এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • বিকাশবাবুর ফুটেজ খাওয়া

    সৈকত বন্দ্যোপাধ্যায় লেখকের গ্রাহক হোন
    ১৫ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৩৭১ বার পঠিত | রেটিং ৫ (২ জন)
  • গতকাল শ্রী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য তিলোত্তমার বাবা-মাকে নিয়ে বড় অভিযোগ তুলেছেন 'দা প্রিন্ট'এ । তাঁকে নাকি হোয়াটস্যাপ করে মামলাটা ছেড়ে দিতে বলা হয়। তিনি বলেছেন, "আমি চিঠিটা পড়ে খুবই আহত(শকড) হয়েছিলাম। পড়ে  মনে হয়েছিল কোনো আইনজীবীর ভালো করে করে মুসাবিদা করা। আমার মনে হয়েছিল ওঁরা প্রভাবিত হয়েছেন, কে করেছে জানিনা, এবং আমাকে সুপ্রিম কোর্টের বিষয়টা ছেড়ে দিতে বলেন।" 

    এটা বড় অভিযোগ না। বড় কথাটা বিকাশ বলেন এর পরে।  খুব স্পষ্ট করে তিনি বলেন "...আমি মনে করি, পরিবার কারো দ্বারা প্রভাবিত হচ্ছে, এবং আমার অনুমান, সেটা রাজনৈতিক, কারণ মনে হচ্ছে তাঁরা গ্ল্যামারের পিছনে দৌড়চ্ছেন।"  

    সোজা কথায়, আমরা যাকে বলি "ফুটেজ খাচ্ছেন", তিলোত্তমার পরিবারের বিরুদ্ধে অভিযোগটা তাই। সেটা আবার রাজনৈতিক কারণে। কোন রাজনৈতিক শক্তি, সেটা বলেননি। বিকাশবাবু বলে দিলেই, অবশ্যই, কোনো অনুমান সত্য হয়ে যায়না। আমি এই অনুমানের সঙ্গে একমতও না। বিকাশের মনে হয়েছে, তিনি বলেছেন। আমার কিছু বলতেই আটকায়না, জনমতের আমি থোড়াই কেয়ার করি, আমার কিছু খটকা আছে বটে, কিন্তু এরকম কথা আমি বলতে পারবনা। "সংবেদনশীতা" ইত্যাদির ধ্বজা তুলে আমাকে যাঁরা গাল দিচ্ছিলেন, এবার বিকাশকে দিতে পারেন। অবশ্য সে শিরদাঁড়া তাঁদের থাকলে তো ল্যাটা চুকেই যেত। এটা আবার আমার অনুমান। 

    যাহোক, প্রিন্ট, বৃন্দা গ্রোভার এবং তাঁর বাহিনীর সঙ্গেও কথা বলে। বৃন্দা স্বভাবতই মুখ খোলেননি। কিন্তু তাঁর বাহিনীর অন্য এক আইনজীবী বলেন, "ওঁদের ধারণা, আইনজীবীদের প্রতিবাদকারী জুনিয়ার ডাক্তারদের মতো আচরণ করা উচিত। ওঁরা কোনো সাক্ষ্যপ্রমাণ ছাড়াই লোকজনকে দোষী সাব্যস্ত করতে চান। এমনকি সিবিআইকেও  অভিযুক্ত করতে চান।" 

    এইটা তাঁর ব্যক্তিগত উপলব্ধি। বলার কিছু নেই। আমার ব্যক্তিগত ধারণা হল, গ্ল্যামার-ট্যামার কিছুই না, ওঁদের ধারাবাহিকভাবে ভুল বোঝানো হয়েছে। যে ডাক্তারবাবু দেড়শো গ্রামের তত্ত্ব দিয়েছিলেন, তিনি ওঁর বাড়ি থেকে এসেই দিয়েছিলেন। ওঁদের কি আর বলেননি? আরেকটা বয়ানও ফাঁস হয়েছে, যেখানে দেখা যাচ্ছে, ডাক্তারদের সঙ্গে দেখা করার পর ওঁরা বয়ান বদলেছিলেন। তারপর প্রাক্তন সিপিএম (পরবর্তীতে তৃণমূল)কাউন্সিলরের সঙ্গে দেখা হবার পর আরেকবার। এটা আদপেই ওঁদের দোষ না। ডাক্তারদের অনর্গল অসত্যভাষণ, হোয়াটস্যাপ, গণমাধ্যমের রোমাঞ্চগল্প তৈরি, রজনীতির কর্মীদের যেটুকু-সুযোগ-পেয়েছি-নিয়ে-নিই ভাব, সব মিলিয়ে একটা বিরাট ডিলিউশন তৈরি হয়েছিল। ওঁদের তো মানসিক অবস্থা অনুমেয়, এই যে আমাকে সকাল-বিকেল অনেকেই গাল দিয়ে যান, তাঁরা তো প্রিয়জন না হারিয়েই এর শিকার। এই নিয়ে রাগারাগি করেও লাভ নেই। একটা দানবের প্রোটোটাইপ হয়ে গেছে। যেকোনোদিন আবার কাজে লাগানো হতে পারে। কীকরে রোখা যাবে বরং ভাবাটা বেশি জরুরি। 

    আর হ্যাঁ, শেষ প্যারাটা বাদ দিয়ে কোনোটাই আমার বক্তব্য না। বিকাশ, বৃন্দা এবং তার বাহিনীর বক্তব্য। গাল দিতে হলে ওঁদের দিন।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • dc | 2402:e280:2141:1e8:d039:5686:750:***:*** | ১৫ ডিসেম্বর ২০২৪ ২২:১৬540126
  • এখনো অবধি তদন্তের ফলে পাবলিকলি যা কিছু জানা গেছে, সেটা বেশ অদ্ভুত। প্রথম হলো, সজয় রায় ঘটনাটা কেন ঘটাল সেটা পরিষ্কার না, যদিও এমন হতে পারে যে সে রাত্তিরবেলা হাসপাতালে ঘুরে বেড়াচ্ছিল, হঠাত একজনকে ঘুমন্ত অবস্থায় দেখেছে এবং রেপ করেছে। আর তার পর মার্ডারও করেছে। 
     
    দ্বিতীয়, কলেজের প্রিন্সিপালকে কেন অন্য জায়গায় প্রাইজ পোস্টিং দিয়ে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। এই ব্যাপারটা তো একেবারেই পরিষ্কার না। আর সিবিআই বা তাদের সূত্র এখনও অবধি এই দুটো ব্যাপার নিয়ে কোন মন্তব্য করেনি। হয়তো মামলা আরও এগোলে এই দুটো জিনিস জানা যাবে। 
     
    তিন নং, ​​​​​​​এতো ​​​​​​​গুজব কিভাবে ছড়ানো ​​​​​​​হলো। রাজনৈতিক ​​​​​​​উদ্দেশ্যে ​​​​​​​ছড়ানো ​​​​​​​হয়ে ​​​​​​​থাকতে ​​​​​​​পারে, ​​​​​​​কিন্তু ​​​​​​​এরকম ​​​​​​​তো ​​​​​​​আরও ​​​​​​​কতো ​​​​​​​ঘটনা ​​​​​​​অবিরাম ​​​​​​​হয়ে ​​​​​​​চলেছে, ​​​​​​​সেগুলোতে ​​​​​​​তো ​​​​​​​এরকম ​​​​​​​একগাদা ​​​​​​​গুজব ​​​​​​​ছড়ানো ​​​​​​​হয়না! ​​​​​​​আর ​​​​​​​এই ​​​​​​​কেসএ ​​​​​​​তো ​​​​​​​বলতে ​​​​​​​গেলে ​​​​​​​প্রথম ​​​​​​​দিন ​​​​​​​বা ​​​​​​​তারও ​​​​​​​আগে ​​​​​​​থেকে ​​​​​​​গুজব ​​​​​​​ছড়ানো ​​​​​​​শুরু ​​​​​​​হয়েছে! ​​​​​​​এখন ​​​​​​​বিকাশরঞ্জনবাবু ​​​​​​​বলেছেন ​​​​​​​যে ওনাকে ​​​​​​​এই ​​​​​​​মামলাকে ​​​​​​​সরিয়ে ​​​​​​​দেওয়া ​​​​​​​হয়েছে, ​​​​​​​অন্য কেউ মৃতার ​​​​​​​মাবাবার ​​​​​​​ওপর ​​​​​​​প্রভাব ​​​​​​​খাটাচ্ছে। ​​​​​​​এই ​​​​​​​অন্য ​​​​​​​কেউ চাড্ডিদের ​​​​​​​মধ্যে ​​​​​​​কেউ ​​​​​​​হবার ​​​​​​​ভালো ​​​​​​​চান্স ​​​​​​​আছে, ​​​​​​​বিশেষ ​​​​​​​করে "কোনো আইনজীবীর ভালো করে করে মুসাবিদা করা" - এটা ​​​​​​​পড়ে ​​​​​​​তো চাড্ডি ​​​​​​​বিচারপতির ​​​​​​​কথা ​​​​​​​মনে ​​​​​​​হলো। ​​​​​​​তারপর বিচারপতি ​​​​​​​ডাক্তারদের ​​​​​​​সাথে ​​​​​​​দেখা ​​​​​​​করতে ​​​​​​​গিয়ে ​​​​​​​গো ​​​​​​​ব্যাক ​​​​​​​শুনে ​​​​​​​হয়তো ​​​​​​​ব্যাকফুটে ​​​​​​​চলে ​​​​​​​গেছিল। ​​​​​​​উল্টোদিকে ​​​​​​​কথা ​​​​​​​হলো, বিজেপিই ​​​​​​​যদি ​​​​​এসবের ​​​​​​​পেছনে ​​​​​​​আছে ​​​​​​​তাহলে ​​​​​​​সিবিআই ​​​​​​৯০ দিনের মাথায় ​সাপ্লি পরীক্ষায় ​​​​​​​বসলো ​​​​​​​না ​​​​​​​কেন। 
     
    পুরোটাই ​​​​​​​অদ্ভুত। 
     
  • | ১৫ ডিসেম্বর ২০২৪ ২২:৫৮540128
  • নাহ বিজেপী এটায় ঢুকতে পারে নি বলেই জানি। এটা নন্দা এট আলরা করছে সম্ভবত:. নন্দা তো SUCI দেখেছিলাম। 
     
    খুব খুবই দু:খজনক হল বাবা মা অসহায়ভাবেই যে যা বলছে শুনছেন আর এমন কিছু আশা করছেন যেটা অদ্ভুতমত। ওঁরা স্বাভাবিকভাবেই খড়কুটো যা পাচ্ছেন আঁকড়ে ধরছেন।  গোটা প্রক্রিয়াটাই ঘেঁটে যাচ্ছে। crying
  • কালনিমে | 103.244.***.*** | ১৫ ডিসেম্বর ২০২৪ ২৩:১৪540130
  • আশ্চর্য এটাও যে জুডাদের ও তাদের লবির সুবর্ন বাবু দের নানারকম দাবি ও অনৃতভাষণের পক্ষে কি তথ‍্য আছে তা আজ অবধি কোথাও কেউ জানতে চাইল না। অবশ্য গুরুতেই অনেকে বক্তব্য রেখেছেন সে সময়ে মব রুল চেয়ে - এবং জামাতের পথে হেঁটে পশ্চিমবঙ্গে নতুন সূর্যোদয়ের খোয়াবও দেখেছিলেন কেউ কেউ। আর চন্দ্রচূড কে জুড়ে সেটিং এর তত্ত্ব তখনো ভাসানো হয়েছিল ।
  • dc | 2a02:26f7:d6c0:680d:0:2fab:9905:***:*** | ১৫ ডিসেম্বর ২০২৪ ২৩:২৯540132
  • মাবাবা যে কতোটা ট্রমার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছেন কে জানে। এখন যা অবস্থা, হয়তো ক্লোজারও পাবেন না। 
  • PRABIRJIT SARKAR | ১৬ ডিসেম্বর ২০২৪ ১৬:০১540140
  • সিবিআই যে সব স্ট্যাটাস রিপোর্ট চন্দ্রচুর কে দিত আর উনি উদ্বেগ প্রকাশ করতেন সেগুলো কবে প্রকাশিত হবে? কোন আর টি আই জাতীয় সিস্টেম আছে কী? নাকি কোনদিন প্রকাশ হবে না।
     
     
  • কালনিমে | 103.244.***.*** | ১৬ ডিসেম্বর ২০২৪ ১৬:২৭540141
  • @১৬ঃ০১ - চন্দ্রচূড অবশ‍্যই বেলাগাম মন্তব্য করেছেন- হতে পারে সিবিআই মুখবন্ধ খামে কোন অভিযোগ রেখেছিল প্রমাণ ছাড়াই - অবা চিফ জাস্টিস এর খেয়াল। তিনি অবশ্য বলেই দিয়েছেন জামা মসজিদের বিষয়ে- যে তাঁর observation কে সিরিয়াসলি নেওয়া যাবে না, যদি না তা মূল রায় এর পার্ট হয় ।
     
    @২৩ঃ২৯ - মনে হয়, ক্লোজার তারা পাবেন না - কারণ তাঁদের প্রত‍্যাশাও প্রায় অনেকের পদত‍্যাগ কর ে হয়ত পূরণ হতে পারে একমাত্র । দ‍্য প্রিন্ট এর খবর অনুযায়ী তো তারা অধিকারীর কাছেও গেছিলেন কেন বিজেপি আরো বেবকরে আন্দোলন করেনি তাই নিয়ে । মিডিয়ার একটা বড় ভূমিকা এখানে আছে গুজব ছড়ানোর জন‍্য এরাও কম দায়ী নয় ।
  • dc | 2402:e280:2141:1e8:b91e:4e5e:8a3b:***:*** | ১৬ ডিসেম্বর ২০২৪ ১৮:৫৯540142
  • হ্যাঁ, সুপ্রিম কোর্টের কথা তো ভুলেই গেছিলাম। সিবিআই এর মুখবন্ধ খাম পড়ে চিফ জাস্টিস চন্দ্রচূড় বললেন ডিস্টার্বিং কেস। আর তাঁর বেঞ্চে ছিলেন জাস্টিস পার্দিওয়ালা, তিনি তো বললেন তিরিশ বছরের কর্মজীবনে নাকি এরকম কেসে দেখেননি। তার পর সিবিআই আরও অনেক মুখবন্ধ খাম জমা দিল, কিন্তু আর কেউ সেরকম কিছু বললো না, সবাই মিলে রুটিন হিয়ারিং শুরু করলো। চন্দ্রচূড় আর পার্দিওয়ালাই বা ওরকম কেন বলতে গেলেন কে জানে। 
  • PRABIRJIT SARKAR | ১৬ ডিসেম্বর ২০২৪ ১৯:৩০540143
  • সিবি আই থ্রিলার লিখছিল। প্রমাণ করতে পারেনি। আসল অপরাধীরা ঘাগু মাল। সিবিআইকে ঘোল খাইয়ে দিয়েছে। শিয়ালদা কোর্টে তো কত কী ইঙ্গিত দিল।
  • pheluda | 2001:67c:6ec:203:192:42:116:***:*** | ১৬ ডিসেম্বর ২০২৪ ১৯:৩৪540144
  • অনেক কিছুই চেপে দেয়া হচ্ছে এটুকুই যা পরিষ্কার। সকালবেলা সারা রাজ্য থেকে উঠিয়ে ডাক্তাররা আরজি করে কেন এল, কলকাতা পুলিশ কেন সাংবাদিক সম্মেলনে ঢপ দিল, সুপ্রিম কোর্ট কেন এসব মন্তব্য করল...
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লড়াকু প্রতিক্রিয়া দিন