এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  আলোচনা  গান

  • দুটি গান --

    lcm লেখকের গ্রাহক হোন
    আলোচনা | গান | ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৫ | ১৬৬৫ বার পঠিত | রেটিং ৫ (২ জন)
  • (১) এই গানের সুর চলিত, অর্থাৎ কে যে এর স্রষ্টা কেউ জানে না, দুশো বছর আগে হতে পারে, হাজার বছর হতে পারে, দু হাজার বছরও হতে পারে। দক্ষিণ আমেরিকার আন্দেজ পর্বতমালার কোনো এক কোনে কেউ গেঁথেছিল এই মনমাতাল সুর। এটি পেরু দেশের লোকসঙ্গীত। অসম্ভব জনপ্রিয় এই মিউজিক্যাল পিস-টাকে ২০০৪ সালে ন্যাশনাল কালচারাল হেরিটেজ বলে ঘোষনা করেছে পেরু সরকার।
    -
    ১৯৬৯-এ পল আর আর্থার, দুই বন্ধু প্যারিস গেছিল, গান গাইতে, থেটার দেলে প্যারিসিয়েনে (Théâtre de L'Est Parisienne) - প্যারিস থিয়েটার হলে সপ্তাহব্যাপী সঙ্গীতানুষ্ঠান ছিল। সেখানে লস ইন্‌কাস নামে লাতিন আমেরিকার একটা ব্যান্ড এসেছিল। তারা রোজ পালা করে এইটা বাজাত। এই মোহময়ী সুরটা পল-এর মাথায় ঢুকে যায়, সর্বক্ষণ সুরটা এতই মাথার ভেতরে ঘুরতে থাকে যে পল ঠিক করে এটাতে কথা বসিয়ে গান গাইবে। ব্যস্‌, যেমন ভাবা তেমন কাজ। ঐ লস ইনকাস ব্যান্ড গ্রুপের লিডার হোর্‌হে মিলবার্গ-এর সঙ্গে কাজ শুরু হয়ে গেল। লেখক হিসেবে নিজের নাম ঢুকিয়ে দিয়ে রয়্যালটির চুক্তি করে ফেলল হোর্‌হে, যদিও পল-কে বলেছিল যে সুরটা প্রচলিত পেরুভিয়ান ফোক মিউজিক থেকে নেওয়া, এবং আসল গানটা লিখেছিল দানিয়েল রোবেল্‌স। পল, হোর্‌হে, দানিয়েল - তিন জনের নামই অ্যালবামের ক্রেডিটে লেখক হিসেবে গেছিল, প্রকাশিত হয়েছিল 'ব্রিজ ওভার দ্য ট্রাবল্‌ড ওয়াটার' নামক অ্যালবামে।

    অরিজিনাল সুরটির প্রায় ৪০০০ ভার্সান আছে পৃথিবী জুড়ে, ৩০০-র বেশি লিরিক্‌স আছে একই সুরের ওপর।

    যারা পেরু বা বলিভিয়া বা চিলে বেড়াতে গিয়েছেন তারা কোথাও নিশ্চয়ই শুনেছেন, এই যে -


    আর যারা পেরু যান নি, তারা শুনেছেন - পল সাইমন, আর্থার গার্ফুঙ্কেলের ভার্সান - ইফ আই ক্যুড -


    পল-দের ভার্সানের কথাগুলোও সুন্দর -

    I'd rather be a sparrow than a snail
    Yes I would, if I could, I surely would

    I'd rather be a hammer than a nail
    Yes I would, if I only could, I surely would

    Away, I'd rather sail away
    Like a swan that's here and gone

    A man gets tied up to the ground
    He gives the world it's saddest sound
    Its saddest sound

    I'd rather be a forest than a street
    Yes I would, if I could, I surely would

    I'd rather feel the earth beneath my feet
    Yes I would, if I only could, I surely would

    আর, হ্যাঁ জাপানে এই গানটি বা সুরটি খুবই জনপ্রিয়। নেটে সার্চ করলে ইন্স্ট্রুমেন্টাল ভার্সান পাওয়া যাবে।

    *** *** *** 

    ২) এবার, আজকের দু নম্বর গান। এই গানটার একটা গপ্পো আছে। ভুল হল, বলা উচিত গপ্পোটির একটি গান আছে। ১৯৪৯ সাল, আরকানসাস রাজ্যে টুইস্ট নামের এক ছোট্ট শহর। সারাদিন কাজের পর সন্ধের দিকে লোকজন একটা নাচের হলে গিয়ে গানবাজনা শোনে, নাচে। লোকজন বলতে - সবই কৃষ্ণাঙ্গ, লোকাল কটন প্লান্টেশনের লেবার। তুলো চাষ, গাছ থেকে তুলো তোলা ঝাড়াই বাছাই করা যাদের কাজ। হলঘর গরম রাখতে একটি পিপেতে কেরোসিন ভরে সলতে জ্বালিয়ে রাখা হত। এর মধ্যে দুটি লোকের মধ্যে একটি মেয়েকে প্রেম নিবেদন নিয়ে মারপিট শুরু হয়ে গেল। ধাক্কাধাক্কিতে কেরোসিনের ড্রাম উল্টে হলে আগুন লেগে বিচ্ছিরি ব্যাপার। হল থেকে বেরিয়ে রাইলি-র খেয়াল হল যে তার প্রিয় ২০ ডলারে কেনা গিবসন ব্র্যান্ডের গিটারটা ভেতরে রয়ে গিয়েছে। গিটার খুঁজতে ভেতরে যায় রাইলি, ততক্ষণে আগুনে পুড়ে দুজন মারা গেছে। রাইলি পরে জানতে পারে ঐ মেয়েটির নাম ছিল লুসিল। খুব কষ্ট পেয়েছিল।

    এই রাইলি হলেন গিয়ে কিংবদন্তী Blues গায়ক বি বি কিং। যাকে বলা হত, দ্য কিং অফ দ্য ব্লুজ। ঐ আগুনের ঘটনার পর নিজের গিটারের নাম দিয়েছিলেন লুসিল।
    অনেক পরে একটা গান লিখেছিলেন কিং - গানটির নাম লুসিল - গিটারের আগুন পোড়ার ঘটনা নিয়ে। গানটিতে কিং কথা বলেন, কখনো লুসিলের সঙ্গে, কখনও লুসিলকে নিয়ে। নিজের জীবন কাহিনীর ছোটখাটো টুকরো ছিটকে বেরিয়ে আসে মাঝে মাঝে এই কথোপকথনে, লুসিলকে কখনও কাঁদতে দেখেন কিং, কখনও দেখেন গম্ভীর।

    তাহলে শুনুন, আর যারা গিটার ভালোবাসেন তারাও


    গপ্পো

    The sound that you're listening to
    Is from my guitar that's named Lucille
    I'm very crazy about Lucille
    Lucille took me from the plantation
    Or you might say brought me fame

    I don't think I can just talk enough about Lucille
    Sometimes when I'm blue it's seems like Lucille
    Trying to help me calling my name

    I used to sing spirituals and I thought that
    This was the thing I wanted to do
    But somehow or another, when I went in the Army
    I picked up on Lucille, started singin' blues

    Well, now when I'm paying my dues
    Maybe you don't know what I mean when I say paying my dues
    I mean when things are bad with me
    I can always, I can always you, you know, like depend on Lucille

    Sorta hard to talk to you myself
    I guess, I'll let Lucille say
    All of a few words and then

    You know, I doubt if you can feel it like I do
    But when I think about the things that I've gone through
    Like, well, for instance, if I have a girlfriend and she's misusing me
    And I go home at night, maybe I'm lonely
    Well, not maybe, I am lonely

    I pick up Lucille and then ping out those funny sounds
    That sound good to me, you know
    Sometimes I get to play it where I can't even say nothing
    Look out
    Sometimes I think it is crying

    You know if I can sing pop tunes like
    Frank Sinatra or Sammy Davis Jr.
    I don't think I still could do it
    Beause Lucille don't wanna play nothing but the blues
    And I think I'm, I think I'm pretty glad about that
    Beause don't nobody sing to me like Lucille, sing Lucille

    Well, I'll put it like this, take it easy, Lucille
    I like the way Sammy sings and I like the way Frank sings
    But I can get a little Frank, Sammy, little Ray Charles
    In fact all the people with soul in this

    A little Mahalia Jackson in there
    One more Lucille, take it easy now

    You know, I've met a lot of you months ago
    A lot of you wanna know why I call the guitar, Lucille
    Lucille has practically saved my life two, three times
    No kidding, really has

    I remember once I was in an automobile accident
    And when the car stopped turning over, it fell over on Lucille
    And it held it up off of me, really, it held it up off of me
    So that's one time it saved my life

    The way, the way, I, uh, I came by the name of Lucille
    I was over in Twist, Arkansas, I know you never heard of that
    But happened and one night, the guys started a ball over there
    You know started brawling, you know what I mean

    And the guy that was mad with this old lady
    When she fell over on this gas tank that was burning for heat
    The gas ran all over the floor and when the gas ran all over the floor
    The building caught on fire and almost burned me up
    Trying to save Lucille

    Uh, oh, I, I imagine you're still wondering why I call it Lucille
    The lady that started the brawl that night was named Lucille
    And that's been Lucille ever since to me

    One more now, Lucille
    Sounds pretty good to me, can I do one more?
    Look out, Lucille
    Sounds really good, I think I'll try one more, alright

    *** *** *** 

    ৩) এবার আরও একটা গানের গপ্পো হোক।

    সিনেমার গান। 'দ্য ম্যান হু নিউ টু মাচ' (The man who knew too much) - আলফ্রেড হিচকক-এর। এই সিনেমাটি হিচকক দুবার তৈরী করেন - ১৯৩৪-এ প্রথম ভার্সান, তার বাইশ বছর পরে ১৯৫৬-তে আবার। বিখ্যাত ফরাসী পরিচালক ট্রুফো-কে এক সাক্ষাৎকারে হিচকক বলেন - "Let's say the first version is the work of a talented amateur and the second was made by a professional." । অবশ্য হিচকক নিজের বেশ কয়েকটি সিনেমার রিমেক করেন।

    এই থ্রিলার গপ্পে সঙ্গীতের বড় ভূমিকা ছিল - লন্ডনের অ্যালবার্ট হলে কনসার্ট এর সেই দৃশ্য - সিম্ফনি অর্কেস্ট্রার শেষে করতাল (সিম্বল) এর ঝংকারের ব্রাহ্মমুহূর্তে ছুটবে আততায়ীর গুলি। এই সিম্ফনি পিসটি অর্গানাইজ করেছিলেন সিনেমার সঙ্গীত পরিচালক বার্নার্ড হার্ম্যান।

    এটা ছাড়াও প্ল্যান ছিল আর একটি গান রাখার - এমন গান যাতে একটু ইন্টারন্যাশনাল টাচ থাকবে, কিন্তু সেটা কেমন হবে তা ঠিক করেন নি। সিনেমার প্রযোজক ছিল প্যারামাউন্ট কোম্পানি - জে লিভিংস্টোন এবং রে ইভান্স - এই দুজন ছিলেন তাদের মাইনে দিয়ে রাখা কম্পোজার/লিরিসিস্ট। ওদের কাজই ছিল সিনেমার গপ্পো অনুসারে গান লিখে ফেলা, একটু ক্লু দিলেই ওরা দু-চারটে গান তৈরী করে ফেলত। তো, ওরা দুজনে তৈরী করে ফেললেন 'ইন্টারন্যাশনাল' টাচ দেওয়া গান - কে সেরা সেরা (que sera sera) - প্রথম লাইনটা স্প্যানিশ (ইন্টারন্যাশনাল) যার মানে হল - যা হবার তা হবে।

    গানটি হিচককের পছন্দ হবে কি না তাই নিয়ে ধন্ধ ছিল, যদিও প্যারামাউন্ট বলে দিয়েছে ঐ গানই যাবে। প্রযোজকের মাতব্বরি হিচককের মোটেই পছন্দ ছিল না - একটু গজগজ করছিলেন। গানটা শোনার পর বললেন - তোমাদেরকে তো বলেইছি যে আমি জানি না কেমন গান চাই (তারপর একটু ইতস্তত করে), এই এরকমই কিছু একটা চাই - এই বলে বেরিয়ে গেলেন।

    ঠিক করাই ছিল গানটি গাইবেন সিনেমার অভিনেত্রী নায়িকা-গায়িকা ডরিস ডে। কিন্তু লিরিকস শুনে ডরিস বেঁকে বসলেন, বাচ্চাদের গান বলে বাতিল করে দিচ্ছিলেন। কিন্তু ওই কন্ট্রাক্টের জুজু দেখিয়ে গাওয়ানো হল গান। বিরক্ত ডরিস বললেন - ঠিক আছে কিন্তু একটা মাত্র টেকে রেকর্ডিং করব, তাতে যেমন হবে তেমন হবে, That's the last you're going to hear of this song ।

    সঙ্গীত পরিচালক হার্ম্যান-ও বেশ বিরক্ত ছিলেন এমন একটি ফালতু গান সিনেমায় ঢোকানোর জন্য -- গানটিকে পিস্ অফ জাঙ্ক বলেন, শুধু তাই নয় ডরিস-কে বলেন - ওম্যান হু স্যাং টু মাচ।

    কিন্তু, সিনেমা রিলিজের পর দেখা গেল সকলের বিরক্তি নিংড়ে তৈরী এই গানটি তুমুল জনপ্রিয় হল। পুরস্কারের ছড়াছড়ি। বিলবোর্ড, টপ্ চার্টার। ডরিস ডে-র অন্য অনেক গান লোকে ভুলে গেছে, এইটা থেকে গেছে।

    তাহলে শুনুন আপনারা -



    When I was just a little girl
    I asked my mother, what will I be
    Will I be pretty, will I be rich
    Here's what she said to me.

    Que Sera, Sera,
    Whatever will be, will be
    The future's not ours, to see
    Que Sera, Sera
    What will be, will be.

    When I was young, I fell in love
    I asked my sweetheart what lies ahead
    Will we have rainbows, day after day
    Here's what my sweetheart said.

    Que Sera, Sera,
    Whatever will be, will be
    The future's not ours, to see
    Que Sera, Sera
    What will be, will be.

    Now I have children of my own
    They ask their mother, what will I be
    Will I be handsome, will I be rich
    I tell them tenderly.

    Que Sera, Sera,
    Whatever will be, will be
    The future's not ours, to see
    Que Sera, Sera
    What will be, will be.

    ******
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • আলোচনা | ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৫ | ১৬৬৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • | ***:*** | ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০২:১৪66165
  • আহা ভারী অন্যরকম একটা ব্লগ।

    বোজো এমনি সব গানের গল্পগুলো বলত। এল কন্ডোর পাসা'র গল্পটা ও-ই মনে হয় বলেছিল আমাকে।
  • dd | ***:*** | ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০৪:২৮66166
  • ইন্টেরেস্টিং, ভেরী ইন্টেরেস্টিং
  • ব্যাং | ***:*** | ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০৫:০০66167
  • বাঃ । খুব ভালো লাগছে পড়তে।
  • pi | ***:*** | ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০৫:১২66168
  • আরো এরকম গল্প চাই!
  • TB | ***:*** | ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০৯:০৩66169
  • যারে কেউ গপ্পো কয় কেউ কয় গান
    আমি কই চালভাজা, মুড়ি অন্য নাম।

    খাসা লেখা।
  • ranjan roy | ***:*** | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০২:৩২66172
  • আমার মত অদীক্ষিত গোলা লোকেরও খুব ভালো লেগেছে।
  • কল্লোল | ***:*** | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১২:২৩66170
  • বড্ডো ভালো।
  • Abhyu | ***:*** | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১২:৪৫66171
  • ভালো লাগল।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। সুচিন্তিত মতামত দিন