এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • স্ট্রাইক দা পয়েন্ট - ৬ 

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৯ আগস্ট ২০২২ | ৬৭৭ বার পঠিত | রেটিং ৪.৫ (২ জন)
  • | | | | | | | | | ১০
    মুখের চানাচুর শেষ হলে অচিন্ত্য বলল, ' আপনি কাকে ফোন করেছিলেন ? '
    --- ' সূর্য শ্রীবাস্তবকে। অবশ্য ওটাই আসল নাম কিনা শিওর নই। কিংবা সেই ফোন ধরল কিনা বলা মুশকিল। যাই হোক ধরে নেওয়া যাক এটাই সূর্যকুমার। তুমি কখনও ফোনে কথা বলেছ ওর সঙ্গে ? '
    --- ' না না ... পাগল নাকি ? '
    --- ' ওদের কিছু কোড ল্যাঙ্গুয়েজ জানা আছে তোমার ? '
    --- ' হ্যা ... হরি ওম-টা জানি। গ্যাঙের মেম্বাররা একজন আর একজনকে এটা বলে ...'
    --- ' আর ফক্স টেরিয়ার ? '
    --- ' হ্যা এটাও জানি ... এটা একটা সতর্কবার্তা। এর মানে হল বিপদের সম্ভাবনা আছে ... তৈরি থেক। কেন ফোনে কি এটাই বলল নাকি ? '
    --- ' হ্যা ... '
    --- ' আমার মোবাইল থেকে ফোন করেছিলেন। তার মানে কথাটা আমাকে বলা হল। এটা কেন বলল কে জানে .... উঃ, কি ঝামেলায় যে পড়েছি .... '। নিমকি, চানাচুর খাওয়ার দিকে আর মন রইল না অচিন্ত্যর। বোধহয় মনের চাপ কাটাবার জন্য ধীরে ধীরে চায়ের কাপে চুমুক মারতে লাগল সে।
    কলতান সেটা লক্ষ করে বলল, ' তুমি যদি এত টেনশানে থাক, আমাকে সাহায্য করবে কি করে ? রিল্যাক্স ... রিল্যাক্স ... স্বাভাবিকভাবে
    থাক .... '
    --- ' তাই তো থাকার চেষ্টা করছি .... কিন্তু কেমন যেন লাগছে ... নানা চিন্তা আসছে ...' কলতানের মোবাইল বেজে উঠল টিং টিং করে।সুদীপ্তর মেসেজ এসেছে ....
    'কলতানদা মোবাইল লোকেশান ট্র্যাক করা গেছে সল্ট লেক সেক্টর ফোর-এ। বিল্ডিং -এর নাম মহানন্দা।
    কলতান সুদীপ্তকে ফোন করল তাড়াতাড়ি। বলল, ' এখনও কি সেখানেই আছে লোকটা ? '
    --- ' সেটা তো বলা সম্ভব নয়। তবে এই তো কয়েক মিনিটের আগের ব্যাপার। এখনও নিশ্চয়ই ওখানেই আছে। বিল্ডিং-এর কাছে গিয়ে কল দিলে ফ্ল্যাটটাও ট্রেস করা যাবে। '
    --- ' আচ্ছা ঠিক আছে ...থ্যাঙ্ক ইউ সো মাচ সুদীপ্ত ...'

    এবার তাড়াতাড়ি এন্টালি থানায় বিমল মন্ডলকে ফোন করল।
    --- ' হ্যা... বলুন মিস্টার গুপ্ত ... '
    --- ' আপনি আর্জেন্সি বেসিসে সল্ট লেক সেক্টর ফোর এরিয়ার থানায় কন্ট্যাক্ট করুন। কারণ ওখানকার কাউকে আমি চিনি না। মোস্ট হোপফুলি ওখানে কালপ্রিট কাউকে পাওয়া যাবে।
    ডায়েরি নাম্বারটা রেফার করে দিয়ে ওদের বলুন ওখানে ওয়েট করতে। আমার কথাও বলে রাখতে পারেন। আমি যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ওখানে পৌঁছচ্ছি। আমার কথাগুলো প্লিজ অন্যভাবে নেবেন না। আমি কিন্তু আপনাকে কোন ইনস্ট্রাকশান দিচ্ছি না। কালপ্রিট যাতে ধরা পড়ে আমরা সেই চেষ্টাই করছি।
    --- ' আরে না না ... আপনার ওপর, আর কারো কথা বলতে পারব না... আমার নিজের সম্পূর্ণ আস্থা আছে। আমি এক্ষুণি কমিউনিকেট করছি সল্ট লেক থানায়। ওখানকার চার্জে আছে অভিরূপ ব্যানার্জী। ভাল লোক .... আপনার অসুবিধে হবে না। '

    সন্ধে সাতটা বাজে। কলতান পাঁচ মিনিটের মধ্যে তৈরি হয়ে গেল।
    অচিন্ত্যকে বলল, ' চল বেরিয়ে পড়ি ... হাতে সময় কম ... '
    অচিন্ত্য বলল, ' আমিও যাব ! '
    --- ' হ্যা চল ... বাড়ি বসে থেকে কি করবে ? তাছাড়া তুমি সঙ্গে থাকলে আমারও তো সুবিধে হবে ... তুমি তো এখনও এই দলে আছ ? '
    --- ' ওকথা বলবেন না স্যার ... তা'লে আমি আপনার কাছে আসতাম না .... ঠিক আছে চলুন .... আমি তো রেডি আছি ... '

    কলতানের বাইক কাঁকুড়গাছিতে সিগন্যালে দাঁড়াল। কলতানের পিছনে বসেছে অচিন্ত্য।
    সিগন্যাল খুলতেই সামনের দিকে সার বেঁধে স্টার্টিঙ ব্লকে দাঁড়িয়ে থাকা স্প্রিন্টারদের মতো বাইকগুলো হুড়মুড়িয়ে ছুট লাগাল।
    হাডকোর মোড়ে এসে বাঁ দিকে ঘোরার মুখে পেছনের একটা বাইক বেআইনিভাবে বাঁ দিক দিয়ে প্রচন্ড গতিতে ওভারটেক করতে গেল এবং কলতানের বাইককে পাশের দিকে ধাক্কা লাগাল। ধাক্কাটা লাগিয়ে অদ্ভূতভাবে একই গতিতে কাটিয়ে বেরিয়ে গেল। বেরিয়ে যাবার তাগিদের জন্য বোধহয় ধাক্কাটা তেমন জুতসই হল না। কলতান টাল সামলে রাস্তার একধারে বাইক দাঁড় করাল। অচিন্ত্যর মুখ ভয়ে শুকিয়ে গেছে। বলল, ' দেখলেন তো স্যার! '
    কলতান বলল, ' হুঁ ... দেখলাম। নেটওয়ার্ক বেশ ভাল ... মোস্ট প্রোব্যাবলি কলেজ স্ট্রীট থেকেই ফলো করছে আমাদের। আমরা যে বাইক থেকে ছিটকে পড়িনি এবং সাঙ্ঘাতিক কিছু ঘটেনি সেটা নেহাতই কপাল জোরে।
    অচিন্ত্য চোপসানো গলায় বলল, ' তবেই বুঝুন স্যার .... '
    --- ' বোঝাবুঝির এখন সময় নেই। মহানন্দায় তাড়াতাড়ি পৌঁছতে হবে। কাকে মারতে চেয়েছিল ঠিক বোঝা গেল না ... তোমাকে না আমাকে, না দুজনকেই। এতটা ডিসব্যালান্সড হয়ে গেলাম যে বাইকের নম্বরটা দেখা হল না।তবে ওই অবস্থাতেও শেষের দুটো ডিজিট দেখে নিয়েছি --- সিক্স নাইন। মরে গেলে কি হত বলতো .... '
    অচিন্ত্য আঁতকে উঠে বলল, ' কি বলছেন স্যার ! আপনি কোন ধাতুতে গড়া বলুন তো ! '
    --- ' ওসব ধাতু অধাতু পরে বুঝবে'খন। এখন বাইকে উঠে পড়। ওখানে হয়ত থানার লোক এসে পড়েছে।
    যাই হোক, কলতান আর অচিন্ত্য আরও মিনিট কুড়ি পরে সেক্টর ফোর -এ মহানন্দা অ্যপার্টমেন্টের সামনে এসে পৌঁছল। গেটের সামনে সাধারণ পোশাকে তিনজন দাঁড়িয়েছিল। তাদের মধ্যে একজন কলতানের দিকে এগিয়ে এল রাস্তা পেরিয়ে।
    --- ' আপনি নিশ্চয়ই কলতানবাবু .... '
    --- ' হ্যা হ্যা ... নমস্কার। আপনি নিশ্চয়ই মিস্টার অভিরূপ ব্যানার্জী ... '
    --- ' হ্যা ... এন্টালি থানা থেকে কমিউনিকেট করেছে আমাদের .... '
    --- ' থ্যাঙ্ক ইউ স্যার ফর কোঅপারেটিং মি .... দাঁড়ান কলটা লাগাই ... কি দাঁড়ায় দেখি.... '
    কলতান সূর্যকুমারের নামে ওই নম্বরটায় কল দিল অচিন্ত্যর মোবাইল থেকে।
    মহিলাকন্ঠে বার্তা আসতে লাগল --- আপনি যে নাম্বারে কল করেছেন .... সেটি এখন সুইচড অফ আছে ... আপনি কিছুক্ষণ পরে ... ' ইত্যাদি।
    গেটের কাছে যে সিকিউরিটি কর্মী দাঁড়িয়েছিল
    তার কাছে গিয়ে জিজ্ঞাসা করল, ' আচ্ছা ভাই সূর্যকুমার শ্রীবাস্তব নামে কোন ফ্ল্যাট ওনার আছে এ বিল্ডিং-এ ? '
    সিকিউরিটি কর্মী বলল, ' না তো .... এরকম কোন নাম তো শুনিনি। আপনি কনফার্ম করার জন্য ভেতরে ডানপাশে অফিস আছে ... ওখানে গিয়ে জিজ্ঞেস করতে পারেন ....'
    ' আসুন অভিরূপবাবু ... ' বলে কলতান ভিতরে অফিসে গেল। ওখানে দুজন বসে আছে। একজন টাইপ করছে। আর একজন একটা রেজিস্টারে কি সব লিখছে। তার টেবিলের সামনে গিয়ে কলতান জিজ্ঞাসা করল, ' আচ্ছা সূর্যকুমার শ্রীবাস্তবের ফ্ল্যাট নাম্বারটা কত ? '
    ভদ্রলোক ভুরু ওপরে তুলে বললেন, ' সূ...র্য..কুমার শ্রীবাস্তব ! এ নামে তো কোন ওনার নেই এ বিল্ডিং-এ। অসীমবাবু .... একবার দেখে দিন তো .... যান ওনার কাছে যান ... '
    অসীমবাবু কম্পিউটার খুলে খতিয়ে দেখতে লাগলেন। মনিটর বারবার স্ক্রল করে ওপর নীচ করে দেখে টেখে বললেন, ' না : .... ও নামে কিছু নেই .... এই বিল্ডিং-এরই অ্যড্রেস আছে তো ? এটা মহানন্দা অ্যপার্টমেন্ট ... '
    --- ' হ্যা .... তাই তো দিল ... ' কলতান বলল।
    কিন্তু হাল ছাড়ল না। ভাবল, এতটা ভুল ইনফর্মেশান তো সুদীপ্ত দেবে না। সে এক্সপার্ট ছেলে। আসলে নামেই গলদ আছে। সূর্যকুমার টুর্যকুমার সব বানানো নাম।
    সে এবার বলল, ' আচ্ছা এমন কোন ননবেঙ্গলি ওনার বা টেনান্ট আছে যে কলকাতায় থাকে না, মাঝে মাঝে দু একদিনের জন্য এখানে এসে থাকে ... '
    হঠাৎই অসীমবাবুর মেজাজ তিরিক্ষি হয়ে উঠল। বলে উঠলেন, ' অত জানিনা মশাই .... কাজের চাপে এমনিতে মাথা খারাপ হয়ে যাচ্ছে .... এখন যান সকালের দিকে আসবেন... যত্ত ঝামেলা ... '
    এবার অভিরূপ ব্যানার্জী এগিয়ে এলেন। ঠান্ডাগলায় বললেন, ' আমি সল্টলেক থানার ওসি .... ডিউটিতে আছি .... এনকোয়্যারিতে এসেছি ... '
    শুনে বিল্ডিং অফিসের কর্মচারি দুজন ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে রইলেন। রেজিস্টার লেখা ভদ্রলোক অসীমবাবুকে বললেন, ' কতবার বলেছি পার্টির সঙ্গে ওইভাবে কথা বলবেন না .... আপনি কানেই নেন না .... আসুন স্যার এখানে বসুন .... হ্যা যেটা বলছিলাম ... ওই নামে কোন ওনার নেই এখানে ... আপনারা যেরকম বলছেন ... মাঝে মাঝে এসে থাকে ওরকম তো বেশ কয়েকজন আছে এখানে .... তবে ননবেঙ্গলি বলতে একজন সেকেন্ড ফ্লোরে বি-সিক্সটিনে আসেন একজন মাঝেমাঝে .... যেমন আজ সকালে এসেছিল .... খানিকক্ষণ আগে বেরিয়ে গেল ক্যাব বুক করে। খুব ফর্সা, মোটাসোটা, টাকমাথা ... '
    ফর্সা, মোটা, টাকমাথা... চেহারাটা যেন চেনা চেনা লাগল কলতানের।
    সে জিজ্ঞাসা করল, ' এনার নাম কি ? '
    --- ' রাকেশ মিশ্র ... '
    --- ' ও। ফ্ল্যাটটা কি এনার নামেই ? '
    --- ' না না .... ফ্ল্যাটটা সরোজ ভরদ্বাজ নামে একজনের নামে। তিনি বেশিরভাগ সময় বিদেশে থাকেন ... '
    --- ' তার ফোন নম্বরটা দিন ... '
    --- ' হ্যা ... নিশ্চয়ই ... আপনারা থানা থেকে আসছেন ... কোন গন্ডগোল হয়েছে নাকি স্যার ? '
    অভিরূপবাবু মার্কামারা পুলিশি স্টাইলে বললেন, ' ওসব পরে জানবেন .... ফোন নাম্বারটা দিন .... ফালতু কথা বলবেন না ... '

    ( ক্রমশঃ )

    *****
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
    | | | | | | | | | ১০
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় মতামত দিন