জমা করুন।
২০৮ ৮০ ২ ২ দেখাচ্ছে!
এই শেষ ২ টা কারা? নির্দল?
কংগ্রেস ২? মানে আব্বাসও একটাও পায়নি?
১৫% ভোটে ২ টো সিট?
দার্জিলিং- তামান গুরুঙ্গের মধ্যে যে জিতবে সে তৃণমূলের অ্যালি অ্যানাউন্স করা ছিল
মমতা এগোতে শুরু করেছেন।
ভোট শেয়ার কত দেখাচ্ছে?
লিনকগুলো থাক। কে কীভাবে দেখাচ্ছে৷ পরেও দেখা যবে।
রিপাব্লিক ও ;)
কেউ আপডেট দেয় না কেন? নেটে দেখার বড় হ্যাপা
% শেয়ার কী দেখাচ্ছে, কত রাউন্ডই বা বাকি?
মমতা পেছলেন
12 round এর পর মমতা ৩২২৭ ভোটে এগিয়ে। এখন নন্দীগ্রামে ব্লক ২ শেষ হয়ে ১ চলছে।
২০৫ ৮৪ ২ ১ নির্দল।
লোকসভার হিসেবে বিজেপি র ১২১ সীট হওয়ার কথা।
আব্বাস বোঝা হয়েছে।
বাম ০: কংগ্রেস ২ ।
সবাই এবিপি নিউজ দেখুন। সি ভোটার সবচেয়ে ভালো ফোরকাস্ট করেছে। ওদের সি ই ও র বিশ্লেষণ শূনুন।
ব্লক ১ শুরু হলে এগোতেই থাকবে। ওখানে মুসলিম বেশি।
বামের ভোট দিদিতে গেছে।
নো ভোট টু বিজেপি জিতেছে।
মমতা এখন লীগ নিয়েছেন ৮০০০!
লীড
এখন কমিশন বলছে গঠবন্ধন ভোট প্রতিশত ৭%। তিনো 51%, বিজে 37%।
শেষ রাউন্ড। 16 নম্বর। মমতা 6 ভোটে পিছিয়ে!!!
মাত্র ৬ ভোট। ক্লিফ হ্যাঙ্গার!!!
২০৯ ৮০।্্্ ২ ১
১৬ নয় ১৭ রাউন্ড হবে।
মমতা প্রেস কনফারেন্স ডেকেছেন।
১৭ রাউন্ড হবে। মমতা ৮২০ ভোটে এগিয়ে।
পশ্চিমবঙ্গের মানুষ ডাকাতকে আটকাতে চোরকে ভোট দিয়েছে। আর ছাগলের তৃতীয় বাচ্চারা সম্পূর্ণ অপ্রাসঙ্গিক হয়ে গেছে! এটাই ভোটের ফলাফলের নির্যাস!
আন অফিসিয়াল, মমতা 1200 ভোটের জিতে গেছেন।
মানুষের জন্য কাজ করলে তার ফল অবশ্যই পাওয়া যায়। বিজয়ন, কেজরিওয়াল মানুষের জন্য কাজ করেছেন, আর মানুষও তাঁদের সমর্থন দিয়েছে! আর এখানে ঠিক তার বিপরীত! সবাই বদ, ধান্দাবাজ, ছাগল, ঘেয়ো কুকুর! সবাই টাকা খাচ্ছে, আর ষড়যন্ত্র করছে!
মানুষকে অপমান করলে কি হয় তা অন্তত এবার বোঝা উচিত!
শেষমেশ ভোট % কী এল?
যার নিজের অপমান বোধ নেই সে কিকরে বুঝবে? দু কান কাটা তো!
কোনো কোনো মাতব্বর আবার নন্দীগ্রাম নিয়ে মাতব্বরি করা শুরু করলেন! নন্দীগ্রাম নাকি বিরোধীদের ভয়ঙ্কর ষড়যন্ত্রের ফল! অথচ তাঁদের দল সরকারে আছে, পুলিশ-প্রশাসন তাঁদের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত! তাও বিরোধীরা সব ষড়যন্ত্র করে বেড়াচ্ছে! এইভাবে নির্লজ্জ মিথ্যাচার করে তাঁরা জেতার আশা করেন!
মানুষকে ছাগল ভাবতে ভাবতে নিজেরাই মে ছাগলের রূপান্তরিত হয়েছেন, তা বুঝতে পারেননি!
আরে নানা প্রফেসার মানুষ, সে কি আর ছাগোল হতে পারে? নাহয় নির্লজ্জ আর একটু লাথখোর টাইপের লোক, তাই বলে ছাগোল?
ফেসবুকে পেলাম। বেশ ভালো লেখা।
আমার মনে হয় তৃণমূল সমর্থক, নেতা, কর্মীদের কাছে একটা ভুল বার্তা পৌঁছাচ্ছে। একটু পরিষ্কার করে দেওয়া দরকার। না ভোটের এই বিপুল পার্সেন্টেজ আপনাদের ভালোবেসে না। ২০০+ সিটে এগিয়ে থাকা আপনাদের উন্নয়নে অভিভূত হয়ে না। 'বাংলা নিজের মেয়েকেই চায়', ক্যাম্পেনিংয়ের জন্য নয়। কন্যাশ্রী বা রূপশ্রী বা সবুজসাথীর জন্যও নয়। ৬৫ উর্ধ্ব ওই বয়স্ক মহিলাটিকে দেখেও না।
এবারে বাংলার বেশিরভাগ মানুষই আপনাদের ভোট দিয়েছেন বাইরে থেকে আসা বর্গীদের তাড়াতে। ওরা আপনাদের জেতাতে ভোট দেননি, দিয়েছে দাঙ্গাবাজ সাম্প্রদায়িক দলটাকে হারাতে। পার্থক্য বোঝেন? ওরা উত্তরপ্রদেশ দেখেছে, ওরা কৃষকদের রাস্তায় শুয়ে মরতে দেখেছে, ওরা পেট্রোপণ্যের দাম দেখেছে, ওরা দেশের অর্থনীতি দেখেছে, বেকারত্বের রেকর্ড দেখেছে এবং আরও কত কী! তাই ওরা নিজের রাজ্যটাকে ভালোবেসে ওদেরকে ভোট দেয়নি।
বাংলার মানুষ কিন্তু এখনও বেকার ভাতা চায় না, ২ টাকা কিলো চাল চায় না, সরকারি চাকরীর পরীক্ষা দিয়ে বছরের পর বছর বেকার হয়ে বসে থাকতে চায় না, হাজার মাইল দূরে বাড়ি পরিবার ছেড়ে রাজ্যের বাইরে গিয়ে চাকরি করতে চায় না, ভেঙে পড়া এই স্বাস্থ্য পরিকাঠামো চায় না, তোলাবাজি চায় না, কাট মানি দিতে চায় না, এবং ইত্যাদি ইত্যাদি।
তাই এই জয় কে ব্যক্তিগত গর্বের কারণ করে তুলবেন না। তার থেকে বরং এখন থেকেই কাজ করতে শুরু করুন। সবার প্রথমে এই কাণ্ডজ্ঞানহীন বিজয় মিছিলটাকে বন্ধ করুন। রাজ্যের মানুষ অক্সিজেনের অভাবে, বেডের অভাবে মারা যাচ্ছে প্রতিনিয়ত। এইসময় মুখ থেকে মাস্ক নামিয়ে, আবির মেখে, মুখে রসগোল্লা পুরে, একে অপরের ঘাড়ে মাথায় উঠে, হে হে করে হাসতে হাসতে মিডিয়ার সামনে নাচবেন না। সেন্সিবেল হন। আবার বলছি, এখন থেকেই কাজ করা শুরু করুন। আপনাদের এবার বোঝা উচিত আপনার রাজ্যের ভোটাররা শিক্ষিত বাঙালি, আমরা বিজেপি তাড়াতে পারলে, যে কোনও দলকেই তাড়াতে পারি।
মনে রাখবেন, আমরা সরকারকে দুয়ারে চাই না। ভিক্ষা চাই না আমরা। আমরা সরকারকে বন্ধুর মতোই, আমাদের পাশে চাই......
এই এদের নতুন মুখ, নতুন আশা ভরসা বলেও বিশেষ ভাবতে পারছিনা।
এই পোস্টে হাজারো লাইক। কিন্তু কমেন্টে দেখলাম লোকে ধুইয়ে দিচ্ছে। তৃণমূল না করা লোকজনও।
এর আগেও এর কিছু কথাবার্তা অদ্ভুত লেগেছিল। বলে কিনা হিন্দু, মুসলিম আলাদা কোন ফ্যাক্টরই নেই। একজন হিন্দু বেকার আর মুসলিম বেকার একেবারে একরকম সমস্যায়। মুসলিম আইডেন্টিটির জন্য কোন সমস্যা নেই।
দীপবাবু একমত।
নরেন্দ্র মোদী আর অমিত শাহ যদি দিল্লি কলকাতা ডেলি প্যাসেঞ্জারি না করে দেশে করোনার সঙ্কট নিয়ে ভাবনা চিন্তা করে ভ্যাকসিন, টেস্টিং, করে কাজ করতেন, করোনা কে যদি থামাতে পারতেন, ভোটের ফল তাঁদের পক্ষেই যেত । কিন্তু এঁরা তো না বিশ্বাস করেন জনস্বাস্থ্যে, না বিশ্বাস করে জনগণ কে, সবটাই ওষুধ, মিরাকল আর নানারকমের ম্যাজিকাল চিন্তা ভাবনা নিয়ে পড়ে আছেন । দাড়িওয়ালা ভদ্রলোক যাতে হাত দেন, তাই সবটাই ডাহা ফেল মারেন (চন্দ্রায়ণ, ভ্যাকসিন, কোরোনা , বাংলার নির্বাচন) । অথচ স্তাবকের দল উলঙ্গ রাজার পোশাক ধরতেই ব্যস্ত ।
এখনো যদি সময় করে দেশজুড়ে ঠিক মতো ভ্যাকসিন দিয়েকরোনা নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন তো একরকম, না হলে, এনাদের আরো দুঃসময় আসছে । কোরোনার এই ওয়েভ চলে যাবে, কিন্তু যদি দেশজুড়ে সুপ্ত ক্লাস্টারগুলো থেকে যাবে, যেমন আগের বার থেকে গিয়েছিলো । এগুলো কে যদি না ভাঙতে পারেন, এর পরের ঢেউ আরো মারাত্মক আকার ধারণ করবে ।