আরেকটু দূরে যেতে হত। লোকাল ট্রেনে ঘন্টাখানেক গিয়ে কোন মফস্বলে। সেখানে এই হুগলী নদীই দিব্যি ঘরোয়া মতন। নদীর ধারে বাঁধানো ঘাট, রাধাকৃষ্ণের আরতি, পলিতে আটকে থাকা খড়ের কাঠামো, এমনকি শ্মশানও মিলত। বনমালী ইশকুল ছিল নদীর ধারেই। সেখানে ছেলেপিলেরা টিপিনের পরেই নদী সাঁতরে ইশকুল পালাত।
Tim | ২৮ মার্চ ২০১১ ২১:৪০ | 198.82.29.254
হাওড়া ব্রিজের নিচে ওটা নদী নয়। ওটা গঙ্গা। তাচ্চে আমাদের টালিনালা ভালো ছিলো। অনেকটাই নদী নদী ভাব, একটা আশ্রম পজ্জন্ত ছিলো, সেখানে মাঝেমধ্যেই গিয়ে বসে টসে থাকা যেত। শ্মশ্মানও ছিলো। আর কি চাই?
r.h | ২৮ মার্চ ২০১১ ২১:১৬ | 198.175.62.19
হাওড়া ব্রীজের নীচে হুগলি নদীকে নদী বলে মেনে নিতে কেমন একটা আপত্তি হয়। মফস্বলের নদীস্মৃতির সঙ্গে হুগলির প্রস্থ, কলুষ বা অনাত্মীয়তা কোনটাই মেলেনা। প্রথম কলকাতা থাকতে এসে একটা সুস্থির আটপৌরে নদীর অভাব কেমন অস্বস্তি দিত, তো একটা পছন্দসই নদীর খোঁজে আমরা মাঝে মাঝে এদিক সেদিক যাওয়ার চেষ্টা করতাম। তবে বেশী কোথাও যাইনি- পহাকড়িও ছিলনা কিছু চিনতামও না।
ব্যাঙ কে আজ আবার রাঁধতে হবে কেন ? কাল রান্নার লেফ্ট ওভার নেই? অত রান্না শেষ !!বোঝো !!
byaang | ২৮ মার্চ ২০১১ ১৯:৪২ | 122.166.162.49
স্যান, একটু ইতি গজের ব্যাপার আছে। রান্নাগুলো আমার বাড়িতে হয় নি, আমিও রাঁধি নি।
byaang | ২৮ মার্চ ২০১১ ১৯:৩৪ | 122.166.162.49
এখানে লাল লাল যেসব প্লামগুলো উটির প্লাম বলে বিক্রি করে, আমি সেগুলোকেই আলুবোখরা বলে থাকি।
san | ২৮ মার্চ ২০১১ ১৯:৩২ | 14.96.199.23
এবং আমার এতখানি বয়েস হল তবু আলুবোখরা চোখে দেখলাম না ঃ-(
byaang | ২৮ মার্চ ২০১১ ১৯:৩২ | 122.166.162.49
বাড়িতে।
san | ২৮ মার্চ ২০১১ ১৯:৩১ | 14.96.199.23
এইসব কি বাড়িতে রান্না হল না কোথাও গিয়ে খেলে?
byaang | ২৮ মার্চ ২০১১ ১৯:২৯ | 122.166.162.49
বাঃ, চিন্টুবাবুরে দুটো থ্যাংকিউ, রেসিপিটা কম ঝামেলার বলে।
byaang | ২৮ মার্চ ২০১১ ১৯:২৮ | 122.166.162.49
এই যে হুতো, বেশি লাফিও নি। আগে তোমার আর কাবলিদার জন্মদিনের মেনুটা শুনে নাও।
দুপুরে ছিল সাদা ভাত, মুসুর ডাল, ফুলকপির বড়া, বেগুনি, , ভেটকি ফ্রাই, লাউচিংড়ি, রুইমাছের লাল গরগরে গামাখা গামাখা, টমেটোর চাটনি, গুড় দিয়ে চালের পায়েস।
আর রাত্তিরে কাজুকিশমিশ দিয়ে সাদা পোলাও, ভাপা মুর্গি, কষা মাংস, চিতলের ঝাল, আলুবোখরার চাটনি, রসমালাই, সন্দেশ।
তোদের বাদ দিয়ে খেতে যে কি মনখারাপ হল, কি বলবো! ঃ-))
achintyarup | ২৮ মার্চ ২০১১ ১৯:২৮ | 121.241.214.38
মাছ হাল্কা ভেজে ফেল। পেঁয়াজকুচি আর চেরা কাঁচালঙ্কা খানিক ভেজে তার মধ্যে মাছ দিয়ে একটু নাড়াচাড়া করে, মাপ মত জল ঢেলে একটু ফুটিয়ে নিলেই হয়ে গেল। নুন, হলুদ ইত্যাদি আর বললাম না
byaang | ২৮ মার্চ ২০১১ ১৯:২২ | 122.166.162.49
ও চিন্টুবাবু, আরেট্টু ডিটেলে। স্যান, থ্যাংকিউ।
san | ২৮ মার্চ ২০১১ ১৯:১৯ | 14.96.199.23
মাছ ভেজে ফেল। কালোজিরে ফোড়ন দিয়ে একটু পেঁয়াজকুচি নরম করে ভেজে নিয়ে মাছ আর জল দিয়ে খানিক রান্না করো, তারপরে সর্ষে-লংকাবাটা একটু জলে গুলে সেটাকে দিয়ে নেড়েচেড়ে মাখামাখা করে ফেল। নামিয়ে একটু কাঁচা তেল ছড়িয়ে দিও।
r.h | ২৮ মার্চ ২০১১ ১৯:১৯ | 198.175.62.19
আমিও প্যাজকাঁচালঙ্কা দিয়ে খেয়েছি। পুঁটি আর সরপুঁটিতে এমনকি তফাৎ? একটু বড় সাইজ, এই তো। পুঁটির মতই রান্না করো না, সব একটু বেশী বেশী দেবে আরকি।
তা তুমি পুঁটি মাছ রানা করতে জানো তো, না সেটাও বলে দিতে হবে?
achintyarup | ২৮ মার্চ ২০১১ ১৯:১৭ | 121.241.214.38
কিছুই না, মাছটা খুবই হাল্কা ভেজে রাখতে হবে। তারপর পেঁয়াজ-কাঁচালঙ্কার সন্তলন।
byaang | ২৮ মার্চ ২০১১ ১৯:১৫ | 122.166.162.49
পেঁয়াজ-কাঁচালঙ্কার রেসিপিটাও শুনি একটু?
achintyarup | ২৮ মার্চ ২০১১ ১৯:১৩ | 121.241.214.38
পেঁয়াজ কাঁচালঙ্কা দিয়েও মন্দ লাগে না
byaang | ২৮ মার্চ ২০১১ ১৯:১৩ | 122.166.162.49
হুঁ, এটা তো সহজ হবে মনে হচ্ছে। পুরো রেসিপিটা বলবি প্লিজ?
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন