এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • আর জি কর গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • PRABIRJIT SARKAR | ০৪ এপ্রিল ২০২৫ ১৩:১২536836
  • যেগুলো কপি পেস্ট নয় সেগুলোর জন্য কেলো হাঁড়ি চুপ থাকে।
  • কেলেহাঁড়িতে মুখ ঢাকা ট্রোল (২) | 2401:4900:706a:96f1:7266:c12c:436d:***:*** | ০৪ এপ্রিল ২০২৫ ১৩:০৯536835
  • সব শুদু ফেসবুক থেকে কপি পেস্ট। ইটা কি লুটিশবোর্ড বটেক?
  • PRABIRJIT SARKAR | ০৪ এপ্রিল ২০২৫ ১২:২৯536834
  • ফেসবুকে পেলামঃ
     
    মাইনে তো ফেরত দিতেই হবে….
    গুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা শুরু হয়েছে দেখলাম। কারও কথা শুনবেন না। মোট ৪১ পাতার রায়ের গুরুত্বপূর্ণ অংশ এখানে দিলাম। নিজেরা পড়ে দেখুন। দেখবেন আদালত সহজ ঝরঝরে ইংরেজিতে বিশ্ব বঙ্গ নামক রাজ্যের ইতিহাসে সব থেকে বড় আর লজ্জাজনক প্রাতিষ্ঠানিক দুর্নীতির মুখোশ খুলে দিয়েছে। আদালত নির্দেশ দিয়েছে, চুরির চাকরির, জনগণের করের পয়সায় মাসে মাসে পাওয়া মাইনের পুরো টাকা, জনগণের কোষাগারেই ফেরাতে হবে।

    তবে হ্যাঁ, সবাইকে নয়। দাগিদের। কী বলেছে আদালত ? স্ক্রিন শটের ৪৫ নম্বর প্যারাগ্রাফ পড়ুন। আদালত বলেছে, এই যে বহুমাত্রিক দুর্নীতি, নিয়োগ প্রক্রিয়া, তাতে চাকরি হয়েছে দুই শ্রেণির। একদল, Tainted, মানে দাগি কালো চোর। যারা, ওই ধরুন, প্যানেলে নাম না থাকলেও চাকরি পেয়েছে। বা ধরুন, স্করপিও-লাল চুল-আংটি-ব্রেসলেট দাদা ধরে প্যানেলে যোগ্যকে টপকে গেছে। তাদের মাইনে ফেরত দিতেই হবে।

    আর একদল, যাঁরা দাগি বা কালো হিসেবে চিহ্নিত নন, কিন্তু ১০/১৫ লাখ দিয়ে চাকরি পেয়েছেন কিনা, আদালত সে ব্যাপারে নিশ্চিত নয়, আদালত তাঁদের ছাড় দিয়েছে। Benefit of doubt. এঁদের চাকরি গেল। কিন্তু মাইনে ফেরাতে হবে না। ৪৬ নম্বর প্যারাগ্রাফ পড়ে নিন।

    এই যে কে সাদা আর কে কালো, তা ১০০ শতাংশ চিহ্নিত করা গেল না, এর দায় কার ? আদালত তা স্পষ্ট করেছে। ৪২ নম্বর প্যারাগ্রাফ পড়ুন। দেখুন আদালত বলেছে, চুরি হচ্ছে দেখেও, বুঝেও, চুরি ধামাচাপা দিতে জান লড়িয়ে দিয়েছিল স্কুল সার্ভিস কমিশন। আদালত বলছে, এই যে পরম মমতায়, চুরির প্রতিটি পর্যায় লুকিয়ে ফেলতে, প্রমাণ লোপাট করতে সফল হয়েছিল কমিশন, তাতেই চাপা পড়ে গেল ধ্রুবসত্য। জানা গেল না, এই পুঁতিগন্ধময় নিয়োগ প্রক্রিয়ায় শিক্ষা দীক্ষা পরিশ্রম মেধা সততার অমৃত কলস নিয়ে হক আদায়ের লড়াইয়ে নেমেছিলেন কারা। আসলে সেক্ষেত্রে আদালতে সত্যি বলতে হত। মাথা, তার মাথা, পালের গোদা —ঝুলি থেকে কীসের প্রতীক বেরোত কে জানে ! সে সব লুকোতেই হাই কোর্ট থেকে সুপ্রিম কোর্ট, চুরির কারিগররা বলতেই পারলেন না, কে কালো, কেই বা সাদা। তাই, চাকরি গেল যোগ্যদেরও।

    রায় দিতে গিয়ে, গোটা নিয়োগ প্রক্রিয়ায় মোট ১৭ রকমের কারচুপির উল্লেখ করেছে সুপ্রিম কোর্ট। মানে, ১৬ আনার চেয়েও বেশি চুরি। দয়া করে ২০ নম্বর প্যারাগ্রাফ পড়ে দেখুন।

    চুরি ধরতে কলকাতা হাই কোর্ট প্রাক্তন বিচারপতি বাগের নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠন করে। এই নির্লজ্জ, বেপরোয়া চুরি ধরার মূল কৃতিত্ব বাগ কমিটিরই। রায় দিতে গিয়ে বাগ কমিটির রিপোর্ট উল্লেখ করেছে সুপ্রিম কোর্ট। কী ছিল সেই রিপোর্টে ? এটা জানতে, ২১ নম্বর প্যারাগ্রাফ পড়ুন। দেখুন চুরির কারিগরদের অনেকের নাম খুঁজে পাবেন।

    শেষে বলি, এই যে বলা হচ্ছে, ৩ মাসের মধ্যে নিয়োগ প্রক্রিয়া শেষ করতে হবে বলে নাকি আদালত নির্দেশ দিয়েছে, সেটা কোথায় বলেছে বলুন তো ? এটাও গুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা। আসলে আদালত কী বলেছে, সেটা বুঝতে, ৪৭ নম্বর প্যারাগ্রাফ পড়ুন। দেখুন, আদালত আসলে বলেছে, এই আজ যাদের চাকরি গেল, তাদের মধ্যে এমন যাঁরা রয়েছেন, যাঁরা এর আগে অন্য সরকারি বা সরকার পোষিত স্বায়ত্ত্বশাসিত সংস্থায় চাকরি করতেন, তাঁদের পুরনো চাকরিতে ফেরত নিতে হবে। এবং, এই প্রক্রিয়া ৩ মাসের মধ্যে সম্পন্ন করতে হবে।
    https://www.facebook.com/share/p/1BHhwUDW85/
  • PRABIRJIT SARKAR | ০৪ এপ্রিল ২০২৫ ১২:১০536833
  • মেরু ভল্লুক পেঙ্গুইন শুধু থাকে এমন দ্বীপ আমদানি ও রপ্তানি কী করে করে।
  • PRABIRJIT SARKAR | ০৪ এপ্রিল ২০২৫ ১২:০৩536832
  • দূর্নীতির পান্ডা বলে চিহ্নিত পার্থ হাজতে। আরো অনেকে জড়িয়ে। তারাও হাজতে গেছিল এখন জামিনে। তদন্ত চলছে। কাদের দাবিতে? যারা যোগ্য হয়েও চাকরি পায় নি তারা মামলা করেছে। প ব সরকার এই বিচার প্রক্রিয়া কে আটকাবার চেষ্টা করেছে। নিজেরা কোন দোষী চিহ্নিত করার চেষ্টা করেনি। কালকের রায়ে তদন্ত শেষ করার কথা বলেনি। ওটা যেমন চলছে চলবে।
    বিচার ব্যবস্থা গণতন্ত্রে না থাকাই ভাল। জেন গেন এর ভোটে জিতলে চোর এম এল এ এম পি মন্ত্রী ভোটে দাঁড়ানোর আগে যে সব অভিযোগে অভিযুক্ত তার থেকে বেকসুর খালাস হোক। তাদের যারা ঘুষ দিয়ে বা না দিয়ে চাকরি পেল সবার চাকরি ফেরত দিয়ে দেওয়া হোক। ২০২৬ এর ভোট দু চারদিনের মধ্যে হোক গণ ভোট হিসাবে। এরাই ফিরবে আর সবার চাকরি বহাল থাকবে। গরমের ছুটির পর সব নরমাল।
  • b | 14.139.***.*** | ০৪ এপ্রিল ২০২৫ ১১:৪৭536831
  • ট্রাম্পের ট্যারিফ রেট এর এই হিসেব  পেলাম। ধরুন কোনো দেশ আম্রিকাতে ক ডলার রপ্তানি করে (আমেরিকার আমদানি)। আর সেই দেশ আম্রিকা থেকে খ ডলারের জিনিস-পত্র আমদানি (আমেরিকার রপ্তানি) করে । 
    এবার ট্রাম্পের শুল্ক-সূত্র = ১০% এবং  ((ক -খ )/খ )% এর মধ্যে যেটি বেশি হবে। তাই ট্রাম্প এমন কিছু দেশের (দ্বীপরাষ্ট্র) উপরে শুল্ক বসিয়েছেন, যেখানে শুধু মেরু ভালুক আর পেঙ্গুইন থাকে।
  • প্রত্যয় ভুক্ত | ০৪ এপ্রিল ২০২৫ ১১:৪০536830
  • আর যে এই পোস্টটি লিখেছে, ৮:০৪ এ উল্লিখিত, তার ও জীবনধারণের উৎসটি শুকিয়ে গিয়ে মরণরসে পরিপূর্ণ হলেই সঠিক হবে।
  • :|: | 2607:fb90:bd0a:cbec:91b8:3af6:4ab1:***:*** | ০৪ এপ্রিল ২০২৫ ০৮:২১536829
  • আটটা চারের কপি ​​​​​​​প্রসঙ্গে: 
    সেকেন্ড কেসটা ঠিক না। "আর যে সমস্ত কচিকচি মালেরা হতদরিদ্র কোনো বেকার ছেলের সাথে দীর্ঘদিন প্রেম করার পরও বিয়ে করার সময় সেই চাকরি পাওয়া বুড়ো-ভামদেরকে বিয়ে ক'রে নিজেদেরকে বেশ লাইফ টাইমের সিকিউরিটি দিয়েছিল, তাদেরও চাকরি গিয়ে দারুণ ভালো হ'য়েছে।" 
    মেয়েটির তো চাকরি যায়নি। সে শুধু স্কুলমাস্টারের হাউসওয়াইফ হয়ে থাকার সিকিউরিটি পেয়েছিলো। সেইজন্য হয় লিখতে হবে "তাদেরও সিকিউরিটি গিয়ে দারুন ভালো হয়েছে" অথবা "তাদের স্বামীদের চাকরি গিয়ে দারুন ভালো হয়েছে"। 
    সেক্ষেত্রে আবার প্রথম কেসের রিপিটেশন হয়ে যাবে। মুশকিল! 
    ভাবা প্র্যাকটিস না করলেই নয়। 
  • π | ০৪ এপ্রিল ২০২৫ ০৮:০৪536828
  • টাইমলাইনে এল,
     
    যে সমস্ত টেকো-কাকুরা চাকরি পাবার পর কচিকচি মালেদের বিয়ে ক'রে বেশ উল্লাস দেখিয়েছিল সমাজে, তাদের চাকরি গিয়ে ঠিক হ'য়েছে। আর যে সমস্ত কচিকচি মালেরা হতদরিদ্র কোনো বেকার ছেলের সাথে দীর্ঘদিন প্রেম করার পরও বিয়ে করার সময় সেই চাকরি পাওয়া বুড়ো-ভামদেরকে বিয়ে ক'রে নিজেদেরকে বেশ লাইফ টাইমের সিকিউরিটি দিয়েছিল, তাদেরও চাকরি গিয়ে দারুণ ভালো হ'য়েছে। এবং পাশের বাড়ির যোগ্যতা সম্পন্ন ছেলেমেয়েরা শুধুমাত্র টাকা দিতে পারেনি ব'লে এত বছর টিউশনি আর বেসরকারি কোম্পানির কাজ ক'রে ক'রে জীবনটা পুড়ে পুড়ে খুশিহীন কয়লা হ'য়ে গ্যালো, আর যে পরিবারের ছেলেমেয়ে উভয়ের-ই টাকার জোরে চাকরি হ'য়েছিল, তাদেরও চাকরি গিয়ে সঠিক হ'য়েছে। আর যে সমস্ত চুতিয়া মা বাবারা নিজের ছেলেমেয়েকে ঘুষ দিয়ে চাকরি পাইয়ে এতদিন সমাজে বিরাট হনু সেজে জামার কলার উঁচিয়ে সসম্মানে ঘুরে বেড়াতো, তাদের ছেলেমেয়েদেরও চাকরি গিয়ে সঠিক হ'য়েছে। আর যে সমস্ত যোগ্যতা সম্পন্ন নির্বোধ এবং মেরুদণ্ডহীনেরা নিজের পরিশ্রম আর কষ্টের ফলে চাকরি পেয়েছিল, অথচ এতদিন স্রেফ নিজেদের সুবিধার জন্য ঘুমিয়ে ছিল পুরোপুরি চোখ কান নাক বিবেকের দরজা বন্ধ ক'রে দিয়ে, তাদেরও চাকরি গিয়ে সঠিক হ'য়েছে। আর যে সমস্ত বাঞ্চোতরা চাকরি পাওয়ার পর গ্রামগঞ্জের স্কুলের ছোটো ছোটো ছেলেমেয়েদেরকে সঠিকভাবে না প'ড়িয়ে দিনের পর দিন ধ'রে সরকারের মাইনে নিয়ে নিজের ছেলেমেয়েকে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা শিখিয়ে, নিজেদেরকে বেশ উচ্চশিক্ষিত গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ম'নে ক'রতো, তাদেরও চাকরি গিয়ে সঠিক হ'য়েছে।।
  • π | ০৪ এপ্রিল ২০২৫ ০৮:০১536827
  • আজকাল কোন পোস্ট আর কর‍তে ইচ্ছে করে না, কিন্তু কালকের রায়ের পর এতটাই রাগ, বিরক্তি, অক্ষম অসহায়তার বোধ হচ্ছে, এটুকু ভেন্ট আউট করাটা একেবারে নিজের জন্যেই বলা যায়। হয়তো স্বগতোক্তিই। উক্তিও তো না, প্রশ্ন। হয়তো তার মধ্যে বেশ কিছু রেটরিকাল প্রশ্ন। মনে পড়ে গেল, ঋতেন বলত, আমাকে রেটরিকাল প্রশ্ন করা নিয়ে। সেসব থাক।

    কালকের রায়, সেনিয়ে কিছু মানুষের উল্লাস দেখে একটা কথা মনে হচ্ছিল। যারা নানা জায়গায় আজ স্থায়ী চাকরি করছেন,  নিজের যোগ্যতার নিরিখেই নিযুক্ত হয়ে, কোনরকম দুর্নীতি, অনিয়ম, বেনিয়মের আশ্রয় না নিয়ে, যদি বলা হয় সেই চাকরি পাওয়ার প্রক্রিয়ায় কেউ কেউ বেনিয়ম, দুর্নীতি করে পেয়ে গেছে, তাই আপনার চাকরি কাল থেকে চলে যাবে আর আপনাকে আবার সেই আগের মত সব পরীক্ষার ধাপ পেরিয়ে চাকরি পেতে হবে, সেটা কেমন হবে?  মানে, যেকোন নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে প্রশ্ন উঠলে এরকমটাই হতে পারে। লোকজনকে নিজেদের যোগ্য শিক্ষকদের জায়গায় বসিয়ে দেখতে বলছিনা, নিজেদের জায়গায় বসেই দেখতে, ভাবতে বলছি। কী মনে হয়? 

    এবার পরের প্রশ্ন, যেভাবে আর যখন বোঝা গেল, অযোগ্যরা দুর্নীতি করে চাকরি পেয়েছে, আর সেটা ভেন্ডারের ওএমআর আর এসএসসি সার্ভারের নাম্বারে গরমিলে যখন সুস্পষ্টভাবেই প্রমাণিত, তাদের কেন জেরা করে এই দুর্নীতির মাথাদের সামনে আনা হয়নি বা এখনো আনা হচ্ছে না বা এদের শাস্তির কথা বলা হচ্ছেনা?  যারা যারা যেভাবে এই দুর্নীতির সঙ্গে যেকোনভাবে যুক্ত, এই শৃঙ্খলের গোড়া থেকে আগা অব্দি সবাইকে সামনে এনে শাস্তি দেওয়ার প্রক্রিয়া এতদিনে কেন হয়নি, আজও কেন হচ্ছেনা,  সেই নিয়ে রায়েও কোন নির্দেশ নেই কেন? এই শাস্তিপ্রক্রিয়ার দাবি অবিলম্বে আসা দরকার, মনে করি।

    এই ৬০০০ কে যদি অযোগ্য বলে প্রমাণাতীত ভাবে চিহ্নিত করাই যায়,  তাহলে বাকিরা বাই ডিফল্ট  অযোগ্য নন, এটা কেন বলা যাচ্ছেনা, কেন তাঁদের চাকরি যাবে, কেন তাঁদের যোগ্য বলে প্রমাণ করা যাবে না, কেন এস এস সিকে সেটা প্রমাণ করতে বাধ্য করা যাবেনা, আর এস এস সি কেন ছাড় পেয়ে যাবে, রায় পড়েও এসব প্রশ্নের কোন যুক্তিযুক্ত উত্তর পাইনি।

    এই ২০০০০ জনকে আবার সেই একই এসএসসি পরীক্ষার মত কিছুতে বসতে হবে?  অনেককেই দেখছি, লিখছেন যে এঁদের বিনা পারিশ্রমিকে আগামী কয়েক মাস কোচ করবেন, তাঁদের সদিচ্ছার প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই বলছি এই দশ বছর বাদে ওই ধরণের প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা দিয়ে মেধাতালিকায় নাম তুলতে বলা অবাস্তব। আবসার্ডও বলা চলে। যদি কোনভাবে যোগ্যতা প্রমাণ করতেই হয় ( যদিও আগেই লিখেছি, কেন করতে হবে সেটাই যুক্তিবুদ্ধিতে বোধগম্য নয়), তাহলে যাঁর যাঁর নিজের বিষয় ভিত্তিক, ক্লাসে পড়ানো ভিত্তিক, অশিক্ষকদের ক্ষেত্রে তাঁদের কাজ ভিত্তিক মূল্যায়ন হোক। এতদিনের পারফরম্যান্স রিপোর্ট, ছাত্রদের ফিডব্যাক এরকম কিছু থাকলে সেসবও মূল্যায়নের অংশ হিসেবে আনা হোক। যদি না থাকে, সেসব অবিলম্বে চালু করা দরকার, এই ঘটনা না ঘটলেও এই দাবি থাকত।

    আজ থেকে চাকরিহারাদের জন্য যেভাবে সম্ভব, সরকারের দায়িত্ব নেওয়া উচিত।  এই ঘটনার দায় সরকারের, এঁদের ভরণপোষণেরও, নয় কি? 

    আর সবশেষে, সবচেয়ে জরুরি কথা। সবচেয়ে আশঙ্কার কথা। যাদের পড়ানোর জন্য এই পদগুলি, সেই পড়ুয়াদের  কী হবে?  এমনিতেই শিক্ষা, সরকারি শিক্ষা, বাংলা মাধ্যমের শিক্ষা প্রায় ধ্বংসের মুখোমুখি বলে গত বেশ কিছু বছর ধরে একটা অসম্ভব হতাশা আর বিরক্তিতে থাকি, বহু লোকজনের সঙ্গে এনিয়ে কথাবার্তা হয়েছে, কিছুই কাজের কাজ না হওয়া হতাশা বাড়িয়েছে   মাত্র, কিন্তু এটা সেই বোঝার উপরে শাকের আঁটি বা মরার উপরে খাঁড়ার ঘা তো নয়, এটা মোটামুটি মৃত্যুঘ্ণটাই বাজিয়ে দেওয়া।  কালকে মুখ্যমন্ত্রীর প্রেস কনফারেন্সের বহু কিছু ভুলভাল তথ্য দেওয়া দেখে তাজ্জব বনতে বনতে ওই ৩০ এপ্রিল থেকে গরমের ছুটি দিয়ে দেওয়া আর তদ্দিন অব্দি চালিয়ে নেওয়ার নিদান শুনে বেবাক বেকুব বনে গেছি!  ছুটি ছুটিতে ছয়লাপ করে এম্নিতেই তো পড়াশুনাব্যবস্থাটাকেই ছুটি তুলে লাটে পাঠানোর ব্যবস্থা চলছে বহুদিন ধরে, আবারো তারই আশ্রয়!  অবিলম্বে এই ছুটি বাতিলের ব্যবস্থা করা উচিত আর পড়াশুনা যাতে বিঘ্নিত না হয়, তার দায়িত্ব সরকারের।  আবারো, বিচ্ছিন্নভাবে কিছু লোকের ফ্রিতে কোচ করা সেই সমস্যা মেটাতে পারেনা।  সরকার এর দায়িত্ব নিক, উপায় বের করুক, যতদিন না স্থায়ী উপায় বের হয়, দরকারে এই শিক্ষকদেরই নিযুক্ত রাখুক,  যেকোন পদ্ধতিতে, যাতে সরকারি স্কুলের উপরে নির্ভরশীল পড়ুয়াদের এই কারণে আর কোন বেশি ক্ষতি না হয়। শিক্ষাব্যবস্থার স্থায়ী ক্ষতগুলো সারানো নিয়ে কথা চলুক। কিন্তু এখন আপাতকালীন পরিস্থিতি। দুয়ারে সংক্রান্তি।
  • কেলেহাঁড়িতে মুখ ঢাকা ট্রোল (২) | 45.112.***.*** | ০৪ এপ্রিল ২০২৫ ০৭:০০536826
  • আরে না, চাকরিতে ঢোকানোর ষড়যন্ত্র! তাও হয়? আচ্ছা, আফনারে এলিয়েনরা কখুনো ধরে নিয়ে যাওয়ার ষড়যন্ত্র করে নাই?
  • &/ | 107.77.***.*** | ০৪ এপ্রিল ২০২৫ ০৫:১৫536825
  • ওই যে রাস্তায় বসে যাঁরা আন্দোলন করছিলেন , দীর্ঘকাল .
    ..
  • &/ | 107.77.***.*** | ০৪ এপ্রিল ২০২৫ ০৫:১০536824
  • মহিষী 
  • একক | ০৪ এপ্রিল ২০২৫ ০৫:০৪536823
  • মোষে চড়ুন। মোষ। তাগড়া প্রাণী! 
  • &/ | 107.77.***.*** | ০৪ এপ্রিল ২০২৫ ০৪:৫৫536822
  • কিন্তু পোলো তে ঘোড়া তো ছোটে ।  ঘোড়া  পোলো 
  • :|: | 2607:fb90:bd0a:cbec:91b8:3af6:4ab1:***:*** | ০৪ এপ্রিল ২০২৫ ০৪:৩৫536821
  • ওমা! ঘোড়ায় চড়া কি এমন সমস্যা? চার ধাম যাত্রা করলেই ঘোড়ার পিঠে নিয়ে যায়! অবিশ্যি এখন বদ্রীনাথ আর গঙ্গোত্রী অবধি গাড়ী যায়। কিন্তু কেদারনাথ আর যমুনোত্রী রুটে মনে হয় এখনও ঘোড়ার কারবার বহাল আছে। 
  • kk | 172.58.***.*** | ০৪ এপ্রিল ২০২৫ ০৪:০৭536820
  • ডট, অভিনন্দন। এল-ডোরাডো এগোক, অপেক্ষা করে থাকি।

    আমি ঘোড়াদের খুব পছন্দ করি। ছোট থেকেই। কিন্তু চড়তে চাইনা এখন আর ।
  • . | ০৪ এপ্রিল ২০২৫ ০৩:০৯536819
  • আমার এক কোলিগের দুটো ঘোড়া ছিল। আরবী ঘোড়া। সেই মেয়েটি রোজ ফ্রান্স থেকে আসত অফিসে। দুটো ঘোড়াই প্রচন্ড দামী এবং তাদের ওপর খরচও দেদার। তার কাছেই ঘোড়ার ব‍্যাপারে নানান তথ্য জেনেছি। আস্তাবল তো বাড়ি থেকে একটু দূরে। ঘোড়ার তত্বাবধানের জন‍্য একজনকে বেতন দিতে হয়, খাওয়া দাওয়া ডাক্তার চান করানো, আরও অনেক নানা আয়োজনে প্রচুর খরচ। ঐ সপ্তাহে একদিন কি দুদিন ঘোড়ায় চেপে পাড়ায় ঘুরতে বের হলো। 
    আমাদের পাড়াতেও এরকম আস্তাবল আছে, নানান জনের নানান ঘোড়ারা সেখানে থাকে। গরম কালে পাশাপাশি দুই ঘোড়ায় চেপে হয়ত দুই টিনেজার চলেছে পাহাড়ের ওপরে ঢালু ঘাসজমিতে বা রাস্তায়। আসতে যেতে দেখতে পেলাম, এই আর কি। তবে ঘোড়া দৌড়ায় না, টুকটুক করে হাঁটে। তাতেই সওয়ারিদের হেবি মজা। পোষা ঘোড়া। 
  • &/ | 151.14.***.*** | ০৪ এপ্রিল ২০২৫ ০২:৫৫536818
  • ওটা মেটাফর ছিল। ওই পাত্রটাই মেটাফরিকাল ঘোড়া। ঃ-)
  • . | ০৪ এপ্রিল ২০২৫ ০২:৩৯536817
  • আমি একটা কথা কদিন ধরে বলব বলব করেও বলতে ভুলে যাচ্ছি এবং লিখতে টাইম পাচ্ছি না।
    দারুণ একটা ভালো খবর। একটা সুবিচারের খবর অন‍্যায়ের বিরুদ্ধে। দীর্ঘ অনেক বছরের লড়াই ছিল। কিন্তু জিততে পেরেছি একটা জায়গায় পৌঁছে। হয়ত কখনো এল ডোরাডো তে লিখব। কত বড়ো বড়ো উকিলে বলেছিল যে এ লড়াই জেতা যায় না। কিন্তু আমি উকিল ছাড়াই পারলাম। এইটুকুই।
  • . | ০৪ এপ্রিল ২০২৫ ০২:২৬536816
  • তবে ঘোড়ায় টানা ফিটন চড়েছি আফ্রিকায়।
  • . | ০৪ এপ্রিল ২০২৫ ০২:২৪536815
  • আমার এক প্রাক্তন কোলিগ কোলকাতার অফিস থেকে icq chat এ অ‍্যামেরিকার প্রেমিকের সঙ্গে চ‍্যাটে লিখছে যে ওর হবি হর্স রাইডিং। আমাকে দেখিয়ে বলছে, দ‍্যাখ হি হি মালটাকে ছিপে তুলতে এসব লিখতে হয়। 
    বছর গড়াতে না গড়াতে ঐ পাত্রের সঙ্গেই বিয়ে হয়ে গেল। দিব‍্যি সুখী পরিবার একমাত্র পুত্রসন্তান জনস হপকিন্সে পড়ছে। আমি উটে চড়েছি দুই মহাদেশের নানান দেশে তবে ঘোড়া আর পেলাম কৈ?
  • . | ০৪ এপ্রিল ২০২৫ ০২:১৭536814
  • ফিনিশিং ইস্কুলগুলো পার্বত‍্য অঞ্চলে রাখে। শিলং দার্জিলিং দেরাদুন মানালি টানালি জায়গায়। বোর্ডিং স্কুল হয় ওগুলো। ইস্কুল লাইফ থেকেই লবিতে বিলং করে। অন‍্য ক্লাস crème de la crème ব‍্যাপার। এখন যাদের সেই বংশানুক্রমিক ক্লাস নেই, বা সেই লেভেলের আভিজাত্যের পাল্লা কম, তাদের জন‍্য আছে বিবিধ ইন্টারন‍্যাশানাল ইস্কুল, আইবি বোর্ডের আন্ডারে। ওদের গুল দেওয়া হয় যে আইবি বোর্ড সুইস বোর্ডের ইকিউভ‍্যালেন্ট এবং সেদেশে রেকগনাইজড। মোটা টাকা নেয়। তবে গুলটা গুলই। যাদের দেদার পয়সাআছে তারা দিচ্ছে, আবার কেউ কেউ জাতে ওঠার আকর্ষণে প্রাণপনে টাকার জোগাড় করে যাচ্ছে সন্তানের ভালো চেয়ে। চমৎকার সব দামি দামি ছবিওলা বই পড়ে, আউটিং করে সমাজসেবার কাজের জন‍্য। 
    আবার আরও অনেক বোর্ডের ইস্কুলও আছে ICSE, CBSE, ইত‍্যাদি। দিল্লি পাবলিক স্কুল আছে ডিপিএস বলা হয়। এখানে ইংরেজি হিন্দি শেখানো হয়। বাংলায় এরা অধিকাংশই দুর্বল। অন‍্য জগৎ। অন‍্য কালচার। 
  • aranya | 2601:84:4600:5410:3dfd:bc30:3a47:***:*** | ০৪ এপ্রিল ২০২৫ ০২:১২536813
  • আমারও খুব ইচ্ছে ছিল ঘোড়ায় চড়া শেখার, তাকে দৌড় করানো
  • aranya | 2601:84:4600:5410:cc6:a0cc:bb6f:***:*** | ০৪ এপ্রিল ২০২৫ ০২:০৫536812
  • &/ | 151.14.***.*** | ০৪ এপ্রিল ২০২৫ ০২:০৪536811
  • স্কুলে ঘোড়ায় চড়া শেখার ইচ্ছে ছিল আমার। একবার মাত্র এক সাগরবেলায় ছোটো ঘোড়ার পিঠে বসেছিলাম, তাও ঘোড়াওয়ালা লাগাম ধরে ছিল। গুটি গুটি শান্ত পায়ে ঘোড়া হেঁটেছিল। (তবে এখন আর ঘোড়া দিয়ে কী হবে, এআই ওয়ালা মেকানিকাল ঘোড়ার দিন এল বলে)
  • . | ০৪ এপ্রিল ২০২৫ ০২:০২536810
  • সরকারি ইস্কুলে শিক্ষকদের বেতন বেশ ভাল। প্রাইভেট ইস্কুলে প্রচুর খাটায়, বেতন কম, জব সিকিউরিটি নেই ( আজকের সুপ্রিম রায় বাদ দিয়ে দিলে সরকারি ইস্কুলে জব সিকিউরিটি ১০০%), এবং প্রচন্ড বাজে ওয়ার্ক কালচার। 
  • . | ০৪ এপ্রিল ২০২৫ ০১:৫৬536809
  • হেরিটেজে আমার এক পুরোনো বস পড়াচ্ছেন। দীর্ঘদিন চাকরি ছিল না। তবে ইনি প্রচুর শিক্ষিত। যাদবপুরের কম্পু ইঞ্জিনিয়ারিং আমাদের টাইমের, তারপরে মাস্টার্স পিএইচডি পোস্ট ডক ইত‍্যাদি কানাডায়।
    এখন আঁটোসাটো স‍্যালারি, হ‍্যান্ড টু মাউথ গোছের।
     
    নীচু ক্লাসে পড়াতেন এক সাধারণ গ্র‍্যাজুয়েট মহিলা, শখের চাকরি, তার পুত্র ও পড়ত সেখানে। ইনি বিখ্যাত লোকের বউ। আমার আত্মীয় ছিল। পুত্রের ফি কম দিতে হতো, তবে মা পেত হাল্কা ফুল্কা স‍্যালারি। পোলো খেলানো হতো না, কিন্তু ঐ ইস্কুল কঠোরভাবে ভেজিটেরিয়ান। ডিম পর্যন্ত খেতে দেয় না। মারোয়াড়ি ফুডই ওদের মেনুতে দিনে তিনবার। সেই মেনু নাকি আগে থেকেই জানানো হয়।
     
    এই হেরিটেজে আমাকেও চাকরিতে ঢোকানোর ষড়যন্ত্র হয়েছিল। ওখানে যে লেভেলের সাজগোজ মেইনটেইন করতে হয়, স‍্যালারিতে পোষাতো না। তবে পোলোর বদলে স্কিইং শেখালে হয়ত ভেবে দেখতাম।  ওটাকে তখন ডে বোর্ডিং স্কুল বলত। এটার মানে বুঝিনি। পরে শুনেছি দূর দূরান্ত থেকে ইস্কুল বাসে বোঝাই হয়ে রুবি হাসপাতালের কাছাকাছি ঐ ইস্কুলে পড়তে ডে বোর্ডার শিশুগণ এমনকি কৈখালি কি নিউটাউন থেকে রোজ যাতায়াত করছে। 
    সারাটাদিন শুদ্ধ শাকাহারি ভোজন করছে এবং হেন জিনিস নাই (স্কিইং বাদ দিয়ে) যা শিখে নিচ্ছে না। 
  • &/ | 151.14.***.*** | ০৪ এপ্রিল ২০২৫ ০১:৫৪536808
  • ফেবু একেবারে ভেসে যাচ্ছে প্লাবনে। এমপ্যাথি সিম্প্যাথি যোগ্যেরা অন্যায়ভাবে শাস্তি পেল থেকে আরম্ভ করে এতদিনে ঠিক ন্যায়বিচার হল, উৎকোচ দিয়ে ব্যাটারা চাকরি বাগিয়েছিল পর্যন্ত বিশাল স্পেকট্রাম। তবে আজকাল পাব্লিক মেমোরি খুব শর্ট, আগের চেয়েও শর্ট। দু'দিন পরেই নতুন কোনো ইসু এলে সেই প্লাবনে ভাসবে। নতুন নতুন বিচিত্র ইসুর তো শেষ নেই।
  • &/ | 151.14.***.*** | ০৪ এপ্রিল ২০২৫ ০১:৪৪536807
  • চিরকালই নেরুর নাতিরা দুন স্কুলেই গেছে, শিক্ষা নামক পণ্যটি কিনেছে। বাইরে আমাদের মতন ইতর বর্বররা সরকারী দাতব্য পাঠশালে প্রসন্ন গুরুমশায়ের শ্রুতিলিখন 'এই সেই জনস্থানমধ্যবর্তী প্রস্রবণগিরি '
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত