এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • স্ট্রাইক দা পয়েন্ট - ৫ 

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৯ আগস্ট ২০২২ | ৭৫৯ বার পঠিত | রেটিং ৪.৫ (২ জন)
  • | | | | | | | | | ১০
    --- ' তুমি কি ভয় পাচ্ছ ? '
    --- ' ভীষণ স্যার.... আমাকে দিয়ে যা করানোর করানো হয়ে গেছে। ওরা এখন আর আমাকে বাঁচতে দেবে না। আমি যে অনেক কিছু জানি ... '
    --- ' কি জান তুমি ? '
    বাইরে বৃষ্টি নামল। অচিন্ত্য দলুইকে নিজের বাড়িতে নিয়ে এসেছে কলতান।

    সুর ইন্ডাস্ট্রিজের পাঁচিলের ধারে অচিন্ত্যর কাছে গিয়ে দাঁড়িয়েছিল কলতান। অচিন্ত্য কোন কারণে খুব ভয়ে ভয়ে আছে মনে হচ্ছে। বলল, 'আমি কিছু করিনি স্যার.... কিন্তু ওরা আমায় ভয় দেখাচ্ছে। বলছে যে জানে মেরে দেবে .... '
    --- ' ওরা মানে কারা ? ভয়ই বা দেখাচ্ছে কেন ? তুমি আমাকে চিনলে কিভাবে ? '
    অচিন্ত্য কলতানের গায়ের কাছে ঘেঁষে এসে ফিসফিস করে বলল, ' এখানে দাঁড়িয়ে অত কথা বলা যাবে না। আশেপাশে কে কোথায় ঘাপটি মেরে বসে নজর রাখছে তা বুঝতেও পারবেন না স্যার .... '
    --- ' তা'লে তুমি যে আমার সঙ্গে কথা বলছ সেটাও তো তারা জানতে পারছে ... '
    --- ' সেটা জানুক। আমাদের চারজনেরই তো এখানে আসার কথা ছিল। ওরা তিনজন কি নতুন বুদ্ধি বার করে এখানে আসেনি বলতে পারব না .... কিন্তু আমাকে আসতে বারণ করেনি। মানে, আমাকে এবার গাড্ডায় ফেলতে চাইছে .... '
    কলতান বুঝতে পারল তার ছোঁড়া ঢিল টার্গেটে লেগেছে ঠিকই কিন্তু এদের নেটওয়ার্ক সাঙ্ঘাতিক ভাল। তার পরিকল্পনা ছড়িয়ে গেছে এদের অন্তর্জালে এবং এদের ইনফরমেশন গেজেটে তার নামটাও গুরুত্বসহকারে আছে এটা নিশ্চিত। হিট লিস্টে আছে কিনা কে জানে।
    অচিন্ত্য বলল, ' আপনার বাড়িতে যদি নিয়ে যান আমাকে ... কিছু কথা বলতে পারি স্যার...'
    কলতান তার সহজাত বুদ্ধি থেকে বুঝতে পারছিল অচিন্ত্যর কথা চোখ বুজে বিশ্বাস করার প্রশ্নই নেই। তবে এটাও ভাবল যে অচিন্ত্যর মতো একটা সূতো হাতের কাছে পেয়ে হাতছাড়া করা মোটেই উচিৎ হবে না। শুনতে দোষ কি। ব্যাপারটা ধরা না গেলেও ছোঁয়া তো যাবে ...। কলতান খুব সাবধানে চারদিকে চোখ বুলিয়ে নিল। তার সাইড ব্যাগে একটা লাইসেন্সড রিভলভার আছে।

    এই সময়ে ওই সাব ইন্সপেক্টর মশাই বোধহয় কিঞ্চিৎ অধৈর্য হয়ে কলতানকে ফোন করলেন, ' দাদা ... হল ? একটু তাড়াতাড়ি করলে ভাল হয় .... ফালতু সব ইনফরমেশান ... '
    কলতান উত্তর দিল, ' আপনি কিন্তু অফিস ডিউটিতে আছেন মিস্টার সরকার ... এত অধৈর্য হবেন না ... যদি দেরি হয় আপনার বসের কাছে আমি নিজে জবাবদিহি করব ... আপনার মাথা ঘামাবার দরকার নেই ... আপনি ওখানে অপেক্ষা করুন ... '
    এস .আই. মানস সরকার তেড়েমেরে বলল,
    ' ঠিক আছে তা'লে যা খুশি করুন গে যান.... যত্ত সব ... ' বলে ফোন কেটে দিল।
    --- ' ঠিক আছে চল .... বাড়িতেই যাওয়া যাক...'

    অচিন্ত্যকে নিয়ে থানার গাড়িটা যেখানে দাঁড়িয়ে আছে সেখানে চলে এল কলতান। মানস সরকারকে বলল, ' আপনারা এবার থানায় ফিরে যেতে পারেন ... আমি ওসির সঙ্গে ফোনে কথা বলে নেব'খন ... '
    মানস সরকার মুখটা কেমন বেঁকা মতো করে রইলেন। কলতান অচিন্ত্যকে নিয়ে বাইকে ওঠার আগে এন্টালি থানার ওসি বিমল মন্ডলকে একটা মেসেজ করল যার শেষ লাইন হল --- প্লিজ ফলো দা জিপিএস অফ মাই বাইক মুভমেন্ট .... রিকোয়েস্ট টু টেক অ্যকশান ইফ নোটিস এনিথিং আনইউসুয়াল ...

    বাড়িতে ঢুকে বলল, ' হ্যা... অচিন্ত্য বস ... '
    অচিন্ত্য জড়সড় হয়ে এক জায়গায় বসল। কলতান কিছুক্ষণ চুপ করে বসে রইল। একটা তোয়ালে দিয়ে মুখের ঘাম মুছল। জাগ থেকে জল ঢেলে অচিন্ত্যকে এক গ্লাস দিল। নিজেও খেল এক গ্লাস। তারপর বলল, ' কি বলবে এবার বল .... '
    --- ' আপনি আমাকে বিশ্বাস করতে পারছেন কিনা জানিনা ....'
    --- ' তোমার বিশ্বাসযোগ্যতা প্রমাণ করার দায়িত্ব তোমার নিজের। বিশ্বাস তো আর এমনি আসে না .... সে যাক, তুমি এ চাকরিতে কতদিন ঢুকেছ ? '
    --- ' সাড়ে চার বছর .... তার আগে ...'
    --- ' ঠিক আছে ওসব জানার দরকার নেই। তুমি কি চাকরিতে ঢুকেই এদের জালে পড়লে ?'
    --- ' না স্যার... একবছর পরে ... ওই গৌতম চ্যাটার্জী ... '
    --- ' আচ্ছা ঠিক আছে ... ওসব পরে শুনব... মোটামুটি আন্দাজ করতে পারছি ... তা এখন ওদের শত্রু হয়ে গেলে কি করে ? '
    --- ' আমি গরীব মানুষ স্যার ... টাকার লোভে ওদের সঙ্গে জড়িয়েছিলাম। কিন্তু কয়েক মাস পর থেকে বিবেকের দংশন অনুভব করতে লাগলাম। এইভাবে নির্বিচারে নীরিহ লোকের সর্বনাশ করা ভয়ানক পাপের কাজ। শুধু অম্বরীশবাবুর মতো ঘটনা নয়। বিভিন্ন ডিজিটাল প্রযুক্তির সাহায্যে অনেক মানুষের ব্যাঙ্ক অ্যকাউন্ট সাফ করে দিয়েছে। আপনি জানেন কিনা জানিনা এদের চক্র সারা দেশ জুড়ে আছে। আমি এদের সঙ্গে আর থাকতে পারছিলাম না। জাঁতাকলে পড়ে মানসিক যন্ত্রনায় ছটফট করছিলাম। অনেক ভাবনাচিন্তার পর একদিন আমি গৌতম চ্যাটার্জীকে বলে ফেললাম ... আমি আর এসবের মধ্যে থাকতে চাই না, আমাকে ছেড়ে দিন। চ্যাটার্জী তখন বলল, এসব পাগলের মতো কি বলছিস তুই ... এর মধ্যে ঢুকলে আর বেরনো যায় নাকি ? বিপদে পড়ে যাবি ... অম্বরীশদার কেসে আমার কোন ভূমিকা ছিল না। শুধু পেপারটা নিয়ে গিয়েছিলাম বৈকুন্ঠ বসাকের দোকানে স্ক্যানড সিগনেচার বসাবার জন্য। এই বৈকুন্ঠও এইসব দু নম্বরী কাজ করে দেবার জন্য মোটা টাকা পায় .... ব্যাটা পাক্কা শয়তান .... থাকে এমনভাবে যেন ভাজা মাছটি উল্টে খেতে জানে না .... '
    --- ' হমম্ ... বুঝলাম ... ' বলে কলতান আচমকা একটা ঢিল ছুঁড়ল ....
    --- ' সূর্যকুমার শ্রীবাস্তবকে কখনও দেখেছ ? '
    অচিন্ত্য চমকে উঠল।
    --- ' সূর্য ... কুমার ...! '
    --- ' আপনি ... মানে ... '
    --- ' দেখেছ কিনা বল না ... ' কলতান চাপ বাড়াল।
    অচিন্ত্য চুপ করে বসে আছে। ওর মুখে কেমন যেন একটা চাপা ভয়ের ছায়া পড়ল।
    --- ' কি হল ... কি ভাবছ ? '
    --- ' না ... মানে ... হ্যা...'
    --- ' বুঝেছি .... ওর মোবাইল নাম্বার জান ? '
    --- ' না না .... আমি কি করে জানব ... ওসব কি আমার জানার কথা ? অনেক উঁচু ডালে বাস ওদের ... '
    তারপর বিড়বিড় করে অস্ফূটভাবে বলল, ' ওই তো সর্দার... কিংপিন ... '
    কলতান ঠিক শুনে নিল কথাগুলো।
    --- ' হমম্ .... আচ্ছা ... মধুজা রায়ের নামে শুনেছ ? '
    --- ' না তো। সে কে ? '
    --- ' আচ্ছা বাদ দাও .... '
    --- ' সূর্যকুমার কি কলকাতায় আসে ? '
    অচিন্ত্য একটু দোনামোনা করে বলল, ' হ্যা ... মানে ... আসে বোধহয়। আমি ঠিক জানি না। শুনেছি নিউটাউনের ওদিকে কোথায় ফ্ল্যাট আছে। মানে, ওই গৌতম চ্যাটার্জীদের বলাবলি করতে শুনেছি। '
    --- ' ও ... তা তুমি এখন কি করবে ঠিক করলে ? '
    --- ' সেটাই তো বুঝতে পারছি না স্যার ... আমি ওদের সঙ্গে থাকতে চাই না। কিন্তু ভীষণ ভয় করছে। আমার বাড়ি পূর্ব মেদিনীপুরের বাজকুলে। কলকাতায় মহাজাতি সদনের কাছে একটা জায়গায় থাকি। রাস্তায় বেরোলে বুক ধুকপুক করে ... আপনিও সাবধানে থাকবেন স্যার ... '
    --- ' হ্যা, সে তো বটেই। যতক্ষণ না সাপের মাথাটা মুঠোয় নিতে পারছি ততক্ষণ তো সাবধানে থাকতেই হবে .... তোমার ফ্যামিলি কি এখানে, না বাজকুলে ? '
    --- ' বাজকুলে। ফ্যামিলি মানে, মা বাবা ভাই বোন ... আমি তো এখনও সিঙ্গল ... '
    --- ' ও, ঠিক আছে। আমি বলছি যে ... তুমি তিন চারদিন আমার এখানে থেকে যাও। এর মধ্যে দেখা যাক ব্যাপারটা কোথায় গড়ায় ... '
    অচিন্ত্য মাথা নীচু করে কি ভাবতে লাগল। তারপর বলল, ' কিন্তু স্যার আমাকে তো বেরোতে হবে ... অফিসে তো যেতে হবে ... '
    --- ' তাতে কোন অসুবিধে হবে বলে মনে হয় না। কলকাতার জনবহুল রাস্তায় তোমাকে কেউ টার্গেট করবে বলে মনে হয় না। তাহলে সেও ধরা পড়ে যাবে। বরং কোন ঘরে একা থাকা এই পরিস্থিতিতে বিপজ্জনক ... '
    --- ' তা'লে ঠিক আছে .... তাই হোক ...আপনি যা বলছেন ... আমার বিশ্বাসযোগ্যতা প্রমাণ করার সুযোগও বেশি থাকবে তা'লে ... '
    --- ' সে যেমন মনে কর ... '
    কলতান আর এক গ্লাস জল খেল। তারপর বৌবাজার থানার বিদ্যুৎ ঘোষকে একটা মেসেজ করল যে, এ টু জেড ডিজিটালের বৈকুন্ঠ বসাককে যেন ওয়াচে রাখা হয়। যেন পালাতে না পারে। ওকে কাজে লাগানোর দরকার হতে পারে ...।
    তিন মিনিট পরে জবাব এল --- ওক্কে।
    অচিন্ত্য চুপ করে বসে আছে। বিকেল সাড়ে পাঁচটা বাজল। লক্ষ্মীদি এসে দুকাপ চা আর কিছু বিস্কুট, নিমকি আর চানাচুর রেখে গেল। অচিন্ত্য সঙ্গে সঙ্গে খেতে আরম্ভ করল। সড়াৎ করে চায়ের কাপে চুমুক দিল। তার বোধহয় খুব ক্ষিধে পেয়েছে।
    কলতানের মনে ঝিলিক দিল, সূর্যকুমারের টিমের সবার মোবাইল নম্বর নিশ্চয়ই তাদের বসের কাছে সেভ করা আছে। এর বাইরে কোন অজানা নম্বর থেকে ফোন গেলে তার হ্যান্ডসেট খুব সম্ভবত রিসিভ করে না। সেরকম কোন সিস্টেম হয়ত লাগানো আছে।
    কলতান হঠাৎ বলল, ' অচিন্ত্য তোমার মোবাইলটা একটু দাও তো .... '
    অচিন্ত্য পরমানন্দে হলদিরামের নিমকি চিবোচ্ছিল। সে কোন প্রশ্ন না করে বুক পকেট থেকে বাঁ হাত দিয়ে মোবাইলটা বার করে কলতানের দিকে এগিয়ে দিল।
    কলতান নিজের মোবাইল খুলে মধুজা রায়ের নম্বরটা ডায়াল করল অচিন্ত্যর ফোন থেকে।
    মাত্র দুবার রিং হতেই ওদিক থেকে কোন পুরুষের মোটা গলায় জবাব এল --- 'হরি ওম'।
    কলতান বুঝতে পারল এটা একটা কোড। সময় নেওয়া যাবে না বেশি। সেও বলল, ' হরি ওম '। এরও একটা জবাব এল চাপা মোটা গলায় --- ' ফক্স টেরিয়ার '। ব্যাস লাইন কেটে গিয়ে কু কু কু করে আওয়াজ হতে লাগল।
    সাইবার এক্সপার্ট সুদীপ্ত সাহাকে সঙ্গে সঙ্গে ফোনে ধরল কলতান। 'এক্ষুণি কলটা হয়েছে সুদীপ্ত। লোকেশানটা একটু ট্র্যাক করে দাও
    প্লিজ .... '
    --- ' ওক্কে ... কলতানদা ... ডোন্ট ওয়ারি .... '
    কলতান অচিন্ত্যর দিকে ঘুরে জিজ্ঞাসা করল, ' ফক্স টেরিয়ার -এর মানে কি জান কি তুমি ?'

    অচিন্ত্য বেশ খানিকটা টক ঝাল মিষ্টি চানাচুর মুখে পুরেছে। মুখ বন্ধ। উত্তর দেবার অবস্থায় নেই। সে একটা হাত তুলে ইঙ্গিতে যা বোঝাতে চাইল তার মানে হল --- একটু অপেক্ষা করুন বলছি ....

    ( ক্রমশঃ )

    *****
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
    | | | | | | | | | ১০
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Mousumi Banerjee | ১০ সেপ্টেম্বর ২০২২ ১০:৫০511791
  • জমে গেছে
  • বিপ্লব রহমান | ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২২ ২১:২৬511962
  • অচিন্ত্য চরিত্রটির মধ্যে কেন জানি না কে কে হালদারের ছায়া পাচ্ছি! cool
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। হাত মক্সো করতে প্রতিক্রিয়া দিন