এক চাঁদনী রাতের নাট্য আখ্যান। প্রভাতী শুভকামনা জানিয়ে পাঠানো এক ছড়িয়ে পড়া ছড়াকে মাথায় রেখে এই আশ্চর্য দাম্পত্য আখ্যানের নির্মাণ প্রয়াস। নিয়মিত নাটক পাঠের অভ্যাস এখনও সেভাবে আত্মস্থ করতে বোধহয় আমরা পারিনি। আমরা সবাই নাটকের অভিনয় দেখতেই অভ্যস্ত। তবে মঞ্চের কুশীলবরা এই সাহিত্য রসের ধারাতেই মজে থাকেন। নাটিকাটি পড়ুন ও অকপট মতামত জানান। ... ...
পায়রাও কি হিংস্র হয়ে উঠবে, আমাদের বিজ্ঞানের তেজস্ক্রিয়ায়? ... ...
এই কবিতাটাই পোস্ট করেছি "উরফি জাভেদের ছবি দিয়ে" ... ...
এইটুকু খালি জানা আছে, যে, শুদ্ধস্বরের সঙ্গে এবার লাগছিল কোমল ধা এবং নি। বেহালা এবং সেতার বাজছিল পরপর। বোঝা যাচ্ছিল, শুরুর স্বর স্রেফ চোখে-ধুলো-দেওয়া উদ্যোগপর্ব ছিল। আসলে সেই শুদ্ধস্বর ছিল প্রস্তুতি, আসলে যা হয়ে উঠবে চারুকেশী। বদলে যাচ্ছিল দৃশ্যায়ন। অনির্বাণ মাঝে-মাঝেই একটু-একটু সুজন হয়ে যাচ্ছিলেন, আর সুজন একটু-আধটু অনির্বাণ। আর নাটকের ঠিক মাঝখানে এসে, দেখা গেল, দুজন শারীরিক ভাবে জুড়ে গেলেন। পিছনে, যদ্দূর মনে করতে পারছি, সেই মুহূর্তেই বেহালা সিম্ফনী হয়ে গেল। সেও ভেঙে দেওয়া চারুকেশীতেই। পাশ্চাত্যে এই স্কেলটার নাম মেলডিক মাইনর। ঝপাঝপ মিলে গেল তারাও। ... ...
প্রেম ... ...
ঠিক বলতে পারছি না ... ...