
অভিভাবকতা -- খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় সন্তানকে গড়ে পিটে সবদিক থেকে উপযুক্ত করে গড়ে তুলতে। আমরা যে কালে এই সময়ের মধ্যদিয়ে গিয়েছি, সেই সময়ের সঙ্গে একালের বিস্তর ফারাক। এখন সময় হলো পরীক্ষা নিরীক্ষার। এখন অভিভাবকরা তাঁদের সন্তানদের নিয়ে নানান পরীক্ষা নিরীক্ষা করেন বা বলা ভালো এমনটা করতেই ভালোবাসেন। ছেলেমেয়ে চৌকস হোক, সর্বগুণে গুণান্বিত হোক এমনটা সব অভিভাবকই চান। এই চাওয়ার পেছনে এক গভীর উৎকন্ঠার তাড়না রয়েছে যাকে শিক্ষা মনোবিদরা চিহ্নিত করেছেন FOMO PARENTING হিসেবে। এই নিবন্ধ সেই উৎকন্ঠিত অভিভাবকতা নিয়ে। পড়ুন মনখুলে, মতামত দিন হাতখুলে। ... ...

স্কুলছুটদের নিয়ে ধারাবাহিক আলোচনার তৃতীয় তথা অন্তিম পর্ব।আজ কার্তিকের কথা। ... ...

স্বপ্ন কখনো মরেনা। নতুন লড়াইয়ের কথা। ... ...

স্কুলছুট - এই কথাটার মধ্যে এক গভীর অন্ধকারের আভাস আছে। আমাদের দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার এ এক গভীর সমস্যা। কেন শিক্ষার্থীরা স্কুলের নির্দিষ্ট পাঠবর্ষ শেষ করার আগেই স্কুলছুট হয় তা নিয়ে অনেক অনেক অনুসন্ধান ও গবেষণা হয়েছে।কারণ বহুবিধ। এমন সব স্কুলছুটদের স্কুল ছাড়ার পেছনের কাহিনি নিয়েই এই নিবন্ধ। ... ...

কড়ি দিয়ে কিনলাম - এক সাড়া জাগানো উপন্যাস। কড়ির মহিমা সব যুগেই অপার। কড়ি নিয়েই কাড়াকাড়ি এই কারণেই। কড়ি থাকলে আপনি সব কিছুই করায়ত্ত করতে পারবেন -- শিক্ষা, স্বাস্থ্য, সেবা, আনুগত্য, মায় ভালোবাসা পর্যন্ত। আমার অবশ্য মোল্লার মতো মক্তব পর্যন্তই দৌড়ানোর ক্ষমতা। এই নিবন্ধে তারই সুলুক সন্ধানের চেষ্টা। ... ...

এই নিবন্ধটি পূর্ব প্রকাশিত শূন্য এ বুকে নিবন্ধটির অন্তিম পর্ব। এই নিবন্ধে সরকার পরিপোষিত বিদ্যালয়গুলোর অধোগামীতার কারণ খোঁজার চেষ্টা হয়েছে। যেকথা এখানে বলার চেষ্টা করেছি সেগুলোই শেষ কথা নয়। সকলে মিলে উত্তর খোঁজার কাজে নেমে পড়লে কাজটা ভালো হয়, সহজ হয়। বিশ্বাস করি ফিনিক্স পাখির মতো একদিন আবার ফিরে আসবে সেই হারিয়ে যাওয়া সোনালী দিনগুলো। ... ...

একালের শিক্ষার্থীরা স্কুলের ব্যাগে করে কী নিয়ে যায়? ... ...

লিখবো না লিখবো না মনে করেও শেষ পর্যন্ত লিখেই ফেললাম দেশীয় শিক্ষার এক ভয়ঙ্কর রকমের শূন্যতা নিয়ে। এই মুহূর্তে সরকার পরিপোষিত স্কুলগুলোর সামনে এক ভয়াবহ পরিণতির হাতছানি। সেই কবে এক আশ্চর্য প্রাগদর্শী মানুষ বলে গিয়েছিলেন - আমরা শিক্ষাকে বহনই করিলাম,বাহন করিলাম না। সর্বস্তরের উদাসীনতা ও উপেক্ষার কারণেই হয়তো আজ এই দশা। এই অবক্ষয় আমাদের উপেক্ষা ও পাপের অনিবার্য পরিণতি। ... ...

খুব সম্প্রতি এক কাশ্মীরী লেখকের লেখা শিক্ষা নিয়ে কিছু কথা বলার ইচ্ছেটাকে উসকে দিলো। শিক্ষার অন্তর্জলি যাত্রা নিয়ে আমরা যতটুকু সমালোচনা করে থাকি, তার শ্রীহীন অবস্থার কলি ফেরানোর বিষয়ে খুব একটা কথা বলতে আগ্রহ প্রকাশ করিনা। এই নিবন্ধে উপযাচক হয়ে কিছু কথা বলার চেষ্টা করা হয়েছে। ... ...

স্কুলের শিক্ষার্থীদের কীভাবে তৈরি করলে তারা সত্যি সত্যিই কাজের মানুষ হয়ে উঠবে তা নিয়ে সবদেশেরই নিজস্ব পছন্দের কিছু চিন্তা ভাবনা আছে। আজকে যাঁরা ক্লাস ঘরের ছোট্ট চৌহদ্দিতে বসে বসে ভবিষ্যতের বিশ্ব নাগরিক হয়ে ওঠার স্বপ্ন দেখছে, তাঁদের স্কুল জীবনের নির্মিতি অন্য রকম হতে বাধ্য। কেবলমাত্র রাশি রাশি পুঁথির পাতায় ডুবে থাকলে জীবনের শিক্ষায় বোধহয় বড়ো রকমের ফাঁক থেকে যায়। সেই ফাঁক পূরণের জন্য বেছে নিতে হয় সহপাঠক্রমিক নানান ধরনের কৃ্ৎকর্মকে। ছোট বেলায় আমরা যে শিক্ষা পাই তা সারাজীবনের পথচলার পাথেয় হয়ে ওঠে। এই নিবন্ধ এমনই এক ছোট্ট স্কুলের অসাধারণ প্রয়াসের কথা বলে যা নিমেষেই মিলিয়ে দেয় জাপানের সঙ্গে আমার ঘরের স্কুলকে। ... ...

আমাদের প্রচলিত শিক্ষা ব্যবস্থা এখন এক বড়ো সন্ধিক্ষণে এসে পৌঁছেছে। প্রযুক্তি প্রতিদিন আমাদের এতো দিনের চেনা অভ্যস্ত শিক্ষা যাপনের ধারণাকে ভেঙেচুরে ফেলছে এই পরিবর্তন আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থাকে কোন্ পরিণতির পথে নিয়ে যাবে, তাই নিয়েই এই নিবন্ধ। ... ...

এক সময় খুব সৎ উদ্দেশ্য নিয়ে আমাদের চারপাশে সম্পূর্ণ একক উদ্যোগে বা কয়েকজন শিক্ষাপ্রেমী মানুষের সমবেত প্রয়াসে ভালো কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের স্থাপনা হয়েছিলো আমাদের চারপাশে। এগুলোর অধিকাংশই ছিল প্রাক প্রাথমিক থেকে প্রাথমিক স্তর পর্যন্ত পঠনপাঠনের প্রতিষ্ঠান। এদের মধ্যে অনেকের কপালেই সুবর্ণ জয়ন্তীর তিলক আঁটা।আজ এই প্রতিষ্ঠানগুলোর সামনে অস্তিত্বের সংকট। এই নিবন্ধে তারই উত্তর খোঁজার চেষ্টা হয়েছে। ... ...

এই সময়ের সরকার পরিপোষিত শিক্ষায়তনের পঠনপাঠনের হাল রীতিমতো সঙ্গীন। অনেক অনেক সমস্যার সাথে যুক্ত হয়েছে শিক্ষার্থীদের গরহাজিরার মাত্রা। যে কোনো কর্মদিবসের দিন স্কুলে গেলেই এই শূন্যতা নজরে পড়বে। কেন এমন হাল এই সময়ের সরকার পরিপোষিত শিক্ষায়তনের। এই নিবন্ধ তারই উত্তর খোঁজার চেষ্টা। ... ...