সে ঠিকি আচে। নন রিভারসিবিলিটি দুভাবে ম্যাটার করে।
১) যদি রাস্ট্র প্রতিটি ব্যক্তির মালিক হয়। যেমনটা কিছু প্রস্তাবিত সমাজবাদে হয়ে থাকে। তারা, পদে পদে নাগরিকের সব দায়িত্ব নিয়েচে থুড়ি ইনভেস্ট করেচে। পট করে একটা রিসোর্স কমে গেলে প্রশ্ন করতে পারে।
বাস্তবে রাস্ট্র ট্যাক্সের টাকায় চলে, তাও বেসিক সাপোর্ট টুকুও না দিয়ে। তার, এই কিল মারার গোঁসাই হবার যোগ্যতাই নেই।
প্রাইভেট ইন্সিওরেন্স কোম্পানি এখন সুইসাইড খাতে, পুরো টাকা ক্লিয়ার করে দেয়। সুইসাইড বাড়লে তারা ক্লজ বদলাবে। টারমিনালি ইল হলে, পুরো দেবে। রিজনের ঘরে নন ডিসক্লোসেবল লেখা থাকলে, হয়ত কম দেবে। সুইসাইড লং টাইম ধরে প্ল্যান করলে, সেটা বেশি প্রিমিয়াম নিয়ে, ফুল ক্লেইম দিতে পারে।
এভ্রি এক্সপ্রেশন ক্রিয়েটস আ মারকেট। দুবছর ধরে সুইসাইডেচ্ছু কেও মিডিয়ায় থাকলে, তার টিয়ারপি আচে।
এই কথাগুলো বলার এক্টাই উদ্দেশ্য। রাস্ট্র হোক বা প্রাইভেট, নন রিভারসিবিলিটি নিয়ে যেভাবেই ভাবুক ব্যাপারটা আদতে তারা কোন কোন পয়েন্টে স্টেকহোল্ডার।
রিভারসিবল না হওয়া বিজনেস কেস্টার নেচার।তার ডিমেরিট নয়। সেভাবেই নিজেকে স্কেল করবে সিস্টেম।
২) দ্বিতীয় যে ক্ষেত্রে নন রিভারসিবিলিটি ম্যাটার করে যদি ডিশিসন হেলদি এন্ড সাউন্ড মাইন্ডে উইদাউট এনি প্রেসার, ভলান্টারিলি; না হয়।
সেটা দেখার জন্যেই ত উইদিন প্রসেস এন্ড রিচুয়ালস আনা দরকার। শ্রিনক্স আর দেয়ার। যত সুইসাইডেচ্ছু লোক নিজে দেখে ডাক্তার দেখাতে যায় তার চে অনেক বেশি লোক ভীড় করবে, ডাক্তারের নো ওব্জেকশন সারটিফিকেট পেতে, কারণ সেটা সাবমিট না করলে ইন্সিউরেন্স হাত উলটে দেবে।
এগুলো কোন টাই রকেট ওড়ানোর মত সমস্যা না। ল্য অরডার বিজনেস স্টেকহোল্ডার এভাবেই চিরকাল চলেচে। নতুন পরিস্থিতিতেও চলবে।
- ঃঃ -
আসল সমস্যা টা সমাজ-মানসিক। যাদের এই " ইরিভারসিবিলিটি" নিয়ে এব্রাহামিক ট্যাবু রয়েচে যে কত্তাবাবা জন্ম দিয়েচেন তা নেওয়ার মত অধিকার আমা হেন দাসানুদাসের নেই।
ইদিকে ব্যাটারা নানান অজুহাতে একে অপরের জীবন "আইনত " নিয়েই চলেচে।