এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • কুমারী পূজা ও নোবেল বিজয়িনীরা

    Prativa Sarker লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৪ অক্টোবর ২০২০ | ১৮৮৯৪ বার পঠিত | রেটিং ৪.৭ (১২ জন)
  • এখন তো সবই বেদে আছে বললেই সমস্যা মিটে যায়। তবে কুমারী পূজার সমস্যা বোধহয় মেটে না। কারণ বেদে এই প্রথার উল্লেখ আছে বলে জানা নেই। তন্ত্রপুরাণে আছে। তবে বেদ পরবর্তী কালে এর উদ্ভব এতে সন্দেহ নেই। আমাদের পীঠস্থান বেলুড় রামকৃষ্ণ মিশনে এর প্রচলন অতি অধুনা।  স্বামী বিবেকানন্দ কাশ্মীর বেড়াতে গিয়ে এক মুসলমান কন্যাসন্তানের মধ্যে দেবীভাব দেখেছিলেন ও তাকে পূজা করেছিলেন। তারপর থেকেই মিশনে এই কুমারী পূজা চালু হয়। এখন তো অনেকখানেই হচ্ছে।তবে কখনোসখনো দু একটি ছুটকো খবর উড়ে এলেও আর কারো হিম্মত হয়নি 'বেজাতের' কুমারী এনে পুজোবেদীতে বসাবার। শাস্ত্র বলে কুমারীর জাতধর্মবর্ণ না দেখলেও চলে, কিন্তু পুজোর সময় মিশনসহ সব উদ্যোক্তারা খোঁজে অল্পবয়সী ব্রাহ্মণকন্যা। 

     
    কুমারী হবার প্রথম শর্ত, প্রথম রজোদর্শন হয়নি এমন মেয়েকেই পুজো করতে হবে। কেন? একটা নিছক শারীরবৃত্তীয় পরিবর্তনকে দৈহিক ও মানসিক অশুচিতার ছাপ মেরে দেওয়া, ধর্মীয় ভাবে বৈধতা দেবার কারণ কী ? রজোদর্শন হলেই সে মেয়ে আর দেবীত্ব আরোপের যোগ্য রইল না?  হয়ত এইভাবেই শুচিতা এবং কৌমার্যের ধারণা আমাদের সমাজে এত বলশালী হয়ে উঠেছে যে কৌমার্য খোয়ানো মৃত্যুর অধিক বলে অনেক মেয়েই এখনো মনে করে। কৌমার্য হরণ হলে আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়। যে হরণ করে তার আইনি শাস্তির ব্যবস্থা থাকলেও সামাজিক শাস্তি কোথায়!  
     
    যারা বলে কুমারী পূজা নারী শক্তির উদবোধন তারা নিজের মনকেই চোখ ঠারে। যারা বিশ্বাসী তাদের কাছেও কি কুমারী পুজার পরবর্তী দিনগুলিতে নারী প্রতিভাত হন দৈবী শক্তির অধিকারিণীরূপে? সর্বত্র যাদের সেকেন্ড সিটিজেন বা দ্বিতীয় শ্রেণীর নাগরিক হিসেবে দেখা হয় যাদের, যাদের বঞ্চিত করে রাখাই পিতৃতন্ত্রের দীর্ঘ অভ্যাস তাদের মুক্তি কোনো দুর্গামন্ডপে অনুষ্ঠিত কুমারী  পুজার হাত ধরে আসতে পারে না। তাদের প্রতি সমাজের মানসিকতা পরিবর্তনের কাজটি কোনো কুমারী পূজা সম্পন্ন করতে পারে না। কোনো প্রতীকী পুজোআচ্চা যদি এতই কাজে লাগত, তাহলে এতোদিন নারীলাঞ্ছনা বন্ধ হয়ে যেত পশ্চিম বঙ্গে এবং নবরাত্রিতে "কন্যা পূজন" অনুষ্ঠান করা উত্তর ভারতে। বন্ধ হওয়া তো দূরের কথা নারী ধর্ষণ ও লাগাতার লাঞ্ছনা উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে গোটা দেশে। লোকের মানসিকতা, চরম দারিদ্র, কুসংস্কারাচ্ছন্নতার প্রতিকার না করলে তা আগামীতে আরো বৃদ্ধি পাবে। 
     
    আমাদের যখন দরকার বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গীর চর্চা, তখন দেশে বেড়ে চলেছে মধ্যযুগীয় কুসংস্কারকে আলোকপ্রাপ্তি বলে চালিয়ে দেবার বিচিত্র হুজুগ। শিশুকন্যাকে দেবদেবী ভুতপ্রেতের গল্প না বলে আমাদের বলা উচিত সাবিত্রীবাঈ ফুলে, বেগম রোকেয়া, সিস্টার নিবেদিতার কথা। তারা জানুক যুগ যুগ ধরে আচার অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তাদের পূর্বজাদের কিভাবে দাসী বানিয়ে রাখা হয়েছিল। কত শোষণ ও বঞ্চনার অগ্নিপরীক্ষার পথ পেরিয়ে নারীর সংগ্রাম চলছে। শক্তিমতীর উদাহরণ দিতে হলে বাল্যকালে পিতৃতন্ত্রের খেয়ালে পূজিত শিশুকন্যার কথা বলব না আমরা, বলতে হলে বলব নোবেল প্রাইজ বিজয়ী মাদাম কুরী বা লুইজ গ্লিকের কথা। বঞ্চনার ইতিহাস নিয়ে সে নিজেই সচেতন হয়ে যাবে যখন দেখবে ১৯০১ সাল থেকে মোট নোবেল প্রাপকের মধ্যে পুরুষ ৪৫২ জন, নারী মাত্র ৪২। গ্রহীতার ভূমিকায় না থেকে নারী এবার সম্মান সুযোগ ছিনিয়ে নিতে শিখুক। দেবীত্বে তার দরকার নেই। মানুষ জন্মেই সে সম্পূর্ণা ! 

    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • দীপ | 2401:4900:1108:faa8:e779:e3d7:17db:***:*** | ২৫ অক্টোবর ২০২০ ১৪:১৪98952
  • আর টিভিতে বেলুড় মঠের কুমারীপূজা দেখেছি। একঘন্টা র মধ্যে সবকিছু হয়। কোথায় ঘন্টা র পর ঘন্টা জবরজং জামা পড়ে বসিয়ে রাখা হয়। যা খুশি লিখলেই হলো?

  • সিএস | 49.37.***.*** | ২৫ অক্টোবর ২০২০ ১৪:২৫98953
  • জীবন্ত একটা বাচ্চাকে কেন  এই বকোয়াসের সাথে যুক্ত করা  হবে , সেটাই এই রিচুয়াল নিয়ে সমালোচনার যুক্তি হতে পারে।  বাকী যা কিছু অর্থাত ভেগোলজির দর্শন , সেগুলো আগে কী    ছিল , এখন কী  হয়েছে, আচারসর্বস্বতা, সেসব টেনে  এনে  লাভ  নেই মনে হয়, কুসংস্কারের কথাও। 

  • সুদেষ্ণা মৈত্র | 2402:3a80:ab5:82b6:0:6e:f22c:***:*** | ২৫ অক্টোবর ২০২০ ১৪:৫০98957
  • ভালো লাগল খুব। 

  • Prativa Sarker | ২৫ অক্টোবর ২০২০ ১৫:২৮98959
  • দীপবাবু, আমি নই, উত্তেজিত হয়ে আপনিই যা খুশি তাই লিখছেন। গতকাল এটা লেখার জন্যই টিভি খুলে বেলুড়ের কুমারী পূজা দেখছিলাম। এক ঘন্টা হয়ে যাবার পর বন্ধ করি। আরো কতক্ষণ চলেছিল জানি না। তার মধ্যেই ছোট্ট মেয়েটির পোশাক দেখলাম। জবরজং বললে কম বলা হয়। বেনারসী, গয়না আলতা সিঁদুর কী নেই। সবচেয়ে চোখে পড়ল বালা চুড়ি শোভিত হাতে দুটি পদ্ম ফুল। যতক্ষণ পুজো শেষ না হবে কন্যাকে হাত ভাঁজ করে ঐ দুটিকে উত্থিত ভঙ্গিমায় রাখতে হবে। নীচে নামিয়ে দিলে বা কোলের ওপর জড়ো করে রাখলে চলবে না। কী কষ্ট বলুন তো। 


    আপনি হয়ত কুমারী পুজো কখনো দেখেননি টিভির পর্দা ছাড়া, হয়ত কখনো প্রাক্তন দেবী বড় হয়ে যাবার পর তার সংস্পর্শে আসেননি। এই অধমের দুটো অভিজ্ঞতাই আছে। 


    আপনার দাবীটা ঠিক কী বলুন তো। কুমারী পূজা খুব ভাল জিনিস ?  বেশ তো কেন ভাল এক দুই করে লিখে ফেলুন। বেশির ভাগ লোকই মেনে নেবে। তা নয়, সেই বেদে আছে বলে শুরু করেছেন, শেষ (?) করছেন পোশাক জবরজং নয়, বেশি সময় লাগে না, এইসব বলে। 


    কুমারী দেবী আপনার মঙ্গল করুন !

  • Prativa Sarker | ২৫ অক্টোবর ২০২০ ১৫:৪৪98960
  • আরো একখান কথা আছে। দীপবাবু টিভি দ্যাখেন আর জ্যান্ত, কাল কুমারীর মুখে মাস্ক ছিল না, প্রধান পূজকের মুখেও না। নিশ্চয়ই দেখেছেন চেয়ারে উপবিষ্ট বয়স্ক মহারাজেরা অনেকেই নাকের নীচে মাস্ক পরেছিলেন। এ-ই বাচ্চাটির করোন হলে দায় কার ?  বেলুড় থেকে বলা হয়েছে দেবদেবীর ওসব হয়না। কুমারী যেহেতু দৈবশক্তিতে বলীয়ান, তারও হবে না। 


    দীপবাবু, এটাকে কী বলবেন ? 

  • একক | ২৫ অক্টোবর ২০২০ ১৫:৪৫98961
    • সিএস | 49.37.10.242 | ২৫ অক্টোবর ২০২০ ১৪:২৫98953
    • জীবন্ত একটা বাচ্চাকে কেন  এই বকোয়াসের সাথে যুক্ত করা  হবে , সেটাই এই রিচুয়াল নিয়ে সমালোচনার যুক্তি হতে পারে।  বাকী যা কিছু অর্থাত ভেগোলজির দর্শন , সেগুলো আগে কী    ছিল , এখন কী  হয়েছে, আচারসর্বস্বতা, সেসব টেনে  এনে  লাভ  নেই মনে হয়, কুসংস্কারের কথাও। 

    • হ্যাঁ,  এটাই মনে হয়। একই কারণে বাচ্চাদের দিয়ে রিয়ালিটি শো - এডাল্ট কন্টেন্ট গানের সঙ্গে নাচ, এইজাতীয় সবকিছুই কুতসিত লাগে। এবার কে তাঁদের মেয়েকে বেলুড়ের পুজোয় দেখে ভাবে আপ্লুত হচ্চেন, বা কোন বাপ মা, বিকট পোশাক ও নাচে নিজের বাচ্চাকে সামিল করে গর্বে ছাপান্ন ইঞ্চি, সেসব ভেগ গোবরচর্চা নিজেদের পেছনে গুঁজে রাখুন।  আগেও এ নিয়ে লিখেছি যে, ধর্ম হলো এডাল্ট লোকদের নেশা, তাতে বাচ্চাদের সামিল করা চাইল্ড এবিউসের সামিল।

  • দীপ | 2401:4900:1108:faa8:e779:e3d7:17db:***:*** | ২৫ অক্টোবর ২০২০ ১৬:৩২98965
  • মাননীয়া লেখিকা, আপনি অনর্থক উত্তেজিত হয়ে চলেছেন। আপনার লেখায় ভুল তথ্য আছে, সেটাই আমি বলেছি! আর তার স্বপক্ষে প্রমাণ দিয়েছি।


    আপনি বলেছেন কুমারী পূজার কোনো উল্লেখ বৈদিক সাহিত্যে নেই। এর উত্তরে বলা হয়েছে যজুর্বেদে দেবীকে কন্যাকুমারী রূপে বর্ণনা করা হয়েছে। গবেষকদের মতে এইকল্পনা থেকেই পরবর্তীকালে কুমারী পূজা এসেছে।

  • দীপ | 2401:4900:1108:faa8:e779:e3d7:17db:***:*** | ২৫ অক্টোবর ২০২০ ১৬:৩৯98967
  • আপনি বলছেন বর্তমান ভারতে বৈজ্ঞানিক চিন্তাধারার প্রয়োজন। আমি আপনার এই কথাকে সম্পূর্ণ সমর্থন করি! তা আপনার কি ধারণা কুমারী পূজা বন্ধ হলেই দেশে বৈজ্ঞানিক চিন্তা ছুটে আসবে?

  • Prativa Sarker | ২৫ অক্টোবর ২০২০ ১৭:০৫98969
  • কন্যাকুমারী বলে দেবী বর্ণনা আর কুমারী পূজা এক হল !  আপনি শ্লোক অথবা স্তোত্রের সংখ্যা উল্লেখ করুন, আমি দেখে নিচ্ছি। কনটেক্সট থেকে বিচ্ছিন্ন করে অনেকে অনেক কথা বলে। সেসব মানতে হবে ? 


    বৈজ্ঞানিক চিন্তাধারার প্রয়োজন বোধ করেন আপনিও। বেশ তো কুমারী পূজা কুমারী পূজার মতো থাকুক, অন্য সব ক্ষেত্রে চর্চা হোক। এ-ই গরীবকে কেন উত্তেজিত সাবিদ করতে চাইছেন ! কুমারী পূজা আমার রিগ্রেসিভ লেগেছে আমি বলেছি। আপনার মতে এটিকে রেখেই বৈজ্ঞানিক চিন্তাধারাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যায়, তাও অতি উত্তম প্রস্তাব! আসুন আমরা ধর্মেও থাকি, জিরাফেও। 


    সারাদিন প্যাঁচাল পেড়ে আমি ক্লান্ত। আরো পাড়াবেন কি ?  

  • দীপ | 2401:4900:1108:faa8:e779:e3d7:17db:***:*** | ২৫ অক্টোবর ২০২০ ১৭:২৭98971
  • হ্যাঁ, এই রূপ থেকেই পরবর্তীকালে কুমারীপূজা এসেছে বলে গবেষকরা মনে করেন। আপনি বরং একটু প্রামাণ্য ব‌ইগুলো পড়ুন! 

  • দীপ | 2401:4900:1108:faa8:e779:e3d7:17db:***:*** | ২৫ অক্টোবর ২০২০ ১৭:৩৪98974
  • আর কুমারী পূজা বন্ধ হলেই বাড়ি বাড়ি হটী বিদ্যালঙ্কার, রানী লক্ষ্মীবাঈ, মাদাম কুরী, আশাপূর্ণা দেবী, লীলা মজুমদার, মহাশ্বেতা দেবীর জন্ম হবে! অসামান্য বৈজ্ঞানিক চিন্তাধারা!

  • দীপ | 2401:4900:1108:faa8:e779:e3d7:17db:***:*** | ২৫ অক্টোবর ২০২০ ১৭:৫৫98979
  • আবার বলছি আপনি শক্তিবাদের ওপর কোনো প্রামাণ্য ব‌ই পড়েননি! কোনো কিছু নিয়ে আলোচনা করতে হলে তার দার্শনিক ভিত্তি জানতে হবে। শক্তিবাদের দৃষ্টিতে সমগ্র জগৎ মহাশক্তির প্রকাশ। দেবী সর্বব্যাপিনী। তবে নারীশরীরে তাঁর প্রকাশ বেশী কারণ নারীশরীর সৃষ্টি ও পালনের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। তাই নারীমূর্তিতে জগন্মাতাকে উপাসনা করা হয়। যেকোনো নারী, এমনকি যেকোনো স্ত্রীপ্রাণীকে জগন্মাতার প্রকাশ রূপে শক্তিসাধক সম্মান করেন। দেবী ভাগবত পুরাণেও এই কথা বলা হয়েছে। বিবেকানন্দের চিঠিতেও এই কথার উল্লেখ আছে। একটু তো পড়াশোনা করতে হবে!

  • দীপ | 2401:4900:1108:faa8:e779:e3d7:17db:***:*** | ২৫ অক্টোবর ২০২০ ১৮:০৯98981
  • আপনি বেলুড় মঠের কুমারীপূজা নিয়ে সমালোচনা করেছেন। আপনার অবগতির জন্য জানিয়ে রাখি প্রত্যেক বছর বেলুড়ে একঘন্টার মধ্যে কুমারী পূজা শেষ হয়। মোটেও ঘন্টার পর ঘণ্টা বসিয়ে রাখা হয়না!


    আর আপনার অবগতির জন্য জানাচ্ছি এবারের পুজোর আগে বেলুড় মঠে পুজোর সঙ্গে জড়িত সবার করোনা টেস্ট করানো হয়েছে। তারপর পুজো হয়েছে। বেলুড় মঠ এসব ব্যাপারে যথেষ্ট সচেতন, আপনাকে কষ্ট করে চিন্তা না করলেও চলবে!

  • Tirthankar | 203.163.***.*** | ২৫ অক্টোবর ২০২০ ১৮:৩৩98982
  • What a wise teacher this Mr Deep is ! Fluently referring to Vedas and Tantras, but cant cite the particular sukta.Neither given any list of pramanya granthas.He supports scientific attitude,yet bows down to Kumari Puja !Thy name is self contradiction indeed.Can u deny that this Puja preaches that women are unholy when they menstruate ? Can u deny the element of child abuse in it ? Can u deny the fact that women are historically oppressed ? U cant even protest against these tendecies if by words and action u pump new blood to them as u are doing now. Give a list of books u have read on this topic .And name the Sukta. Otherwise keep mum remembering the proverb that empty vessel sounds much.

  • | ২৫ অক্টোবর ২০২০ ১৯:৪২98985
  • এই আগে করোনা টেস্ট করে নেগেটিভ পেয়েছে তাই মাস্ক পরে নি নামক আখাম্বা  মুর্খামিটা একদল গর্দভ বেশ কনফিডেন্টলি ছড়াচ্ছে।  এত যে চারিদিকে ICMR, বিভিন্ন ফ্রন্টলাইন স্বাস্থ্যকর্মীরা বলছেন এদের আকাট মাথায় সেটা আদৌ ঢুকছেনা।  এমনই ছাতার ধর্মের চুলকানি যে একটা কচি বাচ্চার জীবন নিয়ে খেলতেও বাধে না। 


     

  • আরে :-) | 185.12.***.*** | ২৫ অক্টোবর ২০২০ ১৯:৪৭98988
  • আপনারা রেগে যাবেন না। এই রামকিষ্টচাড্ডিটার   আধুনিক চিন্তাভাবনা দেখলেই আমাশা হয়ে যায় ছিরিত  ছিরিত করে হাগে। একটা পোস্টে গুছিয়ে নিজের কথা বলতে পারেনা। কোনো বই থেকে নির্দিষ্ট করে কোট করতে পারেনা। ওই পুচ পুচ অবধিই দৌড়।

  • Indrani | 136.233.***.*** | ২৫ অক্টোবর ২০২০ ১৯:৫০98990
  • একটি ঠাটিয়ে চড় এই ধ্যাষ্টামোর বিরুদ্ধে - দারুণ লেখা প্রতিভা দি- আপনার বাকী লেখার মতোই .

  • মানব চক্রবর্তী | 110.225.***.*** | ২৫ অক্টোবর ২০২০ ২০:২০98994
  • Samudra Sengupta দরকারি প্রশ্ন তুলেছেন, স্বামী বিবেকানন্দ কাশ্মীরে মুসলমান মাঝির কন্যাকে কুমারী হিসেবে পূজা করেছেন এমন তথ্য কোন বইয়ে আছে? সমুদ্র 'দ মাস্টার অ্যাজ় আই স হিম' থেকে অন্য তথ্য দিয়েছেন। হিন্দুব্রাহ্মণকন্যাকেই কুমারীপূজার অনুষ্ঠানে নেওয়া হয়েছিল। লেখিকা এবং/অথবা আর কেউ এ-বিষয়ে আলোকপাত করতে পারেন?

  • Dip | 2401:4900:1108:faa8:e779:e3d7:17db:***:*** | ২৫ অক্টোবর ২০২০ ২০:২৫98995
  • Hello Mr Tirthankar! For your kind information this particular Hymn is known Durga Gayatri which is found in Taittiriya Aranakya (10/1/7) in Yajurveda. Please check it.


    I have also mentioned corresponding authentic documents regarding Shaktism. Please read these books.

  • দীপ | 2401:4900:1108:faa8:e779:e3d7:17db:***:*** | ২৫ অক্টোবর ২০২০ ২০:২৭98997
  • আর পোঁয়ের দল‌ চুলকানি মূলক ভাষা প্রয়োগ করতে‌‌ ছুটে এসেছে! অসামান্য বৈজ্ঞানিক আলোচনা!

  • Prativa Sarker | ২৫ অক্টোবর ২০২০ ২০:৫২98999
  • মানববাবুর জন্য জানাই যে বিবেকানন্দ এবং মুসলিম শিশু কন্যা পূজন গতকালের কাগজগুলোতে আছে। ওঁর নিজের লেখায় এসব পাইনি। 

  • দীপ | 2401:4900:3149:fee1:ae55:43f9:9f28:***:*** | ২৫ অক্টোবর ২০২০ ২১:০০99000
  •  লেখিকা, আবার আপনি ভুলভাল কথা বলছেন। এই ঘটনার উল্লেখ নিবেদিতার Notes of some wanderings with Swami Vivekananda ব‌ইতে আছে। বঙ্গানুবাদে- স্বামীজির সহিত হিমালয়ে। আসলে কিছু যে পড়েননি, তা‌‌ প্রমাণ করতে বারবার ছুটে আসছেন!

  • Indranath Sinha | ২৫ অক্টোবর ২০২০ ২১:০২99002
  • তখনও ইন্টারনেট আসে নি। পুজোর সময় আনন্দবাজারে মাঝের পাতায় বেলুড় মঠে কুমারী পুজোর ছবি বেরোত। বছর পাঁচ ছয়ের একটা ফুটফুটে মেয়ের সালাঙ্করা ছবি। বিশেষ আগ্রহ দেখাই নি। তারপর এল সমাজ মাধ্যমের যুগ। আমি চাই বা না চাই শুনতেই হলো যে স্বামী বিবেকানন্দ কাশ্মীরে একটি মুসলমান মেয়েকে কুমারী পুজো করেছিলেন। যদিও এ বিষয়ে কোনো প্রামান্য তথ্য পাই নি। পরে খোঁজ নিয়ে দেখলাম তিনি সত্যিই কুমারী পুজো করতেন এবং ওনার পছন্দের ছিল ব্রাহ্মণ কুমারী। ব্রাহ্মণ কন্যা অবর্তমানে শুদ্রা এমনকি ম্লেচ্ছকন্যাও চলতে পারে।
    মনে প্রশ্ন জাগতে শুরু করল। অন্তর্জালের সহায়তায় জানলাম কোন বয়সের কুমারীর কী নাম। তবে একটা যায়গায় এসে থমকাতেই হলো। কুমারী অর্থে সেই শিশুকন্যা বা বালিকা যার ঋতুদর্শন হয় নি। অর্থাৎ ষোলো বছর বয়স অব্দি কুমারীরা 'এলিজিবল টু বি কনসিডারড ফর পুজো' বলে যা লেখা আছে সেটা একদম ফালতু কথা। পনের ষোলো বছরের কোনো মেয়ে কোনো ভাবেই এলিজিবল নয়; এমনকি 'বামুনের মেয়ে' হলেও নয়।
    অন্তর্জালে ঘাঁটাঘাঁটি করে এও দেখলাম যে কুমারী কিসের প্রতীক। প্রশ্ন জাগল যে এটা কে ঠিক করল? কেন কুমারী মেয়েকেই প্রতীক হতে হবে? কেন কুমারী মেয়েই পুজো করতে হবে? ছেলে নয় কেন?  বেদে নেই, তন্ত্র পুরাণে আছে। কিন্তু কী আছে? ঋতুমতী হলে মেয়ে অশুচী হয়ে যায়? কিন্তু পিউবার্টি তো ছেলেদেরও হয়। তারা কেন অশুচি হয় না?
    যে কোনো বিচারেই এই প্রথা তো রিগ্রেসিভ। বাচ্চা একটা মেয়েকে নিয়ে রিয়েলিটি শো করা তো চাইল্ড অ্যাবিউজ! প্রশ্নগুলো মনের মধ্যে পাক খেয়েই যাচ্ছিল।
    কিছু না বুঝে অনুকরণ করার একটা প্রবণতা আমাদের মধ্যে কাজ করে। ধর্মকর্ম হলে তো করেই। কুমারী পুজো কোনো ভাবেই দুর্গাপুজোর অংশ নয়। কিন্তু গত কয়েক বছর ধরে দেখছি এই রিগ্রেসিভ রিচ্যুয়াল অনেক জায়গায় পুজোর অংশ হয়ে উঠেছে। ঘরের পুজোতে তো বটেই, অনেক বারোয়ারি পুজোতেও এখন কুমারী পুজোর চল হয়েছে।
    তন্ত্র পুরানের অনুমোদন থাকা মানেই তা বর্জনীয় নয় তা কিন্তু নয়। যে পরাশর সংহিতা'য় বিধবা বিবাহের কথা আছে সেই সংহিতাতেই কিন্তু সতীদাহর সমর্থন আছে।
    তাই বলছিলাম। বন্ধ হোক কুমারী পূজা।
    কোথাও কোনো ভিন্নস্বর না শুনতে পেয়ে আমি যখন বেশ হতাশ ঠিক তখনই চোখে পড়ল আমার প্রিয় মানুষ এর এই লেখাটি।
  • বিল্টু | 201.15.***.*** | ২৫ অক্টোবর ২০২০ ২১:১৮99003
  • Mr Deep সাপ্লাই পাচ্ছেন তো ঠিকঠাক? Mr Deep আমাদের এক পুরানো সম্ভ্রান্ত কাস্টমার। নারীশক্তিচালিত মোটর তিনি খুব শীঘ্রই বাজারে ছাড়বেন। আপনিও কি হতে চান Mr Deep এর মত পড়াশোনায় তুখোড়?


    প্রতিদিন সকালে এক গেলাস আমাদের প্রডাক্ট খান ও হয়ে উঠুন Mr Deep এর মত মেধাসম্পন্ন। এক্ষুনি যোগাযোগ করুন নিখিল ভারত গোমূত্র সরবরাহ সমিতির (সংক্ষেপে নিভাগোসস) নিকটবর্তী শাখায় ও অর্ডার দিন পার্সনালাইজড গোমূত্র জার। সমিতির তরফে আমি জনৈক বিল্টু।

  • Yajnaseni Chakraborty | ২৫ অক্টোবর ২০২০ ২১:৩৭99004
  • আমার মা একবার আমার ঠাকুমার মানত পূর্ণ করতে কামাখ্যার মন্দিরে কুমারী পূজা দেন। বলেছিলেন, বেশ কিছু উপযুক্ত বয়সের মেয়েকে 'রেডি' রাখা হতো পূজার জন্য। বেশিরভাগই মন্দিরের পুরোহিতদের মেয়ে বা আত্মীয়া। সেইসব মেয়ে 'পূজা' পেয়ে পেয়ে পোক্ত, নিয়মকানুন নিজেরাই বলে দিচ্ছে গড়গড় করে। ছোটবেলায় গল্পটা শুনে হাসতাম, কিন্তু পরে মনে হয়েছে, কী প্রহসন!

  • Prativa Sarker | ২৫ অক্টোবর ২০২০ ২১:৪৬99006
  • মানববাবুকে জানাই বহু ছোটবেলায় আমরা বিবেকানন্দকে নিয়ে এ-ই ঘটনাটি বড়দের মুখে শুনেছিলাম। ওঁর লেখায় তন্ন তন্ন করে খুঁজেও পাইনি, তখন ভেবেছি মিথ। 

  • এলেবেলে | 202.142.***.*** | ২৫ অক্টোবর ২০২০ ২১:৪৮99007
  • আমি এই লেখাটা ফলো করছিলাম অনেকক্ষণ। দেখছিলাম নারীদের 'পরিত্রাতা' বিদ্যাসাগরের উল্লেখ হয় কি না। হয়নি। খুব স্বাভাবিক। কারণ আমাদের অনেকেরই তীব্র বাইনারিতে ভোগার অভ্যাস আছে। তো সেই ফর্মুলামাফিক বিদ্যাসাগর পোগোতিসিল আর বিবেকানন্দ পোতিক্কিয়াসিল মার্কা ছেলেমানুষি/মেয়েমানুষি আমরা অনেকেই করে থাকি।


    আমরা জানি বিদ্যাসাগর বিধবাবিবাহকে শাস্ত্রসম্মত (!) প্রমাণ করার জন্য পরাশরসংহিতার চতুর্থ অধ্যায়ে বিবৃত তিনটি শ্লোকের সাহায্য নিয়েছিলেন এবং পরাশরকে কলিমান্য বলেছিলেন। আমি পরাশরসংহিতা থেকেই শ্লোক তুলে দেখাব, বাল্যবিবাহের দোষ প্রবন্ধটি লেখার পরে দীর্ঘ ৪১ বছর বেঁচে থাকলেও কেন তিনি তার বিরুদ্ধে আর একটি কথাও বলেননি। 

    পরাশর বিষয়ে সপ্তম অধ্যায়ে লিখছেন:

    অষ্টবর্ষা ভবেদ্গৌরী নববর্ষা তু রোহিণী।

    দশবর্ষা ভবেৎ কন্যা অত ঊর্ধ্বং রজস্বলা।।

    প্রাপ্তে তু দ্বাদশে বর্ষে যঃ কন্যাং প্রযচ্ছতি।

    মাসি মাসি রজস্তস্যাঃ পিবন্তি পিতরঃ স্বয়ম্।।

    মাতা চৈব পিতা চৈব জ্যেষ্ঠো ভ্রাতা তথৈব চ।

    ত্রয়স্তে নরকং যান্তি দৃষ্ট্বা কন্যাং রজস্বলাম্।।

    যস্তাং সমুদ্বহেৎ কন্যাং ব্রাহ্মণো[]জ্ঞানমোহিতঃ।

    অসম্ভাষ্যো হ্যপাঙ্ক্তেয়ঃ বিপ্রো বৃষলীপতিঃ।। . -


    অষ্টমবর্ষীয়া কন্যাকে গৌরী, নবমবর্ষীয়াকে রোহিণী এবং দশমবর্ষীয়াকে কন্যা বলা যায় দশম বর্ষের পরে কন্যাকে রজস্বলা বলা যায় কন্যার দ্বাদশ বৎসর অতিক্রান্ত হলে যিনি কন্যাকে সম্প্রদান না করেন, তাঁর পিতৃপুরুষগণ মাসে মাসে সেই কন্যার রজ পান করেন। কন্যাকে [অবিবাহিতা অবস্থায়] রজস্বলা হতে দেখলে তার মাতা, পিতা জ্যেষ্ঠভ্রাতা তিনজনেই নরকগামী হন। যে ব্রাহ্মণ অজ্ঞানমুগ্ধ হয়ে ওই কন্যাকে বিবাহ করেন, তিনি বৃষলী অর্থাৎ শূদ্রাপতিসদৃশ তার সঙ্গে কেউ সম্ভাষণ এক পঙ্ক্তিতে ভোজন করবে না।


    কাজেই এর মুল আরও গভীরে। তবে আমি নিশ্চিত নই, আমার মন্তব্যটি পড়ার পরে কুমারী পুজোর যাঁরা বিরোধিতা করছেন, তাঁরা বিদ্যাসাগরকে এর পরেও নারীদের 'উদ্ধারকর্তা' ভাবা অব্যাহত রাখবেন কি না।

  • Tirthankar | 203.163.***.*** | ২৫ অক্টোবর ২০২০ ২১:৫৭99009
  • Hello Mr Deep ,u are absolutely wrong.Meanwhile I talked to two Bedagna Brahmins who happen to be my friends.Both are of opinoin that in the Vedas Durga hymn was created to show the connection between Nature and Goddess Durga ,the symbol of this universe.It has to do with nothing with the Kumaripujon during Durga puja .Plz dont make a hotchpotch taking the info out of its কনটেক্সট। 


    Another surprising aspect of ur criticism is that the author is voicing her concern from social and feminist point of view whereas u are harping on the religious angle.Try to understand the difference between them.This post shows the clash between an obscurantist and a modern mind.Amen !

  • Dip | 2401:4900:3149:fee1:ae55:43f9:9f28:***:*** | ২৫ অক্টোবর ২০২০ ২২:০৪99010
  • I have not made any hotchpotch. There are two hymns. Which Hymn are you referring here?

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। বুদ্ধি করে প্রতিক্রিয়া দিন