পাশের হোঁৎকা লোকটাকে কনুই দিয়ে এক কোঁত্কা মেরে এগুনোর চেষ্টা করলাম। কিন্তু, বিধি বাম। সামনে একটা ঢ্যাঙা লোক দাঁড়িয়ে। কোনোমতে তার বগলের তলা দিয়ে গলে একেবারে সামনের সারিতে পৌঁছানো গেলো। কিন্তু, সে কোথায় ?ও হরি, এতক্ষন তোমাদের বলাই হয়নি কিসের জন্য এই গুঁতোগুঁতি চলছে! বাঘ দেখা নিয়ে। বনে নয়, চিড়িয়াখানায়। বোঝো দুরাবস্থা খানা।কোনোমতে টাল খাওয়া চশমাটা সামলে নিয়ে দেখি সামনে এক গাছের ছায়ায় বাঘ বাবাজি চিৎ হয়ে শুয়ে আছেন। দু হাত ভাঁজ করে মাথার নিচে দিয়ে কি যেন আকাশ পাতাল ভাবছেন তিনি। গুরুগম্ভীর চেহারা। আশপাশের অসভ্য মানুষগুলোর অসহনীয় চিৎকার চ্যাংড়ামো কিছুই যেন স্পর্শ করছে না তাকে।হঠাৎ কানের কাছে ভরাট গলায় কে ... ...
হিসাবটা আমি কখনোই ঠিকঠাক করতে পারি নে। অনেক ভেবেচিন্তে যখনই ভাবি এবার হিসাবটা মিলবেই মিলবে; কি ভাবে জানি কিছুই মেলে না। হাতে রয়ে যায় শুধু পেন্সিল। তা, সেই পেন্সিল দিয়েই কিছু আঁকিবুকি, জীবনের নানা কাটাকুটি খেলে যখন ক্লান্ত; চশমাটা খুলে রাখি টেবিলে। দু হাত দিয়ে টনটনে চোখ চাপা দিয়ে ভাবি এবারে হয়তো চোখ খুলে দেখবো চশমার জায়গায় একটা সুকুমার হুলো বেড়াল। খুব সহজ করে আমায় বুঝিয়ে দেবে জীবনের ওঠা পড়ার হিসাব।কিন্তু না, দেখি মিটমিট করে তাকিয়ে আছে আমার সেই পুরোনো ঘষা কাঁচের চশমা। কি আর করবো, চশমাটা নাকের ডগায় তুলে নিয়ে আবার ভাবতে বসি।ছেলেবেলা থেকেই কঠিন অংকের হিসাব দেখলেই আমি ... ...
নিজেকে খুঁজে চলেছি। আপনাদের সহযোগিতা কাম্য। ... ...
নিজেকে খুঁজে চলেছি। আপনাদের সহযোগিতা কাম্য। ... ...