এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • জনমুখী প্রকল্পগুলিকে "ভিক্ষে" বলে হ্যাটা করলে ভোটাররাও হ্যাটা করবে

    Bhutanoya লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৪ নভেম্বর ২০২৪ | ১৯৮ বার পঠিত
  • মহারাষ্ট্রে বিজেপি হুলিয়ে জিতেছে, আর ঝাড়খণ্ডে গোহারা হেরেছে। মহারাষ্ট্রে বিজেপির প্রচারের একটা বড় অংশ ছিল তাদের 'লড়কি বহিন" প্রকল্প, যাতে ২১ থেকে ৬৫ বছরের মহিলা, যাঁরা কিছু আর্থসামাজিক অবস্থার ক্রাইটেরিয়া মিট করবেন, তাঁরা মাসে ১৫০০ টাকা করে পাবেন। এ হচ্ছে সেইরকমের প্রকল্প, যাকে পয়সাওয়ালা ডানপন্থীরা সোশ্যাল মিডিয়াতে "freebie" বলে গাল পাড়েন, যে গাল আজকাল পশ্চিমবঙ্গের ট্যাঁকভারী বামপন্থীরাও দিচ্ছেন মমতার বিভিন্ন প্রকল্পকে। আর সেটা এই বাস্তবের মুখে দাঁড়িয়ে, যেখানে শুধু পশ্চিমবঙ্গই নয়, সমস্ত ভারতের অধিকাংশই আর্থিক অনটনে ভুগছেন। এদিকে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম আকাশছোঁয়া। এমনকি, যেটুকু স্বাচ্ছন্দ্য এককালে আমরা বিনাপয়সায় পেতাম, যেটুকুকে ছোটবেলা আলাদা করে স্বাচ্ছন্দ্য বলেই মনে হত না, সেগুলোও আজকাল পয়সা ছাড়া পাওয়া যাচ্ছে না। যেমন, রাতের ঘুম, যা তীব্র উষ্ণায়নের ফলে গ্রীষ্মকালে অনেকে পাচ্ছেন না। যেমন, শ্বাস নেওয়ার যোগ্য বাতাস, যেটা কলকাতায় আর নেই। শ্বাসের সমস্যা এখন এ শহরের ঘরে ঘরে। এবং প্রতিমুহূর্তের জীবনযুদ্ধ বুঝিয়ে দেয়, এখানে জীবনের দাম নেই।

    আজ থেকে অনেক বছর আগে, প্রথম কলকাতা থেকে দিল্লী যখন গেছিলাম, দুটো জায়গার তফাত মনে হয়েছিল আকাশ-পাতাল। দিল্লীতে প্রায় সবাইকে মনে হয়েছিল মারমুখী, ঝগড়ার জন্য রেডি। কাউকে এক ইঞ্চি জায়গা ছাড়া নেই। গাড়ি এমনভাবে চলে, যেন নির্দ্বিধায় মানুষ চাপা দিয়ে চলে যেতে পারে। অটোওয়ালা দাঁত খিঁচিয়ে ছাড়া কথা বলেন না, একজনকে মারধোর করতেও দেখলাম। পশ জায়গাগুলোতে জো-হুজুরি, অন্যত্র খেয়োখেয়ি। এখন ওই দিল্লীর থেকে এই কলকাতার বোধহয় আর পার্থ্যক্য করা যাবে না। সেই একই হিংস্রতা সর্বত্র। কিছুদিন আগে এই সাইটেই গণপরিবহন নিয়ে একটা লেখা লিখেছিলাম, প্রথম যিনি মন্তব্য করলেন তিনি বললেন, পশ্চিমবঙ্গ ভিখিরির রাজ্য। যে সিঙ্গুরে পুলিশের গুলি করে খুন করার ভিডিও এবিপির মত পাঁকও না দেখিয়ে পারেনি, সেই সিঙ্গুরের প্রসঙ্গ তুলে বললেন, ওখানে যা হয়েছে তারপর আর কোনও ইনভেস্টর আসবে না এ রাজ্যে। অর্থাৎ, ভোগে যাক পাবলিক, ইনভেস্টর যা চাইবে তাই হবে, এমন নইলে রাজ্যশাসন ঠিক হচ্ছে না।

     ডানপন্থীদের থেকে এসবই প্রত্যাশিত। কিছু আদ্যন্ত মূর্খ, হিংস্র প্রাণী দিয়ে বাংলার মধ্য-উচ্চবিত্ত শ্রেণী ভরে গেছে। সে যাক। কিন্তু বামপন্থীরাও, আশ্চর্য্যজনকভাবে, সমস্ত ন্যায়নীতি ভুলে এদের বুলিই বলতে শুরু করেছেন। টুইটারে আর রেডিটে রাইটউইং যা বলে, ফেসবুকে লেফটউইং-দের অনেকেই দেখি তাইই বলেন। সৌভাগ্যবশত, এঁরা ছাড়াও এ রাজ্যে, এ দেশে বাম আছে, সেজন্যই কৃষক আন্দোলনের মত একটা সংগঠিত আন্দোলন হয়। দুর্ভাগ্যবশত এঁরা আছেন, সেজন্য আর জি করের আন্দোলন কোনও প্রগতিশীল দিকে যায় না। নিরাপত্তার প্রশ্নে, গণস্বাস্থ্যের প্রশ্নে, কোনোদিকেই তাঁদের আগ্রহ নেই। উলটে বিভিন্ন মিথ্যা প্রচার করে গেলেন। পেশেন্টকেয়ারে তীব্র সরকারী অব্যবস্থার উল্টোদিকে কেবল একটি কনক্রিট দাবি এল, বেড আছে কি নেই সেটা ওয়েবসাইটে দিতে হবে। এতে রোগীর এ-হাসপাতাল সে-হাসপাতাল করা কমবে, কিন্তু কোনও হাসপাতালে আদৌ চিকিৎসা পাবেন কিনা সেইটা ঠিক হল না। শুধু এবারে নয়, ২০১৯ সালে এন আর এসের আন্দোলন হয়তো মনে থাকবে কারও কারও। এন আর এসে  এক রোগীর মৃত্যু হয় বিকেল ৫টার আশেপাশে। জুনিয়র ডাক্তারদের সাথে পেশেন্টের পরিজনেরা দুর্ব্যবহার করেন বলে অভিযোগ, তাই জুনিয়র ডাক্তাররা শর্ত দিলেন, ক্ষমা না চাইলে বডি ছাড়ব না। এই চলল প্রায় রাত ১১টা অবধি, তারপর মারামারি। কিন্তু, এই বডি আটকে রাখা নিয়ে ঘটনার সূত্রপাত, এ ব্যাপারটি আন্দোলনকারীদের মুড়োদের অনেকেই শুধু যে বেমালুম চেপে গেছিলেন তাইই নয়, তাঁরা দাবি করেছিলেন, পোস্টমর্টেমের জন্য বডি রাখা হয়েছে, গা-জোয়ারি করে আটকানো হয়নি। বডি আটকে রাখার ঘটনাটা প্রথম বেশী বেশী করে সামনে আসে দুজন ডাক্তারের ইন্টার্ভিউয়ের ভিডিও বেরোবার পর, যেখানে তাঁরা নিজেরাই স্বীকার করেন এই কীর্তি, এবং এমনভাবে বলেন যেন সেটা কোনও অপরাধই নয়। রোগীর তরফে যাঁরা মার খেয়েছিলেন, তাঁরা শুরু থেকেই এই কথা বলেছিলেন, কিন্তু হিন্দু মধ্য-উচ্চবিত্তের এবং তাদের ধামাধারীদের কাছে গরীব মুসলমান মানেই মিথ্যাবাদী আর ঝামেলাবাজ। তারও আগে কোরপান শাহ হত্যার ঘটনায় অভিযুক্তদের গ্রেফতারির বিরুদ্ধে এন আর এসে অনশন...

    ক্ষমতাশালীর পা চাটা ছাড়া আর সব আউট অফ ফ্যাশন হয়ে যাচ্ছে। হাজার নীতিহীনতাতেও কারও কিছু যায় আসে না। 'বিপ্লবী বাম'দের একাংশ তৃণমূলের ধামা ধরেছেন। তাঁদেরও যায় আসে না। অন্যরা আন্দোলন করে এবিপির পুরষ্কার নিচ্ছেন। কোবরাপোস্টের স্টিং অপারেশনের কথাও বোধহয় সবাই ভুলে গেছেন। মনে করালেও গোঁসা করবেন। এবিপির সার্টিফিকেট নিয়ে আন্দোলন হবে। সে হোক। আজকাল এঁরা পড়েছেন "freebie" নিয়ে। তাতে ভোটের ফলাফলে কিছু আসে যায় না। সরকার যেখানে সমস্ত দায়িত্ব থেকে দূরে সরে যাচ্ছে, সেখানে সরকারকে ঘাড় ধরে নিজের দায়িত্ব পালন করানোর বদলে যেটুকু পাওয়া যাচ্ছে সেটুকুকেই গাল দেওয়া এঁরা হেবি রাজনীতি মনে করেন। আরও বেশী আদায় করার রাজনীতিতে এঁরা নেই। সেজন্য পশ্চিমবঙ্গে NREGA-তে কাজের আন্দোলন নিয়ে এঁদের মাথাব্যথা নেই। বিজেপি সরকার রাজ্যের NREGA ফান্ডের টাকা আটকে দিয়েছে, এটা ফেসবুকের আলোচনা দেখলে জানা যাবে না। সরকারী প্রকল্পের টাকা যাতে লোকজন ঠিকঠাক পান, আরও কোথায় কোথায় ঘাটতি সেগুলো তুলে ধরা, বেসিক্যালি যা করলে জনসমর্থন পাওয়া যায়, চারটে লোকের জীবন একটু বেটার হয়, সেগুলো নিয়ে আন্দোলনের প্রচারে বামপন্থীদের মধ্য-উচ্চবিত্ত অংশ আর আগ্রহী নন। তবুও আন্দোলনগুলো হয়, এটাই আশার কথা।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাপাঙ্গুল | 103.24.***.*** | ২৪ নভেম্বর ২০২৪ ০১:৫৯539599
  • yes
  • &/ | 151.14.***.*** | ২৪ নভেম্বর ২০২৪ ০৩:১২539602
  • বছরের পর বছর রাস্তায় বসে স্কুলশিক্ষক নিয়োগ ব্যাপারের আন্দোলনকারীরা, কোথাও কোনো তাপোত্তাপ নেই। আউট অব ফ্যাশন। সরকারী স্কুলব্যব্স্থা একেবারে একধারসে গোল্লায় গেছে, মধ্যবিত্ত আর সেসবে আপন সন্তান পাঠাতেই পারে না। সেসব নিয়ে কোনো আন্দোলন নেই, উল্লেখ পর্যন্ত নেই। ওসব বলা ফ্যাশন নয়। মধ্যবিত্ত ভাবছে, 'আম্বানি আদানিদের স্কুল কলেজ তো ফরফরাচ্ছে, সেখানে পাঠাবো, যেমন ইনফ্রা, তেমন প্রসপেক্ট, খুবই ভালো।' এইভাবে যে কোথায় চলেছে সব, কেজানে।
  • aranya | 2601:84:4600:5410:9d27:7478:8f2b:***:*** | ২৪ নভেম্বর ২০২৪ ০৮:২১539609
  • ভাল লেখা 
  • | ২৪ নভেম্বর ২০২৪ ১১:৪২539611
  • উনিজিও আজকাল আর রেওড়ি বলে গাল পাড়ে না। 
     
    ভাল লেখা।
  • Bhutanoya | ২৪ নভেম্বর ২০২৪ ১২:০৯539612
  • @&/,
    একদমই তাই।
  • কৌতূহলী | 115.187.***.*** | ২৪ নভেম্বর ২০২৪ ১৩:১৬539613
  • তৃণমূলের হকার উচ্ছেদ নিয়েও বামদলগুলো তেমন সোচ্চার হয়নি বা আন্দোলন গড়ে তোলেনি। সিপিএম লোকাল লেভেলে কিছু প্রতিবাদ করেছে বা সিটু করেছে। এ বাদ দিয়ে বড় আন্দোলন হয়নি। গ্রামীন অর্থনীতি নিয়েও সিপিএমের অবস্থান অস্পষ্ট।শ্রমিক কৃষক বাদ দিয়ে শুধু মধ্যবিত্ত বেস করে বামপন্থীরা আস্থা অর্জন করতে পারবে না
  • রমিত চট্টোপাধ্যায় | ২৪ নভেম্বর ২০২৪ ১৩:২৪539614
  • হাফ বাম এখন ডান হয়ে গেছে। চারটে কথা বললেই বোঝা যায় বিজেপির এজেন্ডায় গলা মেলাচ্ছে। প্লাস এরা ভীষণ ভাবে শ্রেণী সচেতন, এইসব ফেসবুকীয় বাম সমর্থক যারা, তারা মুখে বলে সবার স্বার্থে এইটা দরকার। আসলে বলতে চায় শিক্ষিত পয়সাওলা মধ্যবিত্ত শ্রেণীর জন্য এইটা দরকার। সবার স্বার্থ আর এদের স্বার্থ এক না।
  • যদুবাবু | ২৪ নভেম্বর ২০২৪ ১৯:৩৩539616
  • মূল লেখার বেশ কিছু অংশের সাথে একমত। "ভিক্ষা" বলে ব্যঙ্গ কিন্তু মানুষ বহুদিন মনে রেখে দেয়। অন্য অনেক তাচ্ছিল্য বা অপমান ভুলে গেলেও। অবশ্য সেটা বোঝার জন্য এক রকমের সংবেদনশীলতা দরকার, পাবলিক ডিস্কোর্সে সেসব নেই বলে মনে হয়। 
     
    আমি পড়তে গিয়ে দেখলাম যে মধ্যপ্রদেশে স্কিমটার নাম ছিলো লাডলি বেহনা, আর মহারাষ্ট্রের জন্য সেটার-ই নাম লড়কি বহিন। প্রায় এক-ই রকম স্কিম। 

    "This initiative, unveiled during the presentation of the state Budget at the Maharashtra Assembly, will provide all women aged between 21 and 60 years in the state with a monthly allowance of ₹1,500 starting from July 2024.
    ... 
    The 'Mukhyamantri Majhi Ladki Bahin' scheme appears to draw inspiration from Madhya Pradesh's successful 'Ladli Behna' scheme.
     
    Under the 'Ladli Behna' initiative,  the Madhya Pradesh government deposits ₹1,250 monthly into the accounts of women, a move introduced by former Chief Minister Shivraj Singh Chouhan."

    মহারাষ্ট্র বা মধ্যপ্রদেশের স্কিমগুলো নতুন। পশ্চিমবঙ্গের স্কিমগুলো নিয়ে কেউ কেউ স্টাডি করেছেন জানি। আরও করা উচিত। 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। না ঘাবড়ে প্রতিক্রিয়া দিন