এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  আলোচনা  স্বাস্থ্য

  • টেলিমেডিসিন

    Dr. Koushik Lahiri লেখকের গ্রাহক হোন
    আলোচনা | স্বাস্থ্য | ০৪ ডিসেম্বর ২০২০ | ৩৩২৮ বার পঠিত
  • -এ মা ! তুমি টি শার্ট পরে আছো কেনো ?

    রাতুলের রিনরিনে গলার খিল খিল হাসি যেন একটা পাহাড়ি ঝর্ণার মত উপচে বেড়িয়ে এলো কম্পিউটার স্ক্রিনথেকে !

    আর সে হাসির ছোঁয়াচ লেগে গেলো আমার পেশাদারিত্বের মুখোশ পরা আপাত গোমড়া মুখেও !

    কোনো মতে মুখ থেকে সে ই হাসির গুঁড়ো মুছে নিয়ে বললাম

    -কেন? তাতে কি হয়েছে ?

    -তুমি তো ডাক্তার ! তুমি তো জামা পরো, টাই পরো, আমি জানি, আমি দেখেছি !

    -ডাক্তারবাবু নমস্কার, ভালো আছেন ? সরি কিছু মনে করবেন না !

    রাতুলের মা এলেন এবার স্ক্রিনে।

    ওঁদের আমি চিনি ।রাতুলের বাঁ চোখের নিচে একটা সাদা দাগ হয়েছিল, সেটার জন্য ওঁরা আসতেন আমার কাছে ।

    -না না মনে করার কি আছে ? আপনারা ঠিক আছেন তো ?

    -হ্যাঁ ডাক্তারবাবু, আমরা ঠিক আছি, আমাদের এদিকে এখনো ওসব হয় নি, কিন্তু ছেলেটার স্কুল বন্ধ, সারাদিনবাড়িতে ওর দস্যিপানা আর বলবেন না ! ওর বাবা র অফিস তো খুলে গেছে, ট্রেন নেই, তাও কষ্ট করে যেতেই হচ্ছে, আমি একা আর পেরে উঠছি না ! কবে যে সব খুলবে !

    একটা কোকিলের অস্পষ্ট ডাক শুনতে পাচ্ছিলাম মা-ছেলের কথার মাঝে মাঝে !

    বর্ষাকাল, তবুও কোকিল ডাকছে ! আশ্চর্য !

    রাতুল আর ওর মা'র মত এইরকম বহু মানুষের সঙ্গে দৈনন্দিন আমাদের দেখা হয়, কথা হয়, চিকিৎসার প্রয়োজনেই।

    একতরফা দূর-দর্শন নয় !

    ইন্টারনেটের মাধ্যমে ভার্চুয়াল আলাপচারিতা !

    টেলিমেডিসিন ব্যাপারটা যে খুব নতুন তা নয়, তবে প্রথম দিকে সেটা সীমাবদ্ধ ছিল উন্নত দেশেই অথবাআন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য সংস্থা গুলির উদ্যোগে পৃথিবীর কিছু প্রত্যন্ত প্রান্তে বা কিছু কর্পোরেট হাসপাতালের রোগীদের জন্য!

    খুব সম্প্রতি ব্যাপারটার আমূল পরিবর্তন হয়েছে আমাদের দেশে !

    বিশেষ করে এই লকডাউনের সময় !

    আরো নিখুঁত ভাবে বললে এই 2020 সালের মার্চের তৃতীয় সপ্তাহ থেকে!

    যেদিন থেকে সরকারি এবং আইনি শীলমোহর পড়লো এই ভার্চুয়াল ডাক্তারখানায় !

    কোভিডের জন্য আর পাঁচটা অসুখ তো আর উবে যায় নি !

    মানুষের ডায়াবেটিস, হার্টের অসুখ, সোরিয়াসিস, শ্বেতী, হাইপারটেনশন, মানসিক অসুখ, আর্থ্রাইটিস, দাদ, হাজা, চুলকানি, ব্রণ, চুল উঠে যাওয়া, কিডনির সমস্যা, লিভারের অসুখ এই সব গুলি কিন্তু রয়েই গেছে !

    বরং লকডাউনের কারণে হাসপাতালে, ডাক্তারখানায় না যেতে পেরে, নিয়মিত চিকিৎসার অভাবে এর অনেকগুলিইজটিল আকার নিচ্ছে !

    এই পরিস্থিতিতে আশীর্বাদের মত কাজ করছে টেলিমেডিসিন!

    একটা সময় তো চিকিৎসক নিজেই পৌঁছে যেতেন রোগগ্রস্ত মানুষটির বাড়ি ! ঘোড়ায় চেপে বা ঘোড়াগাড়ি করে !

    শুনেছি আমার ঠাকুর্দা নাকি একটা টাট্টু ঘোড়া চেপে দিন রাত গ্রামে গঞ্জে রোগী দেখে বেড়াতেন !

    ওঁকে বলা হতো ঘোড়ার ডাক্তার ! অথচ চিকিৎসা করতেন মানুষের !

    তারপর একটা সময় এলো যখন বিশ্বজুড়ে গড়ে উঠতে থাকলো ডাক্তারখানা হাসপাতাল, ডিসপেনসারি মেডিক্যাল কলেজ !

    আমরা আশা করতে থাকলাম রোগীরাই আসবেন চিকিৎসকের কাছে !

    ভুলে গেলাম ডাঃ নরম্যান বেথুনের সেই অমোঘ বাণী

    " ডক্টরস গো টু দ্য উন্ডেড ! ডু নট ওয়েট ফর দেম টু কাম টু ইউ "

    টেলিমেডিসিন আবার এনে দিয়েছে সেই সুযোগ !

    নিজের বাড়িতে বসেই রোগাক্রান্ত মানুষটি সরাসরি পৌঁছে যাচ্ছেন চিকিৎসকের সামনে!

    তাঁরা যে সবাই শহরের মানুষ তা কিন্তু নন !

    ময়নাগুড়ি, রায়গঞ্জ, হিলি, কান্দি, আমোদপুর, আদ্রা, ঝাড়গ্রাম, ঘাটাল, সোনামুখী, হিঙ্গলগঞ্জ, পূর্বস্থলী, বাদু, গোবরডাঙ্গা, ক্যানিং...

    এমনকি অন্য রাজ্য থেকেও

    পুনে, চেন্নাই, হায়দ্রাবাদ,ব্যাঙ্গালুরু, সুদূর রাজস্থানের ঝুনুঝুনু থেকেও মানুষ চলে আসছেন কম্পিউটার স্ক্রিনে !

    সবাই যে এই ভাবে কথা বলতে অভ্যস্ত তা নন, কিন্তু শিখে নিচ্ছেন চটপট !

    আগের প্রেসক্রিপশন, রক্তপরীক্ষার রিপোর্ট বা আক্রান্ত অংশের চমৎকার ছবি আপলোড করতে তাঁদের আর ভুলহচ্ছে না !

    মহামারীর বিপদ এড়িয়ে ডাক্তারখানায় যাওয়ার ঝক্কি থাকছে না আর যাওয়া আসার খরচাটাও বেঁচে যাচ্ছে !

    ফলে ক্রমেই বেড়ে চলেছে অনলাইন ডাক্তার দেখানোর জনপ্রিয়তা !

    তবে সব সময়ে ব্যাপারটা এমন জলবৎতরলং নয় !

    টেলিমেডিসিনে ডাক্তারবাবু রোগীর পালস বা ব্লাডপ্রেশার নিজে মাপতে পারেন না, নির্ভর করতে হয় রোগীর দেওয়াতথ্যের ওপর ! জিভ, চোখ যে ঠিক ঠাক দেখা যায় তাও না !

    রোগীকে ছুঁয়ে বা প্যালপেট করে দেখা যায় না, এমনকি স্টেথো দিয়েও দেখা যায় না !

    আর নড়বড়ে নেট তো আছেই !

    প্রযুক্তির অভাবনীয় উন্নতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে একদিন হয়তো এ বাধাও অতিক্রম করা যাবে !

    তবে ডার্মাটোলজি যেহেতু প্রধানত একটি ভিস্যুয়াল ডিসিপ্লিন বা দৃশ্যগ্রাহ্য বিষয় আর যেহেতু বেশির ভাগ অসুখচোখে দেখেই নিশ্চিত ভাবে নির্ণয় করা যায়, সে জন্য টেলিডার্মাটোলজির সম্ভাবনা সীমাহীন !

    যেখানে ডারমোস্কোপি বা বায়োপ্সি র প্রয়োজন সেসব ক্ষেত্রে রোগীকে ক্লিনিকে ডেকে নেওয়াই যায় !

    অজস্র অসুস্থ মানুষ দূর দুরান্ত থেকে এসে বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি চিকিৎসা কেন্দ্রে অপেক্ষা করে করে ক্লান্ত, বিধ্বস্ত , বিষণ্ণ এবং হয়তো বা বিরক্ত হয়ে যান।

    সর্বশেষ সরকারি হিসেবে জানা যাচ্ছে ১৩৫ কোটির এই দেশে প্রতি ১৪৪৫ জন নাগরিক প্রতি মাত্র একজনচিকিৎসক ! যা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মাপকাঠিতে আদৌ কাম্য নয় ! বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সংখ্যা স্বাভাবিকভাবেইআরো অপ্রতুল !

    সারা দেশে এই মুহুর্তে প্রায় ১১ হাজার নথিভুক্ত ত্বক বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক আছেন, আর তাঁদের সকলেই যে সুস্থ, সবল, কর্মক্ষম তাও নয় !

    অর্থাৎ প্রায় পনেরো হাজার দেশবাসী পিছু একজন ত্বক-চিকিৎসক !

    ফলে যা হবার তাই হয়েছে !

    দিন ঢলে পড়ে, অথচ অপেক্ষার প্রহর শেষ হয় না !

    ক্ষুধার্থ, বিরক্ত,এবং স্বাভাবিক ভাবেই ক্রুদ্ধ রোগিনী বা তার পরিজন কিন্তু জানতেও পারেন না বন্ধ দরজার ওপারে

    চিকিৎসক টিরও খাওয়া হয় নি !

    যে বৃদ্ধা, বা যে শিশুটি সকাল সাড়ে সাতটা থেকে বিকেল পাঁচটা অবধি অপেক্ষা করে সাড়ে তিন মিনিটের জন্যক্লান্ত চিকিৎসকটিকে দর্শন করতে পারেন, কিংবা যে অশক্ত গ্রাম্য দম্পতি ফেরার ট্রেন মিস করে কি করে রাত্রেক্যানিং, লক্ষীকান্তপুর, বারুইপুর , গাইঘাটা, হাসনাবাদ , রামপুরহাট বা কাঁথি ফিরবেন সেই ভাবনায় আকুল হয়েযান, ভিন রাজ্যের যে মানুষটি রাতের চেম্বার থেকে বেরিয়ে কি ভাবে এই অচেনা শহরটির অন্য প্রান্তে তাঁর আধা-আত্মীয়ের বাড়ি পৌঁছাবেন কিছুতেই বুঝে উঠতে পারেন না, তাঁদের কাছে আমরা অপরাধী হয়ে যাই !

    কিন্তু কিছু করতেও পারি না, মনে মনে ক্ষমা প্রার্থনা করা ছাড়া !

    চিকিৎসক হিসেবে আমার অসহায় ব্যাস্ততার বহুমাত্রিকতা কোনো রোগীর আরোগ্যের পথে যেন অন্তরায় না হয়, এতদিন এই কামনা করে এসেছি !

    এখন টেলিমেডিসিনের এই ক্রমাগত বাড়তে থাকা গ্রহণযোগ্যতা একটা নতুন আশা জাগাচ্ছে !

    চিকিৎসক আর রোগী দুপক্ষের কাছেই আশীর্বাদ

    রোজ রোজ প্রযুক্তিনির্ভর এই নতুন মাধ্যমে ভর করে কত মানুষের ঘর গেরস্থালি ছুঁয়ে আসা হয়ে যাচ্ছে !

    কাল গোসাবার তরুণ টি ওর তছনছ হয়ে যাওয়া বাগান থেকে কথা বলল, বাড়িতে নেট আসে না !

    বললো, আম্ফানে বাড়ির

    টিনের চাল উড়ে গিয়েছিলো, আবার লাগানো হয়েছে ।

    রাতুলের গল্পটা কিন্তু শেষ হয় নি !

    ওকে দেখার পালা শেষ হওয়ার সাথে সাথে মায়ের হাত থেকে মোবাইলটা ছিনিয়ে নিয়ে দৌড় লাগলো, মোবাইলেঅনোন্যপায় আমি !

    -লাইন ছাড়বে না কিন্তু ! তোমাকে একটা জিনিস দেখাবো !

    হাঁপাতে হাঁপাতে সিঁড়ি দিয়ে ছুটছে ছেলেটা !

    -একটা না একটা না, দুটো জিনিস ! দুটো !

    এই দ্যাখো এটা প্রথম জিনিস !

    বোধহয় চিলেকোঠা !

    রাতুলের মোবাইল-বাহনে চড়ে অতখানি উঠে এসে আমারই তখন একটু হাঁফ ধরেছে !

    আলো আঁধারিতে চোখ সয়ে গেলে দেখলাম তিনটে খুদে খুদে বেড়ালের বাচ্চা !

    আর একটা হয়েছিল, মরে গেছে !
    দাঁড়াও আর একটা জিনিস দেখাবো !

    আবার ছুট।

    রাতুল এবার খোলা ছাতে !

    আর ওর সঙ্গে সঙ্গে ওর মোবাইলে চড়ে,আমিও, অগত্যা !

    কোকিলের ডাকটা এখানে আরো স্পষ্ট আর জোরালো !

    -ওই দ্যাখো, দেখেছো ? আম্ফানে সব আম পড়ে গেছে, শুধু একটা আছে ! এই দ্যাখো !

    দেখলাম,একটা ঝাঁকড়া গাছ,তাতে একটা কাটা ঘুড়ি আটকে আছে !

    কিন্তু অনেক চেষ্টা করেও রাতুলের মোবাইল ক্যামেরার লেন্সের মধ্যে দিয়ে সেই আমফানজয়ী

    আমটিকে ঠিক ঠাওর করতে পারলাম না !

    রাতুলের ফোনটা কেটে যাওযার সময় শুধু সেই কোকিলটার ডাক শোনা যাচ্ছিলো !

    কোকিল সারাবছরই ডাকে, আমাদেরই শোনার সময় নেই শুধু !
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • আলোচনা | ০৪ ডিসেম্বর ২০২০ | ৩৩২৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। না ঘাবড়ে মতামত দিন