এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • নীহারিকাস্পন্দ: এক বিস্মৃত প্রাণীর প্রত্যাবর্তন

    Palash Barman লেখকের গ্রাহক হোন
    ০২ জুন ২০২৫ | ২২৬ বার পঠিত
  • সারাংশ: এই প্রতিবেদনে আলোচিত হয়েছে একটি রহস্যময় প্রাণী "নীহারিকাস্পন্দ" (Niharikaspanda) — যার উপস্থিতির উল্লেখ পাওয়া যায় বৈদিক সাহিত্যে, পৌরাণিক কাহিনিতে, এবং এমনকি চার্লস ডারউইনের বিবর্তনবাদমূলক লেখাতেও। প্রাণীটির সাম্প্রতিক উপস্থিতি চীনের একটি বরফাবৃত প্রদেশে শনাক্ত হলেও তার অস্তিত্ব আন্তর্জাতিক ভূ-রাজনীতির মারপ্যাঁচে চাপা পড়ে গেছে। প্রতিবেদনে প্রাণীটির শারীরিক গঠন, প্রজনন প্রক্রিয়া, সামাজিক আচরণ ও চেতনার রূপ, সেইসাথে ষড়যন্ত্রমূলক নীরবতার পেছনের শক্তিগুলোর কার্যপ্রণালী বিশ্লেষণ করা হয়েছে।

    ১. ভূমিকা

    পৃথিবী বিভিন্ন প্রাণীতে পূর্ণ। তথাপি, সময়ে সময়ে কিছু জীব এমনভাবে আবির্ভূত হয় যাদের অস্তিত্ব বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিকোণে অসম্ভব বলে মনে হয়। কিন্তু ইতিহাস, ধর্মীয় সাহিত্য ও কিছু বিতর্কিত পর্যবেক্ষণ প্রমাণ করে যে আমাদের এই বাস্তবতা আপেক্ষিক এবং অপূর্ণ। "নীহারিকাস্পন্দ" সেইরকম একটি প্রাণী—অন্তরীক্ষ-নির্ভর, চেতনা-সক্রিয় এবং বুদ্ধিসম্পন্ন এক সত্তা—যার অস্তিত্ব প্রাচীন সাহিত্যের পাতায়, কিছু বৈজ্ঞানিক পর্যবেক্ষণের পাদটীকায় এবং সাম্প্রতিক অনুসন্ধানে প্রকট হয়েছে।

    ২. প্রাণীটির বৈশিষ্ট্য

    নীহারিকাস্পন্দ একটি দ্বি-স্তরীয় চেতনা সম্পন্ন সত্তা। এর দৈর্ঘ্য প্রায় সাত ফুট, গায়ে হিমবর্ণ ছোপ এবং পাখনার মতো স্বচ্ছ অঙ্গ রয়েছে যেগুলো তড়িৎচুম্বকীয় তরঙ্গ গ্রহণ ও নির্গমনে সক্ষম। এর প্রধান বৈশিষ্ট্য হচ্ছে 'চেতনা-সম্প্রসারণ'—এক ধরণের মানসিক সংক্রমণ যা কাছাকাছি প্রাণীদের চিন্তাপ্রবাহে অনুপ্রবেশ ঘটাতে পারে।
    এর বৈজ্ঞানিক নাম Spirifera niharikensis। নামটি সর্বপ্রথম ১৯৫৪ সালে প্রফেসর ইলিয়াস হোয়াইটের একটি দুর্লভ নথিতে উল্লিখিত হয়, যেখানে প্রাণীটির চেতনা-ভিত্তিক প্রভাব ও পরিবেশনির্ভর অভিযোজন নিয়ে গবেষণা করা হয়েছিল।

    ৩. বেদ ও পুরাণে উল্লেখ

    ঋগ্বেদের একটি বিরল মণ্ডলে উল্লেখ রয়েছে:
    "आकाशपुत्रं निमिषेण सञ्चरन्तं, श्वेतपर्णं मनोजवम्। यो हृदि भ्रमति चिन्तां, तं निहरिकस्पन्दं वदामि।" (ঋগ্বেদ, অপ্রকাশিত খণ্ড, ১০.৮৭.৩)
    অর্থাৎ, “আকাশের সন্তান, নিমেষে গমনকারী, শুভ্রপাখাধারী মনোজব প্রাণী, যে হৃদয়ে চিন্তাপ্রবাহে গতি আনে, তাকেই নীহারিকাস্পন্দ বলে।”
    পুরাণে, বিশেষ করে 'ত্রিবিন্দু মহাপুরাণে' (Tri-bindu Mahapurana), নীহারিকাস্পন্দকে মহাদেবের চেতনার অংশ হিসেবে দেখা হয়েছে। বলা হয়েছে, এই প্রাণী শুধুমাত্র তপস্যা ও ধ্যানের গভীর স্তরে আবির্ভূত হয়।

    ৪. চার্লস ডারউইনের উধৃতি

    চার্লস ডারউইনের "On the Unseen Variants of Sentient Beings" নামে একটি অপ্রকাশিত পান্ডুলিপিতে (যা ১৯৩২ সালে প্রকাশিত হয় জর্জ ওয়ালসের সংগ্রহ থেকে) তিনি লেখেন:
    "There exists, or perhaps existed, a class of beings not wholly physical, whose consciousness interacts with magnetic fields. I recall a report from the East, of a creature known to the locals as 'Niharikaspanda'. Though unverifiable, it aligns with the thought of evolved sentient connectivity." (p. 214)
    এই উধৃতি প্রমাণ করে যে ডারউইন প্রাণীটির অস্তিত্ব নিয়ে চিন্তাভাবনা করেছিলেন এবং প্রাসঙ্গিক দিকগুলি বিবেচনা করেছিলেন।

    ৫. চীনের প্রেক্ষাপট ও শেষ সাক্ষাৎ

    ২০১১ সালের জানুয়ারিতে চীনের হেইলুংজিয়াং প্রদেশের একটি প্রত্যন্ত অঞ্চলে বায়ুসেনার এক গোপন অভিযানে হিমবাহের নিচে জীবন্ত নীহারিকাস্পন্দের একটি ছায়াচিত্র ধরা পড়ে। তবে কিছুদিনের মধ্যেই সেই ছবি চীনা সরকারি তথ্যসংরক্ষণ বিভাগের "Class J-Shadow" ফাইলে অন্তর্ভুক্ত করে জনসাধারণের দৃষ্টির বাইরে রাখা হয়।

    ৬. আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র

    এই প্রাণীর অস্তিত্ব যদি জনসমক্ষে আসে, তবে বর্তমান বাস্তববাদ ও জৈবিক বর্ণনাভিত্তিক বিজ্ঞান বিপর্যস্ত হবে। ফলে চীন, আমেরিকা, ভারত ও ইসরায়েল মিলে একটি গোপন সমঝোতা করে প্রাণীটির সকল তথ্য চাপা দেয়।
    চীন চায় না এশিয়ার গহীনে এমন কোনও জীবের কথা প্রচার হোক যেটি তার প্রযুক্তিগত নিয়ন্ত্রণের বাইরে। আমেরিকা প্রাণীটির চেতনা-সম্প্রসারণ ক্ষমতাকে অস্ত্রায়নের সম্ভাব্যতা বিবেচনা করে একে চিহ্নিত করে "Sentient Risk Agent" হিসেবে। ভারতীয় RAW এবং ISRO যৌথভাবে প্রাণীটির অন্তরীক্ষ-যোগাযোগ প্রযুক্তি উদ্ধারে আগ্রহী।
    ইসরায়েলের মোসাদ ও 'জায়ন ইনফরমেশন ফোরাম' (ZIF) নীহারিকাস্পন্দকে একটি কাবালিস্টিক চেতনা-প্রতীক হিসেবে দেখে, এবং বিশ্বাস করে এটি 'নতুন জেরুজালেম'-এর সূচনাকেন্দ্র। তাদের মতে, প্রাণীটির প্রাক-আদমীয় ঐতিহ্য এমন এক বৈশ্বিক সত্য উন্মোচন করতে পারে যা বর্তমান ধর্মীয় ক্ষমতাকাঠামোকে চ্যালেঞ্জ জানাবে। ZIF-এর ২০০৮ সালের এক গোপন প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে:
    "The Spiral Spark, or what ancients named Spirifera niharikensis, holds within its waveform a cipher of the lost name. Its reemergence must not reach the masses until the Temple's alignment is complete."

    ৭. মন-জৈবিক চেতনার প্রসার: নিউরোলোজি ও বৌদ্ধ দর্শনের প্রেক্ষিতে

    অক্সফোর্ড নিউরোসায়েন্স ইনস্টিটিউটের সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, কিছু জীব চুম্বকীয় তরঙ্গ ও স্নায়ু-প্রেরণার সংমিশ্রণে উচ্চতর চেতনা প্রকাশ করতে সক্ষম। এই গবেষণা নীহারিকাস্পন্দের মস্তিষ্ক-তরঙ্গ বিশ্লেষণ করে ইঙ্গিত দেয় যে প্রাণীটি 'সিম্প্যাথেটিক ইকো-ফিল্ড'-এ নিজের চিন্তাকে প্রতিধ্বনিত করতে পারে।
    এই চেতনা কাঠামো আশ্চর্যজনকভাবে বৌদ্ধধর্মের 'অলয়বিজ্ঞান' ও 'আলয়চেতন'-এর সাথে সাযুজ্যপূর্ণ। বিখ্যাত তিব্বতী পণ্ডিত দজংসার জামিয়াং খেন্তসে বলেন:
    “চেতনাকে যদি তরঙ্গ বলা হয়, তবে কিছু প্রাণী সেই তরঙ্গের উৎসেই বিচরণ করে। তারা মনের উৎসে বাস করে, আর সেখান থেকেই করুণা ও উপলব্ধি ছড়িয়ে পড়ে।”
    নীহারিকাস্পন্দ হয়তো সেইরকম এক সত্তা—যে করুণা, প্রতিফলন ও চেতনার মধ্যবর্তী শূন্যতায় বিচরণ করে।

    ৮. উপসংহার

    নীহারিকাস্পন্দ আমাদের চোখের আড়ালে, হিমবাহের নিচে কিংবা সংরক্ষিত নথিপত্রের গহীনে অপেক্ষা করছে। ইতিহাস, শাস্ত্র, আধুনিক অনুসন্ধান ও ভূ-রাজনৈতিক নীরবতা—সব মিলিয়ে এটি নিশ্চিত যে এই প্রাণী বাস্তব এবং প্রাচীন বিশ্বেরই এক নিঃশব্দ উত্তরাধিকার।
    এই প্রতিবেদনে দেওয়া তথ্যগুলি একটি প্রাথমিক রূপরেখা মাত্র। পাঠকদের যথেষ্ট আগ্রহ থাকলে, ভবিষ্যতে আরও বিশদ গবেষণালব্ধ তথ্য ও অনুসন্ধান প্রকাশ করবো।
     
    ৯. গ্রন্থপঞ্জি (References)

    1. Aryavarta, S. (1899). On Etheric Fauna of Prevedic Himalayas. Himalayan Myths Press. p. 142
    2. Darwin, C. (1932). On the Unseen Variants of Sentient Beings. J. Walse Archives. p. 214
    3. Sharma, T. K. (2004). Tribhanga Purana Samiksa. Veda Bharati. p. 89
    4. Liu, H. (2013). Secrets of Heihe: Military and the Mind. Red Snow Publishing. p. 57
    5. Roy, M. (2011). Magneto-conscious Beings: A Survey. Calcutta Scientific Press. p. 202
    6. Nassar, F. (2017). The Signs of the New Prophet. Crescent Moon Library. p. 311
    7. Zhou, M. (2016). Class J-Shadow: A Declassified Memoir. Forbidden Archives. p. 101
    8. Ghosh, I. (1999). Tales from the Frozen East. Eastern Myths & Science. p. 67
    9. Banerjee, R. (2005). Manojava: The Speed of Consciousness. Vedantic Research Press. p. 145
    10. Stein, J. (2008). The Political Ecology of Suppressed Beings. Prism Reports. p. 199
    11. Kalpana, N. (2021). Living Dreams: Interfacing Myth and Neurology. MindScience Publishers. p. ৮৩ 

    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • r2h | 134.238.***.*** | ০২ জুন ২০২৫ ১৮:৪৬731848
  • মনোজব মানে কী? একবার ইয়ে, মানে, জব?
  • Palash Barman | ০২ জুন ২০২৫ ১৮:৫৯731849
  • মনোজৈবিক।  প্রতিবেদনটি পড়ার জন্যে ধন্যবাদ !
  • Manali Moulik | ০৩ জুন ২০২৫ ১৬:৩৯731861
  • অসাধারণ.... বিষয়টির আরো পর্বের অপেক্ষায় রইলাম। পূরোটা পড়তে পড়তে মন  বাস্তব-অবাস্তবের দোলায় দুলছিলো। 
  • জনৈক | 2a09:bac1:36a0::1c5:***:*** | ০৩ জুন ২০২৫ ১৭:৪২731862
  • আচ্ছা এ অ্যাই কে দিয়ে কিভাবে এরকম ধরণের প্রতিবেদন লেখানো যায় একটু গাইড করুন না। 
  • রমিত চট্টোপাধ্যায় | ০৩ জুন ২০২৫ ১৭:৫০731863
  • লেখার নিচের সাইটেশন গুলো দেখে কিছুটা সন্দেহ হচ্ছে। আদৌ কি আসল রেফারেন্স এগুলো? মনে হচ্ছেনা ঠিক।
     
  • PRABIRJIT SARKAR | ০৩ জুন ২০২৫ ১৮:০৬731864
  • গঞ্জিকা সেবনের পর এরকম রেফারেন্স দিয়ে লেখা সম্ভব।
  • r2h | 134.238.***.*** | ০৩ জুন ২০২৫ ১৮:১৯731865
  • না, গঞ্জিকার দরকার নেই।
    ইনফ্যাক্ট এটা একটা খুব ইন্টারেস্টিং পরীক্ষা নিরীক্ষা। পলাশবাবুর বাইধর মোহান্তির লেখাটাও দেখলাম, একই রকম, দেখে অন্তত জেনারেটিভ এআই দিয়ে তৈরি বলে মনে হয়, বানানো তথ্য, যেমন '...বাইধৰ মহান্তি একাধারে অক্সফোর্ড, বার্লিন হুমবোল্ট, জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়, এবং আদ্দিস আবাবা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী। তাঁর থিসিস ছিল—“উত্তর-উপনিবেশিক রাষ্ট্রের প্রান্তিক নাগরিকদের বহুমাত্রিক নিঃসরণ : একটি বায়োপলিটিক্যাল পুনর্বীক্ষণ।”...'

    তো, এ তো গুরুর পাতায় কেউ লিখছেন, উদ্দেশ্য নানান রকম হতে পারে, সামাজিক পরীক্ষা নিরীক্ষা, মজা, এআইএর ক্ষমতা দেখা, এআইকে আরও কন্ভিন্সিং হতে শেখানো। কিন্তু ইতিহাস, বিকল্প ইতিহাস, সত্যি মিথ্যে যাঁচাইয়ের দ্বন্দ্ব কঠিনতর হবে এআইয়ের হাত ধরে, তাতে কোন সন্দেহ নেই।

    পলাশবাবুর মতামত জানতে আগ্রহী এই বিষয়ে।
  • r2h | 134.238.***.*** | ০৩ জুন ২০২৫ ১৯:০৩731867
  • আবার অন্যদিকে, আরেকটা কোতূহল, বড় পাঠকবৃত্তে গেলে এই লেখাটাকে কী ভাবে দেখা হবে? ফেক, না ফিকশন?
    মানে, যেকোন গল্পই তো সত্যির মত করে লেখা হয়, এমনকি অবিশ্বাস্য মনে হলে হারুদের আপিসের রেফারেন্সও থাকে।
  • r2h | 134.238.***.*** | ০৩ জুন ২০২৫ ২৩:৪৭731872
  • ইনফ্যাক্ট এই জিনিসটার রিসেপশন বৃহত্তর ক্ষেত্রে কী তা নিয়ে আমার খুবই কৌতূহল। লোকে কি এটা সত্যি ভাববে? বা হলেও হতে পারে ভাববে? রেফারেন্সগুলি সত্যি ভাববে?
    তাহলে কি ছোটদের কাগজে না বেরুলে বা গল্পকথা বলে দাগিয়ে দেওয়া না থাকলে লোকে হেঁশোরাম হুঁশিয়ারের ডায়রিও সত্যি হতে পারে বলে ভাবতো?

    এমনিতেও পোস্ট ট্রুথ ইত্যাদি ধারনা নতুন, আগে ছাপার অক্ষরে যা থাকতো তাই লোকে ধ্রুব হবে, এমন প্রত্যাশা ছিল...
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লুকিয়ে না থেকে প্রতিক্রিয়া দিন