যেদিকে দুচোখ যায় প্রতিভার ছড়াছড়ি। ফাঁকা খাটে তোষক পেতে শুয়ে আছে প্রতিভা, স্যানিটাইজার মেখে স্নান করছে প্রতিভা। পাবজির মাঠে অষ্টপ্রহর গুলি চালানোর বুদ্ধিতে ঠাসা ঘিলুগুলোর গুহার আঁধার তাই গমগম করছে সামান্য মোটিভেশন পাখির আর্তনাদে । কেউ বানাচ্ছে রোবোট, কেউ বানাচ্ছে এক্সটেনশন কর্ড। তবে বুদ্ধি যার যার, ফলাফল সবার। অতএব বিদ্যুতের লাইনের MCB যাচ্ছে নেমে সকলের, গরমে লোকজন যাচ্ছে ঘেমে। এনট্রপি টঙে তুলে নিচের দিকে তাকিয়ে দেখে মই গেছে হারিয়ে..... ... ...
খুব রোমহর্ষক দিনকাল চারপাশে। বনগাঁ লোকালে সিট পাবো তাই ডিটেনশন ক্যাম্প চাইছি, ‘মেয়েদের স্বাধীনতা এনে দেবো’ এই বলে তাদের প্রেমিকদের ক্যালাচ্ছি, মন্দিরের লুঙ্গি তুলে দেখছি আগে বানানো কোনো মসজিদ নিচে ছিল কিনা আর মসজিদের কাছা খুলে ভাইসি-ভার্সা, জাঙিয়ার ভেতরেও ট্যাগলাইন দিচ্ছি ‘হিন্দুরাষ্ট্র বানানোর দাবিতে গোরুমারা চলুন’, লোককে বলছি গোরুর মুত খান এদিকে কোষ্ঠকাঠিন্য সারাতে নিজের বিমানে চড়ে যাচ্ছি ক্যালিফোর্নিয়া অবশ্য বিমানের নাম দিয়েছি ‘পুষ্পক’ কিন্তু ভেতরে ঢুকে কুলকুচি করছি ব্ল্যু লেবলে। এই দুনিয়ায় ভাই সবই হয়। সব সত্যি! ... ...