ডিডির কিচাইন - স্বর্গবাসী চিকেন চাঁপ : ডিডি
বুলবুলভাজা | টুকরো খাবার | ২৫ মে ২০২০ | ২৮৩৩ বার পঠিত | মন্তব্য : ১৫
কিন্তু পত্রিকার একটা ইসে আছে না? মানে ক্যারেকটার। সেই বুঝে খুব উদাসীন ডিরেকশন থাকে। যেমন ধরুন লেখা আছে "এবারে প্যাঁজ দিন"। আপনি যদি প্রশ্ন করেন, আরে,পেঁয়াজ যে দেবো, কতোটা তো বলবেন? তার কোনো সদুত্তর মিলবে না। বড়জোর উত্তর পাবেন, "দিন না, দিন না। এক খাবলা দিয়ে দিন"।তবে এও ঠিক মাপ জোক দেওয়াও মুষ্কিলের। সারা বিশ্বজুরে পাঠককুল - এক মাপে সবাইকে বোঝাবেনই বা কী করে? যদি বলেন তিনটে পেঁয়াজ দিন - তো সেটা কলকেতার তিনটে বিমর্ষ মুড়ির মোয়া সাইজের হতে পারে আবার টেক্সাসের পাঠিকার কাছে থান ইঁট সম ইডাহোর রাক্ষুসে আলুও হতে পারে।
ডিডি-র কিচাইন – ১ : ডিডি
বুলবুলভাজা | খ্যাঁটন : হেঁশেলে হুঁশিয়ার | ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২০ | ৭৩৩১ বার পঠিত | মন্তব্য : ৩৭
তবে আর কী। হাতে নিন হাতা-খুন্তি। আর নিজেই করে ফেলুন খানা তৈয়ার। দুই কিসিমের রেসিপি এবার। যারে কয় হাঁসজারু, থুড়ি ফিউশন খাবার—নাম? ফুলকপির হাইকু! আহা খানা নয়, যেন পঙ্ক্তি কবিতার! সঙ্গে তার খানা গুরুবাদী, থুড়ি খানা অথেন্টিক, আগমার্কা খাঁটি— বাদশাহি বিন্স। চেবাতেই মেজাজখানা ঠিক যেন রাজা-রাজড়ার। ভয় নেই, মশলার ভুলে পড়বে না ঢি ঢি! বলে দিতে রান্নার নানা প্যাঁচপয়জার হাজির যে ডিডি।
"আমি বাঙালী হচ্ছি" : ডিডি
বুলবুলভাজা | ইস্পেশাল : উৎসব | ১৪ অক্টোবর ২০২০ | ৫৫৯৩ বার পঠিত | মন্তব্য : ২৭
আমাদের ছেলেবলায় যখন দূর থেকে দেখতাম দুটি ছেলে আসছে তখন কথা না বলেই তাদের শিক্ষা দীক্ষা টের পাওয়ার শ্রেষ্ঠ উপায় ছিলো ছোটো ঢিল ছুঁড়ে মারলেই যে উঃ বলতো সে পাতি বাংলা মিডিয়াম, আর আউচ বললে জানতাম এ তো কোনো সেন্ট মার্কা স্কুলের ছেলে।
৭১' বাংলাদেশ থেকে প্রচুর ছেলে পিলে এসেছিলো এপাড় বাংলায়। একটা বড় গ্রুপের সাথে আলাপ হয়েছিলো। নাম বলতেই সহাস্যে ঝুঁকে পড়ে হ্যান্ড শেক করে জিগালেন 'আপনি কেমন আছেন'? আমি তার আন্তরিকতায় মুগ্ধ হই, বলি পেট কামড়াচ্ছিলো, ভুটভাট, তো এখন ভালো আছি। তার মুখের হাসি মিলিয়ে যায়। ওম্মা, দ্বিতীয় ও তৃতীয়্জনও একই কায়দায় আলাপ করার পর টের পেয়েছিলাম উটি আসলে হাঊ ড্যু উ ড্যুর বাংলা সংস্করণ।
এখন বোধহয় তাও নেই। উদাসীন হাই আওয়াজ ওঠে দু পক্ষেই। নমস্কার আর কে কবে করে?
ডিডি-র কিচাইন–২ : ডিডি
বুলবুলভাজা | খ্যাঁটন : হেঁশেলে হুঁশিয়ার | ২৯ অক্টোবর ২০২০ | ৩৯৪১ বার পঠিত | মন্তব্য : ১৫
পটোলেতে ফুলকপি ব্যাকরণ মানি না। নেই যে দাঁতের তেজ হেরিটেজ জানি না—‘কচি পাঁটা’ হাড়সার, কেনই বা খাব আর, রেওয়াজি-চর্বিওলা খোজা পাঁঠা থাকাতেও?! বাঙালির আলু চাই বিরিয়ানি পাকাতেও। নস্টালজিয়া থাক, নবীনেরা হরগিজ, আলুপোস্তয় দেবে পারমেসিয়ান চিজ! ডিমান্ড ও সাপ্লাই হেঁশেলেতে দিল ধুম, বাঙালি বছরভর খেতে পেল মাশরুম! প্রাণ চায়? রেঁধে যান পড়বে না মোটে ঢিঢি, হেঁশেলে যে হুঁশিয়ার হাজির আছেন ডিডি।
ডিডি-র কিচাইন–৩ : ডিডি
বুলবুলভাজা | খ্যাঁটন : হেঁশেলে হুঁশিয়ার | ০৩ ডিসেম্বর ২০২০ | ৩৩৮০ বার পঠিত | মন্তব্য : ৯
শরৎ চাটুজ্জের শ্রীকান্ত রেঙ্গুনের রাস্তায়, খুঁজছেন, বাঙালি কিধার হ্যায়? দেখে শেষে ল্যাজ খান, বাঙালিকে চিনে যান। বাঙালির নয়, ছি-ছি, মৎসের ল্যাজা সেটি, হাতে থলি বাজারের, তাতেই প্রমাণ ঢের—বাঙালিকে দুনিয়ায়, মাছ দিয়ে চেনা যায়। এইবার যদি চাও, চিংড়ি-পুলাও তাও রেঁধে ফেল, ভয় কী?, এই নাও রেসিপি, পড়বে না আর ঢিঢি, হেঁশেলে যে হুঁশিয়ার স্বয়ং হাজির ডিডি
ডিডি-র কিচাইন–৪ : ডিডি
বুলবুলভাজা | খ্যাঁটন : হেঁশেলে হুঁশিয়ার | ০৬ জানুয়ারি ২০২১ | ৩৪৩৪ বার পঠিত | মন্তব্য : ১৫
অনেক হয়েছে ভায়া ন্যাকা-নস্টালজিয়া। ‘মায়ের রান্না’, মনে পড়তেই সে কী কান্না। আহা পিসির হাতের সেই চ্যবনপ্রাশ-ভাতে! তার চেয়ে বরং ছেড়ে সব ঢং রেঁধেই ফেলুন তুখোড় ‘পটাটাস মাতাদোর’। কিংবা ছেড়ে আজেবাজে কথা, রাঁধুন ‘চিকেন বনলতা’। ভয় নেই, বলেছি তো সেই কবেই, পড়বে না মোটে ঢিঢি—মিছে ঘাবড়াচ্ছেন, রেসিপি বাতলাচ্ছেন স্বয়ং ডিডি
ডিডি-র কিচাইন–৫ : ডিডি
বুলবুলভাজা | খ্যাঁটন : হেঁশেলে হুঁশিয়ার | ০৪ মার্চ ২০২১ | ৩৪৩৫ বার পঠিত | মন্তব্য : ১০
খানা-সংস্কৃতি ভাই! ইদানীং ফ্যাশন ওইটাই! শুধু খেলে হাঁসফাঁস করে হবেনি কো, জানতে হবে ইতিহাস, ঝাড়তে হবে দেরিদা-ফুকো! কিন্তু যদি উলতো গাই? এ বাজারে এট্টু অপোসংস্কিতি ফলাই! রাখুন ও সব লবচবানি, রাঁধুন মাটন কেওরামি! কে বলে তাতে পড়বে ঢিঢি? রেসিপি দাতা স্বয়ং ডিডি
ডিডি-র কিচাইন–৬ : ডিডি
বুলবুলভাজা | খ্যাঁটন : হেঁশেলে হুঁশিয়ার | ২২ এপ্রিল ২০২১ | ৩১২৬ বার পঠিত | মন্তব্য : ১২
খাওয়ার আগে গালি খাওয়াবে, আছে এমনও রেস্তোরাঁ এ ভবে। কিংবা খাবেন পলিটিকাল খানা? সে হদিশও দিব্যি জানা। রান্না ছাড়ুন, এ কিস্তিতে ঘুরেই আসুন, তেমন নানা খানাঘরে, আর দেরি না করে। হলেন নাকি রেডি? পথ দেখাতে তৈরি আছেন দেখুন স্বয়ং ডিডি
ডিডি-র কিচাইন–৭ : ডিডি
বুলবুলভাজা | খ্যাঁটন : হেঁশেলে হুঁশিয়ার | ২৭ মে ২০২১ | ২৭৪৬ বার পঠিত | মন্তব্য : ৯
খাই খাই কর কেন? এসো বোসো আহারে। দুই শো বছর পরে খাবে যা-যা বাহারে, এসো ভায়া ট্রাই করো, আজই খাও তাহারে। আরশোলা-চচ্চড়ি, গুবরের কালিয়া, মশক-পুডিং খেও সেলফি-টি তুলিয়া। আরও দু-শতক পরে, জেনে রেখো নির্ভুল, খানা মানে খাবে শুধু ক্ষুধাহরা ক্যাপসুল! কী হবে রেসিপি তার, ভারী শখ জানবার? এখানে লিখলে যদি ‘গুল’ বলে পড়ে ঢিঢি? দক্ষিণে পাড়ি দাও, কানে কানে জেনে নাও, হেঁশেলেতে যথারীতি হুঁশিয়ার আছেন ডিডি
ডিডি-র কিচাইন–৮ : ডিডি
বুলবুলভাজা | খ্যাঁটন : হেঁশেলে হুঁশিয়ার | ১৭ জুন ২০২১ | ৩১২৮ বার পঠিত | মন্তব্য : ১৭
আপ রুচি খানা? কে বলে মশাই? সব্বার আগে দরকার ভাই এটিকেট জানা। বিলেতে খানা খেতে খেতে কদাচ যেন না ওঠে বিশ্রী ঢেকুর। নাইজেরিয়ায় আবার খাবার নিমন্ত্রনে ব্যাঘ্র গর্জনে ঢেকুরই দস্তুর। বিলেতে চা বা স্যুপ পানে, সুড়ুৎ শব্দটুকু হওয়া মানে মহাসব্বোনাস। ওদিকে জাপানে, যাবতীয় পানে শোনা যাবে এমন হুসহাস, যেন শত অ্যানাকোন্ডায় ফেলছে নিশ্বাস। ইত্যাকার এটিকেট জেনে পাও গুড ম্যানার্স সার্টিফিকেট। দুনিয়ার কোনও দেশে নিমন্ত্রনে খেতে বসে পড়বে না ঢিঢি। শিক্ষা দিতে ইত্যাকার আচার, যথারীতি হেঁশেলে হুঁশিয়ার রয়েছেন ডিডি
ডিডি-র কিচাইন–৯ : ডিডি
বুলবুলভাজা | খ্যাঁটন : হেঁশেলে হুঁশিয়ার | ১৫ জুলাই ২০২১ | ৪০৪৯ বার পঠিত | মন্তব্য : ২০
সোনা রোদ্দুরে আবিল দুপুর পশমিনা শালে ঝোল কলঙ্ক, কিন্তু কেমন স্মৃতিভারাতুর, ভাঁড়ের ছ্যাঁদায় কাছা কোঁচা ময়। বে'বাড়ির ভোজে আঁচাবো কোথায়, অম্বল সুধা, ধূমপানে মন? যত্নে প্রত্ন খুঁড়ে দেখাবেন সঙ্গে আছেন ডিডি মহাশয়।
পুরোনো পাতাগুলো : ডিডি
বুলবুলভাজা | পড়াবই : মনে রবে | ১২ সেপ্টেম্বর ২০২১ | ২১৫০ বার পঠিত | মন্তব্য : ২
কুমু নিজেকে নিয়ে ঠাট্টা করতে খুব পছন্দ করতো। নিজের বয়স বাড়িয়ে বাড়িয়ে বলতো, নিজের ওজনও। সবেতেই হাসিখুসি। ওর লেখা ওর ছোটোবেলার চোরের গল্পটা তো বাংলা সাহিত্যেরই একটা সম্পদ।
হ্যাঁ, শুধু ভাটের মধ্য দিয়েই নয়। দু বার দেখাও হয়েছে। একবার ব্যাংগালোরে। কল্লোলের বাড়িতে বিরাট আড্ডায় কুমুদিনি এলেন এক প্লেট ফিস ফ্রাই নিয়ে। নিমেষে ফর্সা। আরেকবার, লাস্ট বার বইমেলায়। শ্যামল আর কুমু। শ্যামলের সাথে প্রথম মোলাকাত। কিন্তু আমি তো শ্যামলকে চিনি। কুমুর সাথে বিয়ের আগের থেকেই চিনি। সবই কুমুর ঘরোয়া লেখার কল্যাণে। তাই আলাপ থেকে আড্ডা- সেটা নিমেষেই হয়ে যায়, রেসিং কারের মতন। কতোজনের সাক্ষাত হলো। অনেক গল্প গুজব হলো। তারপরে বাড়ি ফেরার পালা।
তারপরে বাড়ি ফেরার পালা।
"আবার দেখা হবে" - এই রকমই অঙ্গীকার ছিলো।
ডিডি-র কিচাইন - সীজন টু - ১ : ডিডি
বুলবুলভাজা | খ্যাঁটন : হেঁশেলে হুঁশিয়ার | ০২ মার্চ ২০২৩ | ১৮৩৮ বার পঠিত | মন্তব্য : ১৫
কোন সবজেক্টে ব্যাবাক মানুষে, মানে ভারত তথা বাংলা তথা গুরুচন্ডালীর সব্বাই, যাকে বলে একেবারে হুলিয়ে পন্ডিত? মানে যাকে বলে প্রাজ্ঞ?
না, না, ফুটবল নয়, পোলিটিক্স নয়, সাহিত্য বা ক্যালকুলাসও নয়। আসলে সবাই যে ব্যাপারে মতামতে ভর্পুর এবং অভিজ্ঞতায় উপছে পড়েন সেটা হচ্ছে বিরিয়ানি।
একবার হাটে হাঁড়ি ভেঙেই দেখুন না, ঘটি বাঙাল, বাসী, প্রবাসী বা অ্যান্টিবাসী, তরুন বা বুড়োটে, সব সব রকমের জেন্ডার - মানে সকলেই তাদের অফুরন্ত অভিজ্ঞতা ও জ্ঞান ভান্ডার নিয়ে হাজির হবেন। তক্কো জুরে দিবেন, কোনটি খাঁটি আর কোনটি বর্ণ সংকর দুষ্ট, কে অথেন্টিক, কে নকল নবীস। শেষ কথা কে কবে?
ডিডি-র কিচাইন - সীজন টু - ২ : ডিডি
বুলবুলভাজা | খ্যাঁটন : হেঁশেলে হুঁশিয়ার | ১৩ এপ্রিল ২০২৩ | ১৪৫২ বার পঠিত | মন্তব্য : ১৩
একই জিরা,ধনে,লংকা,হলুদ (একটু গ্যাপ দিয়ে পড়বেন প্লীজ) ঐ সব দিয়ে একই ঘ্যাঁট রেঁধেছি আর খেয়েছি- দিনের পর দিন। তা ও ভালো ইউ টিউব আসায় গুল তাপ্পি মারা সহজ হয়েছে। কিন্তু মাসের পর মাস - কতোই বা লিখবো? সুবিধের মধ্যে এই, যে আপনেরাও বিশেষ পড়েন টড়েন না।
তা ও, কথা যখন দিইছি, তখন লিখবোই। এইবারের থিম হচ্ছে "হারিয়ে যাওয়া খাবার"। জানেননি তো, যাদের আর কিছু নেই, তাদের নস্টালজিয়াই সম্বল।
ডিডি-র কিচাইন - সীজন টু - ৩ : ডিডি
বুলবুলভাজা | খ্যাঁটন : হেঁশেলে হুঁশিয়ার | ১১ মে ২০২৩ | ১৫৩৬ বার পঠিত | মন্তব্য : ১২
তো, নস্টালজিয়ার একটা সেট প্যাটার্ন আছে। প্রথমটায় ঠাট্টা, ফাজলামি প্রচুর করুন। এমন কি বুঝিনা বুঝিনা করে একটু অসভ্য টাইপের জোকও করতে পারেন - কিন্তু সেটা ইশারাতেই। তারপরে একেবারে শেষটায় একটা হুল্লাট ইমোশনাল মোচড় - একটা দগদগে চোখ ছলছলে ভাব - বুক চাপা একটা কান্না গোছের। তাইলে জমবে।
আমি প্রথমেই জানিয়ে দি'- আমার এই নস্টালজিক খানা পিনার ব্যাখ্যান একেবারে পুরো ফ্যামিলি নিয়েই পড়তে পারবেন। রেটিং একেবারে ইউনিভার্সাল। আর শেষটাতেও কোনো হায় হায় রে ক্লাইম্যাক্স নেই। খুবই সহজপাচ্য।
আসলে এই আমাকে দেখুন। জন্ম ৫৩ সালে (AD), সেই কলেজ বেলার থেকে কতো যে নতুন নতুন খাবার খেয়ে অবাক হলাম। এবং এখনো সেই অবাক হওয়া শেষ হয় নি।
ডিডি-র কিচাইন - সীজন টু - ৪ : ডিডি
বুলবুলভাজা | খ্যাঁটন : হেঁশেলে হুঁশিয়ার | ০৯ জুন ২০২৩ | ১৮২৩ বার পঠিত | মন্তব্য : ১৯
এই যে আপনারা, মানে যারা জুনিয়র বা সাব জুনিয়ার সিটিজেন, তাদের যে জিনিস দেখে আমি মুগ্ধ হই তা হচ্ছে আপনাদের গভীর আত্মবিশ্বাস আর দুঃসাহস। আমরা সিনিয়র সিটিজেনরা, কীরম একটা ন্যাকাটে ও ক্যাবলা কার্তিক ছিলাম। এখনো।
তো, সেই সময়টাই সেরকম ছিল। মা বাবা গুছিয়ে ক্যালাতো, অংকের মাস্টারের তো কথাই নেই। এমন কি ভূগোলের মাস্টার মশাইও সাতটা রাজধানীর নাম না বলতে পারলে উত্তাল পেটাতেন। "শালা" বলেছি, শুনতে পেয়ে পাড়াতুতো এক কাকা উদ্যোগ নিয়ে কান মলে দিতেন। সে এক মুক্তাঞ্চল।