এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • আর জি কর গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • b | 117.238.***.*** | ০১ অক্টোবর ২০২৫ ১৯:৫৭541958
  • ...উমা ঘরে রবে না । 
  • dc | 171.79.***.*** | ০১ অক্টোবর ২০২৫ ১৬:৪৬541957
  • শ্নিৎসেল
  • . | ০১ অক্টোবর ২০২৫ ১৬:০৩541956
  • প্লীজ শ্নিৎসেল শ্নিৎসেল শ্নিৎসেল, প্লীজ এত জঘন্য উচ্চারণের বানান দেখে বুঝতেই পারি নি এই খাদ্যটা আসলে কী?
  • dc | 2402:e280:2141:1e8:18c3:9b3:4f78:***:*** | ০১ অক্টোবর ২০২৫ ১৪:৪৮541955
  • রমিতবাবু, সেই laugh
     
    তবে একা খাওয়ার মি টাইম প্রসঙ্গে ছোটবেলার একটা কথা মনে পড়লো। যখন ইস্কুলে পড়তাম তখন বালিগঞ্জ থেকে গোলপার্ক অবধি হেঁটে আসতাম। সেখানে মৌচাক বলে একটা দোকান ছিল (এখনও আছে কিনা জানিনা), তাদের ডালপুরি খাওয়ার লোভে। সে যে কি অসাধারন বানাতো! ইয়াব্বড়ো আলুর পিস, তার গায়ে তেল আর মশলা লেগে থাকতো, আর নরম মাখনের মতো ডালপুরি। আমি শালপাতায় নিয়ে দোকানের এক কোনে দাঁড়িয়ে মন দিয়ে খেতাম। আর চাইতাম সেই সময়ে যেন কোন বন্ধু না আসে, পাছে ভাগ দিতে হয়! 
  • :-{ | 51.15.***.*** | ০১ অক্টোবর ২০২৫ ১৪:৩৬541954
  • ডিসি লাঞ্চে শ্নিটজেল খায়? ভাটে এত পয়সার গরম দেখায় যে ভাবতুম ক্যাভিয়ার-ট্যাভিয়ার খায়। এ তো দেখছি বাওয়া বিপিএল!
  • রমিত চট্টোপাধ্যায় | ০১ অক্টোবর ২০২৫ ১৪:৩৫541953
  • কমরেডারির থিয়েটার দেখানো হয়েছে শুনে বোমকে গেলাম। কিছু বলার নেই। কেউ নিজের বাড়ির বাস্তব শেয়ার করেছেন উত্তরে কেউ নিজের বাড়ির বাস্তবতার কথা তুলে ধরেছেন, এটা তো আড্ডার সহজাত লয়, এখানে এমন প্যাঁচ লুকিয়ে আছে এসব তো বোঝা যায় নি। 
     
    আর দ্বিতীয়ত সবাইকে পরিবেশন করে শেষে আবার পারমিশন নিয়ে খেতে বসাটা শুনে অনেকের প্রব্লেমেটিক মনে হয়েছে, সেই মনে হওয়া নিয়েও প্রবলেম! আমরা মি টাইমে বাগড়া দিচ্ছি! এরম পারমিশন নিয়ে মি টাইম নিতে হয় বুঝি? 
     
    কোলকাতার পুজো ঘুরে আসার পরামর্শ দিলে হালকা রোমান্সের ছোঁয়া!!! যতদিন বাঁচি, ততদিন শিখি!
  • dc | 2402:e280:2141:1e8:718a:684d:5ac3:***:*** | ০১ অক্টোবর ২০২৫ ১৪:০২541952
  • বোঝ অবস্থা! খাওয়া নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়েছে নাকি? যার একা খেতে ভাল্লাগে সে একা একা খাবে, যার দোকা খেতে ভাল্লাগে সে সবার সাথে খাবে - এ তো জানাই কথা! পসন্দ আপনা আপনা! 
  • hihi | 51.15.***.*** | ০১ অক্টোবর ২০২৫ ১৩:৫৫541951
  • অরিন মালটা ততটা প্রোগ্রেসিভ নয় মনে হচ্ছে। হালকা চাড্ডি।
  • Well.. | 185.177.***.*** | ০১ অক্টোবর ২০২৫ ১৩:৪৮541950
  • একা খাওয়াটাই যদি শুধু মি-টাইম হয় তালে তার জন্য সমবেদনা রইল।
     
    এ শান্তিগোপালটা কে বাওয়া!এসেই বিজ্ঞ বিজ্ঞ ভান করে একবস্তা জাজমেন্ট নামিয়ে দিল? ওরে ভোঁদড় ভাটিয়া৯ কোন থ্রেড নয়।
  • Sandips Voice | ০১ অক্টোবর ২০২৫ ১৩:২০541949
  • একটা প্যাটার্ন চোখে পড়ছে — কেউ যখন বলে, সে একা খেতে ভালোবাসে, সেটা যেন আচমকা একধরনের 'অসামাজিকতা' হিসেবে বিবেচিত হয়। অথচ সেই আলোচনাতেই অনেকেই তাঁদের রান্নাঘরের টিমওয়ার্ক, বাসন মাজার রুটিন, বা কিচেন-কমরেডারির গল্প বলছেন — এমনভাবে, যেন নিজেদের আধুনিকতা আর পারিবারিক সমতা প্রদর্শনের একটা লড়াই চলছে। কিন্তু এই বর্ণনা’গুলোর ফাঁকে একবারও কি থেমে ভাবা হচ্ছে — যাদের অভিজ্ঞতাকে কেন্দ্র করে আলোচনা, তারা আদৌ কোথায় দাঁড়িয়ে আছে এই কথোপকথনে?
    কেউ তাঁর একাকীত্বের কথা বলেছিলেন। সেটি যেন এক মুহূর্তে রূপান্তরিত হয়ে গেল ট্রিপ প্ল্যান, সময়সূচি, এমনকি হালকা সান্ত্বনা মেশানো রোমান্স-এ — যেখানে তার দুঃখের জায়গাটা যেন অন্য কারও নিজেকে প্রকাশ করার উপলক্ষ হয়ে দাঁড়ালো। একইভাবে, নারীর খাদ্যাভ্যাস ও পুষ্টি-সংক্রান্ত গভীর ও গুরুত্বপূর্ণ প্রসঙ্গটিও পরিণত হলো কিছু ‘পারফেক্ট’ পরিবারের ঘরোয়া গল্পে — যেখানে একরকম পারিবারিক বিজ্ঞাপনের স্ক্রিপ্ট পড়া হচ্ছে — প্রাসঙ্গিক বাস্তবতাগুলো কোথাও নেই।
    এই থ্রেডটা ধীরে ধীরে হয়ে উঠছে একধরনের social theatre — যেখানে সহানুভূতি একটি মুখোশ মাত্র, আলোচনার মূল মঞ্চে চলছে ব্যক্তি প্রতিষ্ঠার ক্ষুদ্র যুদ্ধ। কেউ অন্যের অভিজ্ঞতা সত্যিই শুনছে না; বরং, প্রতিটি মতামতের ভেতরে ঢুকে আছে নিজের গল্প বলার এক অস্থিরতা।
    হ্যাঁ, আলোচনা জমে উঠেছে — কিন্তু ভিতরে কোথাও একটা শূন্যতা রয়েছে। অনেক কথা হচ্ছে, অনেক বিশ্লেষণ, কিন্তু তার মধ্যে 'মানুষ' কোথায় যেন হারিয়ে যাচ্ছে। আমরা শুনছি — কিন্তু শুনছি নিজেদের শব্দের শব্দে।
    কথা হচ্ছে ,
    আলোচনা জমজমাট, কিন্তু হৃদয়খানা গায়েব।
  • অরিন | 2404:4404:4420:f200:4107:b591:381c:***:*** | ০১ অক্টোবর ২০২৫ ১২:২৭541948
  • :|:, "কিন্তু কেউ যদি একা খাওয়াটাই এনজয় করে? সব সময় কি আর গজল্লা ভালো লাগে?"
     
    সহমত, এবং আমার মতে এই ব‍্যক্তিগত পছন্দ অপছন্দের ব্যাপারটি এক্ষেত্রে খুবই গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করার অবকাশ রয়েছে। 
     
    এর সঙ্গে এটাও মনে রাখতে হবে যে আমরা আমাদের তথাকথিত "আধুনিক" ব‍্যক্তিগত চিন্তাভাবনা প্রসূত সামাজিক চেতনা কারোর ওপর "চাপাচ্ছি" কি না। 
    এখানে বেশ কয়েকটি পরস্পর সম্পৃক্ত বিষয় নিয়ে ভাবনার অবকাশ রঋেছে। 
    যেমন, মূল বিষয়টি যদি মানুষের যথাযথ পুষ্টি গ্রহণের হয়, তাহলে মানুষের ব‍্যক্তিগত sensitivity কে সম্মান জানিয়েও সে লক্ষ‍্য কিভাবে পূর্ণ হতে পারে সে নিয়ে চিন্তাভাবনার অবকাশ রয়েছে। 
  • নী. পা. | 155.4.***.*** | ০১ অক্টোবর ২০২৫ ১১:২৮541947
  • এই সাইটে এদানীং কোবিদের বড়ো উৎপাত হয়েছে!! এত কবি!! বর্ষাকালে ইন্দ্রগোপ কীটও এতো জন্মে না!  
  • :|: | 2607:fb90:bd8c:8ffa:ec34:d0cc:1329:***:*** | ০১ অক্টোবর ২০২৫ ১১:২৮541946
  • কিন্তু কেউ যদি একা খাওয়াটাই এনজয় করে? সব সময় কি আর গজল্লা ভালো লাগে? একা খাবার সময়টাই মি টাইম বলেও তো প্রেফার করতে পারে! 
  • রমিত চট্টোপাধ্যায় | ০১ অক্টোবর ২০২৫ ১০:১২541945
  • একসাথে খেতে বসলে কী সমস্যা সেটাই তো বুঝতে পারিনা। বাড়িতে যদি পনেরো ষোলো জন লোক থাকে যাদের সারি ধরে উঠোনে বসিয়ে পরিবেশন করতে হবে সেটা হলে হয়তো আলাদা ব্যাপার, কিন্তু সেক্ষেত্রেও একা সেগুলো কেন করবে? আর  টেবিলে বসে একসাথে খেলে তো সব খাবার দাবার একসাথে বেড়ে নিয়েই খাওয়া যায়।
  • রমিত চট্টোপাধ্যায় | ০১ অক্টোবর ২০২৫ ১০:০৭541944
  • মানালি, অভিমান ছেড়ে আপনি কোলকাতা সোলো ট্রিপে বেরিয়ে পড়ুন, ঠাকুর দেখে চলে আসুন। তবে বেরোলে একটু ভোর ভোর বা সকাল সকাল বেরিয়ে পড়ুন ভিড় কম থাকবে, পাবলিক ট্রান্সপোর্ট পাবেন। 
  • | ০১ অক্টোবর ২০২৫ ১০:০৬541943
  • ডিসি আর পাইএর পোস্টদুটোর সাথে একদম একমত।  ওই পোস্টটা দেখেছি।  এই ২০২৫ এও বাড়ির সবাইকে খাইয়ে তারপর কোন মহিলা খেতে বসেন আর সেটা বাড়ির সবাই মেনেও নেয় - এ দেখে কেমন প্রচন্ড অস্বস্তি হয়। 
  • রমিত চট্টোপাধ্যায় | ০১ অক্টোবর ২০২৫ ০৯:৫৩541942
  • ডিসি র সাথে আমি একেবারে একমত, সবাই মিলে কাজকর্ম করলে অনেক ভালো লাগে, একটা টিম এফর্ট ও মনে হয়। আমি যখন পারি হেল্প করার চেষ্টা করি, কখনো রোববার তিনটে ডিশ রান্না হচ্ছে বাড়ির তিন জন তিন খানা করে ফেলল। তবে মা প্রেপিং টা হাতে করার পক্ষপাতী, আমি আবার চট করে মিক্সারে ঘুরিয়ে নিই, যতটা হয় শ্রম বাঁচানোর চেষ্টায় থাকি। সবাইকে সেটাই বলি।
  • dc | 2a02:26f7:d6cc:680d:0:4000::***:*** | ০১ অক্টোবর ২০২৫ ০৯:২০541941
  • আচ্ছা laugh​এনিওয়ে, আবারও বলি, অন্য কারুর ব্যাক্তিগত পরিসরে নাক গলানোর ইচ্ছে নেই, আমার মন্তব্য ইন জেনারাল। 
  • :|: | 2607:fb91:619:c686:bc4b:d354:ad5:***:*** | ০১ অক্টোবর ২০২৫ ০৯:০০541940
  • "বৌ তদারকি করবে, আর স্যালাড বানানো হলে মা চেখে দেখবে" -- এইভাবে পাট্টিসিপেট মনে হয়, যাঁর লেখার উপর ভিত্তি করে লিখলেন, তিনিও করেন। 
  • dc | 2402:e280:2141:1e8:8df0:d076:680a:***:*** | ০১ অক্টোবর ২০২৫ ০৮:৩৯541939
  • শ্রীমল্লারবাবুর ২৯ সেপ্টেমবর পোস্টটা আমিও পড়লাম, মনে হলো কিছু লিখি। প্রথমেই বলি নি, প্রত্যেকের পারিবারিক ব্যাপার তাঁর নিজস্ব, অন্য কারুর সে নিয়ে মন্তব্য করার অধিকার নেই (আমার মতে)। তবে এটা নিয়ে ​​​​​​​ইন ​​​​​​​জেনারাল দুয়েকটা ​​​​​​​কথা ​​​​​​​মনে ​​​​​​​এলোঃ 
     
    "প্রতিদিনকার মতো আজকেও মা সকলকে খেতে দিয়ে তারপরে নিজে খেতে গিয়েছিল। ছোট থেকে দেখে আসছি, আজও তার কোনও বদল ঘটেনি"
     
    আমার ​​​​​​​মনে হয়, ​​​​​​​একটা বাড়িতে ​​​​​​​সবারই ​​​​​​​প্রায় ​​​​​​​সব ​​​​​​​কাজেই ​​​​​​​যতোটা ​​​​​​​সম্ভব ​​​​​​​পার্টিসিপেট করা ​​​​​​​উচিত। ​​​​​​​আর ​​​​​​​বিশেষ ​​​​​​​করে রান্না করা, ​​​​​​​সার্ভ ​​​​​​​করা, খাওয়া, ​​​​​​​বাসন ​​​​​​​ধোয়া ইত্যাদি ​​​​​​​সবাই ​​​​​​​মিলে ​​​​​​​করতে তো মজাই লাগে। আমাদের ক্ষেত্রে যেমন, আমি, মা, আর আমার বৌ সাধারনত রান্নাঘরে একসাথে খাবার বানাই। আমি প্রেপ করে দি, মা আর বৌ রান্না করে, আমরা সবাই মিলে টেবিলে বসে একসাথে খাই, আমি বাসন মেজে দি, বৌ সেসব র‌্যাকে রেখে তারপর ক্যাবিনেটে রাখে। আর দুয়েকটা ডিশ আছে যেগুলো আমি বানাতে পারি, তখন বৌ প্রেপ করে দেয়। যেমন আজ দুপুরে বানানো হবে শ্নিটজেল আর গ্রিক স্যালাড, মাংসটা আমি বানাবো আর মেয়ে স্যালাড বানাবে, বৌ তদারকি করবে, আর স্যালাড বানানো হলে মা চেখে দেখবে। তারপর আর ডাইনিং টেবিল অবধি যেতে হবে না, রান্নাঘরেই প্লেটে প্লেটে নিয়ে সাবড়ে দেবো। এই আর কি, ঘরের কাজ সবাই মিলে করলে যানে ভি দো ইয়ারোর মতো হয়ঃ থোড়া খাও, থোড়া ফেকো। মজা আয়েগা :-)​
     
  • pi | 2409:40e0:1028:aaba:24bb:fcff:fe02:***:*** | ০১ অক্টোবর ২০২৫ ০৭:৫৩541938
  • 'বাঙালি পরিবারের প্রত্যেকটি ঘরেই মায়েরা তাঁদের কাছের মানুষগুলোর, অনেক সময় দূরের মানুষগুলোরও বড় যত্ন নেন আদর দিয়ে। বাঙালি পরিবারের প্রত্যেকটি মা-ই শক্ত ক'রে ধ'রে রাখেন সংসারের হাল, এমনকী রেখে দেন সকলের সঙ্গে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত সুসম্পর্ক বজায়। প্রত্যেক মা-কেই যেন আমরা তাঁর প্রাপ্য সম্মান দিতে পারি। '
     
    শুধু সম্মান না দিয়ে একটা কাজ করলে হয়না?  মা যাতে একসঙ্গেই খেতে বসেন, ভাল খাবারটা তাঁর ভাগেও পড়ে,  সেটা কোনভাবে এনশিওর করা? 
     
    আমরা এখন পপুলেশন সার্ভে করে মহিলা পুরুষদের নানা পুষ্টিজনিত পরিমাপ, রোগভোগ - এসবের তুলনা করি। সব রাজ্যে হচ্ছে, রাজ্যে রাজ্যে তুলনা চলছে ( ন্যাশানাল ফ্যামিলি হেলথ সার্ভের থেকে আলাদা)৷   কিছু কিছু ব্যাপার প্রতি রাজ্যে এক। যেম্ন এনিমিয়া।  রাজ্য থেকে রাজ্যে
    অনেকই তফাত, খুব বেশি থেকে খুব কম, তার জেনেটিক কারণও আছে। কিন্তু নারী লুরুষের কম বেশির অনুপাত প্রায় সর্বত্র বেশি। মহিলাদের প্রায় ৩০-৪০% বেশি।  মহিলাদের প্রায় দ্বিগুণ বলা চলে।  তাও আবার মাইল্ড না মডারেট ( ছেলে আর মেয়েদের আলাদা লাট অফ ধরেই. মেয়েদের ক্ষেত্রে রক্ত লস বেশি ( নর্মালের কাট অফও তাই কম),  কিন্তু তারপরেও যে এত বেশি ছেলেদের তুলনায়, তার একটা বড় কারণ পুষ্টিকর খাবার না খাওয়া,  সেদিনই এই নিয়ে কথা হচ্ছিল। এই পরিবারের সকলকে খাইয়ে ঝটতি পটতি উদরস্থ করা, সেটা কতটা কালপ্রিট সেটা নিয়েই।  সম্মান দিয়ে গ্লোরিফাই না করে এই বদ অভ্যেস এবং/অথবা রীতি এবার রীতিমত বন্ধ করা দরকার। 
  • &/ | 151.14.***.*** | ০১ অক্টোবর ২০২৫ ০২:২৬541937
  • একজন ভারী মজার কথা কইলেন। পাড়ার প্যান্ডেলে দুর্গাপুজো, সেখানে পুরোহিতের মন্ত্রে তিনি তাথৈ, পিঅংজং, মৌসিনরাম ইত্যাদি শুনলেন। ঃ-)
  • &/ | 107.77.***.*** | ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ২২:০৭541936
  • সবাইকে মহাষ্টমীর শুভেচ্ছা
  • Manali Moulik | ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ২০:১৬541935
  • আমার বন্ধুরা সব নর্থ-সাউথ ক‍্যালকাটা ঘুরে বেড়াচ্ছে। আর আমি ঘরে বসে কিশোর ভারতী পড়ছি। আজকাল বন্ধুত্বের রকমখানা দেখে রাগ ধরছে। কলেজের বন্ধুরা কেউই আমার আঞ্চলিক নয়। সব দূরের। কিন্তু স্কুলের বন্ধুরা নিজেরা বেরিয়ে গ‍্যাছে প্ল‍্যান করে। 
  • শ্রীমল্লার বলছি | ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ১৭:৩১541934
  • এখনও ছাতিমের গন্ধ পেলাম না। প্রিয় গন্ধ আমার... 
  • Manali Moulik | ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ১২:০৯541933
  • &/ সুন্দর বিষয়টা বলেছেন। শরদিন্দু বন্দ‍্যোপাধ‍্যায়ের ঐতিহাসিক উপন‍্যাসে যেমন ভাষার সৌকার্য তেমনই সুনিপূণ বর্ণনা। 'তুঙ্গভদ্রার তীরে' অর্জুনবর্মাকে রাজা দেবরায়ের প্রাসাদে যেসব খাদ‍্য দেওয়া হয়েছে, বা 'তুমি সন্ধ‍্যার মেঘ' -এ জাতবর্মা ও বীরশ্রীর নৌকাতে বিগ্রহপালদের খাওয়ার বর্ণনা চমৎকার। এইরকম বর্ণনা আরেকটি অনবদ‍্য ঐতিহাসিক উপন‍্যাসে পেয়েছিলাম, শওকত আলির লেখা 'প্রদোষে প্রাকৃতজন'
  • b | 2402:3a80:1c50:e6b4:278:5634:1232:***:*** | ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ১১:৫৫541932
  • দন্তন্ন্য 
  • Manali Moulik | ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ১১:৪৭541931
  • 'জ' কে বর্গীয় জ, ঝ- হাত তোলা ঝ বলতাম বলে ছোটোবেলায় ঝাড় খেতাম।
    তালব‍্য শ, দন্ত‍্য স আর পেটকাটা মূর্ধন‍্য ষ 
  • &/ | 151.14.***.*** | ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ০৫:৩০541930
  • আমি সেকালে ঙ কে বলতাম উমো। প্রায় সমবয়সী এক বন্ধুনি বলত, ওরে উমো না, উমো না, ওটা উঙ্গো। ঃ-)
    সেই উষ্ট আর উট্র টাইপের কেস। ঃ-)
  • kk | 2607:fb91:4c21:664d:d87e:eb1a:3f3d:***:*** | ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ০১:৫৩541929
  • আমি আবার 'আ' কে বলতাম অয়েআকার!
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত