অর্পণ, ধীরে। দিল্লিকে বুড়ি ছুঁয়ে হাজারটা জায়গা আছে কভার করার জন্যে। আমি এইটা লিখছি কেবল দিল্লি আর মানালির কথা ভেবে। শীতের দিল্লিও সুন্দর, আর মানালির তো কোনও কথাই নেই। কুল্লুও ভালো লাগবে না, শিমলাও ভালো লাগবে না। বাকি গাড়োয়ালি হিমালয়ের রুট অন্যান্য দিকে, ঐভাবে কভার করা যাবে না, আর এইবারের বন্যায় সমস্ত কিছু ধ্বস্তবিধ্বস্ত হয়ে গেছে। ডিসেম্বরের আগে কতটা কী ঠিক হবে বলা মুশকিল এখন।
দিল্লি যদি একেবারেই দেখতে না চাও, সোজা চলে যাও জয়পুর। দুদিন কাটিয়ে এসো। কিংবা হাতের পাঁচ আগ্রা তো আছেই। নইলে আরও অনেক অনেক জায়গা আছে। বই খুলে একে একে নাম লিখে দেব, সব উইকেন্ড ট্র্যাভেলের মধ্যে পড়ে।
I | ২১ সেপ্টেম্বর ২০১০ ১১:৫৫ | 59.93.215.223
কিসমিস ও সুলতানায় তফাৎ কী? কে জানাবেন?
de | ২১ সেপ্টেম্বর ২০১০ ১১:০২ | 59.163.30.6
তিলুবাবু, আজকাল অনেক চিপ ফ্লাইট পাওয়া যায়, এখন থেকে গুছিয়ে প্ল্যান করে টিকিট কাটুন -- ট্রেনের থেকে দামে খুব বেশী হেরফের হবে না, বরং সময় বাঁচবে। রেডিফের একটা সাইট আছে, এছাড়া makemytrip.com ইত্যাদীতে এখন থেকেই টিকিটের খোঁজ শুরু করুন।
আর ট্রেন এগারোর আগে খবদ্দার চড়বেন না, প্রাণের মায়া নাই আপনার!
Arpan | ২১ সেপ্টেম্বর ২০১০ ১০:৫২ | 216.52.215.232
বাহ। শমীক দারুণ লিখছে। পুরোটা লেখা হয়ে গেলেই বেড়ানোর সুতোয় তুলে দেব।
কিন্তু, মেরে দোস্ত, মেরেকেটে দিনসাতেকের ছুটি (ট্র্যাভেল ইনক্লুডেড)। তার মধ্যে তিনদিন দিল্লি। ধান ভানতে শিবের গীত হয়ে যাবে না? দিল্লিকে বুড়ি ছুঁয়ে অন্য কোন স্পট কভার করলে হয় না? মানালির সাথে?
d | ২১ সেপ্টেম্বর ২০১০ ১০:১৭ | 115.117.230.52
সঁ এ ল্যুমিয়েঁ দেখার মত হল পুরানা কিল্লায়, লালকেল্লায় নয়। আর নভেম্বর দিসেম্বার মাসে হিন্দী শো'টা ছটায় শুরু হয়, ইংরাজীটা সাড়ে সাতটায়।। ইংরাজীটা দেখার কোনো মানে হয় না। কনট প্লেসে ডিটিডিসির আপিসে আগে থেকে টিকিট বুক করা যায় বলে শুনেছিলাম, নিশ্চিত নই।
শিমলা অতি ধুর জায়গা। ওখানে যাবার জাস্ট কোনও মানে হয় না। কুফরিতে আজকাল বরফ পড়ে টড়ে না। জানুয়ারি থেকে ফেব্রুয়ারি কেঁদে ককিয়ে খানিক পড়ে। শিমলার দোকানে আজকাল সিলিং ফ্যান বিক্রি হয়।
আমি ধাপে ধাপে আইটিনেরারি লিখছি অপ্পনের জন্য। ৭ দিন হিসেব করে।
দিল্লি সকালে পৌঁছে দুকুর পর্যন্ত ল্যাদ খেয়ে নাও। দুকুরবেলায় বেরোও, এই তিনটে নাগাদ। শপিং সেরে নাও হাল্কা করে। লাজপত নগর, সরোজিনী নগর। সরোজিনীর কাছেই দিল্লি হাট। সেখানে সন্ধ্যের ভরপেট খেয়ে নিতে পারো। কিংবা একটা অটো নিয়ে নেহরু প্লেস চলে যাও। দেশের বৃহত্তম কম্পিউটার মার্কেট থেকে টুকটাক জিনিস কেনার থাকলে, পাশেই হোটেল ইন্টার-কন্টিনেন্টালে গিয়ে ওহ্ ক্যালকাটায় মাটন ডাকবাংলো আর ডাব চিংড়ি দিয়ে ডিনার সেরে কল্ ইট আ ডে। ব্যাক টু খাঁচা। ও হ্যাঁ, নেহরু প্লেসের পেছনেই লোটাস টেম্পল। ভেতরে ঢোকার দরকার নেই, সামনে দাঁড়িয়ে পাক্কা টুরিস্টের মত গুটিকয় ফোটু খিঁচে নিও।
দ্বিতীয় দিন সক্কাল সক্কাল বেরোও। নটায় পৌঁছে যাও অক্ষরধাম মন্দির। আমার বড়ির সবচেয়ে কাছের স্পট। দেখতে দেড় থেকে দুঘণ্টা লাগবে। পরের স্টপেজ পুরানা কিলা। প্রগতি ময়দানের গায়ে লাগোয়া। সেখান থেকে হুমায়ুন্স টম্ব। দেখে নিয়ে চলো লালকেল্লা। এন রুট দেখিয়ে দেব দরিয়াগঞ্জ মার্কেট, রাজঘাট, শক্তিস্থল শান্তিস্থল ব্লা ব্লা ব্লা।
এই হিসেবে লালকেল্লায় পৌঁছতে সময় লেগে যাবে বেলা দুটো। প্রথমেই করিম্সে ভরপেট। তারপরে জামা মসজিদ। যদি লালকেল্লার স্যঁ-এ-ল্যুমিয়ে, মানে লাইট অ্যান্ড সাউন্ড না-দেখা থাকে, তা হলে এখন ঢুকো না। চলে যাও চাঁদনি চক মার্কেট। বউয়ের হাতে ক্রেডিট কার্ডটা ধরিয়ে দাও। চাঁদনি চক রাস্তার শুরুতে পাবে গুরুদ্বারা শিশগঞ্জ। এখানেই গুরু গোবিন্দ সিংহের শিরশ্ছেদ করা হয়েছিল ঔরঙ্গজেবের নির্দেশে।
ডিসেম্বরে সন্ধ্যে হয়ে যাবে সাড়ে পাঁচটার মধ্যে। ঐ সময়ে শুরু হবে লাইট অ্যান্ড সাউন্ড। টিকিস্ কেটে ঢুকে পড়ো। দেখা শেষ হলে সো-জা বাড়ি।
তৃতীয় দিন সকালে বেরোও। সো-জা কুতুব মিনার। দেখে নিয়ে দিল্লি হাটে লাঞ্চ সেরে সে¾ট্রাল দিল্লি ঘুরিয়ে দেব। রাষ্ট্রপতি ভবন, ইন্ডিয়া গেট, সুপ্রিম কোর্ট, বাঙাল হলে হাইকোর্টও দেখিয়ে দেব, এই মিনিস্ট্রি ঐ মিনিস্ট্রি। ইন ফ্যাক্ট অন্ধ্র ভবনে রোববার দুপুরে হায়দ্রাবাদী বিরিয়ানি করে ফাটাফাটি। লাঞ্চটা সেখানেও করা যেতে পারে।
বিকেল পাঁচটা ছটায় জনপথের চন্দ্রলোক বিল্ডিংয়ের সামনে থেকে বাস ছাড়ে। মানালীর জন্য। চাইলে এক্সট্রা ব্যাগেজ আমাদের বাড়িতে ছেড়ে রেখে যেতে পারো।
মানালী পৌঁছবে পরদিন সকাল আটটার মধ্যে। চতুর্থ দিন।
মানালীর ডিটেল পরে লিখছি।
Samik | ২১ সেপ্টেম্বর ২০১০ ০৯:০১ | 122.162.75.183
তিলুবাবু, বলি কি, সময় থাকলেই সেটা ট্রেনে চেপে কাটানোর মানে হয় না। বারাণসী পর্যন্ত ট্রেনে যান। রিয়েল নর্থ ইন্ডিয়া উপভোগ করতে করতে যাবেন। এইবার সেখান থেকে দিল্লিও ট্রেনে যান। দিল্লি থেকে প্লেনে চলে আসুন ব্যাঙ্গালোর। বা বারাণসী থেকে প্লেনে চলে আসুন চেন্নাই, সেখান থেকে আবার ট্রেনে আসুন ব্যাঙ্গালোর। রিয়েল সাউথ ইন্ডিয়ার স্বাদ নিতে নিতে।
এতে করে হবে কি, আপনি চেন্নাইয়ের সী বিচে কিংবা বারাণসীর ঘাটে আরো এক দুদিন এক্সট্রা হাত পা ছড়িয়ে ল্যাদ খাবার সুযোগ পাবেন। এনজয় করতে পারবেন। নইলে, দুদিন ধরে ট্রেন জার্নি করার পরে দুলুনি আর হাত-পায়ের ব্যথা মরাতেই আপনার আরও একদিন বেরিয়ে যাবে।
বারাণসী থেকে ব্যাঙ্গালোর যাবার কোনও ট্রেন হয় না। আপনাকে দিল্লি আসতে হবে।
দিল্লি থেকে (টেন্টেটিভ ১৩ ডিসেম্বর ধরে)
কর্ণাটক সম্পর্ক-ক্রান্তি এক্সপ্রেস ব্যাঙ্গালোর রাজধানী কর্ণাটক এক্সপ্রেস
pi | ২১ সেপ্টেম্বর ২০১০ ০৭:১২ | 128.231.22.87
:o
til | ২১ সেপ্টেম্বর ২০১০ ০১:১১ | 220.253.188.98
নাহ, ঘুম থেকে উঠেও একই পরিস্থিতি। শমীক ইজ রাইট। ঝিংচ্যাক শপিং মলে কি আর দ্বিতীয় শ্রেণীর রেলের খবর মেলে! ইয়েশবন্তপুরে আমি রবিবারে মাছ কিনতে যেতাম সাইকেলে চেপে। আগে প্রায় সব ট্রেনই সিটি থেকে ছাড়তো। একটা গঙ্গা কাবেরী এক্সপ্রেসের নাম শুনতাম। প্লেনে যাবার ফান্ডা (টিপস) কিছু, আমার তো আবার রুপি ক্রেডিট কার্ডও নেই; আবার স্পেশাল ডীল ছাড়া ফুল প্রাইসে টিকিট কেনা সাধ্যের বাইরে। না শেষ অবধি দে'দি নামকরণিত Kings Market এ ছুটি কাটবে মনে হচ্ছে!
লুরু থেকে ট্রেনে হাওড়া, হাম্পি আর চেন্নাই গেছি/এসেছি। কোনবারেই লেট করেনি।
Samik | ২০ সেপ্টেম্বর ২০১০ ১৭:৩৬ | 203.196.143.162
তিলুবাবু,
আমরা আস্তে আস্তে সক্কলে আপওয়ার্ডলি মোবাইল বং হয়ে যাচ্ছি। ট্রেনের খবর রাখি না। ঃ-)
http://irctc.co.in-এ চলে যান, ওখানে ট্রেনের হিসেব পেয়ে যাবেন, কোন ট্রেন কত লেট করল, পরে হিসেব করতে সুবিধে হবে। তবে যদ্দূর জানি, যশবন্তপুর, ইয়ানি কি ব্যাঙ্গালোরের দিকে কোনও ট্রেন সার্ভিসই রিলায়েব্ল নয়। সবকটাই গুছিয়ে লেট করে। অর্পণ বলতে পারবে।
til | ২০ সেপ্টেম্বর ২০১০ ১৭:২৯ | 220.253.188.98
আমিও যাই ঘুমোতে; কাল আবার শুরু। আমায় কেউ ট্রেনের নামধাম বললো না, উলটে জ্ঞানের ছড়াছড়ি! Indian Rail এর সাইটে যেতে হবে দেখছি। কতদিন যে টাইমটেবল খুলিনি!
Arpan | ২০ সেপ্টেম্বর ২০১০ ১৭:২২ | 204.138.240.254
নেশার ডেফিনিশান হয় না। থিসিস লেখা যায়। একাধিক। ;-)
til | ২০ সেপ্টেম্বর ২০১০ ১৭:১২ | 220.253.188.98
নেশা? কোন নেশা। কিসের নেশা? তরল, বায়বীয় কোনটা?
stoic | ২০ সেপ্টেম্বর ২০১০ ১৭:১২ | 160.103.2.224
আইস ওয়াইনের ক্ষেত্রে আঙুরের সুগার কনটেন্ট কে ম্যাক্সিমাইজ করা হয় ঠান্ডা টেম্পারেচারকে কাজে লাগিয়ে। বলা হয় যেদিন প্রথম ফ্রস্ট পড়বে, সেইদিন হার্ভেস্ট করতে হবে আঙুর। একদিন দেরি হলেই আঙুর খারাপ হয়ে যাবে। তাই আইস ওয়াইনের প্রোডাকশন অনেক লো-স্কেল এবং দামও খুব বেশী। তবে এই ওয়াইন ঐ খাবার দাবারের শেষে এক গ্লাস লোকে খায়। বোতলের পর বোতল খেয়ে শেষ করে না। অন্যদিকে পোর্তো বা গ্রীক 'রেৎসিনা'র ক্ষেত্রে আঙুরের সুগার কন্টেন্ট বাড়ে প্রচন্ড গরমে, অর্থাৎ 'কিসমিস' বা 'সুলতানা'র হয়ে যাবার যাস্ট আগের স্টেজ। প্রায় শুকিয়ে এসেছে এই ধরণের আঙুর থেকে তৈরি।
til | ২০ সেপ্টেম্বর ২০১০ ১৭:১১ | 220.253.188.98
একটা মজার ব্যাপার। হুইস্কি খেলে মনে হয় মদ খাচ্ছি; ওয়াইনে সেই প্রকার কোন বিড়ম্বনা নাই। আর আমি যেহেতু ওয়াইন ভক্ষক, চুমুক বেশী দেয়া অভ্যেস সেইহেতু হুইস্কি খেলে তাতে প্রচুর জল মেশাই, প্রায় হোমিওপ্যাথিক dilution!
de | ২০ সেপ্টেম্বর ২০১০ ১৭:০৯ | 59.163.30.2
নেশার ডেফিনিশান কি? উদাঃ সহকারে লিখুন!
de | ২০ সেপ্টেম্বর ২০১০ ১৭:০৬ | 59.163.30.2
শেরিও তো মিষ্টি খেতে -- এছাড়াও ফ্রুট ওয়াইনগুলো, তবে ওয়াইন বলতে বোধহয় একদম অথেন্টিক হোয়াইট আর রেড ভ্যারাইটিই বোঝায়!
til | ২০ সেপ্টেম্বর ২০১০ ১৭:০৬ | 220.253.188.98
একটা গল্প বলি। আমার এক বন্ধু (সিলেটি)হোটেল চালান। মাঝে মাঝেই তার বার টেবিলে কাউন্টারের সামনে বসে সুখ দুঃখের গপ্প করি। তো সেদিন ওঁর পুরোনো বাট রেগুলার কাস্টোমার এসেছে। আমায় বললেন, "দাদা, দিয়েই দিই"। এক বোতল ওয়াইন, ওরা ডিস্কাউন্ট চাইছে- ৪৫০ র জায়গায় পুরো ৪০০। আমি তো থ। তুলনা, গ্লেনফিরি ৫০ (৭৫০ মিলি)। আমি টেস্টিং এ ১০০ মুদ্রার ওয়াইন চেখেছি, সত্যিই মধু!
Arpan | ২০ সেপ্টেম্বর ২০১০ ১৭:০৬ | 204.138.240.254
shiraj খাবার পয়সা ছিল না। মাঝে মধ্যে ওই chardonnay। আমার প্রবণতা মূলত ভালোজাতের হুইস্কি (bourbon নয় আর ভদকার দিকে। ঃ)
saikat | ২০ সেপ্টেম্বর ২০১০ ১৭:০৫ | 202.54.74.119
এবার একটা চা খেয়ে আসি।
stoic | ২০ সেপ্টেম্বর ২০১০ ১৬:৫৯ | 160.103.2.224
রাইট। আইস ওয়াইন ও মিষ্টি, এবং জার্মান আইস ওয়াইন বিখ্যাত। এই মিষ্টি মিষ্টি খেতে ওয়াইনগুলোকে ডেসার্ট ওয়াইন বলা হয়। অর্থাৎ খাবার দাবার খাওয়ার শেষে খেতে হয়। মতান্তরে কেউ কেউ অবশ্য এগুলোকে 'অ্যাপেরিটিফ" অর্থাৎ খাবারের আগেও খেয়ে থাকেন। তবে তেনারা কুলীন মদ্যপায়ী নন।
til | ২০ সেপ্টেম্বর ২০১০ ১৬:৫৮ | 220.253.188.98
নাহ, দে্দিকে নিয়ে আর পারা গেল না। ১২% এ কেন হবে না? ডিপেন্ডস ক গ্লাস খেলেন। আর নেশা মানে কি টেবিলের তলায় গড়ানো? -- অর্পণ, গ্রোভারের Shiraj Cabarnetঅতি উৎকৃষ্ট। ৫০০ মুদ্রায় এই দেশেও অত ভাল মেলে না। ( আমার এক পুরোনো সিনিয়র বেঙ্গল ক্লাবে খাওয়ালেন,সঙ্গে গ্রোভার রেড। উনি রিটায়ার করে এখন হার্বাল মাল বেচেন, আগে বেচতেন মেশিন টুল; বুঝুন! এই জন্মের মধ্যে কম্ম, ক্লাবটির খাওয়াও উৎকৃষ্ট, বিনে পয়সায় বলে বলছি না)
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন