ছোটবেলায় বিজয়ার সময় ঠাকুর চলে গেলে অফুরন্ত খেলাধূলোর আনন্দ ছেড়ে আবার নিয়মবদ্ধ পড়াশুনোর জীবনে ফিরতে হবে এই ভেবে মনখারাপ হত খুব। আর এখন অফুরন্ত সময়।হাজারো নিয়ম-রীতি পাশাপাশি সাজিয়ে কেউ দাঁড়িয়ে নেই মাথার পিছনে।তবুও ফেলে আসা দিনগুলোর জন্য বড় কষ্ট হয়।( পড়ে নিন গল্পটি) ... ...
সময়টা বড় অদ্ভূত। গোলমেলেও বটে। একই সঙ্গে একদল মানুষ দেদার উৎসবে মেতেছে আর অন্যদল বলছে এ বড় সুখের সময় নয়। বাঙালির সেরা দুর্গোৎসবের চৌকাঠ পেরিয়ে এবার আসছে কার্নিভাল। ঠিক হয়েছে জেলা সদর চুঁচুড়ার বদলে এবার কার্নিভাল হবে মহকুমা সদর শ্রীরামপুরে। আর এতেই আপত্তি তুলে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর কাছে চিঠি লিখে এই সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করার আবেদন জানিয়েছেন শ্রীরামপুরের নাগরিক সমাজের একাংশ। ... ...
মধ্যরাতে ইতিহাস লিখল মেয়েরা। আরজি করের ঘটনায় বাংলার বুকে ‘মেয়েরা রাত দখল করো’ ডাকের জেরে যে প্রতিবাদ, অধিকার আদায়ের আন্দোলনের জন্ম নিল তা এককথায় অভূতপূর্ব, ঐতিহাসিক। এমনটা বাংলার বুকে আর কখনও ঘটে নি। ... ...
গর্জে উঠেছে অক্ষর শহর শ্রীরামপুর। ‘শ্রীরামপুর রেলওয়ে স্টেশন বুক স্টল' বন্ধ করা যাবে না এমন দাবি তুলে সরব হয়েছেন এ শহরের বিখ্যাত কবি, সাহিত্যিক, শিল্পী, মানবাধিকার কর্মীরা। ... ...
এই বাংলায় লেখকের তো অভাব নেই। কিন্তু শুধু লিখে মোটা টাকা রোজগার করছেন এমন লেখকের সংখ্যা নেই বললেই চলে। হয় কেউ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ায়, নয় সরকারি চাকরি করে। সে ক্ষেত্রে নিজেকে এক নতুন উচ্চতায় স্থাপন করলাম। লেখালিখির যা জ্ঞান আছে তাতে মনে হল ঘরে বসে হাজার হাজার টাকা রোজগারে কোনও সমস্যাই হওয়ার কথা নয়। ... ...
বাংলার আকাশে বাতাসে এখন বড় বেশি উৎসবের গন্ধ। আশি ও নব্বইয়ের দশকে গণবিজ্ঞান আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত হয়ে পড়েছিলেন বহু মানুষ। ঈশ্বর তত্ত্বের পাশাপাশি জ্যোতিষ, তন্ত্র-মন্ত্র, ধাপ্পাবাজির বিরুদ্ধে ঘরে বাইরে সরব ছিলেন তারা। দুর্গাপুজোর মত চার-পাঁচ দিনের ধর্মের গন্ধ মেশা জগঝম্প আয়োজনে হয় বইয়ের স্টল না হয় সম মনভাবাপন্ন মানুষজনের সঙ্গে আড্ডা মেরে সময় কাটিয়ে দিতেন ওরা। পুজোর বাজারেই এই নাস্তিকদের জন্য তৈরি হয়ে যেত আর একটা স্পেস। আজকের দিনে সেই জায়গাটাই গিয়েছে হারিয়ে। ... ...
আমি,আপনি,আমরা আর একটা কুকুর। ভালবাসা,ন্যাকামো,আদিখ্যেতা,ধাষ্টামো সবকিছু। অবশ্যই গল্পে। ... ...
দৈনিক ভাস্কর সংবাদপত্র গোষ্ঠীর একটি সিদ্ধান্ত বর্ণ অর্থাৎ পাত্রীর গায়ের রং উল্লেখ থাকলে পাত্র চাই-পাত্রী চাই কলামে সেই বিজ্ঞাপন প্রকাশ করা হবে না।এই সিদ্ধান্তকে সাধুবাদ জানিয়েছেন বহু মানুষ।কারণ আমাদের মতো দেশে ফর্সা পাত্রী খোঁজার প্রথা, অপরাধেরই সমগোত্র।তবে শুধুমাত্র দৈনিক ভাস্কর কেন,একই পদক্ষেপ কেন নেবে না দেশের অন্য সংবাদপত্রও।কেন বন্ধ হবে না এমন বিজ্ঞাপন? ... ...