এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • কান্নার সুর, মুহাম্মদ ফজলুল হক 

    Fazlul Huque লেখকের গ্রাহক হোন
    ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫ | ৩৮ বার পঠিত
  • কান্নার সুর
    মুহাম্মদ ফজলুল হক

    গোধূলির রাঙা আলোয় আলোকিত আকাশ। আলো চুঁইয়ে পড়ছে চারদিকে। শরতের নীরব বাতাসে বিশাল বটবৃক্ষের পাতা না নড়লেও গরম কিছুটা কমে এসেছে। বটবৃক্ষের নিচে বসে অপেক্ষা করছে কাশেম আলী। শান্ত ঝিরঝিরে হাওয়াতেও ঘেমে উঠছে সে। মাঝে মাঝে গামছা দিয়ে কপালের ঘাম মুছে নিচ্ছে। অস্থিরতা যেন ক্রমেই বাড়ছে। অপেক্ষা ফুরায় না। অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে বটবৃক্ষের ছায়ার বাইরে পাটখড়ির বেড়া দেওয়া ছনের চালের ঘরটার দিকে। অনেকক্ষণ কেটে গেলেও ভেতর থেকে কেউ বেরোয় না। অবশেষে ঘরের দিকে এগিয়ে যায়। ঘরের কাছে পৌঁছাতেই কানে আসে কান্নার শব্দ। কান্না কি আনন্দের পরিপূরক। হয়ত!
    আনন্দে ভরে ওঠে তার বুক। সদ্যজাত শিশুর কান্না এত মধুর ও হৃদয়স্পর্শী হতে পারে তা না শুনলে বিশ্বাস করা কঠিন। জীবনে প্রথমবার কাশেম আলী অনুভব করল সৃষ্টিকর্তা সত্যিই অসীম দয়ালু ও স্নেহশীল।

    ঘরের ভেতরে একাধিক মানুষের কথা বলার শব্দ। এরই মধ্যে বড় ভাবি তাড়াহুড়ো করে বলে উঠল, "এই, এই, সাবধানে ধরো। আঘাত পেতে পারে।" তার হাতে কাপড়ে মোড়ানো অনিন্দ্য সুন্দর শিশু। কিছু বোঝার আগেই শিশুটিকে কাশেম আলীর কোলে তুলে দিলেন। বিস্ময়াভিভূত হয়ে তাকিয়ে রইল সে। সারাদিনের ক্লান্তি মুহূর্তেই মিলিয়ে গেল। নবজাতকের ভেজা কালো চুল কপালে লেপ্টে আছে। চোখজোড়া যেন আলো ছড়াচ্ছে। চিকন হাত-পায়ে নান্দনিকভাবে সাজানো ছোট ছোট আঙুল। তুলতুলে নরম শরীর। কাশেম আলীর চোখ সরতে চায় না।

    মুসলিম রীতি অনুসারে পশ্চিমমুখী হয়ে শিশুটির কানে মৃদুস্বরে আযান দিল সে। উঁকি দিয়ে ঘরে তাকাতেই সমুজার সাথে চোখাচোখি হল। তাকে দেখতে যুদ্ধজয়ী, বিধ্বস্ত কিন্তু সুখী সেনাপতির মত লাগছে।। ক্লান্ত অথচ মুখভরা আলো। কাশেম আলীক দেখে তার চোখে ভেসে উঠে খুশির ঝিলিক। মাগরিবের আযান ভেসে আসে। শিশুটি কেঁদে উঠল। সচেতন হয়ে উঠে কাশেম আলী। নাও ভাবি, আযানকে নাও। সেই থেকে শিশুটির নাম হলো আযান।

    উঠোন পেরিয়ে মায়ের ঘরে গেল কাশেম আলী। মা ঘরে নেই। মাটিতে পাতা বিছানায় সে বসে। মা সম্ভবত সমুজাকে সহায়তা করছে। হঠাৎ মায়ের ডাক শোনা গেল, "ও কাশেম। কইরে তুই? তোর পোলা হইছে আর তুই ঘুমাইতাসস!"
    "না মা, আমি তো আছি। তোমার জন্যই বসে রইছিলাম।"
    মা বললেন, "দুইডা মুরগি জবাই কর। বশিরের দোকান থেকে তিনডা শাড়ি আর একটা লুঙ্গি নিয়ে আয়। তোর দুই চাচী আর তুফানের বউরে দিতে হইব। আসার পথে দুই সের জিলাপি নিয়ে আইবি।"

    কাশেম আলী হাঁটতে শুরু করল। পাশের গ্রামে বশিরের দোকান। খাল পেড়িয়ে যেতে হবে। জিলাপি আনতে হবে কমল ময়রার দোকান থেকে। এই গ্রামে কোন দোকান নেই। ফিরে এসে দেখে চাচা, চাচি ও বড় ভাবি খেতে বসেছে। সমুজাকেও খাবার দেওয়া হয়েছে। ভাবি ডেকে বলল, "খাও কাশেম। এই বলে হাত ধরে তাকে বসিয়ে দিল।"

    মা আজ অনেক খুশি। খাওয়া শেষে সবার হাতে জিলাপি তুলে দিয়ে বলল, "মিষ্টিমুখ কইরা করো। কাশেমের ছেলের জন্য মন দিয়া দোয়া করবা। যেন বংশের মুখ উজ্জ্বল করে।" শাড়ি ও লুঙ্গি পেয়ে হাসিমুখে বিদায় নিল সবাই। মা প্রতিবেশীদের মিষ্টি বিলাতে গেলেন। ভাবি থেকে গেল সমুজার সাথে।

    কাশেম আলী ঘর থেকে বের হয়ে বটগাছের নিচে এল। অনেকে মাদুর পেতে ঘুমাচ্ছে। সে রহমতের পাশে শুল। তার ঘুম আসে না। সংসারে নতুন অতিথি এসেছে। খরচ বাড়বে। নতুন কাজ খুঁজতে হবে। ভোরে যথারীতি উঠে পড়ল। গুর জাল দিয়ে কটকটি বানাতে হবে। বিক্রি না হওয়া কিছু খাস্তা রুটি আছে। আজ সেগুলো নিয়েই বেরোতে হবে।
    ঘরে গিয়ে দেখে সমুজা জেগে আছে। বাচ্চাকে দুধ খাওয়াচ্ছে। কাছে বসতেই সমুজা কিছুটা লজ্জা পেয়ে গুছিয়ে নিল।
    কাশেম আলী মুগ্ধ হয়ে বলল, "দেখলে সমুজা। জগত আসলেই সুন্দর। তোকে, তোর ছেলেকে আজ আরও সুন্দর লাগছে।"
    সমুজা মৃদু হেসে উত্তর দিল, "আপনি খুশি হইছেন। এটাই আমার সুখ।"
    মুগ্ধ চোখে কিছুক্ষণ তাকিয়ে রইল কাশেম। তারপর বলল, "চললাম কাজে।'
    "হু, যান।"

    কটকটি আর খাস্তা রুটির ঢালি মাথায় নিয়ে বেরিয়ে পড়ল কাশেম আলী। গ্রামে গ্রামে ফেরি করে ভাঙা জিনিসপত্র আর নগদ অর্থের বিনিময়ে যা আয় হয় তাতেই সংসার মোটামুটি চলে। ডুমুরিয়া বাজার দিয়ে আলীরচর হয়ে দারোড়া গ্রামের দিকে হাঁটল সে। এ গ্রামে বড় বোনের বাড়ি।
    দুই গ্রামে ভালো বিক্রি হলো। নগদ অর্থের পাশাপাশি কিছু চালও পেল। ইদানিং চালের বিনিময়ে বিক্রি করায় ভালো আয় হচ্ছে। দুপুর গড়ানোর আগেই পৌঁছে গেল বোনের বাড়ি। অভাবের সংসার। ছেলেমেয়ে নিয়ে কষ্টে চলে বোনের জীবন। যেদিন চাল বেশি পায় সেদিন বোনের কাছে আসে কাশেম। ঢালা থেকে কিছু চাল বোনের হাতে দিয়ে বলল, "হুনছনি বু। তুমি ফুফু হইছ। সমুজার ছেলে হইছে।" খুশিতে উচ্ছ্বসিত হয়ে বোন ভাইকে জড়িয়ে ধরে বলল, "আল্লাহ তোর মনের আশা পূর্ণ করুক।" আলুভাজি আর ডাল দিয়ে ভাত খাওয়া শেষে কাশেম আলী বলল, "যাইগা বু।" বোন একটি পুটলিতে দুই হালি মুরগির ডিম, ছেলের জন্য কিছু কাঁথা গুছিয়ে দিয়ে বলল, "এগুলো নিয়ে যা। মঙ্গলবারে আবার আইবি।"

    সকালবেলা উঠোনে রোদ গড়িয়ে পড়েছে। বটগাছের পাতার ফাঁক দিয়ে আলো এসে পড়ছে কাশেম আলীর মুখে। সমুজা কোলে নিয়ে বসে আছে আযানকে। ঘুমাচ্ছে সে। মাঝে মাঝে কেঁপে উঠছে।
    কাশেম আলী এগিয়ে এসে আস্তে আস্তে বলল, "কেমন আছোস সমুজা? অনেক কষ্ট করছস?
    সমুজা হালকা হেসে ক্লান্ত কণ্ঠে বলল, "কষ্ট তো আছেই। কিন্তু কোলে যখন ওকে দেখি তখন সব ভুইলা যাই।"
    কাশেম আলী শিশুর দিকে তাকিয়ে বলল, "আল্লাহর কি অপার দয়া! আমার মতো গরিব মানুষও বাবা হইল।"
    সমুজার চোখে জল।
    "গরিব হইলে কী হইছে, মন তো গরিব না।"
    কাশেম আলী চুপ করে রইল কিছুক্ষণ। তারপর নিচু গলায় বলল, "সংসার আরও ভারী হইল, সমুজা। নতুন খরচ লাগবে।"
    এ সময় মা ঘরে ঢুকলেন। হাতে মাটির কলস, মুখে তৃপ্তির হাসি।
    "ও কাশেম, বাপ আমার। তোদের কথা হুনলাম। আল্লাহর ওপর ভরসা রাখ। আল্লাহ সন্তান দিলে রিজিকও দেয়।"
    কাশেম নিঃশ্বাস ছাড়ল, "ঠিক কইছো মা।"
    মা হেসে শিশুর দিকে তাকালেন। "পোলাডারে দেখ। মুখে আলো ঝলমল করছে। দেখবি এই পোলা সংসারের মুখ উজ্জ্বল করবে।"

    দুপুর গড়িয়ে গেলে কাশেম আলীর ছোট বোন এল। হাতে ছোট্ট পুটলি। তাতে কিছু চাল, সবজি ও পুঁথির কাঁথা। দরজায় দাঁড়িয়ে হেসে বলল, "আল্লাহু আকবর। আমার ভাইয়ের ঘরে আলো জ্বললো!"
    সমুজা উঠে বসতে চাইলে তিনি হাত দিয়ে থামালেন। "না না, তুমি উঠবি না। আমি-ই কাছে আসছি।"
    বোন কোলে নিয়ে নিল শিশুকে।
    "আহা, কী মিষ্টি মুখ! মনে হচ্ছে ফুল ফুঁটে আছে।"
    সে কিছু টাকা দিল বাচ্চার নতুন মুখ দেখে।
    কাশেম বোনের দিকে তাকিয়ে বলল, "তোকে খবরটা দিতে চাইছিলাম। কাজের চাপে দেরি হইয়া গেল।"
    বোন হাসল, "এসব খবর দিতে দেরি করে? আমি ফুফু হইছি। এটাই আমার দুনিয়ার বড় খুশি।"

    সন্ধ্যা নামছে। হারিকেন জ্বলছে। ঘরে মৃদু আলো। আযান ঘুমাচ্ছে মায়ের কোলে। সমুজা নরম গলায় বলল। "শোনেন, একটা কথা?"
    কাশেম আলী বলল, "কী কথা?"
    আপনি কি কষ্ট পাইছেন, "আমি ছেলে জন্ম দিলাম ভেবে?"
    কাশেম চমকে তাকাল, "কি যে কস! ছেলে-মেয়ে আলাদা কইরা দেখে নাকি? আল্লাহ যা দেয় তাই-ই তো খুশি।"
    সমুজা চোখ নামাল।
    কাশেম দৃঢ় স্বরে বলল, "আমার কাছে তুই আর তোর পোলা দুইটাই সমান আশীর্বাদ।"
    সমুজার চোখে জল টলমল করে।
    "আপনার এ কথাই আমার সাহস।"

    রাতের নিরবতা ভেঙে শিশুর কান্না শোনা গেল। সমুজা তাড়াহুড়ো করে কোলে নিল। আহারে, ক্ষুধা পেয়েছে মনে হয়।
    কাশেম আলী মৃদুস্বরে হেসে উঠল। "শোন, তোর পোলার কান্নাটাই আমার কাছে সংগীতের মতো লাগে। মনে হয় নতুন জীবন ডাক দিচ্ছে।"
    সমুজা আযানকে কাঁধে ঝুলিয়ে দোলাতে দোলাতে বলল, "এই সংগীত জীবনভর হুনতে হইব।"
    "হুনব। তার কান্নার সুরই আমাদের জীবনের সুখ হয়ে উঠব।"

    পরের দিন সকালে বেরোবার আগে কাশেম আলী  আবার ছেলের দিকে তাকাল। হাত রাখল ছোট্ট আঙুলে। ফিসফিস করে বলল, "আযান। বাবা আমার। তোর জন্য লড়াই করব। তোকে মানুষের মত করব।"
    সমুজা পাশে বসে শুনছিল। মৃদু গলায় বলল, "জানি, আপনি পারবেন।'
    কাশেম আলী হাসল, মাথায় ঢালা তুলল।
    "চললাম তবে। দোয়া কইরো।"
    সমুজা চোখে জল নিয়ে তাকাল তার দিকে।

    কাশেম  আলী দরজা পেরিয়ে বাইরে চলে গেল। ভোরের আলো আবারও বটগাছের পাতার ফাঁক দিয়ে উঠানে এসে পড়ল। শিশুটি কেঁদে উঠল। কান্নার সুর কাশেমের কানে পৌঁছাল কিনা জানা যায়নি। সমুজা কান্না থামাতে ব্যস্ত হয়ে পড়ল। নতুন দিনের মতো নতুন জীবনের শুরু হলো তাদের।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • শ্রীমল্লার বলছি | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ০০:২৮734127
  • বড় আদর দিয়ে লিখেছেন! কী যে ভালো লাগল... শুভেচ্ছা রইল! 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা খুশি মতামত দিন