
সত্যজিৎ রায় পথের পাঁচালি বানান ১৯৫৫ সালে। সিনেমাটা প্রবল সাফল্য পাওয়ার পরে অপুতেই ডুবে ছিলেন প্রায় গোটা ৫০ এর দশক। ওই দশকের শেষের দিকে কলকাতা শহরের পটভূমিতে ফেরেন। তারপর বহু সমকালীন বা অতীতের সামাজিক-রাজনৈতিক পটভূমি দেখা যায় তাঁর সিনেমায়, কিন্তু দেশভাগ নিয়ে কখনও কিছু বলেননি বা লেখেননি। একই কথা, ধরুন মৃণাল সেন, তপন সিংহ, তরুণ মজুমদার, এইসব মহীরূহ সম্পর্কেও। যদিও চোখের সামনে বাংলা দু-টুকরো হয়ে যেতে দেখেছিলেন এঁরা সবাই। ঋত্বিক সমেত। ঋত্বিকের লেখালিখি চলছে, সেই সময় টানা। গণনাট্য সঙ্ঘের খসড়া লিখছেন। সেই সময়ের একটা লেখায় এও লিখেছেন, যে, স্বাধীনতার আগে কলকাতা আর বোম্বে, এই দুটি ছিল চলচ্চিত্রশিল্পের প্রধান কেন্দ্র। অতীত কালে লিখেছেন, অর্থাৎ কলকাতার স্বর্গ হইতে পতনের কথা তাঁর জানা, কিন্তু তার কারণ নিয়ে একটিও কথা লেখেননি কখনও। কারণটা, বলাবাহুল্য দেশভাগ। ... ...

বাংলার সাম্প্রতিক হাল হকিকত। ... ...

তার দিকে কিছুক্ষণ তাকিয়ে হাতটা সরিয়ে রেখে বললাম, ‘কই যাবেন ঘুরতে? আছে তো ঐ এক নদীর পাড়!’ সত্যি বলতে কি, আমাদের গাঁয়ের নদীটা অসুন্দর নয়; স্নিগ্ধ, ছোট্র নদী। কিন্তু স্বয়ং বিধাতাও এক জায়গায় দিনরাত পড়ে থাকতে থাকতে হাঁপিয়ে উঠেন নিশ্চিত, না হলে বিশ্বজুড়ে এত রং,রূপ ও রসের বৈচিত্র্য কেন গড়তে গিয়েছেন তিনি! ... ...

সজনে ডাঁটার শুক্ত, রুই মাছের মুড়ো দেওয়া ভাজা মুগের ডাল, ঝিরিঝিরি আলুভাজা, পটল-আলুর মাখোমাখো তরকারি, রক্তরাঙা ঝোলের মধ্যে দুইখানি অর্ধগোলক আলু সহ অনেকটা কচিপাঁঠা, কাঁচা আমের পাতলা অম্বল। সবার শেষে মিঠে দধি। এইরূপ আকণ্ঠ মধ্যাহ্ন ভোজের পর, গালে গৃহিণীর হাতের পান লইয়া, পয়লা বোশেখের দুপুরটি দিবানিদ্রায় অতিবাহিত হইত, জানালা দরোজা বন্ধ প্রায় অন্ধকার ঘরে। ... ...

“শেষ পর্যন্ত শহীদ দিবসের প্রায় একমাস আগেই আমার প্রথম শব্দলিপি তৈরী হয়ে গেল।…ঠিক করলাম মাকে প্রথমে একটা চিঠি লিখে আমার যাত্রা শুরু করবো। দিনটি ছিল ২৫শে জানুয়ারী, ১৯৮৫ – দিনটি মনে রাখার বিশেষ কারণ হচ্ছে, কাকতালীয় ভাবে ঐ দিনটি আমার জন্মদিনও ছিল। চিঠিটা এ্যাপেলের ডট-মেট্রিক্স প্রিন্টারে প্রিন্ট করে সেদিনই ডাকে পাঠালাম মাকে।…১৯৬৫ থেকে ১৯৬৯ – এ চার বছর যখন প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র – তখন প্রতিটি শহীদ দিবসে শহীদ মিনারে যেতাম প্রভাত ফেরীতে যোগ দিয়ে। শেষের বছরগুলোতে ছাত্র রাজনীতিতে যুক্ত হওয়ার কারণে আরও ব্যস্ততায় কাটতো ওই দিনটি। ফলে ১৯৮৫ সালে যখন লন্ডন থেকে কম্পিউটারে প্রথম বাংলায় চিঠি লিখে পাঠালাম ঢাকাতে আমার মা’কে, তখন একটা নামই শুধু মনে এসেছিল – শহীদলিপি।” ... ...

"বাবাই পাল এখন মধ্য চল্লিশ! সেই দুগ্গা পুজো, সেই আলোর মালা আর কুয়াশায় মোড়া দশমীর পাড়া, সেই চোখ পাকানো কল্যাণকাকা, সেই দস্যি হেবো.. বা বলা ভালো, নিজের সেই গোটা অমলিন শৈশবটাই এখন অলীক অলৌকিক বলে প্রতীয়মান হয় তার কাছে। দায়দায়িত্ব আর রোজগারপাতির চক্করে পুরুষমানুষের নরমসরম হয়ে রয়ে যাওয়ার জো থাকে নাকি?" ....... পুজোর পরে পুজোর গপ্প! সময় পেলে পড়ে দেখতে পারেন একবার! ... ...


নারীর কবিতা পৃথক হবেই ... ...

নারীরা যে ভাবে বাঁচে ... ...

নতুন গ্রহে ... ...

প্রাণে যা সঞ্চারিত হতে থাকে প্রতিদিন প্রতিটা ক্ষণ ... ...

খিদে পায় ... ...

জীবন চলিয়া যায় ... ...

আপনাদের মতামত চাই ... ...

ঝুরো ঝুরো জীবন ... ...

ঝুরোগল্প ... ...

এবার আমাদের কী হবে ? ... ...

সিন্ধুলিপির রহস্য ... ...

কোথায় যে আনন্দধারা বইছে কে জানে ... ...

চাইবাসা চাইবাসা ... ...