতন্ত্র শুধরে নিতে শিখবে। সেখানে গণতন্ত্রকে ঋদ্ধ করে আন্দোলনের যে পর্যায়গুলি তাকে আমি সমর্থন করি- সেই একই আন্দোলনের মঞ্চ থেকে কেউ যখন এই গণতন্ত্রটাকেই উলটে দেওয়ার কথা বলেন তার বিরোধিতা করি-
এই স্ট্যান্ডটা রেখেই আমি যে কোনও হত্যাকে দুঃখজনক মনে করি- সেটা সরকার করুক বা মাওবাদীরা করুক। আর, ফলতঃ হত্যালীলার অবসান চাই।
a x | ২০ মে ২০১০ ০২:০৩ | 143.111.22.23
রাষ্ট্র ক্ষমতা দখলের "নামে" যুদ্ধ আবার কি? আমি যদি মাওবাদে বিশ্বাস করি, তাহলে এটা আমার পথ। এই পথ কেন এসেছে না এই অসংখ্য মানুষের বঞ্চনা আছে। সেগুলো দূর করতে গেলে এই এই করতে হবে, যার মধ্যে যুদ্ধও একটা পার্ট। আজ যুদ্ধ না কাল যুদ্ধ, যুদ্ধ পরিস্থিতি কবে সুপরিপক্ক তা নিয়ে একে অপরকে খুনোখুনি পর্যন্ত । এটা তো খুব পরিষ্কার - এর মধ্যে লুকোছাপা নেই তো?
এবার তুমি বলবে তাহলে আমাকে মেরেছে বলে আমি মারছি বলা কেন, যখন মারাটা অলরেডি অ্যাজেন্ডায়। ওরা বলবে, কেননা এটাই প্রেডিক্টেড, আমি যেই আমার অধিকার চাইতে যাব, রাষ্ট্র আমাকে দমন করবে, এটাই প্রেডিক্টেড মডেল এবং দেখ কেমন মিলে যাচ্ছে।
রেজিমেন্টেড পার্টি তো উড়িষ্যা থেকে সিঙ্গুর/নন্দীগ্রামেই বদলে যাচ্ছে!
pi | ২০ মে ২০১০ ০২:০২ | 128.231.22.170
কী মনে হয়, এটা পড়ে ? মাওয়িস্ট রাজনীতির উদ্দেশ্য নিয়ে ?
pi | ২০ মে ২০১০ ০১:৫৯ | 128.231.22.170
What stage are you at in the Indian revolution?
In general we are in the phase of guerilla warfare. This means that the armed struggle against the state is the principal form of struggle and armed organization is the principal form of organization.
In some places, such as in Dandakaranya and in some parts of Jharkhand, we have formed Revolutionary People?s Committees (RPCs) which are the organs of alternative people?s power. If this continues, we will be able to build base areas. Base areas are places where the enemy, the ruling classes (that is the Indian big-bourgeoisie and the landlords) do not have any organ of power ? any military, any police force, or any administrative apparatus ? and where people develop their own organs of power, their own army and their own administrative apparatus to implement economic policies of the people by the people?s government. Our immediate target is to build base areas in certain pockets of our country.
দান্তেওয়াড়াতেও সেইদিকে টার্ণ নিচ্ছে আশংকা হচ্ছে। একনম্বর, একটা রেজিমেন্টেড পার্টির রাজনৈতিক উদ্দেশ্য ১০০০ কিমি-র দূরত্বে বিশাল কিছু বদলে যেতে পারেনা; দুই নম্বর, সার্বিক ভাবে আলোচনা বা যুদ্ধ ছাড়া অন্য কোনও সমাধানের পথে মাওবাদীরাও ইন্টারেস্ট দেখাচ্ছেন না; তিন নম্বর, কালকে রামান্নার স্টেটমেন্ট, রিভেঞ্জ ইত্যাদি- তার আগে গণপতির তিন দশকের মধ্যে স্টেটকে অভারথ্রো করবার রাজনৈতিক হুমকি। এইসব মিলিয়ে পুরো লড়াইটাই আসলে আদিবাসী আন্দোলনের বেস কে ইউজ করে স্টেট পাওয়ার নেওয়ার গল্প মনে হচ্ছে, শাইনিং পাথ টাইপের।
pi | ২০ মে ২০১০ ০১:৫৭ | 128.231.22.170
আদিবাসীদের অধিকার ই যদি ওদের আন্দোলনের বেসিস হবে, তাহলে অনেক প্রশ্ন থেকে যায়। যেগুলো করেছি। ঐ ফরেস্ট রাইট অ্যাক্ট থেকে শুরু করে সিএমেম ইত্যাদি।
tatin | ২০ মে ২০১০ ০১:৫২ | 130.39.149.191
জাপাতিস্তা :P এনিওয়ে, যুদ্ধ করে রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করতে চাইলে,বা রাষ্ট্র ক্ষমতা দখলের নামে যুদ্ধ করতে চাইলে সেইটাতে আপত্তি- ফলে মাওবাদী রাজনীতির ক্ষেত্রে একটা পর্যায়ে প্রচুর মানুষকেই আপত্তি জানাতে হবে। কিন্তু সেটা স্বঙ্কেÄও, ঐ আগেও যেটা বলছিলাম, আদিবাসীদের ফর-এ, বেদান্ত-টাটার বিপক্ষের লড়াইটাকে সম্মান জানানো যায়, সমর্থন করা যায়।
আর সেই লড়াইটা বাদ দিয়ে যুদ্ধের রাজনীতি যেখান থেকে শুরু হচ্ছে, সেখান থেকে সমর্থন প্রত্যাহার করারও দরকার আসে।
a x | ২০ মে ২০১০ ০১:৫১ | 143.111.22.23
তুমি কি বলতে চাইছ, আদিবাসীদের অধিকার না, এটাকে ব্যবহার করে রাষ্ট্র ক্ষমতা দখল করাই উদ্দেশ্য? এটা কি দান্তেওয়াড়াতেও তাই মনে হয়? যেখানে র্যাংক অ্যান্ড ফাইল আদিবাসীদের দিয়েই তৈরি, সেখানেও তাই?
pi | ২০ মে ২০১০ ০১:৫০ | 128.231.22.170
নর্মদা তো অনেক দূর, হিমাংশু কুমার ই বা মাওয়িস্টদের থেকে কতটা কি সাপোর্ট, কো-অপরেশন পেয়েছেন ? ঐ অঞ্চলে মাওয়িস্টদের এত প্রভাব, সরকার এসে ওভাবে দুমদাম আশ্রম ভেঙ্গে গুঁড়িয়ে দিলো,
কিন্তু, মূল প্রশ্ন টা যদি উন্নয়ন হয়, মাওবাদীদের রাজনীতির বেসিস ই যদি হয় ঐ এলাকায় আদিবাসীদের চরম দুর্দশা, অনুন্নয়ন, তাহলে হিমাংশুর আশ্রম তো আদিবাসীদের উন্নয়নের কাজের সাথেই ভীষণভাবে জড়িত ছি, তাহলে, আদিবাসীদের উন্নয়ন নিয়ে কনসার্নড মাওবাদেদের এই উন্নয়নের ইস্যুতে একযোগে কাজ করা উচিত ছিলো না কি?
a x | ২০ মে ২০১০ ০১:৪৭ | 143.111.22.23
আমি এমন কোনো কম্যুনিস্ট পার্টি জানিনা যারা রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করতে চায়না। ইনফ্যাক্ট কম্যুনিস্ট কেন, কোনো পার্টিই জানিনা।
tatin | ২০ মে ২০১০ ০১:৩৯ | 130.39.149.191
তাতিন, হ্যা,ঁ আবারো দ্বিমত নেই। কিন্তু তোমার বুবুভা আর এখানের লেখা পড়ে মনে হয় যে মাওবাদীদের রাজনীতিটাতেই আপত্তি। যদি পরশুর বাসে ঐ মানুষগুলো নাও থাকত, তাহলেও আপত্তি।
মাওবাদীদের রাজনীতিটাতে আপত্তি মানে রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের রাজনীতিতে আপত্তি- কিন্তু আদিবাসী সমস্যার রাজনীতিটুকুতে আপত্তি কোথায় জানালাম- বারবার একতাই কথা বলে আসছি, পোস্ট লালগড়, রাজনীতিটা আদিবাসী আন্দোলন-কে ইউজ? করে স্টেটের সঙ্গে যুদ্ধের দিকে যাচ্ছে, সেটাতে আপত্তি তো অবশ্যই।
pi | ২০ মে ২০১০ ০১:৩৫ | 128.231.22.170
spo , উড বি spo যুদ্ধের টার্গেট হতে পারেন কিনা, সেই কূট তর্ক ছেড়ে একথা নির্দ্বিধায় বলা যায়, 'যুদ্ধ' ই যদি ঘোষণা হয়ে থাকে, দু পক্ষ থেকে, তাহলে সি আর পি এফ রা যুদ্ধের টার্গেট হতেই পারেন। জেনিভা কনভেনশন ভাঙ্গা টাঙ্গা নিয়েও কিছু বলার থাকে না। সেক্ষেত্রে ও কিন্তু, বিনায়ক সেন এই হিংসার রাজনীতির নিন্দা করেছেন। অবশ্য ই স্টেট ও সেই রাজনীতি ই আদতে করে আসছে সেটা বলেছেন ও তার ও নিন্দা করেছেন। কিন্তু মাওয়িস্টদের হিংসার রাজনীতির ও অবশ্য ই নিন্দা করেছেন। ( এই নিন্দা করার মানে কিন্তু ওখানকার ইস্যু গুলো তুলে ধরার পিছনে, একটা রেসিস্ট্যান্স দেবার পিছনে মাওয়িস্টদের সদর্থক ভূমিকার কথা ও অস্বীকার করা নয়) তাতিনের লেখাটাতে ও আমি সেই টোনটা দেখেছি আর তার সাথে সহমত পোষণ করি।
Tim | ২০ মে ২০১০ ০১:২৪ | 198.82.19.50
তাতিন, থাকবে তো বটেই। সেই জায়গাটায় গিয়েই তো আটকে যাচ্ছে।
pi | ২০ মে ২০১০ ০১:২৩ | 128.231.22.170
আর বেসিক জায়গায় স্ট্র্যাটেজি নিয়েও সমস্যা আছে। মাওয়িস্টদের মূল লক্ষ্য টা কি ? আদিবাসীদের উন্নয়ন নাকি রাষ্ট্র ক্ষমতা দখল , আর তার জন্য আদিবাসীদের অনুন্নয়নয়ের ইস্যুকে ব্যবহার করা ? রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা কি মাওবাদীরা করেনি ? সব হিংসা ই কি আদিবাসীদের রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে আত্মরক্ষার্থে ? ব্যাপারটা বোধহয় তা নয়। আর যুদ্ধ ঘোষণা করলে রাষ্ট্র কোনো স্টেপ নেবে না ( এমন না, সেটা ব্যতিরেকে রাষ্ট্র কোনো অন্যায় , অবিচার, অত্যাচার করেনি। আলবৎ করেছে), সেটাও বোধহয় হয় না।
আদিবাসীদের উন্নয়ন ই যদি মাওবাদীদের মূল লক্ষ্য হত , তাহলে জানতে চাই, এই ফরেস্ট রাইট অ্যাক্ট, যেটা না থাকা,এই আদিবাসীদের শোষণের সবচে বড় হাতিয়ার ছিল, সে নিয়ে মাওয়িস্টত্রা কি আন্দোলন করেছেন?
ডিসপ্লেসমেন্ট নিয়ে সারা দেশে কম মানুষ তো ভুগছেন না, এই যে নর্মদা, যে গান্ধিবাদী আন্দোলন কে এখন অহিংস ব্যর্থতার নজির হিসেবে তুলে দেখানোর ( আর তার সাথে মাওবাদীদের সহিংস প্রোগ্রামের একটা যথার্থতা দেবার চেষ্টা) ট্রেণ্ড হয়েছে, কই, সেখানে মাওবাদীরা কোনোভাবে পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন, সাপোর্ট দিয়েছেন ? অনেক জায়গায় অনেক আন্দোলন চলছে কিন্তু।
আচ্ছা, একটা প্রশ্ন। উত্তরটা সত্যি জানতে চাই। ছত্তিশগড় মুক্তি মোর্চা বা আর যেসব গণ সংগঠন গুলি ঐ এলাকায় কাজ করার চেষ্টা করেছিল, আদিবাসীদের উন্নয়নের জন্য একসময় মাটি কামড়ে লড়েছিল, তারা মাওবাদীদের থেকে কিরকম কি সাপোর্ট ইত্যাদি পেয়েছেন ?
a x | ২০ মে ২০১০ ০১:২০ | 143.111.22.23
তাতিন, হ্যাঁ, আবারো দ্বিমত নেই। কিন্তু তোমার বুবুভা আর এখানের লেখা পড়ে মনে হয় যে মাওবাদীদের রাজনীতিটাতেই আপত্তি। যদি পরশুর বাসে ঐ মানুষগুলো নাও থাকত, তাহলেও আপত্তি।
এই জায়গাটা নিয়ে অসুবিধে নেই যে মাওইস্টদের রাজনীতির সমালোচনা ওদের কাছে পৌঁছে দেওয়া দরকার। ভারত তো আফটার অল একটা অটোক্র্যাটিক দেশ না, এখনও বিস্তীর্ণ এলাকা কার্পেট বম্বিং করে দিতে পারেনা, ইচ্ছে থাকলেও, সেটা সম্ভব এইদিকে আমরাও আছি বলে। এটা মাওইস্টরাও জানে। ট্যাক্টিকালি সিভিল সোসাইটির সাপোর্ট ওদের দরকার। - এটা চিদুববরাও জানে যেহেতু সেহেতুই প্রোপাগান্ডার এই বিশাল ভূমিকা। কাজেই ওদের আন্দোলনের গতিপথ নিয়ে ক্রিটিসিজম করা অত্যন্ত জরুরী যেরকম, সেরকমই জরুরী স্টেটের হাতে played না হওয়া।
a x | ২০ মে ২০১০ ০১:১৪ | 143.111.22.23
উন্নয়ন তো আমি কোটের মধ্যে রেখেছিলাম। উন্নয়ন মানে মাওবাদীরা চলে গেলে মাইনিং লবির উন্নয়ন বোঝাতে চেয়েছি। আদিবাসীদের উন্নয়ন না।
pi | ২০ মে ২০১০ ০১:১২ | 128.231.22.170
নাঃ সি আর পি এফ জওয়ানের মৃত্যু অক্ষদার কাছে তো আদোয় নিন্দনীয় নয়। এমনকি এই ঘটনা নিয়েও বলেছো, আলাদা করে নিন্দা করার কিছু নেই। ঐ উড বি spoরা যুদ্ধের টার্গেট হতে ই পারে বলে।
tatin | ২০ মে ২০১০ ০১:১১ | 130.39.149.191
টীম, আমার প্রবলেমতা এই জায়গাতেই, মাওবাদীরা সম্ভবতঃ প্রথমবার একটা কন্সট্রাক্টিভ মুভমেন্টের দিকে জিনিসটাকে এত বড়ো স্কেলে নিয়ে গেছিল। অন্ধ্র থেকে পঃবঃ বিস্তীর্ণ শুধু মানুষ মেরেছে, তোলাবাজি চালিয়েছে এই কথা বলা নিশ্চয়ই ভুল হবে- অনেক অনেক ভালো কাজ ও ছিল। তারপর হঠাৎ একজায়গার দুর্বোধ্য হঠকারিতায় সমস্তটা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে মনে হলে, আমার কি কিছুই বলার থাকবেনা?
সরকারের দোষ কোনও সুস্থ মানুষই বাদ দিচ্ছেন না, কিন্তু মাওবাদীদের নিয়েও কি বলার জায়গা থাকবেনা?
Tim | ২০ মে ২০১০ ০১:১০ | 198.82.19.50
অন্যদিকে, এমন তো নয় যে সরকার সব দাবী মেনে নিয়ে (তর্কের খাতিরেই ধরে নিলাম) গড়গড় করে উন্নয়নের চাকা গড়িয়ে দিলো , আর মাওবাদীরা সবাই সদলবলে অন্যত্র ( একইরকম কোনো জায়গা যেখানে উন্নয়ন হয়নি) চলে গিয়ে আন্দোলন করবে! সুতরাং এই বৃত্তটা ঘুরবেই। নতুন নতুন অযুহাতে দুপক্ষ লড়ে যাবে।
pi | ২০ মে ২০১০ ০১:১০ | 128.231.22.170
তুমি যেটা বলছো এককথায় নিন্দা না করা, সেটা কিন্তু দুভাবে হতে পারে, ঐ হিমাংশুর মত দুঃখ প্রকাশ করা, কিন্তু নিন্দা না করা। আর একপক্ষকে না করে, দুপক্ষকেই নিন্দা করা। কিন্তু নিন্দা করা। বিনায়ক সেন দ্বিতীয়টা করেছেন। তাই এক ই স্টেটমেন্টে একসাথে দুজনের নাম বসালে সেটা এই পার্থক্যটা বোঝা মুশকিল।
Tim | ২০ মে ২০১০ ০১:০৬ | 198.82.19.50
নিন্দা না করার কথা অক্ষ বোধয় বলছেনা। এককথায় নিন্দা করার কথা অস্বীকার করছে। মানে অন্যদিকটা সমেত নিন্দা করার কথা হচ্ছে। তো, মনে হয় এখানে প্রায় সবাই সেইদিকটায় সহমত হবে।
যেখানে ৬০ বছরে কিছু হয়নি সেখানে মাওবাদী থাক আর যাক, আদৌ কিছু হবে কিনা সন্দেহ। অক্ষ ও আকাদার সাথে ক। বিকল্প রাজনৈতিক অবস্থানেরও জায়গা নেই (মাওবাদীদের ধরেই বললাম)। এই অস্বস্তিকর পরিস্থিতির থেকে বেরোনো মুশকিল।
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন