এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  আলোচনা  বিবিধ

  • PKদা

    বিশ্বনাথ দাশগুপ্ত লেখকের গ্রাহক হোন
    আলোচনা | বিবিধ | ২৩ জুন ২০২০ | ৩৫০০ বার পঠিত
  • P(ublic) 'K' (ontact) da - পিকে'দা

    সেলিব্রিটিদের একটা অভ্যাস আছে, (এই বিশেষ অভ্যাস অবশ্য সেলিব্রিটিদের রাখতেই হয় নিজের ইমেজ বজায় রাখার জন্য) তা হলো ধরুন কোনও পার্টিতে প্রথমবার আপনি কোনও এক সেলিব্রিটির সঙ্গে মুখোমুখি হয়েছেন, আর হয়েই ভদ্রতা বশত একমুখ হাসি নিয়ে জিজ্ঞাসা করেছেন, ভালো আছেন? তাঁরা মুহুর্তে বুঝে যাবেন আপনি তাঁর অগণিত ফ্যানদের একজন, আর তাই একদম এক মুখ হাসি যেন কতদিনের চেনা এমন ভাবে বলবেন, আরে বলুন, আপনি ভালো তো? ব্যাস আপনি তখন গলে আইস্ক্রীম। এর পর আর কথা বলার সুযোগ সময় আপনাকে না দিয়ে একমুখ উজ্জ্বল হাসি নিয়ে সেলিব্রিটি এগিয়ে গেছেন আরো ভক্তদের ভিড়ে। আপনি পড়ে আছেন পিছনে। আপনার দায়িত্ব ওঁকে চেনার, ওঁর কিন্তু বিন্দুমাত্র দায়িত্ব নেই আপনি কে কেন কী এসব জানার। আপনার পরিচয় আপনি কয়েক হাজার ফ্যানদের একজন নামহীন মুখহীন।

    এ আমার কাছে অত্যন্ত অপমানকর এক পরিস্থিতি। এজন্যই নানা অনুষ্ঠানে সভায়, অনুষ্ঠানে, পার্টিতে, যেখানে সেলিব্রিটিদের সব সময় দেখা যায়, সেসব জায়গায় আমার কাজের খাতিরে যেতেই হয়, গেলেও 'কিন্তু আমি সব সময়ে একদম পিছনে ভীড়ের আড়ালে থাকতেই বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি। এতবছর কাজের অভিজ্ঞতায় এরকম নানা সেলিব্রিটিদের দেখেছি যাঁদের সঙ্গে পূর্বে আলাপ হওয়া সত্ত্বেও পরে দেখা হলে আর চিনতেও পারেন না। চেষ্টাও করেন না। এমনকী ধরুন, এক সেলিব্রিটির অফিসে কাজের জন্য সারা সকাল মিটিং করে প্রেজেন্টেশন দিয়ে বেরিয়ে, সেইদিন সন্ধ্যেতেই অন্য এক প্রদর্শনীতে হঠাৎ তাঁর সঙ্গে দেখা হয়ে যাওয়ায় স্বাভাবিক সৌজন্য বশে আমি হাসিমুখে তাঁকে greet করবার পর দেখি, তিনি না চেনার ভান করে দূরের দিকে দৃষ্টি নিবদ্ধ রেখে পাশ কাটিয়ে বেরিয়ে গেলেন। আমিও তাই খুব জরুরী না হলে নিজের পরিচয়ও প্রদানই করি না।

    এতজনের মধ্যে কেবল একজনকে আমি, যতবারই দেখা হয়েছে, এই মেকি সেলিব্রিটি সুলভ ব্যবহার করতে দেখিনি। সেই ভদ্রজনটি নিজের স্বীয় ক্ষমতার জোরে, অসম্ভব জনপ্রিয় এক সেলিব্রিটি কিন্তু মানুষ হিসেবে অসাধারণ একজন। তিনি প্রদীপ কুমার বন্দ্যোপাধ্যায়। আমাদের সবার প্রিয় 'পিকে'দা'।


    শিল্পীঃ লেখক



    ২০০৪ ইউরোকাপ, ইংল্যাণ্ড মুখোমুখি পর্তুগালের। টেলিগ্রাফএর হয়ে বিশেষজ্ঞ হিসেবে কলম ধরেছেন পিকে'দা। আমাদের তিন তলার কনফারেন্স রুমে বড়ো টিভি চলছে সামনে টেবিলের উপর কফি নিয়ে বসে পিকে দা। নোট প্যাড খোলা। পাশে টেলিগ্রাফ স্পোর্টসের জূনিয়র সাংবাদিক একজন। পিকে দা লাইভ দেখছেন, বলে যাচ্ছেন। সাংবাদিকটি নোট নিচ্ছেন কম্প্যুটারে, কলম তৈরী হচ্ছে। কনফারেন্স রুমের ও পাশেই আমার দফতর। একেই ফুটবল পাগল আমি তারপর পিকে দা - লোভ সামলাতে না পেরে চুপি চুপি দরজা ঠেলে ঘরে ঢুকলাম। অবশ্য কাজের উদ্দেশ্য একটা ছিলই এই ফাঁকে আমার কাগজের ছাত্রছাত্রী সাংবাদিকদের দিয়ে পিকে'দার একটা ইন্টারভ্যু যদি নিয়ে নেওয়া যায়। ঘরে ঢুকতেই ফিরে তাকালেন পিকে দা। সপ্রতিভ ভাবে যেন কতদিন চেনেন, বলে উঠলেন, বসুন বসুন। আমি বসে নিজের পরিচয় দিতেই বলে উঠলেন আপনার কাগজ আমি দেখেছি খুব ভালো কাজ করছেন স্কুল ছাত্রছাত্রীদের নিয়ে। বলতে বলতে ইংল্যান্ডের পেনাল্টি বক্সে বল রোনাল্ডোর পায়ে, কিন্তু সেখানে চীনের প্রাচীরের মত দাঁড়িয়ে দীর্ঘকায় সল ক্যাম্পবেল। মুহুর্তের এক ট্যাকলে রোনাল্ডোর পা থেকে বল ছিনিয়ে নিয়ে জোরালো ভলিতে বল মাঝ মাঠে পাঠিয়ে দিলেন সল। আর পিকে দা উত্তেজিত হয়ে বলে উঠলেন, দেখো দেখো একেই বলে পারফেক্ট ট্যাকল। আর ক্যাম্পবেল এর ভলিটা দেখলে, শুধু ভলিটা দেখলে হবে না ওই ভলি মারতে গেলে ওরম থাই দরকার, থাই টা দেখো ওর, একদম মিকেলেঞ্জেলোর স্কাল্পচর। আরে বাবা এরম থাই মাসল বিল্ডয়াপ করতে দিনে কয়েক পাউন্ড বিফ খেতে হবে এখানে ওই চিকেন আর পুঁটিমাছ খেয়ে হবে না।

    খেলা চলছে, চলছে পিকে দার মুখ, অনর্গল। খেলার সঙ্গে শিল্প সাহিত্য সমাজবিজ্ঞান অর্থনীতি ফিজিওলজি সব মিশিয়ে দিচ্ছেন শাণিত কিছু বাক্যে। শুনতে শুনতে খেলা শেষের মুহুর্তে। ফল তখনো ১-১। ইংল্যাণ্ডের দুর্ধষ স্ট্রাইকার মাইকেল ওয়েন এর পায়ে বল পেনাল্টি বক্সের বাইরে - গোলার মত ছুটে গেলো ভলি, মাঠ শুদ্ধ লোক গোওওওল বলে চেঁচিয়ে উঠতে গিয়ে স্ট্যাচু, জালে না জড়িয়ে বার কাঁপিয়ে সে বল ফিরে আসছে... সেই মুহুর্তে পেনাল্টি বক্সের গভীর থেকে ফিনিক্স পাখির মত আবির্ভূত হলেন সেই সল ক্যাম্পবেল, লাফিয়ে উঠে বার থেকে ফিরতি বলে চওড়া কপালের কোণা ঠেকিয়ে নিখুঁত হেডে বল জালে জড়িয়ে দিলেন। গোওওওওওল - মাঠ ভেঙে পড়ছে, পিকে দা লাফিয়ে উঠেছেন, চেঁচিয়ে বার বার বলছেন- ব্রাভো ব্রাভো হোয়াট আ টাইমিং, হোয়াট আ কনট্যাক্ট.... কিন্তু রেফারীর বাঁশি বলছে অন্য কথা ক্যাম্পবেল এর হেড এর সময় ইংল্যান্ডের জন টেরি পর্তুগিজ গোলকিপার রিকার্ডোকে ঠেলে দিয়েছেন, তাই ফাউল গোল বাতিল। শেষ মেশ ইংল্যাণ্ড পেনাল্টি শ্যুট আউটে হেরে যায়।

    পিকে দা উত্তেজিত, ক্যাম্পবেল এর হেড আর গোল নিয়ে। সাংবাদিককে নোট দিতে দিতে আমাকে বল্লেন - বুঝেছেন কী ফুটবল আর কী লাইফ আসল হলো টাইমিং আর কন্ট্যাক্ট, এদুটো আপনার ডিসিশন, এদুটো যদি আপনার ঠিক নিখুঁত হয় তবে অপরট্যুনিটি আপনার সামনে দরজা খুলে দেবে, তারপর হলো লাক বা উপরওয়ালার ইচ্ছে, সেটায় আপনার হাত নেই, সে মিলে গেলে সাক্সেস। আজ ক্যাম্পবেল এর এই লাকটা ফেভার করলো না, বাকি সব পারফেক্ট।

    অবাক হয়ে শুনছি ঘাম রক্ত ঝরানো মাটির থেকে উঠে আসা এক ফাইটারের অমূল্য জীবনবোধের কথা... অল্প সময়ের আলাপে এত আপন করে নিয়েছেন, নির্ভয়ে প্রশ্ন করলাম, আচ্ছা ফুটবল তো বুঝলাম, লাইফে এর মূল্য কী?

    হেসে উত্তর দিলেন ফুটবল ইজ আ মিরর অভ লাইফ। ইন ফুটবল য়ু কাম ইন কন্ট্যাক্ট ফিজিক্যাল কনট্যক্ট ট্যু ইয়োর ফেলো প্লেয়ারস, দ্যাট ডেভেলপ্স ফেলো ফিলিংস, সেটাই তো হিউম্যানিটির বেসিক তাই না? কত বড়ো কথা বলে দিলেন। খেলায় শুধু শারীরিক স্পর্শ নয় আপনি অজান্তে সবার হৃদয় স্পর্শ করে যাচ্ছেন। বলছেন, জানেন কতজনের সঙ্গে আলাপ হয় কত বড়ো গুণীজন তাঁরা সবার কনট্যাক্ট আমি রেখে দিই। সময় এলে ঠিক কাজে লেগে যায়। এরম করে অন্তত দুটি ফুটবলারের জীবন আমি বাঁচাতে সাহায্য করেছি আমার চেনা পরিচিত দুই ডাক্তারের সাহায্যে। এই আপনার সঙ্গে আলাপ হলো আজ তেমনি কোথাও কোনও অনুষ্ঠানে তাঁদের সঙ্গে আলাপ হয়েছিল, কার্ড দিয়েছিলেন রেখে দিয়েছিলাম। ঠিক সময়ে কাজে লেগে গেলো। ফুটবলে আপনার পায়ে বল এলে আপনাকে ঠিক টাইমিং এ পারফেক্ট কন্ট্যাক্টে বা টাচে বল পাস করতে হবে দলের সহ খেলোয়াড়কে, আফটার অল ইটস আ টিম গেম... লাইফ ইস অলসো আ টিম গেইম... শ্রদ্ধায় প্রণাম করতে গিয়েছিলাম, হাঁ হাঁ করে উঠে দাঁড়িয়ে বুকে জড়িয়ে ধরলেন। এরপর সেদিনের কলাম চেক করতে হবে ওঁকে, তাই আর বিরক্ত না করে বেরিয়ে এসেছিলাম।

    এরপর বহু জায়গায় দেখা হয়েছে প্রতিবার চিনেছেন নিজে থেকেই, এমনকী একবার এক অনুষ্ঠানে উনিও বিশেষ অতিথী হিসেবে এসেছেন। আমিও তাই। আমি আমার লাজুক স্বভাব মতো স্টেজে না বসে দ্বিতীয় সারির এক সিটে বসেছি। উনি স্টেজ থেকে আমায় দেখে কর্মকর্তাদের বলে আমাকে অনুষ্ঠান চলাকালীন স্টেজে ডেকে নেন। এসব সম্মান তো ভোলা যায় না। জীবনের সেরা পাওয়া এগুলো।

    আজ পিকে'দার জন্মদিন। শ্রদ্ধা জানাবার জন্য ওঁর এক প্রতিকৃতি আঁকলাম। মাঠে যখন খেলেছেন পারফেক্ট কন্ট্যাক্টে ফুটবল খেলে মাতিয়েছেন সবাইকে। ফুটবলের মাঠ ছেড়ে যখন জীবনের মাঠে খেলেছেন তখন এই পাব্লিক কনট্যাক্ট করেছেন নিঁখুত ভাবে।

    আজ জীবনের মাঠ ছেড়ে যখন অবসর নিয়েও লক্ষ মানুষের হৃদয় স্পর্শ করে অমর হয়ে রইলেন সবার প্রিয় পিকে দা। লাভ য়ু দাদা।


    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • আলোচনা | ২৩ জুন ২০২০ | ৩৫০০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • b | 14.139.***.*** | ২৩ জুন ২০২০ ২১:৫৬94557
  • ভালো লাগলো
  • শিবাংশু | ২৩ জুন ২০২০ ২২:১০94560
  • পিকে'দা জামশেদপুরের অজ্জিন্যাল। নিজের লোক হয়ে থেকে গেছেন চিরকাল।
  • পারমিতা | 1.23.***.*** | ২৩ জুন ২০২০ ২২:২৯94561
  • ভালো।

  • Jay | 86.9.***.*** | ২৪ জুন ২০২০ ০৩:৩২94574
  • ছবিখান দুর্ধষ্য হইসে
  • একলহমা | ২৬ জুন ২০২০ ০৩:১৪94627
  • চমৎকার স্কেচ - লেখায় এবং আঁকায়, মুগ্ধ।

  • aranya | 2601:84:4600:9ea0:cdb6:7bf9:d197:***:*** | ২৭ জুন ২০২০ ০৭:৩০94651
  • বাঃ
  • রাহুল ঘোষ | 157.43.***.*** | ২৯ জুন ২০২০ ১১:১৯94717
  • লেখাটা অসাধারণ আর চিত্রাংকন টা মুগ্ধ করার মত। 

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঝপাঝপ মতামত দিন