এই দুরবস্থার মধ্যেই তো টিকার দাম নিয়ে একটি নির্ভেজাল ছ্যাঁচড়ামি করল উনিজীর সরকার।
যাচ্চলে সোমনাথ, এটা আবার কী কথা! ভোটের বুথে বা লাইনে যে কারুর কথা হাঁচি কাশি যা কিছু থেকে হতে পারে। এয়ারবর্ন হলে আরোই সমস্যা। হাতে গ্লাভসের চেয়ে মাস্ক তো অবশ্যই অবশ্যই অনেক বেশি জরুরি।
আসলে অভ্যু দেশের কোভিড পরিস্থিতি যে অসম্ভব ভয়নকর দশায় আর ততোধিক ভয়নকরভাবে তা ম্যানেজড হচ্ছে, এই পরিস্থিতিতে যে ভোট হতে পারে সেটাই এতটা ভয়ংকর বিষয়, আর তার ফল ৭-১০ দিন বাদ থেকে কী হতে পারে, সেসব ভাবলে যেদিক থেকে যেটুকু অন্তত করা যায়, করা হোক মনে হচ্ছে।
ভোট দিয়ে হাত ধুয়ে নিলে মাস্ক পরার দরকার কী? স্কিন থেকে ভেতরে ঢোকে নাকি?
তবু তো শঙ্খ ঘোষ, উনার মেয়ে আর বিশ্বজিৎ রায়ের ষড়যন্ত্রের খবর অনেক চাড্ডি জানে না।
সেই, খবরের কাগজ বা অনলাইন নিউজ মিডিয়াতে চোখ রাখতেও ভয় করে মাঝে মাঝে।
হ্যাঁ। খুব বাজে খবর। মাত্র ৩৫ বছর বয়স!
সামনের দিনগুলোতে যে আর কী কী দেখতে হবে!
সীতারাম ইয়েচুরির খবরটায় খুব খারাপ লাগল। আসলে শুধু তো উনি নন, আরো কতো লোকেরই তো এমনি হচ্ছে এই দুর্দিনে, তবু।
*** CDC মাস্ক নিয়ে আগে যা বলেছে সেটা ভুল এবং এক্ষেত্রে অপ্রাসঙ্গিক, কারণ এখন কোভিডের ট্রান্সমিশন সংক্রান্ত নানা স্টাডির ভিত্তিতে ভাবা হচ্ছে সার্ফেসের গুরুত্ত্ব কম (শূন্য নয়) , আর সেটা CDC একা বলছে না।
রিস্ক অগ্রাহ্য করবার নিদান কে দিয়েছে পাই? আমি অন্তত দিই নি সেটা আমার পোস্টগুলো পড়লেই বুঝতে পারার কথা, আমি যতদূর জানি CDC-ও দেয় নি। নেচারের যে পেপারের কথা উল্লেখ করেছিলাম, সেখানেও এরকম কোনো নিদান হাঁকা হয়নি। এনিওয়ে, আমার বক্তব্য ছিল ভোটের সময়ের সেফটি মেজার নিয়ে, এবং সেখানে স্যানিটাইজার ব্যবহার করে রিস্ক মিনিমাইজ করার কথাই বলেছি। লো প্রোব্যাবিলিটি আর নো প্রোব্যাবিলিটির মধ্যে তফাত আছে, সেটা সহজবোধ্য হবার কথা। আমি কি বলতে চেয়েছি সেটাও আমার পোস্টে সোজা বাংলায় লেখা আছে।
CDC মাস্ক নিয়ে আগে যা বলেছে সেটা ভুল এবং এক্ষেত্রে অপ্রাসঙ্গিক, কারণ এখন কোভিডের ট্রান্সমিশন সংক্রান্ত নানা স্টাডির ভিত্তিতে ভাবা হচ্ছে সার্ফেসের গুরুত্ত্ব কম, আর সেটা CDC একা বলছে না।
এই সমস্ত কথাই আগেও লিখেছি, বাধ্য হয়ে আরেকবার লিখলাম।
অভ্যু, আগেরবারের ওই সিম্পটম না থাকলে মাস্ক পরতে হবেনা নিদানের উল্লেখ এই কারণেই আসে, যে তখনো এই সবার মাস্ক পরার উপকারিতার যথেষ্ট প্রমাণ নেই, বা সিম্পটম না থাকলে ছড়ানোর রিস্ক খুব কম, এই যুক্তিতেই মাস্ক পরতে বারণ করা হয়েছিল। যে জিনিস গবেষণা হয়ে চলেছে, নিত্যনতুন তথ্য জানা যাচ্ছে, আগের অনেক কথা উলটে যাচ্ছে সমানেই, এর সঙ্গে ভাইরাস ও মিউটেট করে চরিত্র বদল করে চলেছে, সেখানে কোন কিছুতে রিস্ক থাকলে সেটা অগ্রাহ্য করার নিদান হাঁকা অদূর ভবিষ্যতে ব্যাকফায়ার কর্তে পারে, এটা বোঝাতে। অন্য সময় হলে দরকার ছিল না হয়ত কিন্তু এই মারাত্মক কেস বৃদ্ধির সময়ে এটা আফোর্ড করার জায়গায় নেই। যেখানে কেস খুব কম তাঁরা হয়ত পারেন। এছাড়াও গাভি কি সিডিসি, হু কেউই বলেনি এই সংক্রান্ত সাবধানরা নিতে হবে না। উলটে বলেছে, কিছু কিছু জায়গা, যেখানে অনেকে ব্যবহার করছেন, সেখানে সম্ভাবনা থাকছে ও সাবধানতা নিতে।
একা দোকার ব্যবহারের সারফেস নিয়ে চিন্তা করতে হবেনা, সেসব বারবার ধুতে হবেনা, সেটা হয়ত বলাই যায়।
Water sold in remdesivir vials for Rs 28,000 to Covid patients in Maharashtra
2 held, both worked as X-Ray technicians
https://www.tribuneindia.com/news/nation/water-sold-in-remdesivir-vials-for-rs-28-000-to-covid-patients-in-maharashtra-242138
‘The system has collapsed’: India’s descent into Covid hell
Many falsely believed that the country had defeated Covid. Now hospitals are running out of oxygen and bodies are stacking up in morgues
https://www.theguardian.com/world/2021/apr/21/system-has-collapsed-india-descent-into-covid-hell
টইতে লিখতেও পারছি না। কোন মাস্ক কতোটা কার্যকরী নিয়ে আমারই স্টুডেন্ট ইউনিভার্সিটিতে প্রেজেন্ট করছে - কিন্তু পেপার পাবলিশড না হওয়া পর্যন্ত কোলাবোরেটর রেজাল্ট পাবলিক করতে বারণ করেছেন :(
কি সব জিনিস, বিভিন্ন রকমের মাস্ক পরে "স্টে হেলদি" বলছে - তারপর লেজার দিয়ে ড্রপলেট মাপছে - উফফ!!!
এদের ব্রেনগুলো acid এ ডোবালে acid টা উল্টে জল হয়ে যাবে।
এই নগরচণ্ডা ৯ হল গুরু থেকে বিতাড়িত চাড্ডিদের গ্রুপ।
এই গ্রুপে গিয়ে কেউ দেখতে পারেন।
এই গগ্রুপে গিিিিয়েওয়েয় কেউ দেখক্য্ত ।
এমন কি যে স্ক্রিনশট তুলেছে সে নিজেও লিখছে যে উনি নাকি পাকিস্তানের সমর্থক, বাঁচা গেছে। এসব লিখে কি কেউ সেটা আবার ছড়াবে ? কি বোঝাতে চাইছে ? জানি না।
কোনো বাঙালি এভাবে বলতে বা ভাবতে পারে, এটা জাস্ট মানা যাচ্ছে না। জঘন্য।
তবে আবার ফটোশপ কেস ও হতে পারে এখন সবই ধোঁয়া বাজি ।
কিই বা বলার বাকি থাকে, শুধু দীর্ঘশ্বাস!
সিংগল কে দার ১৫ঃ১৮ পোস্টের উত্তরে বলি, আমিই ঐ দুয়েকজনের মধ্যে একজন যে বলেছিলাম বিভিন্ন দামে বিভিন্ন সেগমেন্টে বিক্রি করা উচিত। আমার মনে হয় মডার্না আর ফাইজারের ভ্যাক্সিন যদি সরকার ৫০% বেশী দামে বিক্রি করতে দেয় তাহলে শহরগুলোতে আরও বেশী লোক নেবে। আর বাকি ৫০% সরকার বিনে পয়সায় দেবে, এখন যেমন দিচ্ছে। আমি কিন্তু আপনাকে কিছু বলিনি। তাও কোন ভুল বোঝাবুঝি হলে দুঃখিত, সরি চেয়ে নিলাম :-)
কেলোবাবুঃ নিজের ঢাক নিজে পেটানোটাই এই কলিযুগে সবথেকে জরুরি দক্ষতা। e কি আর সমুদ্রবিগ্গান বা রাইফেল পেরকটিস!! আচ্ছা আপনাদের সেই বন্দুকস্কুলের খবর কি?
আচ্ছা ব্যাপারটা তাহলে কি খাড়াইল??
এটা এক ঝলক পড়ে আমার তো একটা জিনিস মনে হল। আমার বোঝা কি ঠিক হল? নাকি ভুল বুঝলাম কোনোটা?
বুঝলাম, রমিত - সুন্দর অ্যানালজি --
আপনি যখন ছিলেন বেঁচে
শাপান্তের ওই সাগর ছেঁচে
শব্দঢিলা মারতো যারা ছুঁড়ে
আজকে যখন চলেই গেলেন
শূন্যপূরেই বিলীন হলেন
প্রশস্তি-বাণ দিচ্ছে তারা ফুঁড়ে
গান-স্যালুটের প্রতিস্থাপন
অসীম শোকের বাণীর বপন ।
জিনা ইসিকা নাম হ্যায় ----