@dc এটা সেরা ছিল।
পশ্চিমবঙ্গে একদিন কোনো গেরুয়া থাকবে না, শুধু স্যুইগিকাকুরা ছাড়া।
আমার একজন চেনা, বছর চারেকের ছোটো , গত মঙ্গলবার কোভিডে চলে গেলো। কলকাতা টিসিএস-এ বড়ো কাজ করত। বাবার সহকর্মীর ছেলে , সে সুবাদে বহুদিনের পারিবারিক আলাপ। ছয় বছুরে দুটো যমজ ছানা। বাবা মা এখনো বেঁচে।
এইতো, এতদিনে গুরুর সাইটের অ্যাডমিনের সন্ধান পাওয়া গেছে। যার যা জবাব চাওয়ার সুকির কাছে চাইবো।
কতো নম্বরের লেখা জানতে পারলে সুবিধে হয়। যেমন ধরুন দশ নম্বরের লেখা হলে দু পাতাতেই হয়ে যায়, কিন্তু ২০ নম্বরের হলে মিনিমাম পাঁচ পাতা। তখন আবার এক্সট্রা পাতা চাইতে হবে।
একি অদ্ভুত! @সৈকত দা, লসাগুদা, যাচ্চলে, ট্যাগও হচ্ছেনা কেন, গুরুর সাইটের লিনক লিখলে ব্লানক আসছে কেন?
এখানে, মানে এই পাতায়
এছাড়াও এরকম নানা লেখা এখানে পাবেন।
এখানে একটু নানা বিভাগে ঘোরাঘুরি করুন একটু।
সুজনবাবু, এরকম নানা বিষয় নিয়ে সুকান্ত ঘোষ লেখেন, এখানে ওঁর সব লেখা পাবেন।
সকলকে অনুরোধ রইল এমন কিছু বিষয়ে লেখার জন্য যেগুলো হয়ত আপাত দৃষ্টিতে আমরা টুকটাক পরিচিত, কিন্তু সম্যক কোন ধারণা নেই সে সম্পর্কে।।
যেমন ডলারকে কেন আন্তর্জাতিক মুদ্রা বলা হয়,
মহাকাশ গবেষণায় খরচ না করে যদি পৃথিবীবাসির উন্নতি সাধন করা যায় সেই খরচে তাহলে কেমন হয়,
রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের নৈতিকতার অবনতি,
বর্তমান করোনা সত্যিই কতটা ভয়ানক,
কোন অতিপ্রাকৃত ঘটনাবলী,
অর্থাৎ এককথায় সাধারণ চিরাচরিত বিষয়ের বাইরে যদি কিছু লেখা কেউ পাঠান তাহলে খুব বাধিত হতুম।।
আসলে, এই বিষয়গুলিকে নিয়ে শৈশবের কৌতুহল নিবৃত্ত হয়নি।
এই গ্রূপের একজন সদস্য(এডমিন) @সুকান্ত ঘোষকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই, ওনার দৌলতেই এই গ্ৰুপের খোঁজ, যোগদান সবটাই।
কত লেখা পড়ে যে কতকিছু জানতে পারি তার হিসেব নেই।।
সকলকে ধন্যবাদ।।
লোকে আবার এই আমাশা'কে চাণক্য বলে! - ফোজ্জি উবাচ।
অভ্যু
ঠিক, ঠিক।
এবার সত্যি বুড়ো হয়েছি। ভুলে যাওয়া শুরু হয়েছে।
অভ্যু, ছবি দেখে মনে হোল-- ইনি কি ১৯৬৭-৬৮তে প্রেসিডেন্সিতে পড়তেন? ইডেন হোস্টেলে থাকতেন?
রঞ্জনদা, আপনি স্বপনবাবুকে চিনতে পারলেন না? গুরুতে প্রকাশিত এই লেখাটা মনে পড়ে? https://www.guruchandali.com/comment.php?topic=19565 বা এইটা?
খুবই পণ্ডিত লোক, উইকিতে একটা এনট্রি আছে https://en.wikipedia.org/wiki/Swapan_Kumar_Chakravorty
ডি সি ,
আরামবাগের প্রতিক্রিয়া পাঠালাম। নিচের কমেন্ট পড়তে ভুলবেন না।
এবারে কি সি বি আই মুকুল রায়ের বিরুদ্ধে তদন্তটা শুরু করবে?
ডি সি
আরামবাগের প্রতিক্রিয়া পাবো একটু বাদে । তার আগে এটা দেখুন। আর নীচে কমেন্ট গুলো পড়ুন
আরামবাগের মুর্গি কি বলে?
মুকুল ঝরেছে।
বিজেপি থেকে। মুকুল আবার তৃণমূলে।
বিজেপি বিরোধীদের আজ আনন্দের দিন ।
প্রেস কনফরেন্সে দেখছি ।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তর মুকুল দেবার আগেই দিদি রে রে করে তেড়ে আসছে ।
একজন প্রশ্ন করল নৈতিকতা নিয়ে । তাই শুনে দিদি তো ক্ষেপে গিয়ে বললেন ব্যক্তিগত আক্রমণ করবেন না । সারদা নারাদা নিয়ে কোন প্রশ্ন করবেন না ।
যা বাবা, তাহলে প্রেস কনফারেন্স করার মানে কি হল?
মুকুল গাদ্দার। বলেছিলেন দিদি । একজন সাংবাদিক বোধ হয় এই প্রশ্ন করতে গেছিলেন । তাতে দিদি তো বেজায় চটিতাং।
বঙ্গ রাজনীতি তো সার্কাস চলছে ।
ওদিকে মুকুল ঘরে ফিরে এলো। দিদি তো সোনার কেল্লা ফতে করে ফেললো!
বি,
না না, চেহারা দেখে মনে হোল । জনৈক স্বপন চক্রবর্তীকে ৬৭-৬৮তে ইডেন হোস্টেলবাসী বলে জানতাম। চেহারায় একটু মিল আছে। উনি সিনিয়র ছিলেন। তখন মৌলানার দু'একজন বন্ধুর সঙ্গে আড্ডা মারতে যেতাম। তাই জিগাইলাম। না হবারই সম্ভাবনা বেশি। এই আরকি!
রমিত,
হ্যাঁ, কোনটাই অ্যাবসলিউট নয়; সব নিয়মেরই ব্যতিক্রম আছে। ঃ)))
রঞ্জনবাবুকে সম্মান দিয়ে চেপে গেলাম। বাকিরা চালিয়ে যেতে পারেন।
আমি এ ক্ষেত্রে রঞ্জন বাবুর সাথে সহমত। তবে একটা একটা টিপ্পনি কাটব।
অনেক সময়ই আগুন দিয়ে আগুন নেভানো হয়ে থাকে। দমকল বিভাগ ফায়ার বল ব্যবহার করে, ফায়ার থ্রোয়ার ও ব্যবহার করে আগুন নেভানোর জন্য। মনে হয় বেশিরভাগ ইলেকট্রিক আগুনের ক্ষেত্রে এটা ইউস হয়।
রঞ্জনদা কি জ্যোতিষী ? ছবি দেখে হস্টেল ফস্টেল বলে দিচ্ছেন।
এলেবেলে,
এখন বাড়িতে সংকট; শান্ত থাকুন। তারপর রামমোহন নিয়ে গুরত্বপূর্ণ লেখার কাজ। এসবে সময় ব্যয় করবেন না।
খিস্তির পালটা খিস্তি দিলে ব্যাপারটা থামে না বরং খেলা জমে যায়। যে প্রথম খিস্তি দেয় সে খুশি হয়। সে চায় আপনি খেলুন। ইগনোর করুন। দেখবেন ও হেরে যাবে। বাম্পার হুক না করে ডাক করুন। ও আরও জোরে ঠুকবে, বল অনেক উঁচু দিয়ে গিয়ে নো বল হবে। একটা রান বেশি দেয়ায় ক্যাপ্টেনের বকুনি খাবে।
এপাড়ায় কেউ বলুক না বলুক, অধিকাংশ আলোচনায় খিস্তির বিপক্ষে। তারা সব দেখছে। তাদের বুদ্ধি বিবেচনার উপর ভরসা রাখুন। মোটাভাই ও প্রধান সেবক এই ভুলই করেছিলেন।
আগুন দিয়ে আগুন নেভানো যায়না, জল ঢালতে হয়--অরণ্যের প্রাচীন প্রবাদ।
অভ্যু,
অনেক ধন্যবাদ। সত্যিই মিস করেছিলাম এমন মরমী অথচ বিশ্লেষণধর্মী প্রবন্ধটি। পুরো লেখাটি এবং কিছু পাঠকের টিপ্পনী পড়লাম। এখন থেকে এনার লেখা পেলেই পড়ব।
"বস্তুত, কবির মনে কী ছিল তা জানতে আমার আগ্রহ কম। কবিতা আমাকে কোথায় এনে ফেলছে, কীভাবে আমি তাৎপর্য নির্ণয় করছি, তথাকথিত পাঠ থেকে পাঠকের ‘আইডিয়েশন’-এর প্রক্রিয়া নিয়ে আমার কৌতূহল বেশি। কবিতার মানে আর জীবনের মানে এখানে এক অটুট জোড়, একটিকে বাদ দিয়ে অন্যটিকে গড়ে তোলা একপ্রকার অসম্ভব, না মননে, না বোধে"।
বিটিডব্ল্যু,
ছবি দেখে মনে হোল-- ইনি কি ১৯৬৭-৬৮তে প্রেসিডেন্সিতে পড়তেন? ইডেন হোস্টেলে থাকতেন?
সাইটে ধারাবাহিকটি প্রকাশিত হওয়ার সময়ে এই আবেদন কারও তরফ থেকে দেখিনি তো। দ-দি প্রথম প্রতিবাদ করেন ও সাইবার সেলের প্রসঙ্গ তোলেন, পরে অন্য কয়েকজনও। এমনকি যখন গুরুরই এক ব্লগারকে গুরুর অন্য ব্লগার চরম ব্যক্তি আক্রমণ করে গেছেন কিস্তির পর কিস্তি তখন শ্রীমান বিবেক দেবরায় কোথায় ছিলেন? এখানে লেখার জন্য আমাকে সাইবার সেলে অভিযোগ পর্যন্ত জানাতে হয়েছে। এই তো ছিরি মশাই সাইটের।
হ্যাঁ, রেখেছি তো। 'ডাবল স্ট্যান্ডার্ড'টা যে এড়িয়ে গেছেন সেটাও দেখেছি। মেজাজ আপনার কারণে খিঁচড়ে নেই, ভেড়ুয়াদের ব্যক্তিচর্চার জন্য আছে। সবকিছুকে ব্যক্তিগত ভেবে নিলে মুশকিল।
মেজাজ নিজ দায়িত্বে রাখাই ভালো। ব্যক্তিগত মত আরকি, আবারও।
পরশু রাত থেকেই মেজাজ প্রচণ্ড খিঁচড়ে আছে। সেটাকে দয়া করে কেউ বাড়াবেন না।
বাধ্যতামূলক লগিন চালু না হলেও লগিনও করি না, অন্য নিকেও লিখি না। র্যাদার লগিন করার হাত থেকে ডিসি বাঁচিয়ে দেওয়ায় তাঁর কাছে কৃতজ্ঞ।
কিন্তু দয়া করে ডাবল স্ট্যান্ডার্ড জারি রাখবেন না। 'স্যাটা ভাঙা' নিয়ে এই অধ্ম সর্বপ্রথম আপত্তি জানানোর পরে তার জাস্টিফিকেশন কম দেখিনি। ঠিক যেমন ১০ জুন ২০২১ ০৭:৪২-এর পোস্টদাতাকে কেউ রুচিশীল পরিবেশ বজায় রাখার আবেদন করেননি।
পাবলিক ফোরামে খিস্তি নিয়ে আমার কোনও ট্যাবু নেই। দিলে খাবে, না দিলে খাবে না। প্লেন অ্যান্ড সিম্পল।