
শেষ হইয়াও হইল না শেষ | হরিণ মারার গ্রাফিক বর্ণনাটা শেষের কিস্তিতে না দিলেও পারতেন। হয়ত এটাই জীবনের গল্প , তাই লিখলেন।
মন খারাপ করা গল্প |
এবার আবার প্রথম থেকে পুরোটা পড়ব |
:-)
হরিণ শিকারের বর্বর ঘটনাটি আমার জীবনের, বর্ণে বর্ণে সত্যি। কিন্তু ছেড়ে আসার সময়ের নয়, আর একটু আগের। আসলে এই এপিসোডটা ঢুকিয়ে আমি দেখাতে চেয়েছি প্রাকৃতিক সম্পদ লুঠের তাগিদে চিরাচরিত সহজ গ্রাম্য আদিবাসী জীবনের আক্রান্ত হওয়া, খান খান হয়ে ভেঙে যাওয়া আর শহুরের ছেলেটির চোখে অরণ্য ও গ্রামজীবনের ঘোর কেটে যাওয়া। এই সত্যি ঘটনা বা আরেকটি অর্থাৎ মেয়েগুলোর পথের ধারে দেহবিক্রেতা হওয়ার মধ্যে দিয়ে পরিবর্তনের একটা মেটাফর তৈরি করা। কিন্তু আপনার কথা ভেবে দেখব। এটা তো প্রথম খসড়া।
এর বেশ খানিকটা আমার গল্প, আবার অনেকটা অন্যের বা আশপাশের অভিজ্ঞতা।
আমি একটু আবেগসর্বস্ব মানুষ। পুরনো সব স্মৃতি এখনও টাটকা, লিখতে বেশ কষ্ট হচ্ছিল। এবার মুক্তি পেলাম।
অরিন | 161.65.***.*** | ১০ জানুয়ারি ২০২১ ০৪:০৯733486সেটা বোঝা যাচ্ছে।
তবে হরিণশিকারের ব্যাপারটা আরেকটু সাটলি রাখলে ভাল লাগত। নেহাৎই ব্যক্তিগত মতামত, পাত্তা দেওয়ার মত কিছু নয়।
আমার মনে হয়, আপনি যা লিখেছেন, একদিন এই সময়ের ভারতবর্ষকে চিনতে গেলে এই লেখাটা আরো অনেক অবশ্যপাঠ্য লেখার মধ্যে পড়বে। আমার সুপ্ত ইচ্ছে যে এটার একটা ইংরেজী অনুবাদ করে সর্বভারতীয় অডিয়েনসকে পড়ানো। এ লেখাটা একটা সময়ের জীবন্ত দলিল!
অরিন
একটু লজ্জা লজ্জা করছে। কিন্ত আমি 1967 এর এইচ এস। তখন নাইন টেন ইলেভেন মিলিয়ে কম্বাইন্ড বোর্ড। তিনবছরই ইংরেজি কোন লিটারেচারের টেক্সট ছাড়া শুধু গ্রামার কম্পোজিশন, লেটার ডায়মন্ড স্টোরি ইত্যাদির শুকনো মরুভূমি। ভয়াবহ স্মৃতি। নেসফিল্ড । পি কে দে সরকার !
কজিটিভ ভার্ব, , কগনেট অবজেক্ট কোয়াসি প্যাসিভ ভার্ব শিখলাম। ইংরেজি শিখিনি।
অবজেক্ট অবজেক্ট অবজেক্ট আমার ইংরেজি কেঠো প্রাণহীন। সাধ থাকলেও সাধ্যে কুলোবে না।
অরিন | 161.65.***.*** | ১০ জানুয়ারি ২০২১ ০৮:৫১733490তিনবছরই ইংরেজি কোন লিটারেচারের টেক্সট ছাড়া শুধু গ্রামার কম্পোজিশন, লেটার ডায়মন্ড স্টোরি ইত্যাদির শুকনো মরুভূমি। ভয়াবহ স্মৃতি। নেসফিল্ড । পি কে দে সরকার !টিভ ভার্ব, , কগনেট অবজেক্ট কোয়াসি প্যাসিভ ভার্ব শিখলাম।
ওতেই হবে রঞ্জনবাবু।
আমরা তো রইলাম।
আজকালকার ছেলেপিলেরা ওটুকুও শেখে না।
কি সব ইংরিজির ছিরি। না ব্রিটিশ, ন আমেরিকান। পাঞ্জাবী আর ম্যাড্রাসি ইংরিজি, দেখেন না?
:-)
অরিন
এতবড় ভরসা দিলেন। মাথায় গামছা বেঁধে নেমে পড়ব। ওটা একটা যাত্রা, একটা অ্যাডভেঞ্চার হিসেবে দেখব।
ar | 96.23.***.*** | ১০ জানুয়ারি ২০২১ ১০:২৭733492@রঞ্জন,
আপনার লেখার মাধ্যমে এক অজানা ভারতের সাথে কিছুটা পরিচয় হল। অসংখ্য ধন্যবাদ। লেখা চালিয়ে যান।
স্বাতী রায় | ১৫ জানুয়ারি ২০২১ ২৩:৩১733508অন্য ভারতকে চেনাতে চেষ্টা করলেন @ রঞ্জন। এ লেখা এখন অনেকদিন মাথার মধ্যে ঘুরবে। সহজে ছেড়ে যাবে না।
হ্যাঁ ইংরাজী হোক। তাতে পরিচিতি বাড়বে।
aranya | 2601:84:4600:5410:e00c:3a87:9c6e:***:*** | ১৮ জানুয়ারি ২০২১ ১০:১৮733517দুর্দান্ত। রঞ্জন দার লেখার হাত অসাধারণ
ar, স্বাতী ও অরণ্যকে ধন্যবাদ, পড়ে উৎসাহ দেবার জন্য।
আমিও পড়লাম পুরোটা।
চমৎকার। বেশ ভাল।
ধন্যবাদ, দময়ন্তী।
তোমার অ্যাপ্রিসিয়েশনের আলাদা দাম আছে। তুমি আমার প্রথম এডিটর, সেই "বাঙালবাড়ির কিসসা"র সময় থেকে।
এইটা অনতিবিলম্বে বই হয়ে বেরনো উচিত। প্রথম ক্রেতা হতে পারলে সম্মানিত বোধ করব। অসাধারণ একটি কাজ।