হুতো কাজ করে
দেশে দেশান্তরে
হুতো কাজ করে
দেশে দেশান্তরে
নিজের লেখালিখি নিয়ে আমার কোন মোহ নেই, সবই গোবিন্দায় নম। কিন্তু আরশোলা সিরিজ যে একটু ক্রিটিক্যাল অ্যাপ্রিসিয়েশন পেল না তা নিয়ে দু:খ হয় মাঝে মাঝে। আজ নূর উন্নাহারের শিল্প বিষয়ে কবিতা পড়ে মনে হলো, মর্মপীড়ও তাই বলেছেন।
আরশোলা সিরিজের পদ্য
~~~
কমরেড আরশোলা তুমি বেঁচে থাকো অলিগলি বুঝে
চটি থেকে রিসেশন দুনিয়ার ইকনমি সংগ্রামের অস্তিত্ত্ব
দক্ষতর লাথি ঝাঁটা আরশোলাতর, করুণ তক্ষক জাতশত্রু
অরুণ নিশান, আলোকিত কোণে ফোঁটে আমাদের চ্যাপ্টা ব্যানাল
লাশ বেড়ালেরা থাবাও চাটেনা, তবু স্যাঙাৎ আরশোলা দোসর
বেড়ে ওঠো যেমন জলের স্বচ্ছ জেলিফিশ, সৈকতে খাবি খেয়ে
মরে তবু বেড়ে ওঠে আকুল গভীরে। কমরেড জেলিফিশ
আমরা এমনি বাঁচি চটি জুতো বেল কার্ভ সালতামামির কোপ
টিঁকে থাকা তিরিশের ঘরে, কোনমতে টিঁকে যাওয়া পুতিগন্ধ
নিশ্চিত কৌণিক অন্ধকারে, দিকে দিকে বেড়ে ওঠে আরশোলাতর
আর জাতশত্রু, আমাদের লাশ, প্রখর জিহ্বা নিয়ে সরীসৃপ তুমুল
দক্ষতা তবু কমরেড আরশোলা, আকাশের আলো থেকে গ্রীষ্মকাল
তুমুল আনন্দময় হোলিখেলা , করবীকুসুম থেকে দূরে টিঁকে থাকি
শিহরণহীন বেঁচে থাকি শুধু, আরশোলা স্যাঙাৎ, আমি আর তুমি।
~~~
আরশোলা আরশোলা কোথা যাও একা একা গোষ্পদে জমেছে গোধুলি
কেন কর তাড়াহুড়া এ দুয়ারে তাঁর কড়া ভ্রুকুটিতে ঝিকিমিকি আলো
সন্ধ্যা নামার মুখে রাতপাখি জেগে ওঠে ভয়েদের নানান পশরা
আমার ভয়্সে শোনো গড্ডলিকার থেকে রেখে দিও পাঁজরের পিস
আরশোলা আরশোলা চুপি চুপি রাতচরা নিঝুমের প্রিয় কলঘর
খরতর সন্ধিতে পদে পদে প্রাণ দিও এঁটোকাঁটা বাসি অক্ষর
রাত চরে দিন চরে পরমাণু ঘরে থেকে গোপনীয় সংশপ্তক
বিস্ফোটে ধুলো ওড়ে ঢুলে পড়ে ঘোড়াগুলি রক্তেরা নিদ্রাকাতর
আরশোলা আরশোলা নিবিড় পাতালমুখী লাভাস্রোত প্রতিবেশী প্রায়
স্থিত, ধীর টিঁকে থাকা ভিক্ষার শষ্য আকাঁড়া
তাড়াহুড়া করে আর কবে নীর চির স্থির, রাতগতে ব্যাঙের আধুলি।
~~~
আমার স্যর মারপিট নেই
বোমা বন্দুক সবুজ বোতাম
ওম শান্তি জংলা জমি জলপাই রং
আজি এ প্রভাতে
এসব কিছুই নাই স্যর।
আমার স্যর বিশ্বভ্রাতৃত্ব
কামারাদারী একতা বিশ্বাস
এসব কিছুই নেই, শুধু গুটিগুটি বেঁচে থাকি।
প্রতিবাদ প্রতিশোধ পরাক্রম
সাম্রাজ্য চৈত্রসেল পুজোসংখ্যা
পালকের বালিশ জানলা দিয়ে রোদ।
খাদ্য খাদকের মাথাব্যথা তা ধরুন সকলেরই থাকে।
কিন্তু আমার স্যর কোন মারপিট নেই
সহ`আরশোলাদের সঙ্গে কিংবা ধরুন
ফুটপাথে কেনই বা লাশ ফেলে দেব
চাপাতি বা ত্রিশূলের ভ্রূণ দূরগামী বোম পটকা
আপনাকেও তো ধরুন স্যর কামড়াই না মোটে।
আমি শুধু অন্ধকার সিঙ্কের নীচে খাইদাই খরখরে শুঁড়
আরশোলা জন্ম স্যর, এই এলেবেলে।
~~~
আবডালে হেঁটে যাই চুপিচুপি নিজেদের মত
আমার ভয়েস থাক এত বেশী না শোনাই ভালো
শেষে যদি ভয় হয় ঘৃণা হয় অচেনা অন্যমত লাগে
তারকাঁটা চটিজুতো বিষ রসায়ন শেষে যদি খাবারের চারদিকে
মিশে যায় যদি
আমার ভয়্সে থাক, কোনমতে ফেলা শষ্যদিন।
সবান্ধব একাও কখনো
হেঁটে যাই তাড়াহুড়ো ছায়াচ্ছন্ন গলিঘুঁজি
জল কল পাইপের খাঁজে খাঁজে সন্ধিপদ আরশোলাপুর
কলোনীতে অমাদের মিলিত দৃশ্য শুধু ভয়েসের পরোয়া করি না।
আড়ালে ছায়ার মত লোকগান যেমন মিশেছে নদীতে
আড়ালে যেমন দিন মিশে যায় অন্ধকার প্রগাঢ় রাত খুঁজে
আড়ালে যেমন বাজে কুয়াশার জলীয় বিভ্রম
আড়ালে যেমন কোন স্বপ্ন নেই স্বর নেই, ঘুম জেগে ওঠা
এইমত আড়ালে, গোপন।
আমার ভয়েস থাক, চুপি চুপি বেঁচে থাকি সবান্ধব
আমাদের দিনহীন রাতহীন জিহ্বাহীন জীবনের মোহে।
~~~
আমরা অন্ধকার লিখিনা রূপকথাও
জালের অন্তরাল হুল ভীষন
গন্ধ বাঘডাষের ফেউয়ের রাত আকুল
নিছক অন্ধকার ছন্দহীন
আমরা ষত্বহীন ণত্ত্বে ভুল বিধান
শয়ন তেলচিটেয় যত্র হোক
তোমার ঘি পোলাও তোমার বাড়তি থাক
বাঁচবে তেলচোরা ঝড়তি চাল
তোমার ঢোল সুরে লোকেরা থমকে যাক
আমাকে এক ছটাক তেল ঠেকাও
আমার এক বিঘৎ জন্ম নির্বিবাদ
শরীর এক বিঘৎ বর্তে থাক।
এটা যাতা!
অভ্যুগণেশ, শিল্পের ব্যাখ্যাসমূহ ভাটিয়া৯ থেকে এখানেও আসুক!
ন্যাড়ার ব্যাপারটা তো আমারই ধারনা। কী যেন একটা গরল খন্ডন করার জন্যে মাথা ন্যাড়া করে দাও।
দেহি পদপল্লবমুদারম অবশ্য বোঝা যায়, চমৎকার লাইন।
প্রবাদপ্রতিম নন একাডেমিক পন্ডিত নির্মল চন্দ্র মৈত্রকে কে যেন জিজ্ঞেস করেছিলো ঃ দেহি পদপল্লবমুদারম মানে কি? তাতে উনি বলেছিলেন, কৃষ্ণ বলছেন হে রাধে, তোমার পদপল্লব দিয়ে আমার মাথায় মারো, কিন্তু খুব জোরেও নয়, খুব আস্তেও নয়, মাঝামাঝি, মুদারা স্কেলে।
দূরে আবার একজন থাম্বস আপ দেখাচ্ছে!
ছবিটি দিব্য, বলাই বাহুল্য। দূর থেকে থাম্বস আপ নয়, তর্জনী তুলে নির্দেশ করছে - ওদিকে দেখ
তবে আমার এবং আমাদের তরফে হুতোকে টু থাম্বস আপ
না ওটা থাম্বস আপই।
ওদিকে মাথায় ফেট্টি বেঁধেছে। তার উপরে কি রুমাল বাঁধা? নাকি ন্যাড়ামুণ্ডি? পাশে কি ঘোলের হাঁড়ি? বাঁশিতে বাঁধা সুতো দুটো পছন্দ হয়েছে।
এ আবার ল্যাজ না মুগুর কেস হয়েছে। আনারও তর্জনীই মনে হচ্ছে। বাঁ হাতের তজ্জনী তুললে বাকীটা অমন গোলমত হবেক।
লেজ না মুগুর কেস সত্যি। থাম্বস আপ করলেও তো ওমনিই হবে - বাকি আঙুলগুলো মোড়া থাকবে না?
অপূর্ব ছবি। মুন্ডিতমস্তক লোকটির পাশে একটা কলসী মতন দেখা যাচ্ছে, ওটা কি শরবতের? ঃ-)
বড় শিল্পীদের কাজের এটাই মাহাত্ম্য - বিবিধ অর্থ আবিস্কার হয় :-)
হ্যাঁ, আমি জলের কলসী ভেবে এঁকেছিলাম তবে শ্রীরাধিকার কাছে ঘোলের হাঁড়িও হাইলি থাকতে পারে। আর ফেট্টি না হলে ময়ুরপুচ্ছটা বাঁধবে কোথায়? চুল থাকে বলে দেখা যায় না, এখন যহেতু শিরসি মুড়িয়ে দিয়েছে তাই।
হাতের ব্যাপারটাও বলতে যাচ্ছিলাম, তাড়াতাড়ি ব্রেক চাপলাম, মনে পড়লো মর্মপীড় বলেছেন শিল্পসাহিত্যের ব্যখ্যা করা মানেবইকারের কাজ, কন্টেন্ট ক্রিয়েটরের নয়।
এ ছবির রাধা একটু বিলাতী ধরণের। নাকটা কী!!! উফ! চোখমুখ, মাথার চুল, গালে হাত রাখার ভঙ্গী, সবই বিলাতী বিলাতী। ঃ-)
দূর থেকে যারা দেখছে তারা কি সব গোপ গোপিনী? ঃ-)
ওটা মোটেই ময়ূরপুচ্ছ হয়নি, তাছাড়া গাছে ওটার জন্যে মই কই?
অভ্যু, ঃ-) ওই মই এবার কেড়ে নেবে ললিতা বিশাখা চন্দ্রাবলি । তখন শ্রীরাধিকা লাফিয়ে নামবেন গাছ থেকে। ঃ-)
কৃষ্ণের চোখ অমন গোল গোল কেন? ভুরুও কেমন রাগী রাগী দুঃখী দুঃখী। হয়তো মাথা ন্যাড়া হয়ে রেগে ক্ষেপে চটে গেছেন।
হুতোসাহেবের ছবি নিয়ে গোটাগুটি একটা পেপার তো সহজেই নেমে যেতে পারে। শুরুটা করে রাখাই যায়।
পরিষ্কার দেখা যাচ্ছে যমুনা যেতে গিয়ে রাধা মাঝরাস্তায় মন পাল্টেছেন। কদমগাছ পথের পাশে, ঐ পথেই সকালে রাখালবালকদল যায়। কলসী নীচে রেখে রাধা গাছে চড়ে বসলেন।
ইদিকে প্রেমের বিষজর্জরিত কৃষ্ণ মাথা মুড়িয়েছেন। তাপ্পর গরু (মতান্তরে ছাগল) চরাতে যাচ্ছিলেন উনার কলিগদের সাথে। কিন্তু গরল পুরোপুরি খন্ডন হয় নি, রাধাও কাজ ছেড়ে গাছে চড়ে ঠ্যাং দোলাচ্ছেন, চুলোয় যাক গরু (মতান্তরে ছাগল)। কৃষ্ণ কদমতলায় এসে বসলেন বাঁশি বাজাতে।
ঘটনাক্রমে কৃষ্ণের নেড়ামুন্ডি রাধার পদযুগলের সন্নিহিত। সমূহ সংকট অনুধাবন করে কৃষ্ণ বল্লেন - হে রাধে, তোমার পদপল্লব দিয়ে আমার মাথায় মারো, কিন্তু খুব জোরেও নয়, খুব আস্তেও নয়, মাঝামাঝি, মুদারা স্কেলে।
কিন্তু রাধা শুনলে তো! এমন চমৎকার নেড়ামুন্ডি, বিভিন্ন স্কেলে লাথি মেরেও সুখ। মুশকিল হচ্ছে, ঐ ভ্যারিয়েবেল স্কেলের লাথি খেয়ে বাঁশিতে ফোকাস করা দূরুহ কাজ। কৃষ্ণ ক্ষিপ্ত হতে শুরু করলেন, উনার থ্রেড করা ভ্রু কুঞ্চিত হল।
রাখালদল কিন্তু মহাখুশি। তাদের ছেড়ে কেটে পড়ায় কৃষ্ণর ওপর একটু চটে ছিল। গরু বা মতান্তরে ছাগলরাও মজা পেয়ে গেছে।
তো, এই হল ছবির স্টোরিলাইন। এর্পরে আছে রাধিকে ও কৃষ্ণের বসনব্যসন, কদম ও কলসীর অঙ্কনশৈলী। এছাড়া মুন্ডিতমস্তক কৃষ্ণের বিপ্রতীপে রাধার কেশরাশির কন্ট্রাস্টও গভীর বিবেচনার দাবী রাখে।
রাধার হেয়ার স্টাইল কি ম্যাগি অনুপ্রাণিত?
এরা সব কোর কমিটির লোক তো? ম্যাগিপ্রিয়ার জন্যে হেয়ারস্টাইল করেছে। এই সব পার্শিয়ালিটি মানছি না মানব না।
ম্যাগিপ্রিয়া (Abhyu ২২:৫৯)
:D :D :D :D :D'হুতো দার ছবিটা ভারী ভালো হয়েছে। আর গাছে বসে থাকা রাধিকাকে দেখেই চেনা যায়' - ন্যাড়ামাথা কৃষ্ণ-কেও দেখলেই চেনা যায়, একেবারে হুতোর কার্বন কপি :-)
বেচারী তিমির কমেন্টটা বাদ পড়েছিল।
হুতো দার ছবিটা ভারী ভালো হয়েছে। আর গাছে বসে থাকা রাধিকাকে দেখেই চেনা যায়। বহুত খুব। বাঁধিয়ে রাখার মত ছবি।
রোল রিভার্সালটাও দেখুন। এতকাল কৃষ্ণই কদমগাছে উঠতেন, এই ছবিতে দেখা যাচ্ছে শ্রীরাধিকা নিজেই গাছে উঠেছেন। ঃ-)
হ্যাঁ এইবারে ইউরো কোপা উইম্বলডন সেশ হয়েছে যখন, ছবি সংক্রান্ত থিসিসটা আরেকটু এগোনোই যায়। খেয়াল করুন, নায়কের কপালে পাঁচটি, গলায় নয়টি ও ডান হাঁটুতে তিনটি ফোঁটা। ওগুলি যথাক্রমে পঞ্চভূত, নবগ্রহ ও ত্রিনয়নের প্রতীক। বাঁ হাতে একটা অসমান চিহ্ন দেওয়া আছে, লক্ষ্য করলে বোঝা যাবে, এর মানে হলো ডান ও বাম পন্থা এক নয়। নায়ক একটা খাঁজকাটা, ভাঙা হাঁড়ির ওপর বসে আছেন, হাঁড়িটার (বা বাটিও হতে পারে ) কিছুটা মাটির নিচে, এর মানে শুধু শিকড়ের কাছাকাছি থাকা নয় বলা বাহুল্য। তারপর ধরুন, গাছের গায়ে ত লেখা কেন? এটি তকাই য়ের স্বাক্ষর। মইয়ের রং লাল কেন? মই ব্যাঁকাই বা কেন? নায়ক কি তবে গাছে চড়তে না পারার যন্ত্রণা এইভাবে প্রকাশ করলেন? লাল রঙ কি রাজনৈতিক দ্যোতনা আনলো? ময়ূরের পালক লাল কেন? ময়ূরের অশ্রু ও প্রজনন সংক্রান্ত তথ্যটি এখানে দরকার হতে পারে। মইয়ের গায়ে একটা সর্পিল কিছু আঁকা আছে দেখা যাচ্ছে, সম্ভবত প্রাচীন লিপি। আরো ভয়ানক, বাঁশী থেকে দুটো চাবি ঝুলছে কেন? এই কি তবে আদি স্যাক্সোফোন? দূরে যাদের রাখালদল বলে মনে হচ্ছে সেখানে দুটি গরু দেখা যাচ্ছে, দুটি দুদিকে মুখ করে, অনেকটা ইলেকট্রনের স্পিনের মত। কৃষ্ঞের বাঁশীর আকৃতি দেখেছেন, অনেকটা খুরের মত না? এর মানে হলো উনি গানও গাবেন আবার গলাও কাটবেন। ভাঁজ করা ডানহাতের আঙুল যেন নুয়ে পড়া পদ্মফুল, মন্তব্য নিস্প্রয়োজন। রাখালদের জেসচার অনেকটা বলিউডের বাল্বনৃত্যের মত মনে হলেও আসলে এর কোন গভীর ব্যঞ্জনা আছে, ওটা নিয়ে এখনও গবেষণা চলছে। এমনও হতে পারে যে ওরা সেই রাখাল যারা গোরু খুঁজে পেয়েছে, এরপর নোবেল পাবে। আপাতত এই। এরপর নাইকা সংবাদ পরিবেশিত হবে। এই ছবিতে অনন্ত লুকিয়ে আছে বললেও কম বলা হয়। অনন্ত অবশ্য এসব জানেনা।
নায়িকার হাতের ফাঁক দিয়ে যে কাঁচুলি দেখা যাচ্ছে সে বিষয়ে টিম কবির হিরণ্ময় নীরবতা লক্ষ্যণীয়।
নাইকা সংবাদ শুরু হয়নি তো। হলে নিশ্চয় রাধার কাঁচুলি কৃষ্ণকরাঙ্গুলি সবই হবে।
তবে টিম আদি ভাষ্যের বদলে সটীক ভাষ্যের ব্যাখ্যা করছে, তাতে সটীক ভাষ্যের ময়ুরপুচ্ছ আদিভাষ্যে কী ছিল সেটা আসেনি।
নায়কের চরণকমল দু'টি খেয়াল করুন। প্রতি চরণকমলে চারটি করে পাপড়ি ইয়ে মানে চারটি করে আঙুল। এলিয়েন নায়ক। ঃ-)
কিন্তু আর্টুহেচ বাঙ্গালায় অনুবাদ কল্লে বুঝি হেচটুয়ার হয়?
দর্পণে ফেলেছেন মনে হয়। ঃ-)
এটা হল গিয়ে উভমুখী বিক্রিয়া