এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  কাব্য

  • আলো-সংক্রান্তি অথবা অদ্ভুত চতুর্দশী 

    ফরিদা লেখকের গ্রাহক হোন
    কাব্য | ১৯ অক্টোবর ২০২৫ | ১০২ বার পঠিত

  • দেওয়ালে পিঠ ঠেকে গেলে, 
    অনেকেই ঘুরে দাঁড়ায়, 
    মূলত অবস্থান বদলাতে।

    নাকি পিঠের সহনশীলতা খানিকটা বেশি বলে
    কেউ কেউ সে দেওয়ালে—
    আত্মজীবনী লেখে, ছবি আঁকে? 
    আমি জানি, বাকিরা আজীবন ভবিতব্যই দেখে।


    একটা সময়ে অধিকাংশই বিশ্বাস করত
    সূর্য পৃথিবীর চারিদিকে ঘোরে
    মেয়েদের পড়াশোনা করা বা ভোটাধিকার না থাকলেই সমাজের ভালো। 
    বাল্যবিবাহ ও সতীদাহ যথেষ্ট প্রয়োজনীয়। 

    আজকাল—
    এর চেয়ে বেশি ভরসাদায়ক কিছু মনে পড়ে না।


    একটি রৌদ্রসফল মাছি
    সঞ্চিত আবর্জনার পাহাড়ের দিকে তাকিয়ে
    অসংখ্য ডিম পাড়ে—
    দুর্গন্ধে আপ্লুত বাতাসে লম্বা শ্বাস নিয়ে ভাবে,
    ভাগ্যিস জঞ্জাল-প্রিয়রাই পৃথিবী  শাসন করে।



    কানফাটানো বোম ফাটিয়ে কেউ খুব আনন্দ পেল
    মদ খেয়ে বিরাট খেউর করে সুখী হল কেউ।
    রাস্তার ভিড়ে উল্টোদিক থেকে এসে বিকট
    ট্রাফিক জ্যাম বানিয়ে মোক্ষলাভ হল কারও।
    কারও পূর্ণতা এল তারস্বরে মাইকের চিল চিৎকারে— 
    একদিন জেনোসাইডও উৎসবের অঙ্গ হতে পারে।


    কাঁচা রাস্তা ছেড়ে বড় রাস্তায় উঠতেই
    খানিকটা সহজ হল চলাচল
    হেমন্ত সদ্য কিশোর তখন, 
    হাওয়ায় তার দাঁতের আভাস পাওয়া যায়।
    আলো ফুটে ওঠার আগেই আমাদের 
    বাজারের মোড় পার হতে হবে—
    ওই তো সামান্য পথ— 
    তারপর সাইকেলগুলোই আমাদের নিয়ে যাবে। 


    দাঁত মাজার পেস্ট নিতে গিয়ে দেখি
    কালো তরল ধরণের কিছু বেরিয়ে
    বুরুশের ফাঁক দিয়ে গলে গলে মেঝেতে পড়ল
    ঘুমচোখে, নাকি তখনও ঘুমের মধ্যে, সমস্যায়— 
    কতবছর ঘুমোলে টুথপেস্ট এভাবে পচে যায়?


    এমনিতে নিরীহ দেখতে পাণ্ডুলিপির প্রুফে
    ঘাপটি মেরে আছে উৎকট বানান ভুলের দল
    কোনোমতে আমাদের পুলিশি চোখ এড়িয়ে 
    ছাপাখানায় পৌঁছলে সারা পৃথিবীতে সমস্বরে 
    সম্পাদকের নাক কেটে ঢি ঢি পড়ে যাবে।

    তাই রাত জেগে জেগে চিরুনি তল্লাশি চলে
    এক একটাকে খুঁজে পেলে লাল কালির কলমে
    রক্তাক্ত করে তার ঘরে আগুন জ্বালিয়ে
    যতদূর সম্ভব মোটা অক্ষরে সঠিক বানান লিখি।

    চোখের পাওয়ার বাড়ে, রাত জেগে খিদে কমে
    একটিও ছাপার ভুল নেই বলে উল্লেখ করবে—
    এমন সমালোচক একজনকেও দেখাও, দেখি। 


    হয়ত পাউরুটি বিক্রেতার মতো সুখী কেউ নয়
    সাতসকালে সে তার দোকানের ঝাঁপ তুলতেই 
    বেকারির তাজা রুটির ঘ্রাণে নরম আলো মিশে
    এ পৃথিবী এক লহমায় টৈটম্বুর অপর্যাপ্ত হল।
    ইস্কুলের পথে ঝলমল বাচ্চারা ভিড় করে এল 
    পিঠে ব্যাগ নিয়ে ছোট ছোট প্রজাপতি সাইকেলে। 

    রাতের ডিউটি সেরে ফেরার পথে আমিও থামি
    সম্ভাষণের পরেও তার দু-এক টুকরো তাজা কথা 
    রাতজাগা ধুসর উর্দিতে বেমানান ফুল গুঁজে দেয়।
    পাউরুটি মাখন খেয়ে বিছানায় তলিয়ে গেলেই 
    ঘেমো উর্দি থেকে বেরিয়ে ছোট ছোট কথাগুলো
    স্বপ্নের মধ্যে সারাক্ষণ কী বকবকটাই না করল।
    আলাপ পরিচয় নেই, নেহাৎই সুখী পাউরুটিওলা
    আঁটোসাঁটো রুটিনের শুধু ওই জানলাটাই খোলা। 


    এই আবাসনের চার পাঁচজনই সবার ঘরে ঘরে
    দীপাবলির আলো লাগিয়ে যায়।
    দু-তিনজন আছে, তারা সকাল সকাল
    গেটের বাইরে পলিথিন শিট বিছিয়ে
    তাজা গাঁদাফুল বিক্কিরি করে
    ঠিকে ঝি দশ বারোজনের তখন দম ফেলারও
    বিন্দুমাত্র ফুরসত থাকে না।
    ছোটবেলায় আমার খুব ইচ্ছে ছিল বড় হয়ে
    বিয়েবাড়ির শোভাযাত্রায় ঝকমকে পোশাকে
    ব্যান্ডপার্টি বাজাব—

    আজও উৎসব উদ‌্‌‌যাপনের জন্য প্রয়োজনীয় 
    একজনকেও আলাদা করে চিনে উঠতে পারি না। 


    সিনেমা হলে আলো নিভলেই
    শালা আমায় পায় কে—
    বড়োলোক বাপের একমাত্র মেয়ে
    আমার প্রেমে হন্যে।
    লেখাপড়া না জানা মোটর মেকানিক থেকে
    গ্যারেজের মালিক হয়ে এক ঘন্টার মধ্যে
    বিদেশি গাড়ির শো-রুম খুলেছি মুম্বাইতে।
    তার মধ্যেই শহরের কুখ্যাত মাফিয়া গ্যাঙ
    আমার ঠেঙানি খেতে পাত্‌তাড়ি গুটোল।
    এ ছাড়াও রক্তদান করে প্রাণ বাঁচালাম 
    যে ভিখারির, জানলাম সেইই নাকি আমার বাবা।
    আর শ্বশুর মাফিয়ার মাথা, আর আমি শালা 
    একাই চৌমাথা নিয়ে তিন ঘন্টা লাজবাব—
    সারা দেশের লোক শুধু আমার কথাই বলছে।

    আলো জ্বলে উঠলে দেখি— 
    বিয়ের বয়স পেরিয়েছে, ছাত্র পড়িয়ে খাই।
    মায়ের ক্যানসার, হোমিওপ্যাথি চলছে।

    ১০
    আচমকা কারও দুঃসংবাদ পেলে
    চট করে মনে পড়ে না 
    শেষ যখন দেখা হয়েছিল ঠিক কী কথা হয়েছিল।

    কোনো ইঙ্গিত ছিল কি ইদানীং ফেসবুক পোস্টে?
    জানতে পেরেছিল, আচমকা চলে যেতে হবে?

    ইচ্ছে হয়, কিছুটা পিছনে ফিরে গিয়ে 
    সাবধান করে আসি। কিছুক্ষণ থাকি, কথা বলি
    যদি উপায়ন্তর না থাকে, অন্ধকার গলিটুকু
    টর্চ হাতে পার হতে হতে পাশাপাশি চলি।

    ১১
    আমাদের ইচ্ছে হলে গোল হয় ইঞ্জুরি টাইমে
    ইচ্ছেমতো বৃষ্টি, মেঘ, মনখারাপের ডেলাগুলো
    আমদের দেখাদেখি বদলায়, সাজগোজ সেরে
    নাটকের মধ্যখানে বসিয়ে রেখে শুধু মজা দেখে।
    এরা যে কোনো দিকেই যেতে পারে, যায়ও হয়ত
    তবু ইচ্ছেপ্রসূত হয়ে মানুষকে সামান্য করে রাখে।

    তাই নিয়মিত জল দিই চারাগাছে, কথাবার্তা বলি
    উত্তর পাব না জেনে। মনে রাখি ভীষণ অসুস্থ কেউ
    আমাদের ফোন করতে গিয়ে, স্তোকবাক্যে থেমে গেছে 
    ভিজিটিং আওয়ার ফুরোনর আগে ফিরেছি ব্যস্ততায়
    তখনই গল্পের বইতে পরিচ্ছেদ বদলে গেছে লহমায়। 
    অনেক রকমের কথাবার্তা হয় আমাদের অদৃষ্টপ্রসূত
    গতজন্মে সে বোধ হয় আমার মাসতুতো ভাই হত।  

    ১২
    আলো সংক্রান্ত কিছুই বলা ঠিক নয় এখন
    চারিদিকে নজর রাখছে ওরা—
    কে কোথায় দু-এক টুকরো অন্ধকার বাঁচিয়ে রেখেছে
    সবার হিসেব নাকি প্রস্তুত হয়ে গেছে।

    চোখ বোজার উপায় নেই একটুও
    ঘুম আসা তো প্রায় গতজন্মের স্বপ্নের মতো
    মুখ খোলা তো অনেক বড় ব্যাপার
    কে কী মনে মনে ফন্দি আঁটছে
    তাও নাকি অনবরত লিপিবদ্ধ হয়ে চলেছে
    মহাফেজখানায়।

    সে সমস্ত প্রকাশিত হলেই
    এত আলো এত স্পষ্টতা চারিদিকে 
    পৃথিবীতে আর নাকি গোপন অন্ধকার বলে
    কিচ্ছুই থাকবে না। এমন সুদিনে—
    উজ্জ্বলতর হতে হতে ছাই হই আমরা প্রত্যেকে। 

    ১৩
    বোমারু বিমানহানার খবর পেলেই
    ডুব দিই গভীর সমুদ্রে—
    বুঝি পাকা খবর কীভাবে পৌঁছে গেছিল 
    আমার অবস্থানের 
    আশেপাশে ডিপ চার্জ করা ক্ষেপনাস্ত্ররা 
    এবারেও কয়েক মিটারের জন্য মিস করে গেল।

    পাড়ে পৌঁছনর প্রতিটি বন্দরই অধিকৃত
    সবগুলো রেডিও তরঙ্গ ট্যাপ হয়ে যাচ্ছে
    নিশ্চিত নই, দলের আর কেউ টিকে আছে কি না
    সামান্য রসদ নিয়ে অকূল শব্দ-সমুদ্রে ভাসি
    প্রত্যাঘাতের প্রশ্নই নেই, বেঁচে থাকব বলে আমি
    বিপদসঙ্কেতে ডুবোজাহাজ নিয়ে আরও গভীরে নামি।

    ১৪
    তোমাকে লিখতে বসলে সারা পৃথিবী ভিড় করে আসে। আমি সপ্ত-আশ্চর্যের থেকেও দুর্মূল্য কিছু দিতে গিয়ে কাঞ্চনজঙ্ঘার চমৎকার সূর্যোদয়ের ছবি তুলি। অথবা করবেট পার্কের সোনালী সকালের আলোয় ব্যাঘ্রশাবকের মৃদু ত্রস্ত চলাচল, যাতে কি না ঘাসের ওপর ভোরের শিশিরটুকু অবধি স্পষ্ট ধরা আছে। নীলকান্তমণি তো তুশ্চু— আমার তো তোমার জন্য অমরত্বকুঁচি মেশানো পায়েস বানাতেও ইচ্ছে হয় খুব।

    তুমি হয়ত উপলক্ষ্য মাত্র, হয়ত তোমার মাপসই হতে গিয়ে ত্রিভুবন তোলপাড় করতে ইচ্ছে হয়। ইচ্ছে হয় এক ডুবে মারিয়ানা ট্রেঞ্চের গভীর থেকে তুলে আনি পৃথিবীর প্রাচীনতম লিখিত কবিতার জীবাশ্ম।

    হয়ত সেই কারণেই পাউরুটি আর ফিনাইল আনার কথা ভুলে গিয়েছিলাম আজ বাজার থেকে। বচ্ছরকার দিন, আজ নয় গঞ্জনা না-ই দিলে, মুখ তুলে চাও, একটু তাকাও…
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • কাব্য | ১৯ অক্টোবর ২০২৫ | ১০২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • অমিতাভ চক্রবর্ত্তী | ১৯ অক্টোবর ২০২৫ ০৮:৩৬735048
  • heart
    (তোমার কবিতাগুলি কি পাল্টে যাচ্ছে একটু একটু করে? এগিয়ে যাচ্ছে তারা আর আমি স্থির কিংবা ক্রমাগত পড়ছি পিছিয়ে? জানি না। যা জানি তা এই, তোমার কবিতায় কাটিয়ে দিতে ইচ্ছে করে আমার একান্ত সময়, ফিরে আসব তাই আবারও এদের কাছে।
     
    কিছু কি টাইপো? জিজ্ঞেস করি লজ্জার মাথা খেয়ে  smiley )
  • ফরিদা | ১৯ অক্টোবর ২০২৫ ০৯:৩৭735051
  • অমিতাভ দা 
    থ্যাঙ্ক্যু।
     
    আমার কবিতা বদলে যাচ্ছে কি না, তা নিয়ে কিছু বলব না। নিজের লেখা কবিতা সচেতন ভাবে এড়িয়েই যাই সচরাচর। নয়ত কয়েকটা জায়গাতেই ঘুরপাক খেতে হয়।
     
    অনেকদিন একটানা কিছু লিখি না। এবার লিখলাম। 
     
    টাইপো ব্যাপারটা বুঝি নি। কিছু মনে না করলে যদি একটু জানান। এই পাতায় সংশোধন করা যায়। 
  • অমিতাভ চক্রবর্ত্তী | ১৯ অক্টোবর ২০২৫ ১০:৩৭735054
  • ব্যান্ডাপার্টিই বলতে চেয়েছ, ব্যান্ডপার্টি নয়? 
     
    ১০
    দঃসংবাদ
     
    ১৩
    কী ---> কি? 
     
    ************
    আর এখানে একটু অন্যরকম, মানে টাইপো নয়, খুঁতখুঁতুনি বলাই ঠিক হয় - 
     
    "দাঁত মাজতে গিয়ে টুথপেস্ট নিতে গিয়ে দেখি"
     
    দুটো "গিয়ে"-র একটা বদলানো যায় কি?
     
     
     
  • ফরিদা | ১৯ অক্টোবর ২০২৫ ১১:০১735056
  • অমিতাভ দা 
    সবিশেষ কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ নেবেন। 
     
    শুধরে নিলাম। 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খেলতে খেলতে প্রতিক্রিয়া দিন