এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • রাম, রাবণ নাকি বালি রাজ্য? আদর্শ রাজ্য কোনটি? পর্ব ১ রাম রাজ্য ঃ রামায়ণের সঙ্কেত রহস্য 

    Nilanjan Chatterjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৮ অক্টোবর ২০২২ | ৯৫৯ বার পঠিত | রেটিং ৪ (১ জন)
  • প্রাচীন ভারতে একটা যুদ্ধ হয়েছিলো। তিন ধরণের তন্ত্র বা রাজনৈতিক আদর্শ তাতে জড়িয়ে পড়েছিলো। 
    রাম রাজ্য নাকি রাবণ রাজ্য না বালি রাজ্য, কোনটা ছিলো আদর্শ রাজ্য সে সম্পর্কে রামায়ণ বাল্মিকী পক্ষ নিয়েছিলো রামের। নাকি তা আমাদের বোঝার ভুল?  না বোঝা অনেক কথা রামায়ণের প্রতিটি লাইনে লেখা আছে। বাল্মিকী লিখেছেন একরকম আর তার ভেতরে সংকেত দিয়েছেন অন্যরকম। ধর্মীয় আবেগের দিক দিয়ে নয়, নয় আবেগে আঘাতের কোন চেষ্টা, শুধুমাত্র ভাষার সংকেত উদ্ধারই একমাত্র উদ্দেশ্য এই লেখার। 

    বাল্মিকী রামায়ণ মতে রাম নাকি রাজত্ব করেছিলেন ১১ হাজার বছর। অর্থাৎ তার প্রবর্তিত নীতি চলেছিলো ১১ হাজার বছর বা দীর্ঘদিন। কেমন ছিলো সে রাজত্ব? সকলে নাকি সুখে ছিলো। চুরি ডাকাতি ছিলো না। সকল বর্ণ নিজ নিজ কর্তব্য পালন করতো। পশু-পাখিরাও আনন্দে ছিলো। মাঝে শম্বুক নিজ জাতের কর্তব্য ভুলে উচ্চ হবার আশায় তপস্যা করলে তাকে স্বর্গে পাঠানো হয়। অর্থাৎ বর্ণ আর জাতি প্রথা বর্তমান ছিলো আর শক্তভাবেই তা পালন করা হতো। সীতার বনবাসও আর একটি অন্যায় ঘটনা। এদুটি বাদে রামরাজত্ব সম্পর্কে নেতিবাচক কিছু বাল্মিকী লেখেননি। 

    কলিম খানের বর্ণ ভিত্তিক শব্দার্থ ধরলে রাম রাজত্ব সম্পর্কে আরো তথ্য পেতে পারি আমরা। গবেষক দীপ চন্দ্রের গবেষণাও অনেক তথ্য দেয়। রম্ থেকে রাম এসেছে। রম্ মানে খেলা। আবর্তন (র) মিত বা পরিমিত বা ছোট (ম) হয় যেখানে তাই হলো রম্। আমাদের খেলা হলো আমাদের জীবনের ছোট রূপ। যেমন দাবা খেলা হলো যুদ্ধের ছোট রূপ। প্রকৃতি বা মানব সমাজের আবর্তনের ক্ষুদ্র রূপ হলো আমাদের খেলা। 
    রাম হলো এই আবর্তনের আধারের (া কার) ছোট রূপ। আবর্তনের আধার বা আবর্তনকে ধরে রাখে আমাদের কাজ। আমাদের কাজকে কমিয়ে দেয় রাম। কেমন করে? 
    প্রাচীন সমাজে সকলে সকল কাজ জানত। ঠিক পশু-পাখীর দলের মতো একটি দলসঙ্গীও জানে দল কেমন করে কাজ করে। পুরো দল যা জানে একটি সদস্যও তা জানে। তখন শিকার করা, চাষ করা, তাঁত বোনা, রান্না করা সকলেই জানতো। কিন্তু বিনিময় প্রথা, ব্যবসা যখন এলো তখন সকলকে সকল কাজ না জানলেও চলে। যা দরকার তা বিনিময়ের মাধ্যমে পাওয়া যায়। মানুষ তখন কোন একটা কাজে দক্ষ হয়ে উঠলো আর বাকি কাজের জন্যে অপরের ওপর নির্ভর করতে শিখলো। তার শিক্ষা হয়ে দাঁড়ালো সীমিত। সে বামনে পরিণত হলো। তার কাজের আধার সীমিত বিষয় কেন্দ্রিক হয়ে উঠলো। রাম মানে কাজ বা আবর্তনের আধারের সীমিত বা মিত রূপ। 

    রামচন্দ্র চাঁদি বা বিনিময় মূল্যের প্রতিষ্ঠা করলেন। ব্যবসা শুরু হলো। ব্যক্তিগত সম্পদ বাড়লো। লব বা লাভ আর কুশ বা কুশীদ বা সুদের প্রতিষ্ঠা হলো। ব্যক্তগত জ্ঞান সীমিত হলো কিন্তু ব্যক্তগত দক্ষতা বাড়তে লাগলো। যৌথ সমাজ ভেঙে ব্যক্তিমালিকানা প্রতিষ্ঠিত হলো। আরাম বা রামের অস্তিত্ব বা সীমিত হবার সুখ এলো রাজ্যে। শুরু হলো রাম রাজত্ব। 

    রামের মা ছিলেন কৌশল্যা। কুশলতাজীবী অর্থাৎ কৃষি জাত হস্তশিল্পের পণ্য যারা উৎপাদন করে তার প্রতীক। কৈকেয়ী বা কে বা এক দিশায় কাজ করে চলে। এরা শুধু কৃষিজীবী মানুষ। তাই কৈকেয়ী হলো কেবল মাত্র কৃষি সম্পদের প্রতীক। আর সুমিত্রা বা ভালো মিত্র এই দুয়ের সমন্বয়কারী সুমিত্রা হলো এই দুই ধরনের সম্পদ থেকে আয়ের প্রতীক। ব্যবসা যাকে বলে। রামের আগেই সমাজ তিন ভাগে ভাগ হয়ে গিয়েছিলো। কৃষি সম্পদ না কৃষিজ শিল্প সম্পদ নাকি দুই এর বিক্রিজাত সম্পদ, কোন দিশায় দেশ যাবে তা নিয়ে দ্বিধা বিভক্ত ছিলো। রাম এসে তাকে দিশা দিলো। ধনতন্ত্রের দুই দান লাভ আর সুদ। রামেরও দুই সন্তান লব (লাভ) আর কুশ (কুশীদ বা সুদ)।

    রাম সূর্যবংশী হলেও তাঁকে রামচন্দ্র বলা হয় কেন? সূর্য হলো যৌথ মালিকানার চিহ্ন। সূর্য যেমন সকলকেই সমান আলো বা জীবন দেয় তেমনি যৌথ মালিকানায় সকলে সমান ভাগ পেতো। চাঁদ কিন্তু সূর্যের মতো জীবন দেয় না। তার জ্যোৎসনা মনোমুগ্ধকর হলেও কেবল কিছু প্রানী চাঁদের আলোতে শিকারে বের হয়। চাঁদ হলো ব্যক্তিমালিকানার চিহ্ন। রাম এই ব্যক্তি মালিকানার স্থাপনকারী বলে রামচন্দ্র বলা হয়। 

    যৌথ সমাজ ভেঙে রাম স্হাপন করলেন ব্যক্তিগত  ব্যবসা ভিত্তিক সমাজ। সেখানে ছিলো ব্যক্তি মালিকানা। ব্যক্তিগত সম্পদ বাড়তে লাগলো। এ ছিলো পূর্ববর্তী যৌথ সমাজে অতি ঘৃণার বস্তু। মানুষকে আর সব কাজ জানতে হলো না। কোন একটা বিষয়ে বিশেষজ্ঞ হয়ে উঠতে লাগলো। নতুন সমাজে সবাই খুশি হলো। কিন্তু ধনতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হলে তার কুফল আসতে দেরী হলো না। লাভ আর সুদ সমাজে বৈষম্য তৈরী করলো। তখন সকলের জ্ঞান আর অর্থ সমান না থেকে বৈষম্যমূলক খণ্ড জ্ঞান আর অর্থ হয়ে উঠলো সমাজের ভিত্তি। রাম রাজ্য হলো ধনতান্ত্রিক বা বণিক সমাজের উত্থান। মার্কস রামচন্দ্রকে ক্যাপিটালিস্ট বলেছিলেন। 

    রাম রাজ্য যদি ধনতান্ত্রিক বা ব্যক্ত স্বাধীনতার রাজ্য হয় তবে রাবণ রাজ্য ছিলো উল্টো। সে ছিলো যৌথ সমাজ। তবে পুরোনো যৌথ সমাজের বিকৃত রূপ। সে প্রসঙ্গ পরের পর্বে। আর বালি রাজ্য ছিলো আরো প্রাচীন এক সমাজ যা মানুষের তৈরী কৃত্রিম সমাজ থেকে সম্পূর্ণ আলাদা একটি প্রাকৃতিক সমাজ। তবে সে সব পরের পর্বের জন্যে তোলা থাক।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • dc | 2401:4900:1cd1:f93e:a1d0:709f:a2c0:***:*** | ২৮ অক্টোবর ২০২২ ১৯:৪২513254
  • "প্রাচীন সমাজে সকলে সকল কাজ জানত...তখন শিকার করা, চাষ করা, তাঁত বোনা, রান্না করা সকলেই জানতো। কিন্তু বিনিময় প্রথা, ব্যবসা যখন এলো তখন সকলকে সকল কাজ না জানলেও চলে...মানুষ তখন কোন একটা কাজে দক্ষ হয়ে উঠলো আর বাকি কাজের জন্যে অপরের ওপর নির্ভর করতে শিখলো"
     
    যখন থেকে স্পেশালাইজেশান শুরু হলো, তখন থেকে ইন্ডিভিজুয়াল প্রোডাকটিভিটি বাড়লো। ফলে সোসাইটি আরও বেশী করে সার্ভিস আর প্রোডাক্ট তৈরি করতে পারলো, ফলে আরও বেশী সম্পদ তৈরি হতে থাকলো, ফলে সবার লিভিং স্ট্যান্ডার্ড বাড়লো। 
     
  • Nilanjan Chatterjee | ২৮ অক্টোবর ২০২২ ১৯:৪৯513255
  • নিশ্চয়ই। এ বিষয়ে আমি একমত। ভালো-মন্দ সমস্ত তন্ত্রেই আছে। কোন তন্ত্রেরই সমালোচনা করতে চাইনি আমি। কেবল রামায়ণের সঙ্কেতের মানে বার করাই আমার লেখার একমাত্র উদ্দেশ্য। 
  • Shreyashee Chatterjee | ২৮ অক্টোবর ২০২২ ২০:৫৭513258
  • নতুন কিছু জানলাম। ধন্যবাদ। 
  • Nilanjan Chatterjee | ২৮ অক্টোবর ২০২২ ২১:০১513259
  • ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো লেগেছে জেনে খুব ভালো লাগলো। 
  • সোমনাথ | 203.***.*** | ২৮ অক্টোবর ২০২২ ২২:২৮513261
  • কলিম খানের রামায়ণ-চিন্তা অনবদ্য,সেই চিন্তার পুনরায় চর্চা হচ্ছে দেখে ভালো লাগল। কৃতজ্ঞতা।
  • Falguni Mazumder | ২৮ অক্টোবর ২০২২ ২২:৫১513265
  • ভালো কথা। তবে যুগের ব্যাখ্যা দিন
  • Nilanjan Chatterjee | ২৮ অক্টোবর ২০২২ ২৩:১৫513266
  • কলিম খান আমার সমস্ত চিন্তাধারাকেই নতুন করে সাজিয়ে দিয়েছেন। তাঁর মতো প্রতিভা যোগ্য সম্মানটুকুও পাননি। আপনিও তাঁর ভক্ত জেনে খুব ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে সোমনাথবাবু।
     
    যুগের ব্যাখ্যা দিতে গেলে রামায়ণ রচনার কালটাকে ধরতে হয়। লিখিত রামায়ণ যদি বৌদ্ধ যুগে রচনা হয়ে থাকে তরে বৈশ্যদের প্রাধান্য বেড়ে ওঠার সাথে রাম রাজত্বের কল্পনা মিল খায়। তবে যৌথ সমাজ ভেঙে ধনতন্ত্রের ক্রমবিকাশ তার বহু আগেই শুরু হয়েছিলো বলে আমার ধারণা। এ বিষয়ে মন্তব্য করার মতো ক্ষমতা আমার নেই। ধন্যবাদ ফাল্গুনীদেবী, আপনি ঠিক জায়গাটা ধরেছেন। আপনার মতে কোন যুগ হবে? 
  • Nirmalya Nag | ২৯ অক্টোবর ২০২২ ১২:৫৭513273
  • ভাল লাগল। রামায়ণের সাংকেতিক ব্যাখ্যার পাশাপাশি অর্থনৈতিক ব্যাখ্যাও মিলবে মনে হচ্ছে। পরের সংখ্যার অপেক্ষায় রইলাম।
     
    তবে একটা কথা। নেতিবাচক ঘটনা দুটি, না তিনটি?  সীতার নির্বাসন, শম্বুক মুনির হত্যার পাশাপাশি বালি বধও (যদিও সেটাও এক রকম হত্যাই) কি নেগেটিভ ব্যাপার নয়?
     
    যুগ নিয়ে আলোচনা আরও কেউ করলে ভাল হয়।
  • Nilanjan Chatterjee | ২৯ অক্টোবর ২০২২ ১৫:২৭513281
  • বালীর প্রসঙ্গটা তোলার জন্যে ধন্যবাদ। অতি প্রাসঙ্গিক প্রশ্ন। প্রথমতঃ বালী বধের সময় রাম রাজা ছিলো না। তাই রাম রাজত্বের ন্যায় অন্যায় এই বালী বধে প্রযোজ্য হয়তো হবে না। দ্বিতীয়তঃ বালী যখন অভিযোগ করলো যে রাম লুকিয়ে তীর মেরেছে তখন রাম বললো তুমি সারা জীবন পশুর মতো আচরণ করেছো। এখন কোন ধর্মের কথা বলছো? মর্মার্থ এই যে বালী পশু আর রাম মানুষ। মানুষ যখন পশু শিকার করে তখন আড়ালে থেকেই করে। তাই বালী বধে কোন ধর্মহীন কাজ রাম করে নি। কেবল শিকারীরূপে পশু বধ করেছে। এটা একটা ব্যাখ্যা রামের তরফ থেকে। এখন এটা কারো কাছে গ্রহণযোগ্য কারো কাছে হয়তো নয়।
  • Falguni Mazumder | ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ ১৯:৪২516314
  • রাম করেছিলেন ১১ হাজার বছর রাজত্ব করে
    ছিলেন। ইতিহাস বলে সিন্ধুসভ্যতার বয়স
    আনুমানিক ৫- ৭ হাজার বছর আগে। রামের
    রাজত্ব যদি ১১ হাজার বছর ধরে হয় তবে
    সিন্ধু সভ্যতা কারা করেছিল? 
     
    ভারতে আর্য আগমন হয়েছিল এটা
    প্রমাণিত। রাম কে ছিলেন আর্য না অনার্য?
    যদি আর্য হন তবে তার সময় সীমা গাঞ্জা খেয়ে লেখা হয়।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। হাত মক্সো করতে মতামত দিন