এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • আর জি কর গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • lcm | ০৩ জুন ২০২৪ ২১:২৮525319
  • মেক্সিকোর প্রথম মহিলা প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলেন ক্লদিয়া শনবাম। এবার মেক্সিকোতে মহিলা রাষ্ট্রপ্রধান হতেন, দুজন মেইন ক্যান্ডিডেটই ছিলেন মহিলা। ক্লদিয়া আগে মেক্সিকো সিটি-র মেয়র ছিলেন। উত্তর আমেরিকা মহাদেশে ক্লদিয়াই প্রথম মহিলা রাষ্ট্রপতি, এর আগে কানাডায় একবার ছ'মাসের জন্য পিএম হয়েছিলেন কিম ক্যাম্পবেল, প্রথম মহিলা হিসেবে।
  • অরিত্র | ০৩ জুন ২০২৪ ২১:১১525318
  • লিঙ্কটায় আমি &t=405s জুড়ে দিয়েছিলাম, গুরু এডিটর দেখছি ছেঁটে দিয়েছে।
  • পাপাঙ্গুল | ০৩ জুন ২০২৪ ২১:১০525317
  • @ডিসি , laughlaugh ​হ্যাঁ কয়েকদিন পিছিয়ে আছি 
  • অরিত্র | ০৩ জুন ২০২৪ ২১:০৯525316
  • "ক্রয়ক্ষমতার ভিত্তিতে স্কুল কলেজ আলাদা হওয়া", নিজের ক্লাসকে সিকিওর করা আর কী! 
  • অরিত্র | ০৩ জুন ২০২৪ ২১:০৫525315
  • কালনিমে, দারুণ তুলনা! যথার্থ।
     
    সুকুমার রায়ের ওপর সত্যজিতের তথ্যচিত্রে দারুণ উপস্থাপনা ছিল, সৌমিত্র তপেন smiley 
    ছয় মিনিট পঁয়তাল্লিশ সেকেন্ড থেকে লিংক দিলাম
  • r2h | 192.139.***.*** | ০৩ জুন ২০২৪ ২০:৩৭525314
  • হ্যাঁ, মানে এইসব বলতে গিয়ে এটাও মনে হয় এসব খুব খণ্ডদর্শন হচ্ছে কিনা, আসলে হয়তো সব মোটামুটি একই রকম আছে।
    একেবারে যারা শীর্ষে থাকে তারা হয়তো অন্তত বড় পরীক্ষাগুলির আগে এমন মুখ গুঁজেই পড়ে সর্বত্র।
    খেলাধুলো, আমাদের সময় তো ভালোই করতো সবাই, আবার এখন যাদের দেখি, তারাও কিছু করে না তা না। এক সহকর্মীর ছেলে বিটস পিলানীতে যাওয়ার আগে হিমালয়ের কোথায় একটা পনেরো দিনের কঠিন ট্রেক করে এলো দেখলাম। এখন হয়তো ধরন একটু বদলে গেছে।
    আমেরিকায় আগে অন্তত যা মনে হতো। লোকজন খুবই কূপমণ্ডুক - নিজেদের পঞ্চাশটা রাজ্যের বাইরের দুনিয়া নিয়ে কিছু শেখেনি - কেউ জানলে নিজের উৎসাহে আলাদা করে পরে জেনেছে।

    তবে আমাদের দেশে যেকোন প্রতিযোগিতায় প্রতিদ্বন্দী অনেক, সেটা বড় চাপ। সামাজিক চাপ, অভিভাবকের নজরদারী বেশি, ফান্ড এবং সুতরাং সুযোগ সুবিধে কম - সেসবও তো আছেই। সংস্কৃতি হিসেবে ব্যক্তিস্বাতন্ত্র‌্য বিশাল কিছু উৎসাহ দেওয়া হয় তা না- তারও কারন হয়তো প্রতিযোগিতা, অনিশ্চয়তা, তীব্র ও স্পষ্ট হায়ারার্কির অভ্যাস।

    তবে ঐ ক্রয়ক্ষমতার ভিত্তিতে স্কুল কলেজ আলাদা হওয়া - এইটা আমার খুবই অ্যালার্মিং মনে হয়।
  • dc | 2a02:26f7:d6c0:680d:0:7f41:325c:***:*** | ০৩ জুন ২০২৪ ২০:৩৪525313
  • পাপাঙ্গুল এর ভিডিওটা দুয়েকদিন আগেই দেখলাম laugh
  • কাললিমে | 103.244.***.*** | ০৩ জুন ২০২৪ ২০:২৯525312
  • কাল সকাল হলেই..
     
    আসিছে রাবণ বাজে ঢক্কঢোল
    মহা ধুমধাম মহা হট্টগোল॥
    অতঃ কিম্ অতঃ কিম্...
  • dc | 2402:e280:2141:1e8:381a:2364:98b8:***:*** | ০৩ জুন ২০২৪ ২০:২৪525310
  • আমাদের দ্যাশের ছেলেপুলেরা খেলাধুলো করেনা, এটা আমার মনে হয়না। আমাদের জেনারেশান অবধি তো প্রচুর খেলেছি, ইস্কুল থেকে ফিরেই সোজা খেলার মাঠে চলে যেতাম। এটা ঠিক যে এখন বিশেষত শহরগুলোতে খেলার মাঠ, খেলার জায়গা একেবারেই কমে গেছে, যার ফলে শহরগুলোয় ছেলেমেয়েরা আগের মতো খেলার সুযোগ পায়না। তবে শহর থেকে একটু বেরোলেই অনেক মাঠ, সেখানে অনেক ছেলেমেয়েদের এখনো খেলতে দেখি। 
  • :|: | 174.25.***.*** | ০৩ জুন ২০২৪ ২০:১৩525309
  • ব্যাপারটা হলো ওদের পয়সা আছে। ছাপার অক্ষরে নিজেদের নাম দেখার সুবিধা। আমাদের ট্র্যাশ পাব্লিশের তেমন পয়সা নাই। 
  • :|: | 174.25.***.*** | ০৩ জুন ২০২৪ ২০:১১525308
  • একেবারেই একমত না। "কেউ তো আসবে, আমাকে উদ্ধার করতে, আমার হয়ে চিন্তা ভাবনা করে দিতে, আমার হয়ে সিদ্ধান্ত নিতে। সে রামই হোক বা মোদী"
    যেন ওদের সেভিয়ার কেউ নেই। যেন ওরা সদগুরু রবিশঙ্কর এবং হাজারটা ইয়োগা করে বেড়ায়না।যত্তসব!আউট অফ বক্স চিন্তা করা লোক সর্বত্র সর্বকালে মুষ্টিমেয়। মনুষ্যানাম সহস্রেষু ... ইত্যাদি।  
  • r2h | 192.139.***.*** | ০৩ জুন ২০২৪ ২০:০১525307
  • অরিত্র, আমরা পারি না, না করি না- এইটা একটা প্রশ্ন।
    হয়তো খুব মেধাবী ছাত্র ছাত্রী, সবই তার জানা, কিন্তু মনে করে আর একবার রিভাইজ করে নিই বা আর তিনটে অংক করে নিই (তিনটে অংক করা মনে আনন্দেও হতে পারে, অংক করতে ভালো লাগে বলে, তবে সে অন্য কথা)।
    তার গ্রুমিংটাই এরকম যে পাঠক্রমের বাইরে সবই সময় নষ্ট, ছাত্রানাং অধয়নং তপঃ, পিতামাতা গুরুজনে সদা মোরা ডরি।
    অভিভাবকরা সারাক্ষন মাথার ওপর চক্কর দিচ্ছেন, সামাজিক চাপ অনেক বেশি, এইসব নানান কিছু।

    পশ্চিমের স্কুলগুলি অনেক বেশি ইকুইপড, ছেলেমেয়েরা নিজেদের প্যাশন, কৌতুহল অনুযায়ী জিনিসপত্র নাড়াচাড়া করে দেখতে পারে, এদের টাকাপয়সা অনেক বেশি, স্কুলে খেলার মাঠ, লাইব্রেরি, ল্যাব - সেসবেও একটা বড় তফাত হয়েই যায়।
  • অরিত্র | 103.77.***.*** | ০৩ জুন ২০২৪ ১৯:৪৯525306
  • র২হ, সময় বের করে কীভাবে বা আমরা পারি না কেন? বিশেষ করে খেলাধুলোর। অবশ্য ভারতে জায়গা বা পরিকাঠামোও খুব একটা নেই।
  • Rouhin Banerjee | ০৩ জুন ২০২৪ ১৯:৩৮525305
  • r2h | 192.139.20.199 | ০৩ জুন ২০২৪ ১৯:২৫
     
    "আমার যা তফাত মনে হয়, আমাদের দেশে, বিজ্ঞান পড়াশুনো যদি তাও কিছু বিশ্লেষণমূলক হয়, হিউম্যানিটিস বিষয়গুলি খুব মুখস্থনির্ভর।
    পশ্চিমে হিউম্যানিটিস, সোশ্যাল স্টাডিজ, সাহিত্য- এইসব নিয়েও তর্ক, প্রশ্ন, বিশ্লেষণ, নিজের মত চিন্তা - এগুলিকে উৎসাহ দেয়। হাতে কলমে জিনিসপত্র করা, দেখা, নিজের অভিজ্ঞতা ইত্যাদি। এইগুলি নিচের ক্লাস থেকে শুরু হয়... তাতে করে জিনিসপত্র কী করে হ্যান্ডেল করতে হয় তা এরা বুঝে ফেলে, আর স্বাবলম্বীও হয় অনেকটা বেশি।" -
     
    এটাই আসল পয়েন্ট - স্বাবলম্বী হতে শেখা। আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় এটা নেই। আমরা বৃটিশ উত্ত্রর ভারতে শিক্ষাব্যবস্থার ওপর ওপর পরিবর্তন কিছু করেছি, কিন্তু মূল আত্মাটা একই রয়ে গেছে - ভালো চাকুরে বানানো। "লেখাপড়া করে যে, গাড়িঘোড়া চড়ে সে" নামক মিথের পিছনে ছোটা। ফলে আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় স্কুলে ঢোকার দিন থেকে শেখানো হয় "কথা শুনতে হয়" "বাধ্য হতে হয়"। অবাধ্য ছাত্রকে আমরা বেয়াড়া বলি। ঘাড় তেড়া, প্রশ্ন তোলা ছেলেমেয়েদের খারাপ ছেলেমেয়ে হিসাবে দাগিয়ে দেওয়া আমাদের শিক্ষাব্যবস্থার বুনিয়াদী পদ্ধতি, গত ছয় সাত প্রজন্ম এভাবেই শিখে এসেছে। সেজন্যই গুরুঠাকুরদের এত রবরবা, রামদেব রবিশঙ্কর ফঙ্করের মত ফ্রডেরা হাজার হাজার কোটি কামাচ্ছে। কারণ আমরা সাবলম্বী হতে শিখিনা, আমাদের ত্রাণকর্তা লাগে। কেউ তো আসবে, আমাকে উদ্ধার করতে, আমার হয়ে চিন্তা ভাবনা করে দিতে, আমার হয়ে সিদ্ধান্ত নিতে। সে রামই হোক বা মোদী।
  • r2h | 192.139.***.*** | ০৩ জুন ২০২৪ ১৯:২৫525304
    • অরিত্র | ০৩ জুন ২০২৪ ১৩:৩২
    • ...লোকজন পড়ার বাইরেও "সময় নষ্ট" করে এবং তারপরেও পড়াশোনায় তারা যথেষ্ট ভালো করেন এবং কোনো বিষয়ে অনেক গভীরে গিয়ে ও অনেক বিশদে জ্ঞান লাভ করেন। ভারতীয়দের   ব্যাপারটা এমন কেন হয়? স্বভাব নিশ্চয় নয়, কারণ বাইরে মানুষ হওয়া ভারতীয়রা নিশ্চয়ই এরকম হন না। তাহলে কী? ভারতের সামাজিক পরিবেশ, মানসিকতা বা সিলেবাস? নাকি প্রতিযোগিতা, কারণ ভালো সুযোগ জনসংখ্যার নিরিখে দুর্লভ? আমাদের পড়ার পেছনে এতো সময় দিতে হয় কেন?
     
    পড়াশুনোর পেছনে, অন্তত আমেরিকায় যা দেখি, হাই স্কুলে খুবই সময় দিতে হয়, আমাদের দেশ থেকে সোজা টোজা কোনভাবেই না - যারা একটু ভালো কলেজে যেতে চায়। ছেলেমেয়েরা সব রাত জেগে পড়ে দেখি দেশের মতই।
    আবার খেলাধুলোও করে, নানান জায়গায় ভলান্টিয়ার করে, নিজেদের পছন্দ মত গান বাজনা পড়াশুনোও করে। 

    আমার যা তফাত মনে হয়, আমাদের দেশে, বিজ্ঞান পড়াশুনো যদি তাও কিছু বিশ্লেষণমূলক হয়, হিউম্যানিটিস বিষয়গুলি খুব মুখস্থনির্ভর।
    পশ্চিমে হিউম্যানিটিস, সোশ্যাল স্টাডিজ, সাহিত্য- এইসব নিয়েও তর্ক, প্রশ্ন, বিশ্লেষণ, নিজের মত চিন্তা - এগুলিকে উৎসাহ দেয়। হাতে কলমে জিনিসপত্র করা, দেখা, নিজের অভিজ্ঞতা ইত্যাদি। এইগুলি নিচের ক্লাস থেকে শুরু হয়... তাতে করে জিনিসপত্র কী করে হ্যান্ডেল করতে হয় তা এরা বুঝে ফেলে, আর স্বাবলম্বীও হয় অনেকটা বেশি।
    আসল প্রতিযোগিতা আর প্রতিযোগিতার পার্সেপশন - এটাও একটা ব্যাপার।
    সর্বত্র বিপুল ভিড়...
    আরেকটা চিন্তা, বর্তমানের শিক্ষাব্যবসার বাড়বাড়ন্ত এই ভিড় কমানোর লক্ষ্যে কিনা। আস্তে আস্তে উচ্চশিক্ষা ও প্রতিযোগিতার দরজাগুলি কম প্রিভিলেজড অংশের জন্য বন্ধ হতে থাকবে।

    এইজিনিসগুলি কলোনী ও তার হ্যাংওভারের অবদান বলে আমিও মনে করি, কিন্তু মুক্তি কোন পথে সেইটা প্রশ্ন।
  • Debanjan Banerjee | 115.187.***.*** | ০৩ জুন ২০২৪ ১৫:১১525303
  • @অরিত্র 
     
                     অনেক অনেক ধন্যবাদ | আপডেট করে দিয়েছি |
     
  • অরিত্র | 103.77.***.*** | ০৩ জুন ২০২৪ ১৪:৫৯525302
  • ওপরের মেইন মেনু থেকে "খেরোর খাতা" তে গিয়ে "আপনার খাতা" বাটনে ক্লিক করুন। এরপর আপনার প্রকাশিত লেখাটার পাশে "সম্পাদনা করুন" বাটনে ক্লিক করে এডিট করুন।
  • Debanjan Banerjee | ০৩ জুন ২০২৪ ১৪:৫৫525301
  • https://www.guruchandali.com/comment.php?topic=30193      
     
    এই খেরোর খাতার উপরের লেখাটিতে টাইটেল এর জায়গাতে ভুল করেছি | এটাকে আপডেট করতে চাইলে কি করবো কেউ একটু হেল্প করবেন ?
  • guru | 115.187.***.*** | ০৩ জুন ২০২৪ ১৪:২৮525300
  • @অরিন লান 
     
                   খুব ভালো কমিরেড্ডি লেখাটা শেয়ার করেছেন | লেখক খুবই আশাবাদী | দেখা যাক কালকে কি হয় ! 
     
    "মাস চারেক আগে, একটা ক্লাসে Sewall Wright এর path tracing rules পড়াবার সময় জিজ্ঞাসা করছিলাম কারা hop scotch বা এক্কা দোক্কা খেলেছে। প্রচুর হাত উঠল, তারা সব সাহেব । দুতিন জন চীনা ছাত্রছাত্রীও জানাল তারা ঐসব শিশুদের খেলা বিস্তর খেলেছে। ব্যতিক্রম গম্ভীর মুখের কয়েকজন ভারতীয় ছাত্রছাত্রী। তারা এই বালখিল্য খেলায় জীবনের মূল্যবান সময় কদাপি নষ্ট করেন নি।"
     
    দেখুন পাশ্চাত্য দেশ মুক্ত চিন্তার দেশ সেখানে তো শিশুদের ছোটবেলা থেকে খেলেধুলে বড়ো হতে কোনো সমস্যা নেই | ওখানে পরিবার বা রাষ্ট্রের তরফ থেকে চাপ নেই কোটা ফ্যাক্টরি তে কয়েক লক্ষ টাকা দিয়ে ভর্তি হয়ে রাতদিন ঘাড় গুঁজে পড়ে ডক্টর ইঞ্জিনিয়ার বা আইপিএস হবার | কিন্তু চীন তো আমরা গোদি মিডিয়ার দৌলতে জানি অথোরিটারিয়ান স্টেট সেইখানে কেন ছেলেমেয়েদের উপরে রাষ্ট্রের চাপ নেই শুধু পড়া মুখস্ত করবার !!! চীনের গাওকাও (gaokao) নামক এন্ট্রান্স টেস্টটি তো শুনেছি ভীষণ কম্পিটিটিভ ! তাহলে চীনের ছেলেমেয়েরা কোথায় সময় পায় ছোটবেলাতে খেলাধুলা করবার !!!
  • যদুবাবু | ০৩ জুন ২০২৪ ১৩:৫৮525299
  • b, ঘেঞ্চুপলাশকে ইমেল করেছি। :) 
  • :|: | 174.25.***.*** | ০৩ জুন ২০২৪ ১৩:৫৩525298
  • "আমাদের পড়ার পেছনে এতো সময় দিতে হয় কেন?"
    মনে তো হয় গোমাতার সন্তানদের মাথায় গোবোর থাকা নেহাৎ অসম্ভব নয়। 
  • dc | 2402:e280:2141:1e8:6c6f:b10e:b426:***:*** | ০৩ জুন ২০২৪ ১৩:৫০525297
  • না, রিয়েল এস্টেট বুম এখনও সেভাবে শুরু হয়নি, যদিও দাম বাড়তে শুরু করেছে। আমি এটা ফলো করি কারন লাস্ট দু বছর ধরে ব্যাঙ্গালোরে একটা ফ্ল্যাট কেনার কথা ভাবছি, অনেক ডেভেলপারদের সাথে কথাও বলেছি, কিন্তু নানান কারনে আর কেনা হচ্ছে না। ইন্ডিয়াতে রিয়েল এস্টেটে লাস্ট বুম পিরিয়ড চলেছিল মোটামুটি ২০১০ থেকে ২০১৪-১৫ অবধি। তারপর দাম নীচের দিকে পড়তে শুরু করেছিল, ২০২১ আর ২২শে বোধায় সবচেয়ে কম দাম চলছিল। এই সময়টায় ব্যাঙ্গালোর আর চেন্নাইতে ৩ বিএইচকে অনায়াসে ৬০ থেকে ৬৫ লাখের মধ্যে পাওয়া যাচ্ছিল। ২০২৩ থেকে আস্তে আস্তে দাম বাড়তে শুরু করে, এখন ওই ফ্ল্যাটগুলোই ৭০ থেকে ৮০ তে উঠে গেছে। সামনের কয়েক বছর আরও বাড়বে। 
  • অরিত্র | ০৩ জুন ২০২৪ ১৩:৩৮525296
  • ডিসি, "রিয়েল এস্টেটে আরেকটা বুম আসতে চলেছে" এটা সিওর? আমি তো মনে করছিলাম ভারতের রিয়েল এস্টেট ইতিমধ্যেই প্রচুর হাইপ করা আছে (bubble) এবং সেখানে একটা মেজর কারেকশন আসবেই। বিশেষ করে রিয়েল এস্টেট উত্থানের পেছনে অন্যতম একটি চালিকা শক্তি ছিল আইটি, যেটা খুব বেশি সম্ভাবনাময় আর হয়তো নেই। আপনি যেটা বললেন।
  • অরিত্র | ০৩ জুন ২০২৪ ১৩:৩২525295
  • "আমরা যেন কোন অবস্থাতে দেশের পক্ষে ক্ষতিকর, মানুষে মানুষে বিভেদকামী, ধর্মের নামে পারস্পরিক দূরত্ব, ঘৃণা সৃষ্টিকারী শক্তিকে, যেন কোথাও না জায়গা দিই।"
    অরিন আপনার কথাটা খুব ভালো লাগলো। 
     
    "একদিন কথায় কথায় তাঁকে জিজ্ঞাসা করছিলাম, কি গল্পের বই পড়তে ভাল লাগে, কে প্রিয় লেখক। তিনি বললেন, সেইদিন অবধি তিনি নিজের কোর্সের বা পড়ার বইয়ের বাইরে একটিও গল্পের বইয়ের মতন অবান্তর জিনিস যে কেউ পড়তে পারে, ভাবতেও পারেন না। 
    আরেকবার, মাস চারেক আগে, একটা ক্লাসে Sewall Wright এর path tracing rules পড়াবার সময় জিজ্ঞাসা করছিলাম কারা hop scotch বা এক্কা দোক্কা খেলেছে। প্রচুর হাত উঠল, তারা সব সাহেব । দুতিন জন চীনা ছাত্রছাত্রীও জানাল তারা ঐসব শিশুদের খেলা বিস্তর খেলেছে। ব্যতিক্রম গম্ভীর মুখের কয়েকজন ভারতীয় ছাত্রছাত্রী। তারা এই বালখিল্য খেলায় জীবনের মূল্যবান সময় কদাপি নষ্ট করেন নি। :-)"
     
    হ্যাঁ খুব অদ্ভুত ব্যাপার। আমিও দেখেছি বাইরের অনেক দেশের মানুষ, বিশেষ করে উন্নত বিশ্বে, লোকজন পড়ার বাইরেও "সময় নষ্ট" করে এবং তারপরেও পড়াশোনায় তারা যথেষ্ট ভালো করেন এবং কোনো বিষয়ে অনেক গভীরে গিয়ে ও অনেক বিশদে জ্ঞান লাভ করেন। ভারতীয়দের   ব্যাপারটা এমন কেন হয়? স্বভাব নিশ্চয় নয়, কারণ বাইরে মানুষ হওয়া ভারতীয়রা নিশ্চয়ই এরকম হন না। তাহলে কী? ভারতের সামাজিক পরিবেশ, মানসিকতা বা সিলেবাস? নাকি প্রতিযোগিতা, কারণ ভালো সুযোগ জনসংখ্যার নিরিখে দুর্লভ? আমাদের পড়ার পেছনে এতো সময় দিতে হয় কেন?
  • dc | 2a02:26f7:d6c1:680d:0:e806:f439:***:*** | ০৩ জুন ২০২৪ ১৩:২৮525294
  • আইটি অ্যাজ এ গ্রোথ ইন্ডাস্ট্রির যুগ শেষ হয়ে গেছে। আগামী কয়েক বছরে সবরকম ইনফ্রার স্টক বাড়বে। আর যদ্দুর মনে হয় রিয়েল এস্টেটে আরেকটা বুম আসতে চলেছে। 
  • অরিত্র | ০৩ জুন ২০২৪ ১৩:১৮525293
  • হ্যাঁ আদানি দেখছিলাম তো, ওদের সবকটা শেয়ার একসঙ্গে বেড়েছে ৬-১৬% মতন রেঞ্জে। ওদের সব শেয়ারগুলো একই ধরণের ওঠানামা ফলো করে (অর্থাৎ ব্যবসা নয় নামটাই মুখ্য – ক্রোনি)। মজার ব্যাপার এই মার্কেটেও আইটি ভাইটিরা সেরকম বাড়েনি :-)
  • dc | 2402:e280:2141:1e8:441:5ceb:8350:***:*** | ০৩ জুন ২০২৪ ১২:৫৫525291
  • "সন্দেহ হয় যে মার্কেটে এই স্পাইক গুলো এখন ম্যানুফ্যাকচার করা হয়ে থাকে, খুব সম্ভবত মিউচুয়াল ফান্ড গুলোর সাহায্যে, অর্থাৎ পাবলিক মানি"
     
    অরিত্র, আজ মার্কেট কেন বেড়েছে সেটা বোঝা যাবে মার্কেট ক্লোজ হওয়ার পর (অবশ্য শেয়ার ট্রেডাররা রিয়েল টাইমে বুঝতে পারেন, আমি আমাদের মতো নন-ইনভেস্টরদের কথা বলছি)। মার্কেট বাড়ার দুটো কারন হতে পারে - ফরেন ফান্ড ইনফ্লো, বা ডোমেস্টিক ফান্ড ইনফ্লো (বা দুটোই)। এবার ফরেন ফান্ড দুরকম হতে পারে, এক হলো হাইলি লিকুইড গ্লোবাল জেজ ফান্ডগুলো, যারা আজ সোমবারের জন্য অপেক্ষা করে বসেছিল, কারন মোদি জিতবে এরকম একটা হাইপ তোলা হয়েছে। আর দ্বিতীয় হলো ফরেন ইনস্টিটিউশনাল ফান্ডগুলো, যেমন কানাডার পেনশান ফান্ড বা সৌদি আরবের ইনভেস্টমেন্ট ফান্ড। এদের মনে হতে পারে যে মোদি জিতলে দেশে ইনফ্রাস্ট্রাকচারের কাজ চলতে থাকবে, বা নিওলিবারাল পলিসিগুলো কন্টিনিউ করবে, কাজেই ইন্ডিয়ার মার্কেটে শেয়ার কিনলে ভবিষ্যতে রিটার্ন ভালো পাওয়া যাবে। এইসব ব্যাপার আর কি। 
  • অরিন | 2404:4404:1732:e000:705f:c2a6:c34a:***:*** | ০৩ জুন ২০২৪ ১২:৪২525290
  • "ম্যানেজারদেরও হয়তো করছে, হয়তো সেখানেও ইডি সিবিআই দিয়ে। এদের একফোঁটা বিশ্বাস করি না।"
    একেবারেই তাই।
    ফলাফল যাই হোক, আগামী পাঁচটা বছর প্রতিটি মানুষের, যাদের ভারত এবং ভারতের মানুষ সম্বন্ধে এতটুকু শ্রদ্ধা ভালবাসা রয়েছে, আমরা যেন কোন অবস্থাতে দেশের পক্ষে ক্ষতিকর, মানুষে মানুষে বিভেদকামী, ধর্মের নামে পারস্পরিক দূরত্ব, ঘৃণা সৃষ্টিকারী শক্তিকে, যেন কোথাও না জায়গা দিই। জীবনের কোথাও যেন জায়গা না দিই। এবার যদি এরা দূর হয় তো ভাল, নাহলে আরো নিজেদের দৃঢ় হতে হবে, এবং সর্বক্ষেত্রে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত